মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক | মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 6 পরিবেশ ও বিজ্ঞান Part 8

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

WBBSE Science Class 6, Plant, উদ্ভিদ | মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 6 পরিবেশ ও বিজ্ঞান Part 8

প্রশ্নপত্র

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক | মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 6 পরিবেশ ও বিজ্ঞান Part 8

শিশু কি ধরনের উদ্ভিদ, শিশু কী ধরনের উদ্ভিদ
শিশু কোন ধরনের উদ্ভিদ, শিশু গাছ কি ধরনের উদ্ভিদ, শিশু গাছ কোন ধরনের উদ্ভিদ, শিশু কোন ধরনের উদ্ভিদের উদাহরণ

উত্তর: শিশু গাছ ক্রান্তীয় চিরহরিৎ উদ্ভিদ।

যেসব অঞ্চলে বার্ষিক বৃষ্টিপাত ২০০ সেন্টিমিটারের বেশি, সেসব অঞ্চলেও চিরহরিৎ বৃক্ষের বনভূমি দেখা যায়। অত্যধিক বৃষ্টিপাতের জন্য এখানকার গাছপালা সারা বছরই সবুজ পাতায় ভরা থাকে। শিশু, গর্জন, মেহগিনি, সেগুন, চাপালিশ, পাইন, লোহাকাঠ, কাঁঠাল, জাম, ডুমুর ইত্যাদি চিরহরিতের প্রধান বৃক্ষ।

এই অরণ্যের গাছ গুলি পরস্পরের সন্নিকটে অবস্থান করায় বনভূমি খুবই ঘন হয়, এই বনভূমির গাছের পাতা গুলি বৃহৎ আকৃতির হওয়ায় ও সারা বছর পাতা থাকে বলে একে চিরহরিৎ অরণ্য বলে, এই অরন্যের গাছ গুলির কাঠ খুব শক্ত, ভারী ও মজবুত হয় বলে এর বানিজ্যিক মূল্য খুব বেশি।

সংযুক্তি পদ্ধতিতে জনন ঘটে কোন উদ্ভিদের

উত্তর: সংযুক্তি পদ্ধতিতে জনন ঘটে স্পাইরোগাইরা ( শৈবাল), প্যারামিসিয়াম (প্রোটোজোয়া) ইত্যাদি উদ্ভিদে।

সপুষ্পক উদ্ভিদের ক্ষেত্রে নিষেক, সপুষ্পক উদ্ভিদের ক্ষেত্রে নিষেক এবং নতুন উদ্ভিদের গঠন কিভাবে হয়

উত্তর: যে পদ্ধতিতে পুংগ্যামেট এবং স্ত্রীগ্যামেট স্থায়ীভাবে মিলিত হয়ে ডিপ্লয়েড (2n) কোশ জাইগােট গঠন করে নতুন জীব সৃষ্টি করে, তাকে নিষেক (Fertilization) বলে। অর্থাৎ বিসদৃশ দুটি জননকোষ অর্থাৎ স্ত্রীগ্যামেট তথা ডিম্বানুর সঙ্গে পুংগ্যামেটের যৌন মিলনকে নিষেক বলে। নিষেকক্রিয়া হল গ্যামিটদ্বয়ের মিলনের মাধ্যমে একই প্রজাতির নতুন একটি জীব উৎপাদন। প্রাণীর ক্ষেত্রে শুক্রাণু ডিম্বাণুর সাথে মিলিত হয় এবং প্রকারান্তরে ভ্রুণ তৈরি করে।

উদ্ভিদের নিষিক্তকরণের কিছু নির্দিষ্ট ধাপ রয়েছে। নিষিক্তকরণের গঠন নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

পরাগায়ন

পরাগায়ন একটি প্রক্রিয়া যেখানে একটি পরাগ (পুরুষ গ্যামেট) কিছু বাহকের মাধ্যমে মহিলা গ্যামেটে স্থানান্তরিত হয়, যার ফলে এটি নিষিক্ত হয়। এই বাহক বায়ু, জল, বা পোকামাকড় এবং প্রাণী হতে পারে। এই পরাগগুলি সাধারণত উদ্ভিদের কলঙ্কে (উন্মুক্ত কাঠামো) উপস্থিত থাকে। স্টিগমা হল ফুলের পিস্টিলের একটি অংশ (ডিম্বাশয় থেকে প্রসারিত ফুলের প্রসারিত অংশ)। এই পরাগগুলি সহজেই নিষিক্তকরণের জন্য মহিলা গ্যামেটে বহন করা যেতে পারে।

অঙ্কুর

একবার পরাগটি পিস্টিলের উপর অবতরণ করলে, এটি অঙ্কুরিত হতে শুরু করে। এর মানে হল যে পরাগ টিউবগুলি নিষিক্তকরণের জন্য ডিম কোষের দিকে তাদের থেকে বাড়তে শুরু করে। এই টিউবের মাধ্যমে, পুরুষ গ্যামেট নিষিক্তকরণ প্রক্রিয়ার জন্য মহিলা গ্যামেটে ভ্রমণ করবে।

নিষিক্তকরণ

এই পরাগ টিউবগুলি, পরাগের মাধ্যমে জন্মায়, ডিম্বাণুতে প্রবেশ করে যাতে ডিম বা স্ত্রী গ্যামেট থাকে। পরাগ নলটি মাইক্রোপিল নামক একটি অঞ্চলের মাধ্যমে ডিম্বাণুতে প্রবেশ করে এবং ভ্রূণের থলিতে ফেটে যায়। শুক্রাণু ডিম্বাণুতে ভ্রমণ করে এবং এর সাথে মিশে যায়, ফলে নিষিক্ত হয়।

নিষিক্তকরণের ফলে উদ্ভিদে জাইগোট তৈরি হয়, যা পরে ফলতে পরিণত হয়।

নিষিক্তকরণের পরে, জাইগোটের কোষগুলি বিভক্ত হতে শুরু করে এবং এটি অবশেষে একটি ভ্রূণ বা ক্রমবর্ধমান উদ্ভিদে পরিণত হয়। ভ্রূণটিকে একটি বীজ ক্যাপসুলে সুপ্ত রাখা হয় যতক্ষণ না সঠিক পরিবেশগত কারণগুলি এটিকে একটি নতুন উদ্ভিদে পরিণত হতে দেয়।

সপুষ্পক উদ্ভিদের নিষেক পদ্ধতি ছবি

সপুষ্পক উদ্ভিদের নিষেক পদ্ধতি ছবি

সপুষ্পক উদ্ভিদের যেকোনো দুই প্রকার অমরাবিন্যাস এর উদাহরণ দাও

উত্তর: যখন বহু গর্ভপত্রী একাধিক প্রকোষ্ঠবিশিষ্ট গর্ভাশয় মিলিত হয় এবং মিলনের খাঁজগুলির সংযুক্তির ফলে সৃষ্ট কেন্দ্রীয় অক্ষ থেকে অমরা গঠিত হয় , তখন তাকে অক্ষীয় অমরাবিন্যাস বা অ্যাক্সাইল প্লাসেনটেশন বলে । উদাহরণ — জবা , রজনীগন্ধা , ঢ‍্যাঁড়শ , কলা ইত্যাদি ।

অমরাবিন্যাস এর প্রকারভেদ ও উদাহরণ

  • প্রান্তীয় অমরাবিন্যাস | Marginal : একগর্ভপত্রী গর্ভাশয়ের, সংযুক্ত কিনারা বা প্রান্ত থেকে অমরা উৎপন্ন হয়। যেমন- মটর।
  • বহুপ্রান্তীয় অমরাবিন্যাস | Parietal : একাধিক গর্ভপত্রযুক্ত গর্ভাশয়ের একাধিক প্রান্ত থেকে অমরা উৎপন্ন হয়। যেমন- সরিষা।
  • মূলীয় অমরাবিন্যাস | Basal : দ্বিগর্ভপত্রী গর্ভাশয়ের মূলদেশ থেকে অমরা সৃষ্টি হয়। যেমন- সূর্যমুখী।
  • মুক্তকেন্দ্ৰীয় অমরাবিন্যাস | Free central : বহুগর্ভপত্রী গর্ভাশয়ের কেন্দ্রীয় অক্ষ থেকে অমরা সৃষ্টি হয়। যেমন – তুঁত।

স্বাভাবিক উদ্ভিদ কাকে বলে

উত্তর: যে সমস্ত উদ্ভিদ প্রকৃতিতে আপনাআপনি জন্মায় এবং বেড়ে ওঠে তাকে ওই অঞ্চলের স্বাভাবিক উদ্ভিদ বলা হয়।

মানুষের চেষ্টা ছাড়া শুধুমাত্র প্রকৃতির ওপরে নির্ভর করে জন্মানাে গাছপালাই হল স্বাভাবিক উদ্ভিদ। ভারতে প্রায় 5,000 রকমের স্বাভাবিক উদ্ভিদ আছে।

স্বাভাবিক উদ্ভিদের উপর জলবায়ুর প্রভাব, ভারতের স্বাভাবিক উদ্ভিদের উপর জলবায়ুর প্রভাব আলোচনা করো, ভারতের স্বাভাবিক উদ্ভিদের উপর জলবায়ুর প্রভাব, স্বাভাবিক উদ্ভিদের উপর জলবায়ুর প্রভাব আলোচনা করো

উত্তর: জলবায়ুর বিভিন্ন উপাদানের ওপর নির্ভর করে বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন ধরনের স্বাভাবিক উদ্ভিদের বিন্যাস ঘটে। জলবায়ুর উপাদানগুলির সঙ্গে উদ্ভিদের সম্পর্ক হল一

সূর্যালোকের প্রভাব :

সূর্যালােক ছাড়া গাছ বাঁচাতে পারে না, কারণ ক্লোরােফিলসংশ্লেষ, হরমোেনসংশ্লেষ, সালােক সংশ্লেষ, প্রজনন, বাম্পমােচন, অঙ্কুরােদগম, ফুল ফোটা প্রভৃতি কাজে আলােক প্রত্যক্ষ ও পরােক্ষ ভূমিকা পালন করে। যেমন一

  • আলাের তীব্রতা (Intensity) উদ্ভিদের ফুল, ফল ও বীজের উৎপত্তিতে সাহায্য করে। উন্মুক্ত জায়গায় আলাের তীব্রতা বেশি বলে বৃক্ষগুলি স্থুল প্রকৃতির এবং চওড়া পাতাযুক্ত হয়, কিন্তু ঘন বনভূমিতে এদের কাণ্ড ও পাতা—উভয়ই লম্বা ও সরু হয়।
  • আলাের প্রকৃতি (Nautre) অর্থাৎ লাল, নীল ও অতি বেগুনি রশ্মির দ্বারা উদ্ভিদের বৃদ্ধি ও বিকাশ প্রভাবিত হয়।
  • আলাের স্থায়িত্বকালের (Duration) ওপর ফুলের প্রস্ফুটনকাল ও উদ্ভিদের বণ্টন ব্যবস্থা নির্ভর করে। যেসব উদ্ভিদের ফুল দিনের দৈর্ঘ্য বেশি না হলে প্রস্ফুটিত হয় না, সেসব উদ্ভিদ উচ্চ অক্ষাংশে জন্মায়। অন্যদিকে, যেসব গাছের ফুল তাড়াতাড়ি ফুটে যায়, সেসব গাছ নিম্ন অক্ষাংশে জন্মায়।
  • পত্ররন্ধ্রের সঞ্চালন বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আলাের ওপর নির্ভরশীল।

অধঃক্ষেপণের প্রভাব :

উত্তর: গাছের শারীরবৃত্তীয় ও অন্যান্য কাজের জন্য জল অপরিহার্য। বৃষ্টিপাত, তুষারপাত, শিলাবৃষ্টি প্রভৃতি কারণে মাটির উপ-পৃষ্ঠীয় স্তরে জল জমা হয়। ওই জল গাছ প্রয়ােজন মতাে গ্রহণ করে। মাটির ভিতরের খনিজ পদার্থ দ্রবীভূত অবস্থায় থাকে। গাছ ওইসব পুষ্টিমৌল জলের মাধ্যমে গ্রহণ করে সালােকসংশ্লেষ, রস সংরক্ষণ প্রভৃতি ক্রিয়া সম্পন্ন করে। সজীব কোশের প্রােটোপ্লাজমের জন্য জল দরকার। তাই মাটিতে জলের সরবরাহ ও বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণের ওপর।

উদ্ভিদের বৃদ্ধি, গঠন ইত্যাদি নির্ভর করে। এজন্য বার্ষিক বৃষ্টিপাতের পরিমাণ যেমন প্রভাব ফেলে তেমনি ঋতুকালীন বৃষ্টিপাতের বণ্টনও লতা, গুল্ম, তৃণ ইত্যাদি জন্মানাের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যেমন, শীতপ্রধান অঞ্চলে শুধুমাত্র বসন্তকালের বৃষ্টিপাতে লতানাে গুল্ম ও ঘাস প্রচুর জন্মায়। যেখানে গ্রীষ্মকাল উয় ও শুষ্ক, আবার শীতকালে ঠান্ডা বিশেষ থাকে না, সেইসব অঞ্চলে শুষ্ক গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ জন্মায়।

তাপমাত্রার প্রভাব :

মাটি থেকে উদ্ভিদের খাদ্যরূপে গৃহীত বিভিন্ন খনিজের মধ্যে দ্রুত রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটাতে শ্বসন, বাম্পমােচন, অঙ্কুরােদ্গম ইত্যাদি শারীরবৃত্তীয় কাজকর্মের জন্য উয়তা এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যেমন বীজ থেকে অঙ্কুরােদ্গমের জন্য 20 °সে. থেকে 27 °সে. তাপমাত্রা দরকার। অত্যন্ত কম বা বেশি তাপমাত্রায় প্রােটোপ্লাজম নষ্ট হয় এবং কম তাপমাত্রা ও বেশি আর্দ্রতায় গাছের মূল পচে যেতে পারে।

এ ছাড়া কুয়াশা, মেঘ ইত্যাদি পরােক্ষভাবে গাছের বৃদ্ধিকে নিয়ন্ত্রণ করে। যেমন—আকাশ কুয়াশাচ্ছন্ন বা মেঘাচ্ছন্ন থাকলে সূর্যালােকের পরিমাণ কমে যায় ও আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ বেড়ে যায়। এর ফলে বাষ্পীভবন হ্রাস পায়। বাষ্পীভবন হ্রাস পেলে গাছের জলত্যাগের পরিমাণও কমে যায়। তাপমাত্রা কমে গেলে উদ্ভিদের কাজকর্ম কমে যায়। এজন্য নাতিশীতােয় অঞ্চলে শীতকালকে উদ্ভিদের বিশ্রামকাল বলা হয়।

বায়ুপ্রবাহের প্রভাব :

বায়ুপ্রবাহ বিভিন্নভাবে স্বাভাবিক উদ্ভিদের ওপর প্রভাব ফেলে一

  • বেশি আর্দ্র বাতাস বাষ্পীভবন ও প্রস্বেদনের হারকে কমিয়ে দেয় এবং এর ফলে প্রচুর বৃষ্টিপাত ঘটার সম্ভাবনা থেকে যায়। শুষ্ক বাতাসের চলাচল বেশি হলে বাষ্পীভবন বেশি মাত্রায় ঘটে, মাটি শুকিয়ে যায়, জলের ঘাটতি শুরু হয়। বাতাস শুষ্ক হলে শারীরবৃত্তীয়ভাবে গাছের প্রস্বেদন ক্রিয়া বেড়ে যায়। ফলে, কোশের রসস্ফীতিজনিত চাপ হ্রাস পায়, কোষের বৃদ্ধি ব্যাহত হয় ও উদ্ভিদ আকারে খর্ব হয়ে পড়ে।
  • বায়ুর গতিবেগের জন্য গাছের কচি অংশগুলি যেমন- শাখাপ্রশাখা, পাতা ইত্যাদি কুঁকড়ে যায়। বায়ুবাহিত বালি, কাঁকর, কোয়ার্টজ প্রভৃতির আঘাতে উদ্ভিদের মুকুল, পাতা প্রভৃতির ক্ষতি হয়। এ ছাড়া বাহিত লবণকণার দ্বারাও গাছের ক্ষতি হয়।
  • বায়ু প্রবল বেগে প্রবাহিত হলে গতিবেগজনিত বিভিন্ন প্রকার যান্ত্রিক ও প্রত্যক্ষ প্রভাব উদ্ভিদের ওপর পড়ে। যেমন—যান্ত্রিক প্রভাবে গাছ উৎপাটিত হতে পারে, অথবা এর শাখাপ্রশাখা ভেঙে যেতে পারে। গাছ ক্রমান্বয়ে একপাশে হেলে গিয়ে বক্র গঠনযুক্ত হয়, স্বাভাবিক বৃদ্ধির বিঘ্ন ঘটে ও শাখাপ্রশাখাগুলি অনিয়মিতভাবে প্রসারিত হয়।
  • বায়ুপ্রবাহের ফলে উদ্ভিদের বীজ অন্যত্র ছড়িয়ে পড়ে এবং গাছের বংশবিস্তারে সাহায্য করে। এ ছাড়া পরাগরেণু বায়ুপ্রবাহের ফলে অন্যত্র উড়ে যায় এবং পরাগমিলনে সাহায্য করে ও উদ্ভিদের বংশবিস্তার ঘটে।

হেকিস্তথ্যার্ম উদ্ভিদ কাকে বলে

উত্তর: সাধারণত যে সমস্ত উদ্ভিদ প্রখর ও দীর্ঘ শীত সহ্য করতে পারে তাদের হেকিস্টোথার্ম উদ্ভিদ বলে। তুন্দ্রা ও উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলে কি ধরনের উদ্ভিদ দেখা যায়। উদহারন – মস, লাইকেন প্রভৃতি এই শ্রেণীর উদ্ভিদের অন্তর্ভুক্ত।

আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন 

আরো বিশদে পড়তে

বাংলায় সাধারণ বিজ্ঞান

বাংলায় সাধারণ বিজ্ঞান

FAQ | জনন কোষ

Q1. জনন কোষ কাকে বলে

Ans – যেসব কোষ মিয়োসিস বিভাজনের মাধ্যমে জনন কাজে অংশ গ্রহণের জন্য গ্যামেট সৃষ্টি করে তাদের জনন কোষ বলে। উদ্ভিদের অভিউলের ডিম্বমাতৃকোষ (Megaspor Mother Cell) ও পরাগধানীতে পরাগমাতৃকোষ এবং প্রাণীর ওভারির ডিম্বমাতৃকোষ ও টেস্টিসের শুক্রমাতৃকোষ জনন কোষের উদাহরণ।

Q2. অযৌন জনন কাকে বলে

Ans – যে জনন প্রক্রিয়ায় গ্যামেট উৎপাদন ছাড়াই রেণু তৈরির মাধ্যমে বা দেহকোশ বিভাজনের মাধ্যমে অপত্য জীবের সৃষ্টি হয়, তাকে অযৌন জনন বলে। বিভাজন : এই পদ্ধতিতে এককোশী জীব বিভাজিত হয়ে দুটি বা অনেকগুলি অপত্য উৎপন্ন করে।

Q3. যৌন জনন কাকে বলে

Ans – যে জনন পদ্ধতিতে দুটি ভিন্ন আকৃতির জনন কোশ (পুংগ্যামেট ও স্ত্রীগ্যামেট) মিলিত হয়ে জাইগােট সৃষ্টির মাধ্যমে অপত্য জীব সৃষ্টি করে তাকে যৌন জনন বলে l.


আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।