অ্যাক্সেস সময়ের উপর ভিত্তি করে মেমরি ডিভাইসগুলিকে আরোহী ক্রমে সাজান।

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক | কম্পিউটার | Computer

নিম্নলিথিত প্রশ্ন এবং তার যথাযত সমাধান বড়ো (LA) প্রশ্নের উত্তর সমাধান হিসাবে পাঠ করা যেতে পারে।

প্রশ্নোত্তর এবং সমাধান

অ্যাক্সেস সময়ের উপর ভিত্তি করে মেমরি ডিভাইসগুলিকে আরোহী ক্রমে সাজান।

উত্তর:

একটি স্মৃতি মানুষের মস্তিষ্কের মতোই। এটি ডেটা এবং নির্দেশাবলী সংরক্ষণ করতে ব্যবহৃত হয়। কম্পিউটার মেমরি হল কম্পিউটারের স্টোরেজ স্পেস, যেখানে ডেটা এবং নির্দেশাবলী সংরক্ষণ করা হয়। মেমরি অ্যাক্সেস (পড়া বা লিখতে) করার জন্য দুটি ধরণের অ্যাক্সেসিং পদ্ধতি রয়েছে।

তারা অনুক্রমিক অ্যাক্সেস এবং র্যান্ডম অ্যাক্সেস. অনুক্রমিক অ্যাক্সেসে, মেমরিটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে অ্যাক্সেস করা হয়। কিন্তু, এলোমেলো অ্যাক্সেসে, পূর্ববর্তী বাইটের মাধ্যমে নেভিগেট না করেই যেকোন বাইট মেমরি সরাসরি অ্যাক্সেস করা যেতে পারে। চিত্রে দেখানো ক্ষমতা, গতি এবং খরচ অনুযায়ী বিভিন্ন মেমরি ডিভাইস সাজানো হয়েছে।

ফাইন্ড মাই ডিভাইস, গুগোল ফাইন্ড মাই ডিভাইস

ফাইন্ড মাই ডিভাইজ’ (Find My Device) ফিচারের মাধ্যমে সহজেই ফোন খুঁজে বার করা যাবে। তার জন্য দু’টো বিষয় অন করা থাকতে হবে। সেগুলি হল- ফাইন্ড মাই ডিভাইজ এবং Google-এর লোকেশন সার্ভিস। তবে ফোন যদি অন থাকে এবং Google-এর অ্যাকাউন্টে সাইন ইন করা থাকে, তবেই তা ট্র্যাক করা সম্ভব। আবার অনেক অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলে এই ধরনের অন্য অ্যাপও থাকে। যেমন- Samsung ফোনেই রয়েছে ‘ফাইন্ড মাই মোবাইল’ অ্যাপ।

  • প্রথম ধাপ: সবার আগে সেটিংস খুলতে হবে। তার পর সিকিউরিটি অপশনে ক্লিক করতে হবে।
  • দ্বিতীয় ধাপ: এখানে ফাইন্ড মাই ডিভাইজ অপশনটা খুঁজে বার করতে হবে। যদি দেখা যায়, এই অ্যাপটি লিস্টেড রয়েছে, অথচ বন্ধ, তখন সে ক্ষেত্রে সেটি অন করে নিতে হবে। আবার ধরা যাক, লোকেশন ট্র্যাক করার অন্য কোনও অ্যাপ আছে, কিন্তু সেখানে Google-এর ফাইন্ড মাই ডিভাইজ-ই ব্যবহার করতে চাইছি আমরা। সে ক্ষেত্রে Play Store-এ গিয়ে ওই অ্যাপ নামিয়ে নিতে হবে।

লোকেশন অন রয়েছে কি না, সেটা বোঝার উপায়

  • প্রথম ধাপ: ফোনের সেটিংস-এ গিয়ে লোকেশন অপশন খুঁজে বার করতে হবে, হেডারের নিচের ডান দিকে লক্ষ করলে বোঝা যাবে যে, এটা অন না অফ রয়েছে।
  • দ্বিতীয় ধাপ: অন থাকলে অসুবিধা নেই, আর অন না-থাকলে লোকেশন-এ ক্লিক করে অন করে দিতে হবে।

যদি অ্যান্ড্রয়েডেই Google-এর ফাইন্ড মাই ডিভাইজ থাকে, তা হলে হারানো ফোন ট্র্যাক করার উপায়

  • প্রথম ধাপ: গুগলের সার্চ পেজে চলে যেতে হবে এবং টাইপ করতে হবে Find my device।
  • দ্বিতীয় ধাপ: এটা প্রথম বার ব্যবহার করলে একটা বিষয় অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে। কারণ লোকেশন ডেটা ব্যবহার করতে Google-কে পারমিশন দিতে হবে। যাতে হারানো ডিভাইজ ট্র্যাক করা যায়।
  • তৃতীয় ধাপ: লিঙ্কে ক্লিক করলে সরাসরি ‘ফাইন্ড মাই ডিভাইজ’ পেজ-এ চলে যাওয়া যাবে। ফোনের নাম, শেষ কখন ব্যবহার হয়েছে, কোন ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক ডিভাইজে ব্যবহার করা হচ্ছে এবং ফোনটিতে কতটা চার্জ রয়েছে- এই সমস্ত তথ্যই ওই পেজে পাওয়া যাবে।
  • চতুর্থ ধাপ: গুগল ম্যাপ ফোনের শেষ লোকেশন দেখিয়ে দেবে।

অ্যাক্সেস, অ্যাক্সেস সংজ্ঞায়িত করুন, অ্যাক্সেস সংজ্ঞায়িত

অ্যাক্সেস এর মানে হলো প্রবেশের অনুমতি।

আজকের ইন্টারনেটের যুগ, বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার, এপ্লিকেশন এর ব্যবহারের নিম্ন, প্রস্তুতকারক সংস্থা আপনার ডিভাইস এক্সেস এর অনুমতি চায়, জাত আপনি সেই সকল সফটওয়্যার, এপ্লিকেশন এর ব্যবহারের সর্বোপরি করতে পারেন।

Google মেমরি গেম

মেমরি গেমের জন্য খেলোয়াড়দের বট দ্বারা তৈরি টোনের সাথে মেলে কীস্ট্রোকগুলি মনে রাখতে হবে। গেমটি কখনও কখনও চ্যালেঞ্জিং হতে পারে এবং এটি আপনার স্মৃতি এবং জ্ঞানীয় দক্ষতা পরীক্ষা করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।

সান্তা ট্র্যাকার | Santa Tracker

সান্তা ট্র্যাকার হল একটি মেমরি গেম যার জন্য খেলোয়াড়দের জানালার ক্রম মনে রাখতে হয়। এটি মাত্র চারটি উইন্ডো দিয়ে শুরু হয়, কিন্তু আপনি গেমের মাধ্যমে এগিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে উইন্ডোর সংখ্যা 40-এর বেশি হয়ে যায়। যারা তাদের মেমরির দক্ষতা উন্নত করতে চান এবং শুধুমাত্র একটি ইন্টারনেট সংযোগ প্রয়োজন।

Inca Memory | ইনকা মেমোরি

ইনকা মেমরিতে 120টি স্তর এবং 40টি কার্ড রয়েছে এবং খেলোয়াড়দের অবশ্যই কার্ড ফ্লিপ করে এবং তারা নির্দিষ্ট আইটেমগুলি কোথায় দেখেছে তা মনে রেখে পুরো গেম জুড়ে তারকা সংগ্রহ করতে হবে। এই গেমটির জন্য মানসিক তত্পরতা এবং মনোযোগ প্রয়োজন এবং এটি মজাদার এবং চ্যালেঞ্জিং।

Earth Day Quiz | আর্থ ডে কুইজ

আর্থ ডে কুইজ হল একটি প্রশ্নপত্রের খেলা যা খেলোয়াড়দের বলে যে তারা কোন প্রাণী তাদের উত্তরের উপর ভিত্তি করে। গেমটি সব বয়সের জন্য উপযুক্ত এবং ব্রাউজারে খেলা যায়। Google উত্তরগুলি পূর্বনির্ধারিত করে এবং প্রতিটি প্রশ্নের জন্য সাধারণত 3-4টি উত্তর থাকে৷ এই গেমটি মজা করার জন্য এবং সেরা উত্তর খোঁজার চেষ্টা করার সময় আপনার স্মৃতি পরীক্ষা করার জন্য ভাল।

আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন 

আরো বিশদে পড়ার জন্য

নতুন আধুনিক কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশন ক্লাস 12

নতুন আধুনিক কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশন ক্লাস 12

চিন্ময় গুহ | আশুতোষ পাল (লেখক)

FAQ | কম্পিউটার

Q. ওয়ার্ড প্রসেসর এর গুরুত্ব

Ans – মানুষ তার কল্পনাকে অন্যের কাছে তুলে ধরতে মাধ্যম হিসবে লেখার কাজ শুরু করে। এ ইতিহাস আমরা অনেকেই জানি। বর্তমানে এ কাজে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহৃত হচ্ছে। আর এক্ষেত্রে ওয়ার্ড প্রসেসিং-এর গুরুত্ব অনেক। টেলিভিশন, মোবাইল ফোন বা কম্পিউটার ইত্যাদি যন্ত্রে তথ্য গ্রহণ  ও উপস্থাপনের জন্য বেশিরভাগ সময় লিখিত কোনোকিছুর প্রয়োজন হয়। আগে যেভাবেই করা হোক না কেন এখন এ কাজটি করা হচ্ছে ওয়ার্ড প্রসেসরের সাহায্যে। ওয়ার্ড প্রসেসরে কাজ করতে গিয়ে আমরা অনেক সুবিধা পেয়ে থাকি।

যেমনঃ

1) নির্ভুলভাবে লেখালেখির কাজ করা যায় এবং ভুল হলে সাথে সাথে সংশোধনের সুযোগ পাওয়া যায়।

2) সম্পাদনার সুযোগ থাকায় লেখার কাজ নান্দনিকভাবে উপস্থাপন করা যায়।
নানাভাবে লেখাকে উপস্থাপন করা যায়। যেমন- লেখার আকার ছোট-বড় করা, রঙিন করা, বক্স আকারে উপস্থাপন করা ইত্যাদি।

3) পুরো লেখা প্রথম থেকে শুরু না করে নতুন লেখা প্রবেশ করানো, লেখা মুছে ফেলা বা লেখাকে পুনর্বিন্যাস করার সুযোগ পাওয়া যায়।
ছবি, গ্রাফ, টেবিল, চার্ট ইত্যাদি সংযোজন করে ডকুমেন্টকে আরো আকর্ষণীয় করা যায়।

ডকুমেন্ট সংরক্ষণ করে তা যেকোনো সময় ব্যবহার করা যায়। ফলে একই কাজ বারবার করার প্রয়োজন হয় না।
প্রয়োজনবোধে দরকারি তথ্য এক ডকুমেন্ট হতে অণ্য ডকুমেন্টে কপি করা যায়।
একই সাথে একাধিক ডকুমেন্ট নিয়ে কাজ করা যায়।
4) ফাইন্ড-রিপ্লেস কমান্ড ব্যবহার করে বড় কোনো ডকুমেন্ট অল্প সময়ে শব্দ খোঁজা যায় এবং প্রতিস্থাপন করা যায়।

5) বড় আকারের ডকুমেন্ট যেমন গবেষণপত্রে বিষয়বস্তুর সারণি, রেফারেন্স, ছবির তালিকা, গ্রন্থপঞ্জি ইত্যাদি অনেক কাজে খুবই স্বল্প সময়ে সম্পাদন করা যায়।

6) বানান দেখার সফটওয়্যার বা স্পেল চেকার-এর সাহায্যে সহজেই বানান সংশোধন করা; স্বয়ংক্রিয়ভাবে বানান সংশোধনের ব্যবস্থা ও ওয়ার্ড প্রসেসরে রয়েছে।
ডকুমেন্ট সংরক্ষণ করে তা যেকোনো সময়, যতবার ইচ্ছা ততবার প্রিন্ট করার সুবিধা রয়েছে।

7) কাগজের নথি বা ফাইলের পরিবর্তে ওয়ার্ড প্রসেসরে তৈরি ফাইল খুব সহজেই সংরক্ষন করা যায়।

8) ফাইলের ব্যবস্থাপনা সহজ যা আধুনিক অফিস ব্যবস্থাপনায় অপরিহার্য, ইত্যাদি।
এছাড়াও ওয়ার্ড প্রসেসিং সফটওয়্যার গুলোতে আরও নানা ধরনের সুবিধা রয়েছে। আমরা এ গুলো ব্যবহার করার সময় অনেক কিছু জানতে পারবো। এতসব সুবিধার কারণে প্রতিদিন এর ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ছে।

আমরা জানি মাইক্রোসফট অফিস হলো পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় ও বহুল ব্যবহৃত সফটওয়্যার। এছাড়াও বিভিন্ন ধরণের অফিস সফটওয়্যার রয়েছে। যার যেকোন একটি আমরা ব্যবহার করতে পারি। 


আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।