কার দৌড় কতদূর প্রশ্ন উত্তর

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

সূচিপত্র

সপ্তম শ্রেনীর শিবতোষ মুখোপাধ্যায় এর লেখা কার দৌড় কতদূর MCQ প্রশ্ন উত্তর

উপনিষদে উক্ত ‘চরৈবেতি’ শব্দের অর্থ ( যাত্রা থামাও/ এগিয়ে যাও/ দাঁড়িও না)

উঃ এগিয়ে যাও

পৃথিবী যে নিজের কক্ষপথে সূর্যের চারিদিকে ঘোরে তা প্রথম বলেন ( গ্যালিলিও/ কোপারনিকাস/ সক্রেটিস)

উঃ কোপারনিকাস

ভাস্কো–ডা গামা ছিলেন ( মার্কিন/ পোর্তুগিজ/ গ্রিক)

উঃ পোর্তুগিজ

যে বৈজ্ঞানিক কারনে ‘আপেল দৌড়ায় মাটির দিকে’ সেটি হল ( মাধ্যাকর্ষন/ প্লবতা/ সন্তরন–নিয়ম)

উঃ মাধ্যাকর্ষন

আইনস্টাইন ছিলেন ( সপ্তদশ/ অষ্টাদশ/ উনবিংশ) শতাব্দীর মানুষ।

উঃ উনবিংশ

কার দৌড় কতদূর অতি সংক্ষিপ্ত আকারে নীচের প্রশ্ন গুলির উত্তর

অণুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে দেখা যায় এমন দুটি প্রাণীর নাম লেখো

উঃ অণুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে দেখা যায় এমন দুটি প্রানী হল – অ্যামিবা ও প্যারামিসিয়াম।

‘শামুক চলে যাবার সময় রেখে যায় জলীয় চিহ্ন’- সেটি আসলে কি?

উঃ শামুক মাংসল পায়ের সাহায্যে চলাফেরা করে, আর চলার গতিকে সহজ করার জন্য তার দেহ থেকে এক বিশেষ তরল নির্গত হয়। এই তরলের জন্যই শামুকের গতিপথে জলীয় চিহ্ন থাকে।

‘আমাদের নিজেদের শরীরের মধ্যে একরকমের ভবঘুরে সেল আছে’ – সেলটিকে ভবঘুরে বলা হয়েছে কেন?

উঃ ভবঘুরে কথার অর্থ হল যারা নানা স্থানে ঘুরে বেড়ায়। তেমনি আমাদের শরীরের একটি সেল শরীরের নানা স্থানে ঘুরে বেড়ায় দেহে প্রবেশ করা জীবানুকে ধ্বংস করার জন্য। তাই সেলটিকে ভবঘুরে বলা হয়েছে।

‘ নানা জাতের খরগোশের মধ্যে গতির তারতম্য দেখা যায়’ – কয়েকটি খরগোশের জাতির নাম লেখো।

উঃ কয়েকটি খরগোশের জাতির নাম হল – বেলজিয়ান হেয়ার, আমেরিকান চিনচিলা, সিল্ভার ফক্স , জ্যাক র‍্যাবিট ইত্যাদি।

‘ কোনো কোনো পতঙ্গ উরবার সময় তাদের ডানা প্রচণ্ড জোরে নাড়ে’ – তোমার চেনা কয়েকটি পতঙ্গের নাম লেখ।

উঃ আমার চেনা কয়েকটি পতঙ্গ হল- প্রজাপতি, ফরিং, আরশোলা, মশা, মাছি ইত্যাদি।

‘কত সামুদ্রিক জীব গা ভাসিয়ে মাইলের পর মাইল পাড়ি দেয় তার হিসাব আমরা রাখি না’ – কয়েকটি সামুদ্রিক জীবের নাম লেখ।

উঃ কয়েকটি সামুদ্রিক জীব হল – তিমি, হাঙ্গর, ডলফিন, জেলিফিস, অক্টোপাস ইত্যাদি।

‘রক্ষে এই যে ’ লেখক কোন বিষয়টিকে সৌভাগ্য বলে মনে করেছেন এবং কেনো?

উঃ লেখক জীবনে চলার গতিকে সৌভাগ্য বলে মনে করেছেন। পৃথিবীর কোন প্রানীই তার সেই উৎপত্তি কাল থেকে তার চলা থামায় নি। তাই পৃথিবীতে জীবনের অস্তিত্ত্ব বজায় আছে, কারণ চলমানতাই জীবন, আর থেমে যাওয়াই মৃত্যুর সমান।

প্যারামিসিয়াম কীভাবে চলাফেরা করে?

উঃ প্যারামেসিয়াম নামক এককোশী প্রাণীর দেহে অসংখ্য চুলের মতো সরু সরু সিলিয়া আছে। হাজার দাড়ের সাহায্যে নৌকা যেমন গতি পায়, তেমনি প্যারামিসিয়াম ও তার অসংখ্য সিলিয়ার সাহায্যে এগোতে ও পিছোতে পারে।

নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :

বাইরের চলাটা আসল নয়।’ প্রকৃত চলা কোনটি?

উত্তর – শিবতোষ মুখোপাধ্যায় প্রণীত ‘কার দৌড় কতদূর’ নামাঙ্কিত রচনায় লেখকের বিভিন্ন প্রাণী চলাচলের প্রতি নজর দিয়েছে। তার মনে হয়েছে বাইরে চলাটা একমাত্র সত্য নয়৷ তিনি জানিয়েছেন – এই পৃথিবীতে সব চলার মাঝে যা সত্য কারের চলা তা হল মানুষের চলা তার মান ভূমির মধ্যে। মানুষের মনের গতিবেগ আলোর গতিবেগ সম্পন্ন৷ একমুহূর্তেই মানুষ বিশ্বময় ঘুরে আসতে পারে। তার কোথাও বাধা নেই। কোন নিষেধ নেই, মন যেন তার হ্রদ৷ লেখক জানিয়েছেন ‘মন রথ অবাধ’।

‘জবাবটা জেনে নেব মেজদাকে খুঁচিয়ে’। – কোন প্রশ্নের জবাব মেজদার কাছে মিলবে?

উত্তর – নোট বই কবিতায় বক্তা তার মেজদার কাছ থেকে ঝোলাগুড় কিসে দেয় সাবানে বায়বক্তা তার মেজদার কাছ থেকে কোলাওড় না পটকায় এই প্রশ্নের উত্তর জানবেন

আপনি আমার সঙ্গে ঠাট্টা করছেন। — কোন কথার অবতারণাকে বক্সার ‘ঠাট্টা’ মনে হয়েছে।

উত্তর – এই বিশাল হ্রদের জল যদি মেঘ হয়ে যায়, সেই মেঘ থেকে অন্য জায়গায় বৃষ্টি ‘ হবে। একসঙ্গে হঠাৎ বৃষ্টি বেড়ে গেলে পৃথিবীর দারুণ কোনো ক্ষতি হয়ে যাবে না!’ কী আর হবে! সাইবেরিয়ায় বড়োজোর এক ইঞ্চি বেশি বরফ জমবে !? অসীমা হেসে ফেলে বলল, ‘ আপনি আমার সঙ্গে ঠাট্টা করছেন । এতবড়ো লেক কি শুকিয়ে ফেলা যায় ?

জেমস এইচ. কাজিস কে ছিলেন?

উত্তর – ১৯১১ খ্রিস্টাব্দের পরবর্তী সময় অর্থাৎ ১৯১৯ সালে তিনি দক্ষিণ ভারত পরিক্রমায় বেরিয়েছিলেন। সেখানে “থিয়সফিক্যাল কলেজ” এর অধ্যক্ষ এবং রবীন্দ্রনাথের বন্ধু ছিলেন জেমস এইচ. কাজিনস ।

‘এ ছবি আমি পরেও দেখেছি। কোন দৃশ্যবর্ণনা প্রসঙ্গে একথা এসেছে?

উত্তর – মুখ ভর্তি পান নিয়ে গলায় বাঁধা হারমোনিয়াম বাজাতে বাজাতে কাজী নজরুল গায়ছেন এ ছবি আমি পরেও দেখেছি । এখানে এই দৃশ্যপটের কথা বলা হয়েছে ।

তাদের রাজ্য হের অক্ষুণ্ণ কেমন কাদের রাজত্ব কেন অক্ষুণ্ণ রয়েছে বলে কবি মনে করেন? –

উত্তর – বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা কবি কামিনী রায় প্রণীত স্মৃতিচিহ্ন নামাঙ্কিত কবিতায় যারা মনে করে বিশাল অট্টালিকা তৈরীর মধ্যে দিয়ে নিজেদের নাম এই ধরণীর বুকে রেখে যাবেন, তারা ভুল করেছেন৷ কেননা আর্থিক সমৃদ্ধির কারণে কোন মানুষ পৃথিবীতে নিজের নাম স্থায়ী করে রাখবেন এটা আদৌ সম্ভব নয়। তাই তাদের রাজত্ব অক্ষুণ্ন থাকবে না ।

‘নীরব এখানে অমর কিষাণপাড়া। কিষাণপাড়াকে ‘অমর’ বলা হয়েছে কেন?

উত্তর – উদ্ধৃত কবিতাংশটি গৃহীত হয়েছে কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য প্রণীত “চিরদিনের” কবিতা থেকে৷

কিষাণপাড়ার প্রকৃতি এবং মানুষের জীবন শান্ত। কোনোরকম ব্যস্ততা সেখানে নেই নেই কোন কোলাহল । দুর্ভিক্ষের পরেও কিষাণপাড়ায় মানুষ আবার কাজের মধ্য দিয়ে জেগে ওঠে। নিজ নিজ পেশায় কাজ করে চলে। দুর্ভিক্ষের হতাশা বা বিপন্নতা এখানে জীবনকে থামিয়ে দিতে পারে না। তাই কিষাণপাড়াকে কবি অমর বলেছেন।

নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো :

কার দৌড় কতদূর সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

“জীবনের ৪৪০ তে মানুষ বিশ্বকীর্তি স্থাপনা করেছোঁ। — মানুষের সেই কীর্তির কথা ‘কার দৌড় কদ্দুর’ রচনায় কীভাবে বর্ণিত হয়েছে?

উত্তর -শিবতোষ মুখোপাধ্যায় প্রণীত ‘কার দৌড় কদ্দূর’ নামাঙ্কিত রচনায় লেখক বলেছেন – মানুষ এখন নিজে চলেই ক্ষান্ত নয়। সে অন্য সবকিছুকেও চালাতে সমান উৎসুক । জাহাজ, রেল, প্লেন, জেট । এখন মানুষ আকাশটাকে নতুন করে ঘৌড়দৌড়ের মাঠ করে তুলেছে। সেখানে নতুন বাজি ধরেছে যে সে ত্রিভুবনেশ্বর হবে, স্বর্গমর্ত তোলপাড় করবে । তাই জীবনের ৪৪০ তে মানুষ বিশ্বকীর্তি স্থাপন করেছে।

‘তুমি একটা স্পাই’।– কোন পরিস্থিতিতে বক্সার একথা মনে হয়েছে?

উত্তর – স্পাই শব্দের অর্থ হল চর’ অর্থাৎ গুপ্ত সংবাদ আদানপ্রদান করে, কিন্তু সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় রচিত মেঘ-চোর গল্পে আলোচ্য উক্তিটিতে স্পাই’ বলা হয়েছে অসীমাকে এবং বলেছেন বৃষ্টিবিজ্ঞানী পুরন্দর চৌধুরি । যখন পুরন্দর চৌধুরি জানান তার রেকর্ড করার নামের সঙ্গে অসীমার নামটাও থাকবে, তখন অসীমা তার নিজের পরিচয় দেয়। কারপভের মেয়ে বলে এবং বলে আমার মা বাঙালি মেয়ে।” গল্প পড়ে জানা যায় অসীমা চরবৃত্তি করেনি সে প্রকৃতিকে আসন্ন ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচিয়েছিল |অসীমা চেয়েছিলেন’ প্রকৃতির ভারসাম্য বজায় থাকুক। এইজন্যে অসীমা জানিয়েছেন যে প্রকৃতিকে ধ্বংস করা একটা অপরাধ।

সরলা দেবী তার জীবনের ঝরাপাতা’ গ্রন্থে রবীন্দ্রসঙ্গীত সম্পর্কে কোন তথ্য পরিবেশন করেছেন?

উত্তর – ‘আমার সোনার বাংলা’ গানটি প্রথম গাওয়া হয় ১৯০৫, আগস্ট মাসের ২৫ তারিখে। এই গানটির সুরের বিষয়ে সরলাদেবী তাঁর ‘জীবনের ঝরা পাতা’ গ্রন্থে বেশ কিছু তথ্য দিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, কর্তা দাদামহাশয় চুঁচুড়ায় থাকার সময় সময়মতো বোটের মাঝিদের কাছ থেকে অনেকগুলি বাউল আঙ্গিকের গান সংগ্রহ করেছিলেন সরলাদেবী। তিনি জানিয়েছেন—

“যা কিছু শিখতুম তাই রবিমামাকে শোনাবার জন্য প্রাণ ব্যস্ত থাকত—তাঁর মতো সমজদার আর কেউ ছিল না।”

রবীন্দ্রনাথ এই গানগুলি মন দিয়ে শুনতেন এবং সেই সুর অনুসারে নিজের গান রচনা করতেন। ‘আমার সোনার বাংলা’ হল তেমন একটি গান। যা বোটের মাঝির কাছ থেকে আহরিত এবং সরলা দেবীর সুরে বসানো।

এই ছিল তখনকার কোনো স্বদেশি মিটিং-এর রীতি রীতিটি কী?

উত্তর – রামকুমার চট্টোপাধ্যায় কাজী নজরুলের গান’ শীর্ষক গদ্যাংশে যে সময়ের কথা বলেছেন, সেই সময়ে যে কোনো স্বদেশি মিটিং – এর রীতিই ছিল নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর বক্তৃতার আগে কাজী নজরুল ইসলামের সংগীত পরিবেশন।

‘সবুজ ফসলে সুবর্ণ যুগ আসে’। উদ্ধৃতাংশের তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।

উত্তর – উদ্ধৃত কবিতাংশটি গৃহীত হয়েছে কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য প্রণীত ‘চিরদিনের’ কবিতা থেকে।

১৩৫০ সালের দুর্ভিক্ষের দিনে মানুষের কী অসহায় অবস্থা হয়েছিল সেই গল্পের কথা বলা হয়েছে।
দুর্ভিক্ষের পর আবার নতুন করে বেঁচে থাকার প্রচেষ্টা শুরু হয়। চারিদিকে দেখা যায় প্রাণের স্পন্দন। সকাল ঘোষিত পাখির ডাকে। কামার, কুমোর, তাঁতি একসঙ্গে কাজ করে। সারাটা দুপুর চাষি জমিতে পড়ে থাকে। কৃষক বধূ জল আনতে গিয়ে থমকে দাঁড়ায় পথে। তার চোখে পড়ে সবুজ ফসলে সুবর্ণযুগ আসে।

কার দৌড় কতদূর প্রশ্ন উত্তর, কার দৌড় কতদূর Pdf

বাংলা সাহিত্য পরিচয় সহায়িকা ক্লাস – 7







বাংলা সাহিত্য পরিচয় সহায়িকা ক্লাস – 7, ড. পরেশচন্দ্র দাস


আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন 

কার দৌড় কতদূর প্রশ্ন উত্তর

অণুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে দেখা যায় এমন দুটি প্রাণীর নাম লেখো

উঃ অণুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে দেখা যায় এমন দুটি প্রানী হল – অ্যামিবা ও প্যারামিসিয়াম।

আপনি কি চাকরি খুজঁছেন, নিয়মিত সরকারিবেসরকারি চাকরির সংবাদ পেতে ক্লিক করুন। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ক্ষেত্রে মানব সম্পদ উন্নয়ন সংক্রান্ত প্রতিবেদন পাড়ার জন্য, ক্লিক করুন। এছাড়াও, স্বাস্থ, টেকনোলজি, বিসনেস নিউস, অর্থনীতি ও আরো অন্যান্য খবর জানার জন্য, ক্লিক করুন

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।