- অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি, অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি কি
- কে কবে অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি চালু করেন, কে কবে অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি প্রবর্তন করেন, অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি কে প্রবর্তন করেন, অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি চালু করেন কে
- স্বেচ্ছায় অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি মেনে নিয়েছিলেন কে
- অধীনতামূলক মিত্রতা নীতির শর্ত
- অধীনতামূলক মিত্রতা নীতির প্রয়ােগ
- অধীনতামূলক মিত্রতা নীতির গুরুত্ব
- পোড়ামাটি নীতি কি, পোড়ামাটির নীতি কী
- পোড়ামাটি নীতি বলতে কী বোঝো
- পোড়ামাটি নীতি কে ঘোষণা করেন
- FAQ | অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি, পোড়ামাটির নীতি
অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি, অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি কি
ভারতের সাম্রাজ্যবাদী ব্রিটিশ গঠন জেনারেল লর্ড ওয়েলসলি ১৭৯৮-১৮০৫ খ্রিস্টাব্দে তার শাসনকালের দেশের ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের ব্যাপক প্রসার ঘটানো ও সাম্রাজ্যের ভিত্তি সুদৃঢ় করার করার উদ্দেশ্যে ১৭৯৭ খ্রিস্টাব্দে এক আধিপত্যকারী নীতি প্রবর্তন করে এবং বহু দেশীয় রাজ্যকে এই নীতি গ্রহণের বাধ্য করেন। অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি বা বশ্যতামূলক মিত্রতা নীতি নামে পরিচিত।
ওয়েলেসলি প্রবর্তিত এই নীতি ‘অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি’ বা ‘বশ্যতামূলক মিত্রতা নীতি’ (Subsidiary Alliances Doctrine) নামে পরিচিত।
নীতি সমূহ:-
- ১) যে রাজ্য এই নীতি গ্রহণ করবে, ইংরেজরা সেই রাজ্যকে বহিঃশত্রু ও অভ্যন্তরীণ বিপদ থেকে রক্ষা করবে।
- ২) তবে ওই রাজ্যকে একদল ইংরেজ সৈন্য রাখতে হবে।
- ৩) সেনাদলের ব্যয় নির্বাহের জন্য নগদ টাকা অথবা রাজ্যের একাংশ ছেড়ে দিতে হবে।
- ৪) ওই রাজ্য কোম্পানীর বিনা অনুমতিতে অন্য কোনো শক্তির সাথে মিত্র বা যুদ্ধ করতে পারবে না।
- ৫) ওই রাজ্যের দরবারে একদল ইংরেজ প্রতিনিধি থাকবেন।
- ৬) ইংরেজ ছাড়া সব ইউরোপীয় কে ওই রাজ্য থেকে বিতাড়িত করতে হবে।
প্রকৃতপক্ষে ওয়েলেসলীর এ চুক্তি ছিল এক ধরনের ফাঁদ যে এই ফাঁদে পড়েছে সেই রাজ্যের স্বাধীনতা বিসর্জন হয়েছে। স্যার টমাস মনরো বলেন যে, যেখানেই অধীনতামূলক মিত্রতা ব্যবস্থা প্রবর্তিত হচ্ছে সেখানেই শ্রীহীন পল্লীগ্রাম এবং ক্রমহ্রাসমান জনসংখ্যা তার চিহ্ন বহন করছে।
তবে এ চুক্তি ইংরেজদের দিক থেকে খুবই সুবিধাজনক ছিল। এর দারা কোম্পানীর শক্তি ও সম্পদ যথেষ্ট বৃদ্ধি পায় এবং তাদের পক্ষে সার্বভৌম শক্তিতে পরিণত হওয়া সম্ভব হয়।
কে কবে অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি চালু করেন, কে কবে অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি প্রবর্তন করেন, অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি কে প্রবর্তন করেন, অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি চালু করেন কে
ভারতের ব্রিটিশ সাম্রাজ্য বিস্তারের উদ্দেশ্যে গৃহীত নীতিগুলির মধ্যে সবচেয়ে নগ্ন ও নির্লজ্জ ছিল অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি। গভর্নর জেনারেল লর্ড ওয়েলেসলি ১৭৯৮ খ্রিস্টাব্দে অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি প্রবর্তন করেন।
অধীনতামূলক মিত্রতা নীতির মতে, যদি কোনো ভারতীয় শাসক ব্রিটিশদের সাথে একটি অধীনতামূলক মিত্রতা নীতিতে স্বাক্ষর করেন তাহলে তাকে তাঁর ভূখণ্ডে ব্রিটিশ বাহিনীকে প্রবেশের অনুমতি দিতে হবে এবং তাকে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর রক্ষণাবেক্ষণের খরচও বহন করতে হবে।
স্বেচ্ছায় অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি মেনে নিয়েছিলেন কে
স্বেচ্ছায় অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি মেনে নিয়েছিলেন নিজাম। 1798 সালে হায়দ্রাবাদের নিজামই প্রথম একটি সুগঠিত সহায়ক জোট গ্রহণ করেন।
দেশীয় রাজ্য গুলোর মধ্যে ১৭৯৮ খ্রিস্টাব্দে দুর্বলচিত্ত, ভীরু হায়দ্রাবাদের নিজাম সর্বপ্রথম এই দাসত্বের চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন। এরপর একে একে সুরাট (১৭৯৯ খ্রিস্টাব্দে ), তাঞ্জোর (১৮০০ খ্রিস্টাব্দে), কর্ণাটক (১৮০১ খ্রিস্টাব্দে) প্রভৃতি রাজ্য এই সন্ধি পত্রে স্বাক্ষর করেন।
১৮১৭ খ্রিস্টাব্দ থেকে১৮২৩ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বহু রাজপুত রাজ্য এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।ক্রমে এভাবে ভারতের এক বিস্তৃত অঞ্চল কোম্পানীর শাসনের অধীনে চলে যায়।
আরো পড়তে: ট্রুম্যান নীতি কি, ট্রুম্যান নীতি কাকে বলে, ট্রুম্যান নীতি কবে ঘোষিত হয়, হ্যারি ট্রুম্যান কে ছিলেন
অধীনতামূলক মিত্রতা নীতির শর্ত
অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি প্রসঙ্গে লর্ড ওয়েলেসলি নিজেই বলেছেন যে, দেওয়ানি লাভের পর অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি ছিল সবচেয়ে পৃথক ও উপযােগী ব্যবস্থা। অধীনতামূলক মিত্রতা নীতির বিভিন্ন শর্তে বলা হয় যে一
[1] ব্রিটিশ বাহিনী নিয়ােগ: এই মিত্রতা চুক্তিতে স্বাক্ষরকারী দেশীয় রাজ্যগুলি তাদের রাজ্যে ব্রিটিশ রেসিডেন্ট বা প্রতিনিধি-সহ একদল ব্রিটিশ সেনা মােতায়েন করবে।
[2] সেনাদলের ব্যয়: দেশীয় রাজ্যগুলি নিজেদের রাজ্যে মােতায়েন করা ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর ব্যয়ভার নির্বাহ করবে অথবা ব্যয়ভার বহনের পরিবর্তে রাজ্যের একাংশ ব্রিটিশ সরকারকে ছেড়ে দেবে।
[3] ব্রিটিশ রেসিডেন্ট নিয়ােগ: চুক্তিতে আবদ্ধ দেশীয় রাজ্যগুলির রাজার দরবারে একজন ইংরেজ প্রতিনিধি বা রেসিডেন্ট থাকবে।
[4] রাজ্যের নিরাপত্তা: মিত্রতা চুক্তিতে আবদ্ধ দেশীয় রাজ্যগুলির নিরাপত্তার দায়িত্ব থাকবে ইংরেজ কোম্পানির হাতে। ব্রিটিশ কোম্পানি মিত্র রাজ্যগুলিকে বৈদেশিক আক্রমণ ও অভ্যন্তরীণ সংকট থেকে রক্ষা করবে।
[5] বিদেশনীতি: মিত্র দেশীয় রাজ্যগুলির বিদেশনীতি কোম্পানির নির্দেশে পরিচালিত হবে। অর্থাৎ মিত্র দেশীয় রাজ্যগুলি ইংরেজ কোম্পানির অনুমতি ছাড়া অন্য কোনাে শক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে বা কোনাে দেশীয় রাজ্যের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর বা মিত্ৰতায় আবদ্ধ হতে পারবে না।
[6] কর্মচারী নিয়ােগ: মিত্র দেশীয় রাজ্যগুলি ব্রিটিশ ছাড়া অন্য কোনাে ইউরােপীয়কে তাদের রাজ্যে কর্মচারী হিসেবে নিয়ােগ করতে পারবে না। ইতিপূর্বে নিয়ােগ হওয়া অব্রিটিশ ইউরােপের কর্মচারীদের বরখাস্ত করতে হবে।
[7] মিত্র রাজ্যগুলির বিরােধ: মিত্রতা চুক্তিতে আবদ্ধ দেশীয় রাজ্যগুলির মধ্যে কোনাে বিরােধ বাধলে ব্রিটিশ সরকারের মীমাংসা সকল মিত্রকে মেনে নিতে হবে।
[8] কোম্পানির শক্তি: ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিকে ভারতের শ্রেষ্ঠ শক্তি হিসেবে সকল মিত্র রাজ্য মেনে নিতে বাধ্য থাকবে।
অধীনতামূলক মিত্রতা নীতির প্রয়ােগ
বিভিন্ন দেশীয় রাজ্য অধীনতামূলক মিত্রতা চুক্তিতে আবদ্ধ হন। এই রাজ্যগুলি হল一
[1] হায়দ্রাবাদ: দেশীয় রাজ্যের রাজাদের মধ্যে সর্বাপেক্ষা দুর্বলচিত্ত ও ভীরু হায়দ্রাবাদের নিজাম সর্বপ্রথম ব্রিটিশ সরকারের প্রতি আনুগত্য জানিয়ে অধীনতামূলক মিত্রতা চুক্তিতে স্বাক্ষর (১৭৯৮ খ্রি.) করেন।
[2] অন্যান্য রাজ্য: নিজামের পর একে একে সুরাট (১৭৯৯ খ্রি.), তাঞ্জোর (১৮০০ খ্রি.), কর্ণাটক (১৮০১ খ্রি.), অযােধ্যা (১৮০১ খ্রি.) প্রভৃতি দেশীয় রাজ্য অধীনতামূলক মিত্রতা চুক্তিতে স্বাক্ষর করে।
[3] মহীশূরে বিরােধ: মহীশূরের টিপু সুলতান অধীনতামূলক মিত্রতা চুক্তি গ্রহণে রাজি না হলে ইংরেজদের সঙ্গে তার সংঘর্ষ অনিবার্য হয়ে ওঠে। চতুর্থ ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধে টিপুর পতন ঘটে (১৭৯৯ খ্রি.)।
[4] মারাঠাদের সঙ্গে বিরােধ: মারাঠা পেশােয়া দ্বিতীয় বাজিরাও ইংরেজদের সঙ্গে বেসিনের সন্ধি সাক্ষর করে (১৮০২ খ্রি.) অধীনতামূলক মিত্রতা চুক্তি মেনে নেন। কিন্তু অন্যান্য মারাঠা সামন্ত রাজারা তা মানতে অস্বীকার করলে দ্বিতীয় ইঙ্গ-মারাঠা যুদ্ধ শুরু হয়। যুদ্ধে পরাজিত হয়ে সিন্ধিয়া (১৮০৩ খ্রি.), ভোসলে (১৮০৩ খ্রি.), হােলকার (১৮১৮ খ্রি.) প্রমুখ এই চুক্তি মেনে নেন।
[5] রাজপুত রাজ্যসমূহের ভূমিকা: মাল, বুন্দেলখণ্ড, উদয়পুর, যােধপুর, জয়পুর ও অন্যান্য বিভিন্ন ক্ষুদ্র রাজপুত রাজ্যগুলি ১৮২৩ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে অধীনতামূলক মিত্রতা চুক্তি গ্রহণ করে।
অধীনতামূলক মিত্রতা নীতির গুরুত্ব
- ১. অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি প্রবর্তনের ফলে দেশীয় রাজ্যগুলিতে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি তার ব্যাবসাবাণিজ্যের প্রসার ঘটানোর সুযোগ পায়।
- ২. দেশীয় রাজাদের অর্থে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর ভরণপোষণ হওয়ায় ব্রিটিশ কোম্পানির সামরিক ব্যয় হ্রাস পায়।
- ৩. এই নীতির দ্বারা কোম্পানি শর্ত অমান্যের অজুহাতে যে-কোনো সময়ে দেশীয় রাজ্য গ্রাস করার পথ খোলা রাখে।
- ৪. অধীনতামূলক মিত্রতা নীতিতে আবদ্ধ করার মাধ্যমে কোম্পানি দেশীয় রাজ্যগুলিতে প্রশাসনিক সংকট সৃষ্টি করে।
পোড়ামাটি নীতি কি, পোড়ামাটির নীতি কী
স্কর্চড আর্থ বা পোড়ামাটি নীতি এমন একটি সামরিক কৌশল যা দ্বারা সেনারা এক জায়গা থেকে অন্য
জায়গায় যাওয়ার সময় প্রতিপক্ষের সামরিক বেসামরিক নির্বিশেষে সবাইকে হত্যার পাশাপাশি সবকিছু পুড়িয়ে দেয়। শত্রুর পক্ষে ব্যবহার করা সম্ভব—এমন স্থাপনা ও অবকাঠামো পুড়িয়ে দেয়। এ থেকে পরিত্রাণ পায় না খাদ্যের উৎস, পানি সরবরাহ, পরিবহন, যোগাযোগ, শিল্পকারখানা।অর্থ্যাৎ প্রতিপক্ষের সবকিছু জ্বালিয়ে পুড়িয়ে একেবারে নিশ্চিহৃ করে দেওয়ায় হল স্কর্চড আর্থ’ বা পোড়ামাটি নীতি।
বর্তমানে মিয়ানমারে সেনাবাহিনী” জাতিগত নির্মূল ” অপারেশনে পোড়া মাটি নীতি অনুসরণ করছে ।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান হানাদার বাহিনীও পোড়া মাটি নীতি গ্রহণ করেছিল ।
পোড়ামাটি নীতি বলতে কী বোঝো
যুদ্ধে হেরে যাবার পর শত্রুপক্ষ পালিয়ে যাবার সময় পথে যা কিছু পায়, সবকিছু জ্বালিয়ে ধ্বংস করে দেয়, পড়ে থাকে শুধু পোড়ামাটি। তা কেই পোড়ামাটি নীতি হবে।
স্কর্চড আর্থ বা পোড়ামাটি নীতি এমন একটি সামরিক কৌশল যা দ্বারা সেনারা এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যাওয়ার সময় প্রতিপক্ষের সামরিক বেসামরিক নির্বিশেষে সবাইকে হত্যার পাশাপাশি সবকিছু পুড়িয়ে দেয়। শত্রুর পক্ষে ব্যবহার করা সম্ভব—এমন স্থাপনা ও অবকাঠামো পুড়িয়ে দেয়।
পোড়ামাটি নীতি কে ঘোষণা করেন
পোড়ামাটির নীতি রাশিয়া গ্রহণ করেছিল নেপোলিয়নের বিরুদ্ধে।।
নেপোলিয়ন যখন রাশিয়া আক্রমণ করেন, সেই সময় রুশ বাহিনী পোড়ামাটি নীতি গ্রহণ করে। জলে বিষ মিশিয়ে দেওয়া, রাস্তা কেটে দেওয়া, শস্য খেএে আগুন লাগিয়ে, ফরাসি বাহিনী কে বিপদে ফেলে ছিল, একে পোড়ামাটি নীতি বলা হয়।
আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন
FAQ | অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি, পোড়ামাটির নীতি
Q1. অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি কী
Ans – লর্ড ওয়েলেসলি ব্রিটিশ সাম্রাজ্য সম্প্রসারণের লক্ষ্যে দেশীয় রাজ্যগুলিকে বিদেশি আক্রমণ থেকে রক্ষার অজুহাতে যে নীতির প্রয়ােগ ঘটিয়ে কোম্পানির অধীনতা গ্রহণের জন্য বাধ্য করেন , তার নাম অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি।
Q2. অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি কে প্রয়োগ করেন
Ans – লর্ড ওয়েলেসলি ভারতে অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি চালু করেছিলেন।
Q3. পোড়ামাটি নীতি কোন দেশ গ্রহণ করেছিল
Ans – নেপোলিয়ন যখন রাশিয়া আক্রমণ করেন, সেই সময় রুশ বাহিনী পোড়ামাটি নীতি গ্রহণ করে।
আপনি কি চাকরি খুজঁছেন, নিয়মিত সরকারি ও বেসরকারি চাকরির সংবাদ পেতে ক্লিক করুন। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ক্ষেত্রে মানব সম্পদ উন্নয়ন সংক্রান্ত প্রতিবেদন পাড়ার জন্য, ক্লিক করুন। এছাড়াও, স্বাস্থ, টেকনোলজি, বিসনেস নিউস, অর্থনীতি ও আরো অন্যান্য খবর জানার জন্য, ক্লিক করুন।