Model Activity Task Class 6 স্বাস্থ্য ও শারীরশিক্ষা

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

সূচিপত্র

Model Activity Task Class 6 স্বাস্থ্য ও শারীরশিক্ষা, মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 6 স্বাস্থ্য ও শারীরশিক্ষা Part 8

মানবদেহের জলের প্রয়োজন হয় কেন, মানবদেহে জলের প্রয়োজন হয় কেন, মানবদেহে জলের প্রয়োজন হয় কেন class 6

মানবদেহের ৬০-৭০ শতাংশ হচ্ছে পানি। মানবদেহের জন্য পানির প্রয়োজন কারণ-

  • পানি মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা সচল রাখে
  • শরীরের বর্জ্য পদার্থ নিষ্কাশনে সাহায্য করে এবং পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থাকে সচল রাখে
  • শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে
  • পানি হজমশক্তি বৃদ্ধি করে এবং হজমে সহায়তা করে,
  • পানি ভিটামিন (vitamins) এবং মিনারেল (minerals) আত্মীকরণে সহায়তা করে এবং সারাদেহে তা ছড়িয়ে দেয়,
  • পানি সারাদেহে রক্ত ও অক্সিজেন পরিবহনে সাহায্য করে,
  • পানি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে,
  • পানি মানবদেহে কোষ সৃষ্টি ও টিকে থাকতে সাহায্য করে,
  • তৃষ্ণা নিবারণের জন্য
  • শরীরকে সিক্ত রাখার জন্য
  • কোশদেহকে রসপুষ্ট রাখার জন্য যাতে তা শুকিয়ে গিয়ে মারা না যায়
  • দেহে রক্তের তারল্যর মাত্রা ঠিক রাখার জন্য যাতে হাই প্রেশার ডা লো প্রেশার না হয়
  • কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য
  • ত্বককে তৈলাক্ত হওয়া থেকে বিরত রাখতে
  • রেচন তন্ত্র কে সচল রাখতে যাতে দূষিত পদার্থ শরীর থেকে বেরিয়ে যায় সুষ্ঠুভাবে
  • ঘামের মাধ্যমে নির্গত হয়ে দেহের তাপমাত্রা ঠিক রাখতে ।
  • মস্তিষ্ককে পুষ্টি প্রদান করতে
  • দেহের লবণতার মাত্রা ঠিক রাখার জন্য

মানবদেহের তিনটি বড় হাড়ের নাম ও সেগুলো কোথায় পাওয়া যায়, মানবদেহের তিনটি বড় হাড়ের নাম কি, মানবদেহের তিনটি বড় হাড়ের নাম কি সেগুলি কোথায় পাওয়া যায়, মানবদেহের তিনটি বড়ো হাড়ের নাম ও সেগুলি কোথায় পাওয়া যায়, মানবদেহের সবচেয়ে বড় হাড়ের নাম কি, মানবদেহে তিনটি বড় হাড়ের নাম কি সেগুলি কোথায় পাওয়া যায়

একজন পূর্ণ বয়স্ক ব্যক্তির দেহে ২০৬ টি হাড় থাকে। সবচেয়ে বড় বা লম্বা তিনটি হাড় থাকে মানুষের পায়ে। মানবদেহের সবচেয়ে বড় হাড় তিনটির ক্রমানুসারে নাম –

(১) ফিমার (Femur) বা ঊর্বস্থি (ঊরুর অস্থি),

(২) টিবিয়া (Tibia) বা জঙ্ঘাস্থি,

(৩) ফিবুলা (fibula)

অর্থাৎ মানুষের পা যে চারটি হাড় দিয়ে গঠিত, তার তিনটিই দীর্ঘ হাড়। অপর হাড়ের নাম প্যাটেলা (patella), যাকে kneecap-ও বলা হয়। উল্লেখ করা যেতে পারে, এই তিনটি হাড় মানবদেহের সবচেয়ে শক্ত হাড়। দেহের সমস্ত ভর এই হাড়গুলো বহন করে থাকে।

এই তিনটি হাড় সম্পর্কে কিছু আরো তথ্য :

Femur বা ঊর্বস্থি-

ফিমার ঊরুর একমাত্র হাড়। মানবদেহে ফিমার সবচেয়ে লম্বা, ভারী এবং শক্ত হাড় । এটি মানবদেহের উচ্চতার প্রায় ২৬%। এই হাড় মানুষকে হাঁটতে ও দৌড়াতে সাহায্য করে। ফিমারের মাথা কোমরে অবস্থিত শ্রোণী অস্থির (pelvic bone) অ্যাসিটাবুলামে (acetabulum) যুক্ত হয়ে নিতম্ব সন্ধি এবং ফিমারের দূরবর্তী অংশ পায়ের নিম্নাংশে অবস্থিত টিবিয়া এবং প্যাটেলার সাথে যুক্ত হয়ে হাঁটু গঠন করে।

Tibia বা জঙ্ঘাস্থি –

ফিমারের পর টিবিয়া মানবদেহের বড় হাড়। এটি ফিমারের পরেই বা নিচে অবস্থিত, এবং ফিমারের সাথে যুক্ত থাকে। এটি হাঁটুর সাথে পায়ের পাতার হাড়ের সংযোগ ঘটায়। টিবিয়া মানবদেহের অন্যতম শক্তিশালী হাড়, এটি সারা দেহের ভর বহন করে।

Fibula বা ফিবুলা-

ফিবুলা বা calf bone পায়ের নিম্ন অংশে টিবিয়ার পাশাপাশি অবস্থিত। মানবদেহের লম্বা হাড়গুলোর মধ্যে এটিই বেশ সরু হাড়। এটি টিবিয়ার সাথে হাঁটুর সংযোগস্থলে সরু মাথা দিয়ে যুক্ত থাকে, এবং পায়ের পাতার সাথে গোড়ালিতে যুক্ত থাকে।

উপরিউক্ত তিনটি বড় হাড় ছাড়াও, আরো তিনটি গুরুত্বপূর্ণ তিনটি বড়ো হাড় হলো

মাথার খুলি

  • ক্রেনিয়াম হল সমতল হাড় যা মস্তিষ্ককে ঢেকে রাখে এবং রক্ষা করে এবং মুখের আকৃতি তৈরি করে। ম্যাক্সিলা, বা উপরের চোয়ালের হাড়, এবং ম্যান্ডিবল,
  • বা নীচের চোয়ালের হাড়, সেইসাথে বেশ কয়েকটি ছোট মুখের হাড়, মাথার খুলি তৈরি করার জন্য ক্রেনিয়ামের সাথে সংযুক্ত হয়.

মেরুদণ্ড

  • মেরুদণ্ড 24টি অনিয়মিত হাড় দিয়ে গঠিত যাকে কশেরুকা বলা হয়.
  • স্যাক্রাম সরাসরি কটিদেশীয় কশেরুকার নীচে এবং কক্সিক্স তার নীচে.
  • মেরুদণ্ডের এই নীচের অংশগুলি ভারসাম্য এবং ওজন বহন করতে সহায়তা করে.

পাঁজর

  • পাঁজরগুলি হাড়, ফুসফুস এবং লিভারের মতো অঙ্গগুলিকে রক্ষা করে একটি হাড়ের খাঁচা তৈরি করে.
  • উপরের সাতটি পাঁজর স্টার্নাম বা স্তনের হাড়ের সাথে সংযুক্ত.
  • স্টার্নামও ক্ল্যাভিকল বা কলারবোনের সাথে সংযুক্ত থাকে.
  • থোরাসিক কশেরুকা 12টি পাঁজর যথাস্থানে ধরে রাখে.

মানবদেহের দীর্ঘতম অস্থির নাম কি

মানুষের দেহের বৃহত্তম অস্থি হ’ল ফিমার, অর্থাৎ উরুর অস্থি। এটি মানবদেহের বৃহত্তম, দীর্ঘতম এবং শক্তিশালী হাড়।

মানবদেহের দুটি যোগ কলার নাম

বিশেষ সংযোগকারী টিস্যুর উদাহরণ হল অ্যাডিপোজ টিস্যু, তরুণাস্থি, হাড়, রক্ত এবং লিম্ফ।

মানবদেহের পশ্চাৎ মস্তিষ্কের অংশটি নির্বাচন করো

মধ্য মস্তিষ্কের পেছনে অবস্থিত এবং সেরিবেলাম, পনস ও মেডুলা অবলংগাটা নিয়ে গঠিত অংশকে পশ্চাৎ মস্তিষ্ক বলে।

মানবদেহের পিত্তরসে Ph এর মান, মানবদেহের পিত্তরসে Ph এর মান

মানবদেহের পিত্তরসে Ph এর মান 7.5 – 8.5।

মানবদেহের প্রশ্বাস নিঃশ্বাস প্রক্রিয়া কিভাবে ঘটে, মানবদেহে প্রশ্বাস আর নিঃশ্বাস প্রক্রিয়া কিভাবে ঘটে, মানবদেহে প্রশ্বাস আর নিশ্বাস প্রক্রিয়া কীভাবে ঘটে, মানবদেহে প্রশ্বাস ও নিঃশ্বাস প্রক্রিয়া, মানবদেহে প্রশ্বাস ও নিঃশ্বাস প্রক্রিয়া কিভাবে ঘটে, মানবদেহে প্রশ্বাস ও নিঃশ্বাস প্রক্রিয়া কীভাবে ঘটে, মানবদেহে প্রশ্বাস ও নিশ্বাস প্রক্রিয়া কিভাবে ঘটে, মানবদেহে প্রশ্বাস নিঃশ্বাস কিভাবে ঘটে, মানবদেহে প্রশ্বাস নিঃশ্বাস প্রক্রিয়া কিভাবে ঘটে

যে প্রক্রিয়ায় ফুসফুসে অক্সিজেন-সমৃদ্ধ বায়ু প্রবেশ করে এবং কার্বন ডাইঅক্সাইড-সমৃদ্ধ বায়ু ফুসফুস থেকে বের হয়ে যায় তাকে শ্বাসক্রিয়া (breathing) বলে। প্রকৃতপক্ষে এটি বহিঃশ্বসন প্রক্রিয়া। বক্ষগহ্বরের আয়তন হ্রাস-বৃদ্ধির ফলে ফুসফুসের আয়তন সঙ্কোচন-প্রসারণের মাধ্যমে এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। দুধরনের পেশির ক্রিয়ায় বক্ষগহ্বরের আয়তনের হ্রাস-বৃদ্ধি ঘটে : 

  • বক্ষ ও উদর গহ্বরের মাঝে অবস্থিত মধ্যচ্ছদা বা ডায়াফ্রাম (diaphragm) এবং 
  • পশুকাসমূহের (ribs) ফাঁকে অবস্থিত ইন্টারকোস্টাল পেশি (intercostal muscle)। 

শ্বাসক্রিয়া দুটি পর্যায়ে সম্পন্ন হয়, যথা: 

  • প্রশ্বাস বা শ্বাসগ্রহণ এবং 
  • নিঃশ্বাস বা শ্বাসত্যাগ।

মানবদেহের শ্বাসবায়ু গ্রহণ করাকে প্রশ্বাস এবং শ্বাসবায়ু ত্যাগ করাকে নিঃশ্বাস বলে। প্রশ্বাস নিঃশ্বাস প্রক্রিয়া ঘটানোর জন্য মানবদেহে রয়েছে মধ্যচ্ছদা (diaphragm) ও পাঁজরের মধ্যবর্তী পেশী (intercostal muscle) । 

মানবদেহে প্রশ্বাস আর নিশ্বাস প্রক্রিয়া কীভাবে ঘটে । মানুষের শ্বাসতন্ত্র

মধ্যচ্ছদা যখন সংকুচিত হয়ে নিচের দিকে নামে তখন বক্ষগহ্বর প্রসারিত হয়ে ফুসফুসে বায়ুর প্রবেশ করে অর্থাৎ প্রশ্বাস প্রক্রিয়াটি ঘটে। আবার মধ্যচ্ছদা উপরে উঠে আসলে গহবর আগের অবস্থায় ফিরে আসে তখন ফুসফুসের উপর চাপ পড়ে ফলে ফুসফুস মধ্যস্থ বায়ু বাইরে বেরিয়ে যায় অর্থাৎ নিঃশ্বাস প্রক্রিয়াটি ঘটে।

প্রশ্বাস বা শ্বাসগ্রহণ | Inspiration

ডায়াফ্রাম-পেশি সংকুচিত হলে এর কেন্দ্রীয় টেনডন (tendon) নিম্নমুখে সঞ্চালিত হয়। ফলে বক্ষগহ্বরের অনুদৈর্ঘ্য ব্যাস বেড়ে যায়। একই সময় নিম্নভাগের পর্শুকাগুলো (ribs) কিছুটা উপরে উঠে আসায় বক্ষগহ্বরের পার্শ্বীয় এবং অগ্র-পশ্চাৎ ব্যাসও বেড়ে যায়। ইন্টারকোস্টাল (intercostal) পেশির সংকোচনের ফলে পর্শুকার দেহ (shaft) উত্তোলিত হয়। এতে স্টার্নাম উপরে উঠে সামনে সঞ্চালিত হয়। ফলে বক্ষের অগ্র-পশ্চাৎ ব্যাসসহ অনুপ্রস্থ ব্যাস বৃদ্ধি পায়।

এভাবে ডায়াফ্রাম ও পর্শুকা পেশির সংকোচনের ফলে বক্ষীয় গহ্বর সবদিকে বেড়ে যায়। এ কারণে ফুসফুস প্রসারিত হয়ে এর ভিতরের আয়তনও বাড়িয়ে দেয়। প্রসারিত ফুসফুসের অভ্যন্তরীণ চাপ বাতাসের সাধারণ চাপ অপেক্ষা কম হওয়ায় নাসিকা পথের ভিতর দিয়ে আসা বাতাস ফুসফুসে প্রবেশ করে।

পরিবেশ থেকে O2 – সমৃদ্ধ বায়ু নাসারন্ধ্র পথে ট্রাকিয়া  ব্রঙ্কাস  ব্রঙ্কিওল  অ্যালভিওলাই তথা ফুসফুসে প্রবেশ।

নিঃশ্বাস বা শ্বাসত্যাগ | Expiration

এটি প্রশ্বাসের পর পরই সংঘটিত একটি নিষ্ক্রিয় প্রক্রিয়া। প্রশ্বাসে অংশগ্রহণকারী পেশিগুলোর প্রসারণ বা শিথিলতার জন্য নিঃশ্বাস ঘটে।

নিঃশ্বাসের সময় প্রশ্বাসকালে অংশগ্রহণকারী পেশিগুলো স্থিতিস্থাপকতার জন্য পূর্বাবস্থায় ফিরে আসে। পর্শুকাগুলো নিজস্ব ওজনের জন্য নিম্নগামী হয়; উদরীয় পেশিগুলোর চাপে ডায়াফ্রাম ধনুকের মতো বেঁকে বক্ষগহ্বরের আয়তন কমিয়ে দেয়; ফুসফুসীয় পেশি পূর্বাবস্থায় ফিরে যায়; এবং প্লিউরার অন্তঃস্থ চাপ ও ফুসফুসের বায়ুর চাপ বেড়ে যায়। বাতাস তখন ফুসফুস থেকে নাসিকা পথে বেরিয়ে গেলে ফুসফুসের আয়তনও কমে যায়।

ফুসফুসে CO2-সমৃদ্ধ বায়ু অ্যালভিওলাই ব্রঙ্কিওল ব্রঙ্কাস নাসাপথ নাসারন্ধ্র পথে বাইরে নিষ্কাশন।

শ্বসন একটি ছন্দময় প্রক্রিয়া। পূর্ণবয়স্ক সুস্থ মানুষে বিশ্রামকালে এ প্রক্রিয়া প্রতিমিনিটে ১৪-১৮ বার এবং নবজাত শিশুতে ৪০ বার সংঘটিত হয়। তবে ব্যায়াম বা অন্য কারণে শ্বসনের হার দ্রুত হয় বলে উদরীয় পেশিও তখন শ্বসন কাজে যোগ দেয়।

মানবদেহের প্লীহা না থাকলে কি হবে

প্লীহা লসিকাতন্ত্রের এবং রক্ত সংবহন তন্ত্রের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। কথ্য বাংলায় প্লীহাকে পিলে বলা হয়, ইংরেজিতে স্প্লিন। বিভিন্ন মনুষ্যেতর প্রাণীর রক্তের আয়তন প্লীহার সঙ্কোচন দ্বারা সাময়িক ভাবে বর্ধিত হতে পারে (অর্থাৎ রক্তের “রিজার্ভার” হিসাবে কাজ করে।

যদি আপনার প্লীহা অপসারণের প্রয়োজন হয়, তবে অন্যান্য অঙ্গ যেমন লিভার প্লীহার অনেকগুলি কার্যভার গ্রহণ করতে পারে। এর মানে আপনি এখনও বেশিরভাগ সংক্রমণের সাথে মোকাবিলা করতে সক্ষম হবেন। যাইহোক, একটি ছোট ঝুঁকি আছে যে কনো গুরুতর সংক্রমণ দ্রুত বিকাশ হতে পারে। এই ঝুঁকি আপনার বাকি জীবনের জন্য উপস্থিত থাকবে।

মানবদেহের বৃহত্তম গ্রন্থি কোনটি, মানবদেহের সবচেয়ে বড় গ্রন্থি কোনটি, মানবদেহের সর্ববৃহৎ গ্রন্থি কোনটি, মানবদেহের সর্ববৃহৎ অঙ্গ কোনটি

যকৃৎ শরীরের বৃহত্তম গ্রন্থি। ত্বকের পরে, মানবদেহের বৃহত্তম অঙ্গ লিভার বা যকৃৎ। মানব দেহের অঙ্গগুলির দৈর্ঘ্য এবং ওজনের উপর ভিত্তি করে এই অঙ্গটিকে দীর্ঘতম হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়।

যকৃত প্রায় পাঁচ শতাধিক জৈবনিক কাজে সহায়তা করে

  • শর্করা সঞ্চয় । (গ্লাইকোজেনেসিস প্রক্রিয়া) যকৃতে ১০০ গ্রাম গ্লাইকোজেন জমা থাকতে পারে। আর পেশিতে এর চেয়েও বেশি পরিমাণ জমা থাকে।
  • পিত সঞ্চয়
  • ভিটামিন সঞ্চয় : যকৃতে প্রধানত লিপিতে দুগীয় ভিটামিন A, D, E ও K জমা রাখে। তবে পানিতে প্রবণীয় ভিটামিনও (B ও C) অল্প পরিমান সঞ্চয় করে। ১/১০০০ হচ্ছে আয়রন জমা থাকে।
  • খনিজ লবণ সঞ্চয় : যকৃতে কপার, জিংক, কোরাস্ত, মলিবডেনাম, আয়রন, পটাশিয়াম সঞ্চয় করে।
  • রক্ত সঞ্চয় : রক্তের আয়জন বেড়ে গেলে হেপাটিক পোর্টাল শিরাগুলো ১.৫ লিটার পর্যন্ত রক্ত সঞ্চয় করতে পারে।

মানবদেহের গঠন চিত্র

মানবদেহের গঠন চিত্র

মানবদেহের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণকারী অংশটি হল

মানবদেহের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণকারী অংশটি হল কান ।

ইউট্রিকুলাস বা ভেস্টিবিউলার অ্যাপারেটাস কানের ভারসাম্য রক্ষাকারী অঙ্গ। এটি একটি ভেস্টিবিউল বা গোলাকার প্রকোষ্ঠ এবং তিনটি অর্ধবৃত্তাকার নালী নিয়ে গঠিত। নালীগুলোর মধ্যে দুটি উলম্বিক এবং একটি আনুভূমিকভাবে অবস্থান করে। নালীগুলো পরস্পর সমকোণে অবস্থান করে।

মানবদেহের সবচেয়ে ছোট হাড়ের নাম কি

মানব দেহের সবচেয়ে ছোট হাড় টি হলো কর্ণের ভিতর থাকা স্টেপিস। মোট তিনটি হাড় নিয়ে অন্তকর্ন গঠিত হয়।

মানবদেহের সবচেয়ে ছোট অঙ্গের নাম কি, মানুষের শরীরের সব চেয়ে ছোট গ্রন্থির নাম কী? এই গ্রন্থি কী কাজে লাগে?

সব চেয়ে ছোট গ্রন্থি হলো পিটুইটারি গ্রন্থির। পিটুইটারি গ্রন্থির ৩টি অংশ আছে। যথাঃ

  • সম্মুখ অংশ (Anterior Lobe)
  • মধ্য অংশ (Intermediate lobe)
  • পশ্চাৎ অংশ ( Posterior lobe)

পিটুইটারি গ্রন্থির সম্মুখ অংশ থেকে ৬ ধরনের হরমোন নিঃসৃত হয়।

  • শরীর বর্ধক হরমোন
  • থাইরোট্রপিক হরমোন
  • এড্রিনোকোর্টিকোর্ট্রপিক হরমোন
  • ফলিকন উদ্দীপক হরমোন
  • লিউটিনাইজিং হরমোন
  • প্রলেকটিন বা ল্যাকটোজেনিক হরমোন।
  • পিটুইটারি গ্রন্থির মধ্য অংশ হতে খুব বেশি হরমোন নিঃসৃত হয়না। এ অংশের নিঃসৃত একমাত্র হরমোনের নাম মেলানোসাইট উদ্দীপক হরমোন।
  • পশ্চাৎ অংশ থেকে দুই ধরনের হরমোন নিঃসৃত হয়। যথাঃ–
    • এন্টিডিউরেটিক হরমোন
    • অক্সিটোসিন হরমোন।
  • পিটুইটারি গ্রন্থির ব্যাপক কার্যকলাপের জন্য একে অন্তঃক্ষরা সুইচ বোর্ড ( Endrocrinological switch board) নামেও অভিহিত করা হয়।

মানবদেহের স্বাভাবিক তাপমাত্রা কত

মানব দেহের স্বাভাবিক তাপমাত্রা হল 37 ° সেন্টিগ্রেড।

আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন 

মানবদেহের তিনটি বড় হাড়ের নাম কি

একজন পূর্ণ বয়স্ক ব্যক্তির দেহে ২০৬ টি হাড় থাকে। সবচেয়ে বড় বা লম্বা তিনটি হাড় থাকে মানুষের পায়ে। মানবদেহের সবচেয়ে বড় হাড় তিনটির ক্রমানুসারে নাম –
(১) ফিমার (Femur) বা ঊর্বস্থি (ঊরুর অস্থি),
(২) টিবিয়া (Tibia) বা জঙ্ঘাস্থি,
(৩) ফিবুলা (fibula)

আপনি কি চাকরি খুজঁছেন, নিয়মিত সরকারিবেসরকারি চাকরির সংবাদ পেতে ক্লিক করুন। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ক্ষেত্রে মানব সম্পদ উন্নয়ন সংক্রান্ত প্রতিবেদন পাড়ার জন্য, ক্লিক করুন। এছাড়াও, স্বাস্থ, টেকনোলজি, বিসনেস নিউস, অর্থনীতি ও আরো অন্যান্য খবর জানার জন্য, ক্লিক করুন

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।