- একুশের কবিতা, একুশের কবিতা আবৃত্তি
- একুশের কবিতা সারমর্ম, একুশের কবিতার নামকরণের সার্থকতা
- একুশের কবিতা বিষয়বস্তু
- একুশের কবিতা প্রশ্ন উত্তর
- “ কয়েকটি পাখি …পড়ে গেল মাটিতে ” ব্যাখ্যা করো
- ‘ সেই শোকে কালবৈশাখীর ঝড় উঠলো আকাশে ব্যাখ্যা করো
- ‘ কথায় কথায় কথকতা কতো রূপকথা ‘ ব্যাখ্যা করো
- ‘ তাই তো আজ দ্যাখো এ মিছিলে এসে দাঁড়িয়েছেন আমার মা ‘ ব্যাখ্যা করো
- এই কবিতায় ‘ পাখি ’ শব্দের ব্যবহার কতখানি সার্থক হয়েছে তা কবিতার বিভিন্ন পত্তি উদ্ধৃত করে আলোচনা করো
- “ শুধু মাতৃভাষার প্রতি শ্রদ্ধা ও দায়বদ্ধতার প্রকাশ নয় , এই কবিতায় রয়েছে আবহমানের ও অমরতার প্রতি বিশ্বাস ” —পাঠ্য কবিতাটি অবলম্বনে উপরের উদ্ধৃতিটি আলোচনা করো
- একুশের কবিতা pdf, একুশের কবিতা সংকলন
- FAQ | একুশের কবিতা
একুশের কবিতা, একুশের কবিতা আবৃত্তি
পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল
কাননে কুসুম কলি সকলি ফুটিলো।।
কবেকার পাঠশালায় পড়া মন্ত্রে মতো সেই সুর
সুর নয় স্মৃতির মধুভান্ডা…
সেই আমার দেশ-মাঠ-নদী–
আমার দেশের জারি সারি ভাটিয়ালি মুর্শিদি
আরও কত সুরের সাথে মিশে আছে
আমার মায়ের মুখ
আমার মায়ের গাওয়া কত না গানের কলি !
বিন্নিধানের মাঠের ধরে হঠাৎ কয়েকটি গুলির আওয়াজ…
কয়েকটি পাখির গান শেষ না হতেই তারা ঝরে গেলো
পড়ে গেলো মাটিতে
সেই শোকে কালবৈশাখীর ঝড় উঠলো আকাশে
মাঠ কাঁপলো
ঘাট কাঁপলো
বাট কাঁপলো
হাট কাঁপলো
বন কাঁপলো
মন কাঁপলো
ইতিহাস থমকে দাঁড়িয়ে লিখে নিলো সব…
তাই তো সহস্ত্র পাখির কলতানে আজ দিগন্ত মুখর
তাই তো আজ দ্যাখো এ মিছিলে এসে দাঁড়িয়েছেন আমার মা
যিনি বাংলা ভাষায় কথা বলতে বড়ো ভালোবাসেন
কথায় কথায় কথকতা কতো রূপকথা
আর ছড়াবো ছন্দে মিষ্টি সুরের ফুল ছড়ানো
যিনি এখনো এ মিছিলে গুন গুন করে গাইতে পারেন
পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল।
কাননে কুসুমকলি সকলি ফুটিলো।।
রাখাল গরুর পাল লয়ে যায় মাঠে।
শিশুগণ দেয় মন নিজ পাঠে।।
একুশের কবিতা সারমর্ম, একুশের কবিতার নামকরণের সার্থকতা
সাহিত্যের ক্ষেত্রে নামকরণ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় । আর কবিতার নামকরণ বিষয়ে আলোচনা করতে হলে তার বিষয়বস্তুর উপর আলোকপাত করতেই হবে । আলোচ্য কবিতাটি যে পটভূমিতে রচিত হয়েছিল সেই পটভূমির সঙ্গে ইতিহাসের একটা গভীর যোগ রয়েছে । যা ভারত ধর্মের ভিত্তিতে বিভক্ত হয়ে স্বাধীন হয়েছিল । জন্ম হয়েছিল ভারত – পাকিস্তান দুটি স্বাধীন দেশের ।
পাকিস্তানের একটি অংশ পূর্ব পাকিস্তান আজ স্বাধীন বাংলাদেশ নামে পরিচিত । এই দুই পাকিস্তান ভাগ হয়েছিল ভাষাগত কারণে । পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদ পূর্ব পাকিস্তানে জোর করে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে চালানোর চেষ্টা করলে পূর্ব পাকিস্তান তথা বাংলাদেশের মানুষ এর তীব্র বিরোধিতা করে । এর ফলে ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দের ২১ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের খাজা নিজামুদ্দিন সরকারের। পুলিশ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ও মেডিকেল কলেজের ছাত্রছাত্রী ও বুদ্ধিজীবীদের একটি শান্তিপূর্ণ মিছিলের উপর নির্বিচারে গুলি চালায় । এর ফলে মারা যান আব্দুস সালাম , আবুল বরকত , সফিউর রহমান , রফিক – উদ্দিন আহমেদ ও আব্দুল জব্বার ।
এই পাঁচ ভাষা – শহিদের মৃত্যুতে পূর্ব পাকিস্তানের মানুষজন তীব্র আন্দোলনে নেমে পড়ে যা থেকে ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্ম হয় । ২১ ফেব্রুয়ারি দিনটি ‘ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ‘ হিসেবে স্বীকৃতি পায় । এই ইতিহাসেরই ছায়াপাত ঘটেছে ‘ একুশের কবিতা’য় । তাই ভাষার প্রতি আবেগে দেশপ্রেমিক কবি তাঁর এই কবিতায় ভাষা মুগ্ধতার প্রচার করতে সচেষ্ট হয়েছেন । এই কবিতার নামকরণ ‘ একুশে ’ শব্দটি যেন মন্ত্রের মতো উচ্চারণে যুক্ত হয়েছে । আর নামকরণটিও সার্থকতা লাভ করেছে ।
একুশের কবিতা বিষয়বস্তু
মাতৃভাষার প্রতি অসাধারণ টান ‘ একুশের কবিতা’র মধ্যে অনিবার্যভাবে গাঁথা হয়ে আছে । কবির চেতনায় একুশে ফেব্রুয়ারির শহিদদের কথা উজ্জ্বল । শৈশবে পড়া ‘ পাখি সব করে রব ’ কবিতাটি যেন মন্ত্রের মতো বাজছে স্মৃতির গভীরে । মাতৃভূমি বাংলাদেশ , মাটির গান ভাটিয়ালি , মুর্শিদি , জারি , সারি গান শৈশবে মায়ের গাওয়া নানা গানের কলি , বিন্নিধান — এসবের পাশাপাশি কবির মনে আসছে তাদের কথাও উনিশশো বাহান্ন খ্রিস্টাব্দে খাজা নাজিমুদ্দিন সরকারের পুলিশ গুলি করে মেরেছিল যাদের ।
ইতিহাস লিখে নিয়েছে সেই বেদনাময় ঘটনা , বুকের রক্ত দিয়ে মাতৃভাষাকে রক্ষার সেই করুণ কাহিনি । কবির বয়ানে ঝরে পড়া কয়েকটি পাখি আসলে ভাষা – শহিদ আর সহস্র পাখি হল আপামর মানুষ , যারা ভাষার জন্য পা মেলায় মিছিলে , যার মধ্যে কবি দেখেন মা – কে । সহস্র সহস্র বাঙালি তাঁদের মাতৃভাষায় কথা বলে । কবির মা , যিনি বাংলা ভাষায় কথা বলেন তিনি কথায় কথায় রূপকথা , কথকতা , বাংলা ছড়ার ছন্দে সুরের ফুল ছড়িয়ে দিয়েছেন , আর মিছিলে গাইছেন — ‘ পাখি সব করে রব ’ ।
আরো পড়তে: দুই বিঘা জমি কবিতা, দুই বিঘা জমি কবিতার প্রশ্ন ও উত্তর
একুশের কবিতা প্রশ্ন উত্তর
“ কয়েকটি পাখি …পড়ে গেল মাটিতে ” ব্যাখ্যা করো
উত্তরঃ উৎস : উদ্ধৃতাংশটি কবি আশরাফ সিদ্দিকীর ‘ একুশের কবিতা ’ থেকে নেওয়া হয়েছে । প্রসঙ্গ : মাতৃভাষা বাংলার জন্য ভাষা – শহিদদের স্মরণ করে কবি এই উক্তি করেছেন । তাৎপর্য : ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দের একুশে ফেব্রুয়ারি খান সেনাদের গুলিতে যে পাঁচজন তাজা তরুণ প্রাণ হারায় , তাদের কবি ‘ পাখি ’ বলেছেন । তারাই ঝরে গেছে অকালে ভাষা আন্দোলনে প্রাণ দিয়ে ।
‘ সেই শোকে কালবৈশাখীর ঝড় উঠলো আকাশে ব্যাখ্যা করো
উত্তরঃ উৎস : উদ্ধৃতাংশটি কবি আশরাফ সিদ্দিকীর ‘ একুশের কবিতা ’ থেকে নেওয়া হয়েছে ।
প্রসঙ্গ : মাতৃভাষা বাংলার জন্য যাঁরা শহিদ হয়েছিলেন , তাদের কথা উল্লেখ করতে গিয়েই কবি এ কথা বলেছেন ।
তাৎপর্য : ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দের একুশে ফেব্রুয়ারি পুলিশের গুলিতে পাঁচজন তাজা তরুণ প্রাণ ঝরে পড়ে ঢাকার রাজপথে । কেঁপে ওঠে মাঠ – ঘাট – বাট – হাট – বন – মন । সমস্ত দেশ জুড়ে ওঠে প্রতিবাদের ঝড় । গণ – আন্দোলন তুঙ্গে ওঠে । এই গণ – আন্দোলনকেই কালবৈশাখী ঝড়ের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে।
‘ কথায় কথায় কথকতা কতো রূপকথা ‘ ব্যাখ্যা করো
উত্তরঃ উৎস : উদ্ধৃতাংশটি কবি আশরাফ সিদ্দিকীর ‘ একুশের কবিতা ’ থেকে নেওয়া হয়েছে । প্রসঙ্গ : মা , যিনি বাংলা ভাষায় কথা বলতে ভালোবাসেন তিনি কথায় কথায় কথকতা করেন এবং রূপকথা বলেন ।
তাৎপর্য : আমাদের মায়ের ভাষা বাংলা । আমাদের মা বাংলা ভাষাতেই আমাদের কথকতা রূপকথা আর ছড়া শোনান । মায়ের ভাষা আমাদের মাতৃভাষা ।
‘ তাই তো আজ দ্যাখো এ মিছিলে এসে দাঁড়িয়েছেন আমার মা ‘ ব্যাখ্যা করো
উত্তরঃ উৎস : উদ্ধৃতাংশটি কবি আশরাফ সিদ্দিকীর ‘ একুশের কবিতা ’ থেকে নেওয়া হয়েছে । প্রসঙ্গ : মাতৃভাষার সম্মান রক্ষার জন্য সবার সঙ্গে মা – ও এসে দাঁড়িয়েছেন । কারণ তিনিও বাংলা ভাষায় কথা বলেন ।
তাৎপর্য : মাতৃভাষা মায়ের মুখের ভাষা । মুখের ভাষা প্রতিষ্ঠিত না হলে কোনো দেশের জাগরণ সম্ভব নয় । তাই মিছিলে মা এসে দাঁড়িয়েছেন তাঁর মাতৃভাষাকে প্রতিষ্ঠিত করতে ।
এই কবিতায় ‘ পাখি ’ শব্দের ব্যবহার কতখানি সার্থক হয়েছে তা কবিতার বিভিন্ন পত্তি উদ্ধৃত করে আলোচনা করো
উত্তরঃ ‘ পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল ।’— এই পঙ্ক্তিতে ‘ পাখি ’ শব্দটিকে কবি রূপক হিসেবেই ব্যবহার করেছেন । পাখির প্রথম কলকাকলিতে রাত শেষ হয় । দেশের কিশোর তরুণ জেগে উঠলে শেষ হয় অন্যায়ের রাত । ভাষা – আন্দোলনে এরকমই তরতাজা যুবকরা প্রতিবাদ করতে গিয়ে পুলিশের গুলিতে মারা গিয়েছিল । তাই কবি লিখেছেন — ‘ কয়েকটি পাখির গান শেষ না হতেই তারা ঝরে গেলো , ‘ কিন্তু ইতিহাস তা লিখে নিয়েছিল । তাই সারা বিশ্ব পরবর্তীকালেও মাতৃভাষা ও তার সম্মান নিয়ে মুখরিত হয়েছে । তাই কবি লিখেছেন ‘- সহস্র পাখির কলতানে আজ দিগন্ত মুখর । ‘
“ শুধু মাতৃভাষার প্রতি শ্রদ্ধা ও দায়বদ্ধতার প্রকাশ নয় , এই কবিতায় রয়েছে আবহমানের ও অমরতার প্রতি বিশ্বাস ” —পাঠ্য কবিতাটি অবলম্বনে উপরের উদ্ধৃতিটি আলোচনা করো
উত্তরঃ মাতৃভাষা মাতৃদুগ্ধের মতো । এর মাধ্যমেই মানুষের আত্মপ্রকাশ ও আত্মবিকাশ । তাই কোনো মানুষই মাতৃভাষার অপমান সহ্য করতে পারে না । কবিও মাতৃভাষামুখিন , তাঁরও আত্মপ্রকাশ বা আত্মবিকাশ মাতৃভাষাকে অবলম্বন করেই । তাই ‘ একুশের কবিতা’য় তিনি মাতৃভাষার প্রতি কেবল অসীম শ্রদ্ধাই প্রকাশ করেননি , এই ভাষার প্রতি তাঁর গভীর দায়বদ্ধতা ও এর আবহমানতা বা অমরতার প্রতি তাঁর বিশ্বাসও কবিতায় ব্যক্ত হয়েছে । কবি মনে করেন ভাষার একটা নিজস্ব ঐতিহ্য আছে ।
এই কবিতায় সেই ঐতিহ্যেরই স্মারক করে তিনি এনেছেন মাতৃভাষার সুধামাখানো কথকতা – রূপকথার আশ্চর্য উন্মাদনাকে । ভাষার স্পর্শ গায়ে মেখে জীবন্ত হয়ে ওঠা জারি – সারি – ভাটিয়ালি – মুর্শিদি ইত্যাদি লোকগীতির দীর্ঘ প্রবহমানতাকে তিনি প্রাণের মূল্যে যাচিত করেন । বাংলার সুমিষ্ট উৎকৃষ্ট খইয়ের বিন্নিধান তাঁর কাছে মূল্য পায় স্বর্গীয়ভাবে সমৃদ্ধ হয়ে । শিশুকালে পাঠশালায় দুলে দুলে পড়া বাল্য – কবিতাকে তিনি অন্যান্য বঙ্গভাষী মানুষের মতো ভুলতে পারেন না । মিছিলে এসে দাঁড়ানো মায়ের অমোঘ উপস্থিতি ও কবির মনে অমরতার ঐতিহ্যগত প্রকাশ ঘটায় ।
একুশের কবিতা pdf, একুশের কবিতা সংকলন
আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন
FAQ | একুশের কবিতা
Q1. একুশের কবিতা কার লেখা
Ans – একুশের কবিতা আশরাফ সিদ্দিকী লেখা।
Q2. একুশের কবিতা একুশ বলতে কী বোঝানো হয়েছে
Ans – বাংলা ভাষার বিশিষ্ট কবি আশরাফ সিদ্দিকীর ‘ একুশের কবিতা ’ – র মধ্যে লুকিয়ে রয়েছে এক অত্যুজ্জ্বল ইতিহাসকথা । অধুনা বাংলাদেশের মাতৃভাষাপ্রেমী ভাষা – আন্দোলনকারীদের প্রিয় ২১ ফেব্রুয়ারির ইতিকথা । আশ্চর্য সংযমে কবি সারা কবিতার কোথাও একটিবারের জন্য ‘ একুশে ‘ শব্দটি উচ্চারণ করেননি , অথচ সমগ্র কবিতাটির অঙ্গে তিনি শৈল্পিক দক্ষতায় ছড়িয়ে দিয়েছেন ।
একুশের ভাষা আন্দোলনের প্রলেপ । ‘ একুশের কবিতা’র মধ্যে ধরা আছে ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দের ২১ ফেব্রুয়ারির রক্তাক্ত ইতিহাস , যার মূলে রয়েছে মাতৃভাষার মর্যাদা ও ঐতিহ্যরক্ষার আত্মিক প্রচেষ্টা । ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে ধর্মের ভিত্তিতে ভাগ হয়ে দ্বিখণ্ডিত ভারত স্বাধীনতা লাভ করার পর পূর্ববঙ্গের অর্থাৎ পূর্ব – পাকিস্তানের বাংলা ভাষার উপর উর্দুকে বলপূর্বক চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হয় । আন্দোলনের জোয়ার বয়ে যায় পূর্ববঙ্গে । মিছিলের উপর সেনাদের গুলিবর্ষণে পাঁচ মাতৃভাষাপ্রেমিক তরুণের মৃত্যু হলে উত্তাল হয়ে ওঠে পূর্ববঙ্গের T মানুষ । মাতৃভাষাকেন্দ্রিক এই গণ – আন্দোলনের সূচনা হয় ২১ ফেব্রুয়ারিতেই । এই আন্দোলনে বিজয়ী হন আন্দোলনকারীরা , জন্ম হয় স্বাধীন বাংলাদেশের , জয় হয় বাংলা ভাষার ।
আপনি কি চাকরি খুজঁছেন, নিয়মিত সরকারি ও বেসরকারি চাকরির সংবাদ পেতে ক্লিক করুন। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ক্ষেত্রে মানব সম্পদ উন্নয়ন সংক্রান্ত প্রতিবেদন পাড়ার জন্য, ক্লিক করুন। হিন্দিতে শিক্ষামূলক ব্লগ পড়তে, এখানে ক্লিক করুন। এছাড়াও, স্বাস্থ, টেকনোলজি, বিসনেস নিউস, অর্থনীতি ও আরো অন্যান্য খবর জানার জন্য, ক্লিক করুন।