Model Activity Task Class 10 Life Science Part 1 | মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 10 জীবন বিজ্ঞান Part 1

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

WBBSE Class 10 Life Science | Model Activity Task Class 10 Life Science Part 1

Table of Contents

রেচন, রেচন কাকে বলে, রেচন কি

উত্তরঃ যে জৈবিক প্রক্রিয়ায় জীব দেহকোষে উৎপন্ন হওয়া বিপাকীয় দূষিত পদার্থ গুলি দেহকোষে অদ্রাব্য কেলাস রূপে সাময়িক ভাবে সঞ্চিত থাকে (উদ্ভিদের ক্ষেত্রে) কিংবা দেহ থেকে নির্গত হয়ে যায় (প্রাণীদের ক্ষেত্রে) , তাকে রেচন বলে।

বিপাকজাত দূষিত পদার্থ গুলিকে বিশেষ কৌশলে দেহ থেকে বের করে দেওয়ার পদ্ধতিকে রেচন বলে।

বিরেচন কী

​উত্তরঃ বিরেচন – পেট সংক্রান্ত সমস্যায় উপকারী

এতে রোগীকে তেল মাখানো হয়। তারপরে রোগীকে একটি প্রাকৃতিক রেচক দেওয়া হয়, যা শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে। বিরেচন প্রধানত পিট্টা সম্পর্কিত রোগ যেমন হারপিস জোস্টার, জন্ডিস, কোলাইটিস এবং সিলিয়াক রোগের চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়।

রেচনে ফুসফুসের ভূমিকা, রেচনে ফুসফুস এর ভূমিকা, রেচনে ফুসফুস ভূমিকা, রেচনে ফুসফুসের একটি ভূমিকা

উত্তরঃ প্রাণীদের রেচনে ফুসফুসের ভূমিকা (Lungs) : ফুসফুস হল মুখ্যত শ্বাসযন্ত্র। কিন্তু ফুসফুস, গ্লুকোজ ও ফ্যাট দহনের ফলে কার্বন ডাই-অক্সাইড এবং জলীয় বাষ্প নিঃশ্বাসের সময় নাসারন্ধ্র দিয়ে দেহের বাইরে নিষ্কাশিত করে রেচনে সহায়তা করে। ফুসফুস ঘন্টায় প্রায় 18 লিটার CO2 এবং দিনে প্রায়-400 ml জল নিঃশ্বাসের মাধ্যমে নির্গত করে।

রেচনে যকৃতের ভূমিকা, রেচনে যকৃতের একটি ভূমিকা, রেচনে যকৃতের ভূমিকা লেখ

উত্তরঃ যকৃত মানব দেহের সবচেয়ে বড় পৌষ্টিক গ্রন্থি । যকৃতের মধ্যে হিমোগ্লোবিন বিশ্লিষ্ট হয়ে বিলিরুবিন, বিলিভারডিন, লেসিথিন প্রভৃতি রেচন পদার্থ সৃষ্টি করে । এই সব রেচন পদার্থ পিত্তরসের মাধ্যমে অন্ত্রে আসে এবং মলের সাহায্যে দেহ থেকে নির্গত হয় ।

রেচনে যকৃত ও ফুসফুসের ভূমিকা, রেচনে যকৃত ও ফুসফুসের একটি করে ভূমিকা, রেচনে যকৃত ও ফুসফুসের একটি করে ভূমিকা লেখো, রেচনে যকৃত ও ফুসফুসের একটি করে ভূমিকা লেখ
রেচনে যকৃত ফুসফুসের একটি করে ভূমিকা, রেচনে যকৃত ফুসফুসের একটি করে ভূমিকা লেখ, রেচনে, রেচনে যকৃতের ও ফুসফুসের ভূমিকা

উত্তরঃ ভার্টেব্রেটা প্রজাতির প্রানীদের প্রধান রেচন অঙ্গ হল বৃক্ক, ফুসফুস, যকৃৎ এবং ত্বক ।

লিভারের ভূমিকা- লিভার মানবদেহের বৃহত্তম গ্রন্থি। এটি রক্তকে বিশুদ্ধ করে এবং স্টেরয়েড হরমোন, ওষুধ, কোলেস্টেরল, ভিটামিন এবং অন্যান্য বর্জ্য পদার্থ পিত্তের মাধ্যমে নির্গত করতে সাহায্য করে। অত্যন্ত বিষাক্ত অ্যামোনিয়া ইউরিয়াতে রূপান্তরিত হয় (ইউরিয়া চক্র বা অরনিথিন চক্রে), লিভারে নির্গমনের জন্য। লিভার হিমোগ্লোবিন রঙ্গকগুলিকে পিত্ত রঙ্গকগুলিতে (বিলিরুবিন এবং বিলিভারডিন) ত্যাগের জন্য রূপান্তর করে।

ফুসফুসের ভূমিকা- শ্বাসযন্ত্রে, ফুসফুস বর্জ্য পদার্থ (কার্বন ডাই অক্সাইড এবং জল) নির্গত করে। ফুসফুস এই অবাঞ্ছিত, বর্জ্য পদার্থগুলিকে শরীর থেকে নির্মূল করে, মেয়াদ শেষ হওয়ার মাধ্যমে (শরীর থেকে বাতাস বের করে)।

যে পর্বের প্রাণীদের রেচন, যে পর্বের প্রাণীদের রেচন অঙ্গ ফ্লেম কোশ তা শনাক্ত করো

উত্তরঃ প্ল্যাটিহেলমিনথেস পর্বের প্রাণীদের রেচন অঙ্গ হলো ফ্লেম কোশ ।

প্রজাপতির রেচন অঙ্গের নাম কি, প্রজাপতির রেচন অঙ্গটি চিহ্নিত, প্রজাপতির রেচন অঙ্গটি চিহ্নিত করো

উত্তরঃ প্রজাপতির রেচন অঙ্গটি হল ম্যালপিজিয়ান নালিকা ।

চিংড়ির রেচন অঙ্গের নাম কি

উত্তরঃ চিংড়ির রেচন অঙ্গের নাম সবুজ গ্রন্থি,বহিঃকঙ্কাল নির্মোচন।

আরশোলার রেচন অঙ্গের নাম কি

উত্তরঃ আরশোলার রেচন অঙ্গের নাম ম্যালপিজিয়াম নালিকা।

কেঁচোর রেচন অঙ্গের নাম কি

উত্তরঃ কেঁচোর রেচন অঙ্গের নাম নেফ্রিডিয়া।

মাকড়সার রেচন অঙ্গের নাম কি

উত্তরঃ মাকড়সার রেচন অঙ্গের নাম কক্সাল গ্রন্থি।

অ্যামিবার রেচন অঙ্গের নাম কি

উত্তরঃ এমিবার রেচন অঙ্গ এর নাম ক্ষনপদ।

বিভিন্ন প্রাণীর রেচন অঙ্গের নাম, রেচন অঙ্গের নাম কি

প্রাণীর নামরেচন অঙ্গের নাম
অ্যামিবাসঙ্কোচনশীল গহ্বর
তারামাছঅ্যামিবোসাইট
মাকড়শা, কাঁকড়া , বিছেকক্সাল গ্রন্থি
ফিতাকৃমি, প্লানেরিয়াফ্লেম কোশ
ঝিনুককেবারের অঙ্গ
অ্যাসকারিসরেনেট কোশ
শামুকবোজানাসের অঙ্গ
কেঁচোনেফ্রিডিয়া
আম্ফিঅক্সাসসোলোনোসাইট
আরশোলাম্যালপিজিয়ান নালিকা
চিংড়িসবুজ গ্রন্থি
কেঁচো, জোঁকনেফ্রিডিয়া
স্পঞ্জ, হাইড্রাদেহতল
ব্যাঙফুসফুস,ও বৃক্ক (মেগোনেফ্রস)
মাছফুলকা, বৃক্ক (প্রোনেফ্রেস আদ্যমৎস্য এবং মেশানেফ্রেস)
সরীসৃপফুসফুস, বৃক্ক (মেটানেফ্রস), বহিঃকঙ্কাল নির্মোচন
পাখি ও স্তন্যপায়ীফুসফুস ও বৃক্ক (মেটানেফ্রস)
মানুষ সহ অনান্য সকল মেরুদণ্ড প্রাণী এবং কয়েক প্রকার লোমাস্কা পর্ব ভুক্ত প্রাণীবৃক্ক, কিডনি
জোঁকজোঁক নেফ্রিডিয়া
বিভিন্ন প্রাণীর রেচন অঙ্গের নাম

উদ্ভিদ কিভাবে রেচন পদার্থ ত্যাগ করে, উদ্ভিদের রেচন পদ্ধতি, উদ্ভিদের দেহে কোনো নির্দিষ্ট রেচন অঙ্গ থাকে না

উত্তরঃ পত্ররন্ধ্র এবং জলরন্ধ্রের মাধ্যমে উদ্ভিদদেহে বিপাকের ফলে উৎপন্ন জলের কিছু অংশ প্রধানত পত্ররন্ধ্রের মাধ্যমে , এছাড়াও লেন্টিসেল এবং কিউটিকলের মাধ্যমে বাষ্পমোচন প্রক্রিয়ায় এবং জল পত্ররন্ধ্রের মাধ্যমে নিঃস্রাবণ প্রক্রিয়ায় দেহ থেকে অপসারিত করে ।

উদ্ভিদের রেচনের বৈশিষ্ট্য

  • উদ্ভিদের রেচন পদার্থগুলি প্রাণীদের তুলনায় কম জটিল এবং কম ক্ষতিকারক।
  • উদ্ভিদ দেহে বিপাকীয় ক্রিয়ার হার কম হওয়ায় এদের দেহে রেচন পদার্থও কম উত্পন্ন হয়।
  • উদ্ভিদ দেহে উত্পন্ন রেচন পদার্থগুলির অধিকাংশই উপচিতি-বিপাকের মাধ্যমে বিভিন্ন কোশীয় দ্রব্যে সংশ্লেষিত হয়।
  • উদ্ভিদের রেচন পদার্থগুলির অধিকাংশই কোষে কেলাস বা কলোয়েড হিসাবে সঞ্চিত থাকে।
  • উদ্ভিদ দেহে কোনো নির্দিষ্ট রেচন অঙ্গ বা তন্ত্র না থাকায় প্রাণীদের মতো উদ্ভিদেরা কিন্তু রেচন পদার্থ দেহ থেকে নির্গত করতে পারে না।
  • উদ্ভিদের রেচন পদার্থ ত্যাগের পদ্ধতি কয়েকটি বিশেষ প্রক্রিয়ায় কোনও কোনও উদ্ভিদ রেচন পদার্থ ত্যাগ করে, যেমন:
    • পত্রমোচন : পর্ণমোচী উদ্ভিদ, যেমন: শিমুল, শিরিষ, আমড়া, অশ্বত্থ ইত্যাদি বছরের নির্দিষ্ট ঋতুতে পত্রমোচন করে পাতায় সঞ্চিত রেচন পদার্থ ত্যাগ করে। বহু বর্ষজীবী চিরহরিৎ উদ্ভিদেরা সারা বছর ধরে অল্পবিস্তর পাতা ঝরিয়ে রেচন পদার্থ ত্যাগ করে।
    • বাকল মোচন: কোনও কোনও উদ্ভিদ যেমন: অর্জুন, পেয়ারা, ইত্যাদি গাছ বাকল বা ছাল মোচনের মাধ্যমে ত্বকে সঞ্চিত রেচন পদার্থ ত্যাগ করে।
    • ফল মোচন : লেবু, তেঁতুল, আপেল ইত্যাদি ফলের ত্বকে বিভিন্ন জৈব অ্যাসিড (যেমন; সাইট্রিক অ্যাসিড, টারটারিক অ্যাসিড, ম্যালিক অ্যাসিড) রেচন পদার্থ হিসাবে সঞ্চিত থাকে। ওই সব উদ্ভিদ পরিণত ফল মোচন করে দেহ থেকে রেচন পদার্থ অপসারণ করে।

উদ্ভিদ ও প্রাণীর রেচনের পার্থক্য

উদ্ভিদের রেচন

উদ্ভিদ ও প্রাণীর গঠন ও গঠনের মধ্যে রয়েছে বিশাল পার্থক্য। আপনি কি জানেন যে উদ্ভিদে রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটলে অক্সিজেন নির্গত হয়? এই অক্সিজেন অনুমিতভাবে একটি বর্জ্য পণ্য যা সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়া তৈরি করে।

সূর্যালোকের উপস্থিতিতে উদ্ভিদে সালোকসংশ্লেষণ ঘটে। এই রাসায়নিক বিক্রিয়া অক্সিজেনের জন্ম দেয়, যা একটি গ্যাস। এটি স্টোমাটা বা পাতার খোলার মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। উদ্ভিদে বিদ্যমান যেকোন অতিরিক্ত পানি বাষ্পীভবন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বাষ্পীভূত হয়।

এখানে উদ্ভিদের আরেকটি আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য হল যে উদ্ভিদের কিছু বর্জ্য কোষীয় শূন্যস্থানে, পাতা ঝরে যায়। অন্যান্য কিছু বর্জ্য দ্রব্য জাইলেমে সংরক্ষণ করা হয়, যেমন রজন এবং মাড়ি।

  • উদ্ভিদের রেচন শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে হয়।
  • এতে গাছের বাইরে পানির ত্যাগ হয়।

প্রাণীদের রেচন

উদ্ভিদের সাথে তুলনা করলে প্রাণীরা সাধারণত প্রকৃতিতে আরও জটিল হয়, বিশেষ করে উচ্চ ক্রম ফাইলার অন্তর্গত প্রাণীদের। এমনকি কিছু নিম্নতর জীবের মধ্যে, বিশেষ অঙ্গের মাধ্যমে মলত্যাগ ঘটে, যেমন কেঁচোতে দেখা যায় নেফ্রিডিয়া। অন্যদের মধ্যে, প্রসারণের মাধ্যমে রেচন ঘটে।

প্রাণীজগতের উচ্চতর ফাইলা এবং শ্রেণীতে, মাছ, পাখি, সরীসৃপ ইত্যাদি প্রাণীদের বিপাকীয় বর্জ্য থেকে পরিত্রাণ পেতে একটি নির্দিষ্ট রেচন ব্যবস্থা রয়েছে।

প্রাণীদের মধ্যে মলত্যাগ অনেক পদ্ধতি দ্বারা সঞ্চালিত হয় তাদের মধ্যে কয়েকটি নিম্নরূপ:

  • বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আমাদের শরীর থেকে ঘাম নির্গত হয়।
  • এই ঘামে অনেক রাসায়নিক যেমন ইউরিয়া ইত্যাদি থাকে।
  • কিডনি দ্বারা রক্ত থেকে আলাদা করা তরল বর্জ্য ইউরিয়া নামে পরিচিত।
  • এই ইউরিয়া ইউরিয়া আকারে শরীর থেকে নির্গত হয়।

নাইট্রোজেন যুক্ত রেচন পদার্থ

নাইট্রোজেন যুক্ত উদ্ভিদ রেচন পদার্থ গুলি

উত্তরঃ নাইট্রোজেন যুক্ত উদ্ভিদ রেচন পদার্থ গুলি হলো কুইনাইন, নিকোটিন, ডাটুরিন, রেসারপিন।

নাইট্রোজেন যুক্ত প্রাণী রেচন পদার্থ গুলি

উত্তরঃ নাইট্রোজেন যুক্ত প্রাণী রেচন পদার্থ গুলি ইউরিয়া, অ্যামোনিয়া, ইউরিক অ্যাসিড, ক্রিয়েটিন, ক্রিয়েটিনিন।

নাইট্রোজেন বিহীন রেচন পদার্থ

নাইট্রোজেন বিহীন উদ্ভিদ রেচন পদার্থ গুলি?

উত্তরঃ নাইট্রোজেন বিহীন উদ্ভিদ রেচন পদার্থ গুলি গঁদ, রজন, তরুক্ষীর, ধাতব কেলাস।

নাইট্রোজেন বিহীন প্রাণীর রেচন পদার্থ গুলি কি কি?

উত্তরঃ নাইট্রোজেন বিহীন প্রাণীর রেচন পদার্থ গুলি কিটোন বডি, কার্বন-ডাই-অক্সাইড।

আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন 

ক্লাস 9 জীবন বিজ্ঞান জীবন বিজ্ঞান নোট রেফারেন্স বই WBBSE




পশ্চিমবঙ্গ বোর্ড WBBSE-এর ছাত্রদের জন্য ক্লাস 9 লাইফ সায়েন্স নোট এবং রেফারেন্স বই তাদের সহজে প্রস্তুত করতে এই বইটি বাংলা মাধ্যমের ছাত্রদের জন্য



FAQ | ডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 10 জীবন বিজ্ঞান

Q1. জীবের মধ্যে প্রকরণ সৃষ্টিতে মিয়োসিসের ভূমিকা উল্লেখ করো 

Ans. মিয়োসিস- I এর প্রোফেজ দশায় সমসংস্থ ক্রোমোজোম এর নন সিস্টার ক্রোমাটিড এর মধ্যে সমতুল্য অংশের বিনিময় ঘটে এবং ক্রোমোজোমের নতুন অ্যালিল সমন্বয়ে গঠিত হয়। এই ঘটনাকে ক্রসিং ওভার বলা হয়।
ক্রসিং ওভার এর ফলে নতুন জিনগত পুনর্বিন্যাস ঘটে। এর ফলে প্রকরণ বা ভেদ সৃষ্টি হয়।এই প্রকরণ জীবকে অভিযোজনে সাহায্য করে এবং জীবের অভিব্যক্তি ঘটায়।

Q2. রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে ইনসুলিন হরমোনের ভূমিকা উল্লেখ করো।

Ans. ইনসুলিন রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বৃদ্ধি পেলে গ্লুকোজের পরিমাণ কমিয়ে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে। কলা কোষের ভেদ্যতা বাড়িয়ে কোষকে গ্লুকোজ গ্রহণে সাহায্য করে। গ্লাইকোজেনেসিস এর মাধ্যমে যকৃত পেশিতে গ্লুকোজকে গ্লাইকোজেন রূপে সঞ্চয় করা এবং প্রয়োজন অনুসারে গ্লুকোজ এর জারণ প্রভাবিত করা ইনসুলিন এর অন্যতম কাজ। গ্লাইকোজেন থেকে গ্লুকোজ উৎপাদনে অর্থাৎ গ্লাইকোজেনেসিস পদ্ধতিকে ইনসুলিন বাধা দেয়।


আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।