তেলেনাপোতা আবিষ্কার বড়, অতিসংক্ষিপ্ত এবং সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

সূচিপত্র

তেলেনাপোতা আবিষ্কার বড় প্রশ্ন উত্তর | তেলেনাপোতা আবিষ্কার বড়, অতিসংক্ষিপ্ত এবং সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর

তেলেনাপোতা আবিষ্কার গল্পের নামকরণের সার্থকতা বিচার করো

ভূমিকাঃ প্রেমেন্দ্র মিত্রের রচিত তেলেনাপোতা আবিষ্কার গল্পটি মোটেও কোনো সাধারণ গল্প নয়। গল্পকথক বিভিন্নভাবে কাহিনীর বিন্যাস করে,যেভাবে সমস্ত বিষয়বস্তুকে তুলে ধরেছেন, তা এই গল্পকে একটি অসাধারণ গল্পে পরিণত করেছে।। তেলেনাপোতা আবিষ্কার গল্পটিকে আরও অসাধারণ করে তোলে এর নামকরণ। সাধারণ অর্থে আমরা গল্পের কাহিনী সঙ্গে এর নামকরণের কোন যোগসূত্র খুঁজে পাই না কিন্তু গল্পের মূলে গেলে আমরা তেলেনাপোতা আবিষ্কার গল্পের নামকরণের সার্থকতা খুঁজে পাই।

প্রথমতঃ গল্পকথক ছিলেন কলকাতার বাবু সমাজের একজন সাধারন মানুষ। যার কাছে তেলেনাপোতা ছিলো একটি অজানা -অচেনা জায়গা। যখন তিনি নিজের দুই বন্ধুর সঙ্গে প্রথমবারের জন্য সেই অজগর পুরীতে বেড়াতে আসেন, তখন তিনি নামহীন সেই গ্রামটিকে, গ্রামের নানা বৈশিষ্ট্য এবং গ্রামের বিভিন্ন রূপকে তিনি নিজের দিক থেকে আবিষ্কার করেন। অর্থাৎ সেটা হয় তার Discovery।

দ্বিতীয়তঃ তেলেনাপোতা পৌঁছানোর পর গল্পকথক বিভিন্ন পরিস্থিতিতে পড়ে, নিজের মধ্যে অথবা নিজের ভেতরে থাকা বিভিন্ন চারিত্রিক দিক গুলিকে নতুনভাবে আবিষ্কার করেন। যেমন – আবেগ প্রবন হয়ে যামিনীর মাকে,, যামিনীকে বিয়ে করার কথা দেওয়ার ক্ষেত্রে, গল্পকথক তার মধ্যে থাকা নতুন আবেগকে Invention অর্থে আবিষ্কার করেন।।

এছাড়াও অন্যান্য ক্ষেত্রে গল্পকথক আবিষ্কার শব্দটিকে বার বার বিভিন্ন অর্থে ব্যবহার করেছেন।। যেমন – আপনারাও একদিন আবিষ্কার করতে পারেন, তেলেনাপোতা আবিষ্কার করতে হলে একদিন বিকেল বেলায়, তেলেনাপোতা আবিষ্কার জন্য আরো দুজন বন্ধু ও সঙ্গী আপনার থাকা উচিত ইত্যাদি শব্দ বারবার ব্যবহার করে, গল্পকথক আবিষ্কার শব্দটিকে নামকরণের পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছেন।। তাই তেলেনাপোতা গল্পের নামকরণ একদম সার্থক হয়েছে।

‘আপনার আসল উদ্দেশ্য নিশ্চয়ই বিস্মৃত হবেন না’ – উদ্দেশ্যটি কী? ব্যক্তি কী করল?

উত্তর: প্রেমেন্দ্র মিত্র প্রণীত ‘তেলেনাপোতা আবিষ্কার’ গল্পে গল্পকথক আসল উদ্দেশ্য বলতে মৎস্য শিকারকে বুঝিয়েছেন । গল্পকথক তেলেনাপোতায় মাছ শিকারের উদ্দেশ্যেই গিয়েছিলেন । তেলেনাপোতা যাওয়ার পরদিন সকালে মাছ ধরার সমস্ত উপকরণ নিয়ে গল্পকথক উপস্থিত হন পানাপুকুরে । চার দিয়ে , বঁড়শি ফেলে নির্জন ঘাটে তিনি একাই বসেছিলেন । বেলা বাড়লে একটি মাছরাঙা অনায়াসে জলে ঝাঁপিয়ে মাছ শিকার করলেও বঁড়শিতে মাছ পড়ার কোনো কথা নেই ।

একটি সাপ ঘাটের ফাটল থেকে বেরিয়ে ধীর , অচঞ্চল গতিতে সাঁতরে পুকুর পেরিয়ে গেল । সেইসঙ্গে দু’টি ফড়িং ফাতনাতে বসার প্রতিযোগিতায় মেতে ওঠার নীরব দর্শক ছিলেন লেখক । ঘুঘু পাখির উদাস – করা ডাকের মধ্যে হঠাৎ জলের শব্দে তিনি চমকে ওঠেন , দেখেন , ফাতনা দুলছে ।

পুকুরের পানা সরিয়ে জল ভরছে একটি মেয়ে । কথকের সঙ্গে মেয়েটির চোখাচোখি হয় । পলকের জন্য মেয়েটিকে দেখে সম্বিৎ হারিয়ে ফেলা গল্পকথকের হুঁশ ফেরে মেয়েটির কথায় । বঁড়শিতে টান দিয়ে দেখেন টোপ আর নেই । আর একবার চেষ্টা করলেও মাছ ধরা আর হলো না তাঁর । ফলে সাজসরঞ্জাম গুটিয়ে উঠেই পড়তে হলো কথককে।

“না মাসিমা আর পালাব না” – কে , কাকে উক্তিটি করেছে ? উক্তিটির আলোকে বস্তার মানসিকতার পরিচয় দাও ।

উত্তর: প্রেমেন্দ্র মিত্রের ‘তেলেনাপোতা আবিষ্কার’ গল্পে কলকাতা থেকে তেলেনাপোতা গ্রামে আসা তিন যুবকের মধ্যে যিনি মাছ ধরতে ভালোবাসেন , তিনিই অর্থাৎ নায়ক উক্তিটি করেছেন । তিনি উক্তিটি করেছেন যামিনীর বৃদ্ধা মাকে , যিনি অন্ধ এবং রোগে শয্যাশায়ী । এই তিন যুবক সুদূর তেলেনাপোতায় যায় ছকে বাঁধা কর্মক্লান্ত জীবন থেকে সাময়িকভাবে দূরে থাকার জন্য । তিন বন্ধুর মধ্যে মণি পানরসিক, অপরজন নিদ্রাবিলাসী কিন্তু তৃতীয় জনের মাছ শিকারের অদম্য বাসনা থাকলেও কিছুটা ভিন্ন স্বভাবের।

প্রথম রাতেই আধো অন্ধকার তেলেনাপোতার প্রেমপুরীতে জানালায় দাঁড়ানো ছায়ামূর্তি দেখে তিনি কিছুটা রোমান্টিক ভাবনায় আচ্ছন্ন হন । পুকুরঘাটে যামিনীকে দেখে , তার প্রতি করুণা মিশ্রিত ভালোবাসার অনুরণন জাগে । সেদিন দুপুরে যামিনীদের বাড়িতে দুপুরবেলার আহার গ্রহণ করার সময় এক বিশেষ সমস্যার সম্মুখীন হয় ওই তিন যুবক । যামিনীর বৃদ্ধা মা ওই তিনজনের মধ্যে অপরিচিত পুরুষ কণ্ঠ পেয়ে নিরঞ্জনের কণ্ঠস্বর ভেবেছেন , যে নিরঞ্জন যামিনীকে বিয়ে করবার প্রতিশ্রুতি দিয়ে আর আসেনি ।

যামিনীর অন্ধ মা নিরঞ্জনের সঙ্গে দেখা করার জন্য নাছোড়বান্দা হলে গল্পের নায়ক যেন নিজের অজ্ঞাতসারেই মিথ্যা নিরঞ্জন রূপে হাজির হন । গল্পের নায়ক তেলেনাপোতায় গিয়েছিল নিছক শহর থেকে দূরে গ্রাম্যজীবনে সময় কাটানোর তাগিদে । শহুরে জীবনে অভ্যস্থ মধ্যবিত্ত বাঙালি মানসিকতার যুবকের মধ্যেও নায়ক হওয়ার প্রবৃত্তি থাকে । সেই প্রবৃত্তির বহিঃপ্রকাশ “ আমি তোমায় কথা দিচ্ছি মাসিমা , আমার কথা নড়চড় হবে না।” কলকাতায় ফিরেও নায়কের মনে তেলেনাপোতার স্মৃতি অমলিন থাকে— যদিও পরিস্থিতির চাপে তা বাস্তব রূপ পায় না ।

আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন 

তেলেনাপোতা আবিষ্কার গুরুত্বপূর্ন অতিসংক্ষিপ্ত (SAQ) প্রশ্ন উত্তর

তেলানাপোতা আবিস্কার গল্পটি লিখেছেন –

উঃ- প্রেমেন্দ্র মিত্র

যোগাযোগ হলে তেলানাপোতা আবিস্কার হতে পারে-

উঃ- মঙ্গলবার

তেলানাপোতায় জাবার জন্য যে মাধ্যমটি দরকার তা হল –

উঃ- বাস

কলকাতা থেকে তেলানাপোতা যেতে আনুমানিক সময় লাগে –

উঃ- দুঘণ্টা

তেলানাপোতা জায়গাটি –

উঃ- জনমানবহীন

তেলানাপোতার আবহাওয়া –

উঃ- স্যাঁতসেঁতে

তেলানাপোতা আবিস্কার করতে যারা গিয়েছিল তারা ছিল –

উঃ- তিন বন্ধু

লেখক তেলানাপোতায় গিয়েছিলেন –

উঃ- মাছ শিকার ও ভ্রমনের উদ্দেশ্যে

তেলানাপোতা ছিল ভীষণ –

উঃ- মশার উৎপাত

যে বাহনে চরে তারা জঙ্গল থেকে গন্তব্যে পৌঁছেছিলেন সেটি ছিল

উঃ- গোরুর গাড়ি

গাড়োয়ান কানেস্তারা বাজাচ্ছিল কারন সেখানে ছিল

উঃ- বাঘের ভয়

কলকাতা থেকে তেলানপোতার দূরত্ব ছিল –

উঃ- তিরিশ মাইল

তেলানাপোতায় তিন বন্ধু যে বাড়িটিতে উঠেছিল সেটি ছিল –

উঃ- প্রাচীন অট্টালিকা

তেলানাপোতায় যে কটু গন্ধ তিন বন্ধুকে বিব্রত করেছিল তা ছিল –

উঃ- পুকুরের পানা পচার গন্ধ

তিনবন্ধুর মধ্যে দুজন ছিল –

উঃ- পানরসিক ও নিদ্রা বিলাসী

কৃষ্ণপক্ষের চাদের আলয় অট্টালিকাটিকে-

উঃ- অপরূপ মোহময় দেখায়

আলোর রেখার আড়ালে ছিল –

উঃ- রহস্যময় ছায়া মুর্তি

তেলানাপোতায় মাছ শিকার করতে গিয়ে প্রতিযোগী হবে –

উঃ- মাছরাঙা

মাছ শিকার করার সময় উদ্দিষ্ট ব্যক্তিটি দেখতে পায়

উঃ- কলস হাতে এক রমণী

যে রমণীটি উদ্দিষ্ট ব্যক্তির মাছ শিকার দেখেছিল তার নাম ছিল –

উঃ- যামিনী

তেলেনাপোতা আবিষ্কার গুরুত্বপূর্ন সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

“গাড়ির গাড়োয়ান থেকে থেকে একটি ক্যানেস্তারা বাজাচ্ছে”- গাড়ির গাড়োয়ান ক্যানেস্তারা কেন বানাচ্ছিল?

উত্তর:- “তেলেনাপোতা আবিষ্কার”- গল্পে প্রেমেন্দ্র মিত্র লেখেন গাড়ির গাড়োয়ান থেকে থেকে একটি ক্যানেস্তারা বাজাচ্ছে ।এর কারণ গাড়োয়ান চিতাবাঘ তাড়াতে চেয়েছিলেন।

জামিনির মা কার সঙ্গে জামিনের বিয়ের সম্বন্ধ ঠিক করেছিলেন?

উত্তরঃ- “তেলেনাপোতা আবিষ্কার”- গল্পের নায়িকা জামিনির বিয়ে ঠিক করেছিলেন তার মা দুরসম্পর্কের বোনপো নিরঞ্জনের সঙ্গে ।

“যেমন গাড়িটি তেমনি গরুগুলি”- গরুর গাড়ি দেখে গল্পকথকের কী মনে হয়েছিল ?

উত্তরঃ-“তেলেনাপোতা আবিষ্কার”- গল্পের কথক তেলেনাপোতায় যাওয়ার জন্য প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে যে গরুর গাড়িটিকে দেখেছিলেন, তা দেখে তার মনে হয়েছিলো পাতালের কোনো বামন দেশ থেকে গরুর গাড়ির এই ক্ষুদ্র সংস্করণ বেরিয়ে এসেছে।

“তেলেনাপোতা আবিষ্কার”- গল্পের নিরঞ্জন বৃদ্ধাকে কী প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল ?

উত্তরঃ-যে সে বিদেশ থেকে ফিরে এসে যামিনীকে বিয়ে করবে। সেই আশায় বৃদ্ধা নিজের কঙ্কালসার শরীরে প্রাণ ধরে রেখেছে।

“যামিনীকে নিয়ে তুই সুখী হবি বাবা”- কে কাকে একথা বলেছিলেন?

উত্তরঃ- “তেলেনাপোতা আবিষ্কার”- গল্পের জামিনির মা গল্পকথক কে একথা বলেছেন। এ বক্তব্যের মধ্যে জামিনির মায়ের গভীর আত্মবিশ্বাস ছিল।

“ছাদে গিয়ে দেখবেন”- ছাদে কী দেখা যাবে?

উত্তরঃ- “তেলেনাপোতা আবিষ্কার”- গল্পের কথক ছাদে দেখেন অধিকাংশ জায়গাতে আলিশা ভেঙে ধুলিস্যাৎ হয়েছে। ফাটলে ফাটলে অরণ্যের শিকড়। ধ্বংসের কাজ দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে ।

তেলেনাপোতায় গল্পকথক আর ফিরে যাননি কেন?

উত্তরঃ- “তেলেনাপোতা আবিষ্কার”- গল্পের গল্পকথক শেষপর্যন্ত ফিরে যাননি ।কারণ তিনি ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়েছিলেন ।যামিনী তার কাছে অবাস্তব কুয়াশার কল্পনামাত্র হয়ে ওঠে ।

জামিনির মা কেন অস্থির হয়ে উঠেছিলেন?

উত্তরঃ-“তেলেনাপোতা আবিষ্কার”- গল্পের জামিনির মা মণির আসার কথা শুনে অস্থির হয়ে উঠেছিলেন। তার বিশ্বাস ছিল এবার বুঝি নিরঞ্জন তার সঙ্গে এসেছে।

“ফিরে আসবো ফিরে আসব”- এই অনুভূতি কার মনে জেগেছিল ?

উত্তর -“তেলেনাপোতা আবিষ্কার”- গল্পে উদ্ধৃত অনুভূতিটি গল্পকথকের মনে জেগেছিল। যখন তিনি গাড়িতে করে কলকাতায় ফিরে যান।

গল্পকথকের মাছ ধরার সময় কোন ঘটনা ঘটেছিল?

উত্তর- কথকের মাছ ধরার সময় মাছরাঙ্গা পাখি মাছ শিকার করার জন্য জলে ঝাঁপ দিয়ে ছিল। একটি সাপ সাঁতরে অন্য পাড়ে গিয়ে উঠেছিল। দুটি ফড়িং পাল্লা দিয়ে ফাতনার উপর বসেছিল।

“তেলেনাপোতা আবিষ্কার” গল্পের কথকের দুজন বন্ধুর স্বভাব কেমন ছিল ?

উত্তর -“তেলেনাপোতা আবিষ্কার”-গল্পে কথকের সঙ্গী দুজনের স্বভাব ছিল একজন পারসিক আর একজন কুম্ভকর্ণের ন্যায় নিদ্রা বিলাসী ।

তেলেনাপোতা আবিষ্কার Pdf

সরল উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সহায়িকা – শ্রেণী – একাদশ




সরল উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সহায়িকা – শ্রেণী – একাদশ



তেলেনাপোতা আবিষ্কার গুরুত্বপূর্ন বহু বিকল্প ভিত্তিক (MCQ) প্রশ্ন উত্তর

মহানগরী থেকে তেলেনাপোতার সম্ভাব্য দুরত্ব

ক. কুড়ি মাইল
খ. বাইশ মাইল
গ. পঞ্চাহ মাইল
ঘ. ত্রিশ মাইল

উত্তর – ঘ. ত্রিশ মাইল

তেলেনাপোতায় ফিরে যাওয়ার প্রস্তুতের দিনে থার্মোমিটারের পারা দেহের তাপমাত্রা জানাবে—

ক. একশো দুই ডিগ্রি
খ. একশো চার ডিগ্রি
গ. একশো তিন ডিগ্রি
ঘ. একশো পাঁচ ডিগ্রি

উত্তর – ঘ. একশো পাঁচ ডিগ্রি

তেলেনাপোতা আবিষ্কার করতে জিনিসে মানুষে ঠাসাঠাসি বাসে ওঠার কতক্ষণ পরে আচমকা নেমে পড়তে হবে?

ক. পাঁচ ঘণ্টা
খ. তিন ঘণ্টা
গ. চার ঘণ্টা
ঘ. দু’ঘণ্টা

উত্তর – ঘ. দু’ঘণ্টা

গোরুর গাড়ির ক্ষুদ্র সংস্করণটি কোন দেশ থেকে বেরিয়ে এসেছে মনে হবে ?

ক. চাঁদের দেশ
খ. বামনের দেশ
গ. তাসের দেশ
ঘ. শীতের দেশ

উত্তর – খ. বামনের দেশ

গোরুর গাড়ির দারোয়ান উৎসাহের সঙ্গে বাজাচ্ছিল–

ক. ক্যানেস্তারা
খ. মাদল
গ. তবলা
ঘ. করতাল

উত্তর – ক. ক্যানেস্তারা

তেলেনাপোতা আবিষ্কারের জন্য তোমার দুই বন্ধুর হওয়া দরকার

ক. পানরসিক কুম্ভকর্ণের মতো নিদ্রাবিলাসী
খ. লেখক
গ. প্রকৃতি প্রেমিক
ঘ. ভ্রমণবিলাসী

উত্তর – ক. পানরসিক কুম্ভকর্ণের মতো নিদ্রাবিলাসী

যামিনীর মা যার সঙ্গে যামিনীর বিয়ে ঠিক করেছিল–

ক. নিরঞ্জনের সঙ্গে
খ. কবির সঙ্গে
গ. মণির সঙ্গে
ঘ. মহিমের সঙ্গে

উত্তর – ক. নিরঞ্জনের সঙ্গে

কলকাতা ফিরে তেলেনাপোতার স্মৃতিকে মনে হবে-

ক. অবাস্তব কুয়াশার কল্পনামাত্র
খ. স্বপ্ন
গ. কলকাতার বাইরের এক জগৎ
ঘ. স্বৰ্গ

উত্তর – ক. অবাস্তব কুয়াশার কল্পনামাত্র

আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন 

তেলেনাপোতা আবিষ্কার বড়, অতিসংক্ষিপ্ত এবং সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর

“তেলেনাপোতা আবিষ্কার” গল্পের কথকের দুজন বন্ধুর স্বভাব কেমন ছিল ?
উত্তর -“তেলেনাপোতা আবিষ্কার”-গল্পে কথকের সঙ্গী দুজনের স্বভাব ছিল একজন পারসিক আর একজন কুম্ভকর্ণের ন্যায় নিদ্রা বিলাসী ।

আপনি কি চাকরি খুজঁছেন, নিয়মিত সরকারিবেসরকারি চাকরির সংবাদ পেতে ক্লিক করুন। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ক্ষেত্রে মানব সম্পদ উন্নয়ন সংক্রান্ত প্রতিবেদন পাড়ার জন্য, ক্লিক করুন। এছাড়াও, স্বাস্থ, টেকনোলজি, বিসনেস নিউস, অর্থনীতি ও আরো অন্যান্য খবর জানার জন্য, ক্লিক করুন

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।