এসএসসি অ্যাসাইনমেন্ট ভূগোল ও পরিবেশ

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

২০২২ সালের এসএসসি অ্যাসাইনমেন্ট, ২০২২ সালের এসএসসি অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর, ২০২২ সালের এসএসসি অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান, এসএসসি অ্যাসাইনমেন্ট ভূগোল ও পরিবেশ

কিভাবে মিনি স্টিল প্ল্যান্ট থেকে ইন্টিগ্রেটেড স্টিল প্ল্যান্ট আলাদা? শিল্প কি সমস্যা সম্মুখীন? কোন সাম্প্রতিক উন্নয়নের ফলে উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে?

সমাধান:

ইন্টিগ্রেটেড স্টিল প্ল্যান্টগুলি বড় এবং একটি কমপ্লেক্সে সবকিছু পরিচালনা করে – কাঁচামাল একত্রিত করা থেকে শুরু করে ইস্পাত তৈরি, রোলিং এবং আকার দেওয়া পর্যন্ত।

মিনি স্টিল প্ল্যান্ট ছোট, বৈদ্যুতিক চুল্লি আছে, ইস্পাত স্ক্র্যাপ এবং স্পঞ্জ আয়রন ব্যবহার করে। তাদের রি-রোলার রয়েছে যা স্টিলের ইনগটও ব্যবহার করে। তারা প্রদত্ত স্পেসিফিকেশনের হালকা এবং খাদ ইস্পাত উত্পাদন করে।

ইস্পাত শিল্পের মুখোমুখি চ্যালেঞ্জগুলি হল:

  • উচ্চ মূল্য এবং কোকিং কয়লার সীমিত প্রাপ্যতা
  • শ্রমের কম উৎপাদনশীলতা
  • শক্তির অনিয়মিত সরবরাহ
  • দুর্বল অবকাঠামো
  • সাম্প্রতিক উন্নয়ন যেমন উদারীকরণ এবং সরাসরি বিদেশী বিনিয়োগ (এফডিআই) বেসরকারি উদ্যোক্তাদের প্রচেষ্টায় শিল্পকে উত্সাহিত করেছে।

ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু অঞ্চল ফল উৎপাদনে বিখ্যাত কেন, ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে ফল উৎপাদনে বিখ্যাত কেন

ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল অনুকূল নাতিশীতােয় জলবায়ু, পর্যাপ্ত জমি, দক্ষ শ্রমিক, পর্যাপ্ত জলসেচ, উন্নত প্রযুক্তি, পর্যাপ্ত মূলধনের জোগান, উন্নত পরিবহণ ব্যবস্থা এবং বিস্তৃত বাজার ইত্যাদি কারণে ফল উৎপাদনে খুব উন্নত। এই অঞ্চলের উল্লেখযােগ্য ফল উৎপাদনকারী দেশগুলি হল—ইটালি, ফ্রান্স, স্পেন, তুরস্ক, পােল্যান্ড ইত্যাদি। সারা পৃথিবীতে আপেল উৎপাদনে তুরস্ক, পােল্যান্ড ও ইটালি যথাক্রমে চতুর্থ, পঞ্চম ও সপ্তম স্থান (FAO, 2011) অধিকার করেছে।

আবার আঙুর উৎপাদনে সারা পৃথিবীতে ইটালি, ফ্রান্স, স্পেন ও তুরস্ক যথাক্রমে দ্বিতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম ও ষষ্ঠ স্থান (FAO, 2011) অধিকার করেছে। ফল চাষের এই ব্যাপক প্রসারের জন্যই এই অঞ্চলকে পৃথিবীর ফলের ঝুড়ি বা পৃথিবীর ফলের বাগান’ বলা হয়।

এশিয়ার উষনমরু ও ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ুর বৈশিষ্ট্যগুলি উল্লেখ করো, এশিয়ার উষ্ণ মরু ও ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ুর বৈশিষ্ট্য গুলি উল্লেখ করো, ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু অঞ্চলের বৈশিষ্ট্য

এশিয়ার উষ্ণ মরু জলবায়ুর বৈশিষ্ট্য:

  • (i) গৃষ্ম কাল উষ্ণতা থাকে 30 ডিগ্রি থেকে 35 ডিগ্রি সেলসিয়াস।
  • (ii) শীতকালে উষ্ণতা থাকে 15° থেকে 25 ডিগ্রি সেলসিয়াস।
  • (iii) এই জলবায়ু অঞ্চলের বৃষ্টিপাতের পরিমাণ মাত্র 10 থেকে 25 সেন্টিমিটার।

এশিয়ার ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ুর বৈশিষ্ট্য

  • (i) এই জলবায়ু অঞ্চলে গ্রীষ্মকালে উষ্ণতা থাকে 21 থেকে 27 ডিগ্রি সেলসিয়াস।
  • (ii) শীতকালে উষ্ণতা থাকে 5 ডিগ্রি থেকে 10 ডিগ্রি সেলসিয়াস।
  • (iii) পশ্চিমা বায়ুর প্রভাবে এখানে শীতকালে বৃষ্টিপাত হয় কিন্তু গ্রীষ্মকালে বৃষ্টিপাত হয় না। শীতকালে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ 30 থেকে 35 সেন্টিমিটার।

ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ুর বৈশিষ্ট্য—

উভয় গােলার্ধে মহাদেশগুলির পশ্চিম প্রান্তে 30° থেকে 45° উত্তর ও দক্ষিণ অক্ষাংশের মধ্যে শুষ্ক গ্রীষ্ম ও আর্দ্র শীতসম্পন্ন জলবায়ু বিরাজ করে। ভূমধ্যসাগরের তীরবর্তী দেশগুলিতে এই জলবায়ুর বিস্তার ও প্রভাব বেশি বলে একে ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু বলে। এই জলবায়ুর বৈশিষ্ট্যগুলি হল一

উষ্ণতা সক্রান্ত বৈশিষ্ট্য :

গ্রীষ্মকালীন গড় উষ্ণতা : এই অঞ্চলে স্থানভেদে গ্রীষ্মকালীন গড় তাপমাত্রা 21 °সে. থেকে 27 °সে. পর্যন্ত হয়ে থাকে। গ্রীষ্মকালে আকাশ মেঘমুক্ত থাকে বলে দিনের বেলা বাতাসের তাপমাত্রা থাকে 32 °সে. থেকে 35 °সে.। ক্যালিফোর্নিয়ার স্যাক্রামেন্টোতে দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা 45.5 °সে. পর্যন্ত রেকর্ড করা হয়েছে।

শীতকালীন উষ্ণতা : শীতকালে এই অঞ্চলের জলবায়ু মৃদুভাবাপন্ন। মেঘাচ্ছন্নতার কারণে শীতকালে রাত্রিকালীন তাপমাত্রা বিশেষ কমে না। এই অঞ্চলের শীতলতম মাসের উষ্ণতা থাকে 4 °সে. থেকে 10 °সে.।

দৈনিক উষ্ণতার প্রসর : গ্রীষ্মকালে দিন ও রাতের উষ্ণতার পার্থক্য হয় প্রায় 16 °সে. থেকে 22 °সে.।

বার্ষিক গড় উষ্ণতা : বার্ষিক গড় উষ্ণতার প্রসর হয় 11 °সে. থেকে 17 °সে.।

বায়ুর চাপ ও বায়ুপ্রবাহ সংক্রান্ত বৈশিষ্ট্য :

উপক্ৰান্তীয় উচ্চচাপ বলয়ের অবস্থান : ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু অঞ্চলে উপক্রান্তীয় উচ্চচাপ বলয় অবস্থিত।

চাপ বলয়ের স্থানান্তর : সূর্যের উত্তরায়ণ ও দক্ষিণায়নের সঙ্গে সঙ্গে বায়ুচাপবলয়গুলি যথাক্রমে উত্তর ও দক্ষিণে সরে যায়।

বায়ুপ্রবাহে তারতম্য : উত্তর গােলার্ধে গ্রীষ্মকালে ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে উত্তর-পূর্ব আয়ন বায়ু এবং দক্ষিণ গােলার্ধে শীতকালে উত্তর-পশ্চিম পশ্চিমা বায়ু প্রবাহিত হয়। আবার উত্তর গােলার্ধে শীতকালে ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে পশ্চিমা বায়ু এবং দক্ষিণ গােলার্ধে গ্রীষ্মকালে আয়ন বায়ু প্রবাহিত হয়।

ঘূর্ণিঝড়ের আগমন : এই অঞ্চলে নিয়মিতভাবে ঘূর্ণিঝড় প্রবাহিত হয় বলে বৃষ্টিপাতের বণ্টন ও প্রকৃতি ঘূর্ণিঝড়ের দ্বারা নির্ধারিত হয়।

স্থানীয় বায়ুর অবির্ভাব : এই অঞ্চলের আর-একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল—অসংখ্য ভিন্নধর্মী স্থানীয় বায়ুর আবির্ভাব। গ্রীষ্মকালে এই জলবায়ু অঞ্চলের মধ্য দিয়ে খামসিন, সিরক্কো, ঘিবলি, ব্রিকফিল্ডার প্রভৃতি উষ্ণ ও শুষ্ক বায়ু প্রবাহিত হয়। শীতকালে ফ্রান্সের রােন উপত্যকায় মিস্ট্রাল এবং অ্যাড্রিয়াটিক সাগরের উপকূলবর্তী অঞ্চলে বােরা প্রভৃতি শুষ্ক ও শীতল বায়ু প্রবাহিত হয়।

বৃষ্টিপাত সংক্রান্ত বৈশিষ্ট্য :

শুষ্ক গ্রীষ্ম ও আর্দ্র শীত : শুষ্ক গ্রীষ্মকাল ও আর্দ্র শীতকাল ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু অঞ্চলের প্রধান বৈশিষ্ট্য। উত্তর গােলার্ধে সাধারণত ডিসেম্বর মাস থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত এবং দক্ষিণ গােলার্ধে মে মাস থেকে আগস্ট মাস পর্যন্ত বৃষ্টিপাত হয়ে থাকে।

বৃষ্টিপাতের পরিমাণ : এই অঞ্চলে মহাদেশগুলির পশ্চিম প্রান্তে গড়ে 35 সেমি থেকে 90 সেমি বৃষ্টিপাত হয়ে থাকে। পশ্চিমা বায়ুর গতিপথে উচ্চভূমি অবস্থান করলে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কিছুটা বেশি হয়—প্রায় 125 সেমি। অ্যাড্রিয়াটিক উপসাগরের পূর্বদিকে ডালমেশিয়ান উচ্চভূমিতে গড় বার্ষিক বৃষ্টিপাতের পরিমাণ প্রায় 450 সেমি।

তুষারপাত : এই অঞ্চলের সর্বত্র তুষারপাত হয় না। এই অঞ্চলের মেরুমুখী প্রান্তে কখনাে কখনাে অতি সামান্য তুষারপাত হয়। এই অঞ্চলের উচ্চভূমিতে তুষারপাতের পরিমাণ বেশি। এই অঞ্চলের অভ্যন্তরভাগে বা নিম্নভূমিতে শীতকালে কখনাে কখনাে তুহিন জমে।

ঋতুকালীন আবহাওয়ার বৈচিত্র্য : এই অঞ্চলে গ্রীষ্মকাল শুষ্ক এবং শীতকাল আর্দ্র। (1) শীতকালে উত্তর গােলার্ধে বায়ুরচাপবলয়গুলি কয়েক ডিগ্রি দক্ষিণে সরে যায়। ফলে ভূমধ্যসাগরের উপকূলবর্তী অঞ্চল পশ্চিমা বায়ুর দ্বারা প্রভাবিত হয়। ওই সময় মেরুপ্রদেশ থেকে শীতল বায়ুপুঞ্জ এই অঞ্চলে প্রবেশ করলে নাতিশীতােয় ঘূর্ণবাতের সৃষ্টি হয়। এই ঘূর্ণবাতের কারণে এই অঞ্চলে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। (2) গ্রীষ্মকালে এই অঞ্চলে উচ্চচাপ বিরাজ করে এবং নিম্নগামী বাতাস ক্রমশ উয় হয়ে ওঠে। ফলে, ওই সময় এই অঞ্চলে বৃষ্টিপাত ঘটে না, আবহাওয়া উয় ও শুষ্ক প্রকৃতির হয়।

আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন 

আরো বিশদে পড়ার জন্য

এসএসসি ভুগোল গেটওয়ে [এসএসসি জিওগ্রাফি গেটওয়ে]

পশ্চিমবঙ্গ স্কুল সার্ভিস কমিশন (WB-SSC), মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশন (WBMSC), ত্রিপুরা সার্ভিস কমিশন (T-SSC), WBCS(Main & Prelim), PSC, CGL-SSC, RRB এবং UGC-NET, UGC-SET প্রভৃিত Competitive Exam Preparation -এর জন্যই “ভূগােল Gateway” -রচিত

FAQ | ভূমধ্যসাগরীয়

Q1. ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল ফল উৎপাদনে বিখ্যাত কেন

Ans – ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল ফল চাষে খুবই উন্নত, এই অঞ্চলে ব্যাপক হারে আঙুর, জলপাই, কমলালেবু, ডুমুর প্রভৃতই চাষ করা হয়। এই সব ফল টক বা মিষ্টি প্রকৃতির। অনেকে এই অঞ্চল কে পৃথিবীর ফলের ঝুড়ি বলে। এখানে ফল চাষের উন্নতির কারণ গুলি হল –

I) অনুকূল জলবায়ু – 15 ডিগ্রি সেলসিয়াস এর কাছাকাছি উষ্ণতা, 50 সেমির মতো বৃষ্টিপাত, নাতিশীতোষ্ণ জলবায়ু এবং বৃষ্টি বহুল শীতকাল ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে ফল চাষের পক্ষে আদর্শ। এই প্রকৃতি র জলবায়ুতে কমলালেবু, আঙুর, ন্যাসপাতি, স্ত্রবেরি প্রভৃতি চাষ করা হয়। ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ুর দীর্ঘ খরার হাত থেকে বাঁচতে এই অঞ্চলের গাছের ফল গুলি রস পূর্ণ হয়ে থাকে। 

II) মাদক জাতীয় পানীয়ের চাহিদা – ভূমধ্যসাগরীয় ও তার পার্শ্ববর্তী শীতল নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলের অধিবাসীদের প্রতিদিনের জীবনযাপনে সূরা জাতীয় পানীয়ের চাহিদা প্রচুর। তাই সূরা উৎপাদনে জন্য আঙুর চাষ অত্যন্ত জনপ্রিয়। এই অঞ্চলে উৎপাদিত আঙুর থেকে বিশ্ব বিখ্যাত সুরা উৎপাদন করা হয়ে থাকে। যেমন – ফ্রান্সে শ্যাম্পেন, বাগেন্ডী, স্পেনে সেরি প্রভৃতি। 

III) বিশ্ব ব্যাপী চাহিদা – এই অঞ্চলের আঙুর থেকে বিশ্ব বিখ্যাত সুরা গুলির আন্তর্জাতিক চাহিদা প্রচুর, তাই এখানকার কৃষক রা ফল চাষে উৎসাহী হয়ে থাকে। 

Q2. ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু অঞ্চলে শীতকালে বৃষ্টিপাত হয় কেন

Ans – ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু অঞ্চলে শীতকালীন বৃষ্টিপাতের কারণ হল উপক্রান্তীয় আটলান্টিক মহাসাগরের উপর একটি উচ্চ-চাপ ব্যবস্থা এবং ভূমধ্যসাগরের উপর একটি নিম্ন-চাপ ব্যবস্থার মধ্যে মিথস্ক্রিয়া। এই মিথস্ক্রিয়া আজোরসের উপর একটি আধা-স্থায়ী উচ্চ-চাপ অঞ্চল গঠনের দিকে নিয়ে যায়, যা আটলান্টিক মহাসাগর থেকে আর্দ্র বায়ুকে ভূমধ্যসাগরীয় উপকূলের দিকে ঠেলে দেয়।

এই আর্দ্র বায়ু ভূমধ্যসাগরীয় উপকূলের পাহাড়ী ভূখণ্ডে পৌঁছানোর সাথে সাথে বেড়ে যায়, যার ফলে মেঘ এবং বৃষ্টিপাতের সৃষ্টি হয়। উপরন্তু, ভূমধ্যসাগর নিজেই শীতকালীন বৃষ্টিপাতের গঠনে ভূমিকা পালন করে, কারণ এটি শীতের মাসগুলিতে তাপের উত্স হিসাবে কাজ করে, এই অঞ্চলে উচ্চ বায়ু তাপমাত্রা এবং বায়ুমণ্ডলীয় অস্থিরতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।

Q3. ভূমধ্যসাগরীয় দেশ কোনটি

Ans – ভূমধ্যসাগর ইউরোপ, এশিয়া এবং আফ্রিকা মহাদেশের সংযোগ স্থলে অবস্থিত ও চারদিকে স্থলবেস্থিত বিশ্বের চতুর্থ বৃহ্তম সাগর।

এই বিশাল আকৃতির জন্য এর উপকূল ভাগে মোট ২১ টি দেশ অবস্থান করেছে, যার মধ্যে ইউরোপের ১২ টি, আফ্রিকার ৫ টি এবং এশিয়ার ৪ টি দেশ রয়েছে।

1) ইউরোপ – আলবেনিয়া, বসনিয়া এবং হার্জেগোভিনা, ক্রএশিয়া, সাইপ্রাস , ফ্রান্স, 2) স্পেন , গ্রীস, ইতালি , মাল্টা, মোনাকো, মন্টেনিগ্রো এবং স্লোভেনিয়া ।
3) আফ্রিকা – মরক্কো, আলবেনিয়া, তিউনেশিয়া, আলজেরিয়া ও মিশর।
4) এশিয়া – ইসরাইল, লেবানন, তুরস্ক এবং সিরিয়া।


আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।