মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক পরিবেশ ও ভূগোল
- মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক পরিবেশ ও ভূগোল
- ভূগোলের পরিধি ও শাখা
- কাকে পরিবেশগত ইতিহাসের জনক বলা হয়
- পরিবেশগত ভারসাম্য বলতে কী বোঝো উদাহরণসহ গুরুত্ব আলোচনা করো, পরিবেশগত ভারসাম্য বলতে কী বোঝো উদাহরণসহ এর গুরুত্ব আলোচনা করো
- গ্রাম অঞ্চলের পরিবেশগত সমস্যা গুলি ব্যাখ্যা করো
- অনুকূল পরিবেশগত আচরণ কাকে বলে
- FAQ | ভূগোলের ধারণা
ভূগোলের পরিধি ও শাখা
ভূগোল সব মানুষের শেখার জন্য একটি মৌলিক বিষয়। এটি জীবনের সর্বস্তরের জন্য একটি অপরিহার্য একাডেমিক ক্ষেত্র।
সংজ্ঞা অনুসারে, ভূগোল হল পৃথিবীতে ভৌত এবং মানবিক উভয় ঘটনাতেই অবস্থানগত এবং স্থানিক পরিবর্তনের অধ্যয়ন। প্রাচীন গ্রীকরা ছিল পশ্চিম বিশ্বের প্রথম মানুষ যারা নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে ভূগোল অধ্যয়ন করেছিল।
মানুষের বিবর্তন এবং বিপ্লবের সাথে সাথে বিশ্বের ভূগোল অধ্যয়ন বৃদ্ধি পেয়েছে। ভূগোল বোঝার সময় জীবন সহজ হয়ে যায়। আজ, এটি ভূতত্ত্ব, জীববিজ্ঞান, নৃবিজ্ঞান, অর্থনীতি, পদার্থবিদ্যা, সমাজবিজ্ঞান, জনসংখ্যা এবং পরিবেশ বিজ্ঞানের মতো অন্যান্য বিষয় থেকে প্রাপ্ত বৈজ্ঞানিক তথ্যের সাথে জড়িত একটি অত্যন্ত বিস্তৃত বিষয়।
এটি গত শতাব্দীতে অধ্যয়নের বিভিন্ন শাখায় বৈচিত্রপূর্ণ। আসুন আমরা ভূগোলের শাখা এবং তাদের গুরুত্ব দেখি।
সংক্ষেপে, ভূগোল
- ক) অবস্থান
- খ) স্থানিক এবং জীবিত এবং নির্জীব বস্তুর নিদর্শন এবং সম্পর্ক
- গ) মানব জীবন এবং বসতিতে এই উপাদানগুলির আঞ্চলিক বৈশিষ্ট্য
- ঘ) পৃথিবীর বৈশিষ্ট্য এবং প্রক্রিয়াগুলিকে পরিবর্তন করে এমন শক্তিগুলি
- ই ) পরিকল্পনা ও উন্নয়নের জন্য বিষয়ভিত্তিক মানচিত্র প্রস্তুত করা
- চ) বিভিন্ন উদ্দেশ্যে উপগ্রহ চিত্রের বিশ্লেষণ।
- ছ) বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনের জন্য মানচিত্র প্রস্তুত ও আপডেট করা।
মানুষের বিবর্তন এবং বিপ্লবের সাথে সাথে বিশ্বের ভূগোল অধ্যয়ন বৃদ্ধি পেয়েছে। ভূগোল বোঝার সময় জীবন সহজ হয়ে যায়। আজ, এটি ভূতত্ত্ব, জীববিজ্ঞান, নৃবিজ্ঞান, অর্থনীতি, পদার্থবিদ্যা, সমাজবিজ্ঞান, গণতন্ত্র এবং পরিবেশ বিজ্ঞানের মতো অন্যান্য বিষয় থেকে প্রাপ্ত বৈজ্ঞানিক তথ্যের সাথে জড়িত একটি অত্যন্ত বিস্তৃত বিষয়।
এটি গত শতাব্দীতে অধ্যয়নের বিভিন্ন শাখায় বৈচিত্রপূর্ণ। আসুন আমরা ভূগোলের শাখা এবং তাদের গুরুত্ব দেখি। ভূগোলের প্রধান শাখাগুলি হল:
- ভৌত ভূগোল
- ভূরূপবিদ্যা
- মানব ভূগোল
- নগর ভূগোল
- অর্থনৈতিক ভূগোল
- জনসংখ্যা ভূগোল
- রাজনৈতিক ভূগোল
- জীব ভূগোল
- সাংস্কৃতিক ভূগোল
- বিপদের ভূগোল
- কৃষি ভূগোল
- পরিবহন ভূগোল
- পর্যটন ভূগোল
- পরিবেশগত ভূগোল
- পরিবেশগত ভূগোল সমুদ্রবিদ্যা
- জলবায়ুবিদ্যা
- মানচিত্র
- বন্দোবস্ত ভূগোল
- সামাজিক ভূগোল
- শিল্প ভূগোল
- প্যালেওজিওগ্রাফি
- ভৌগলিক চিন্তাধারা
- চিকিৎসা ভূগোল
- সামরিক ভূগোল
- ভূগোল জলের উৎসের ভূগোল তথ্য সিস্টেম
- ভূগোল Reuntains. এবং
- মরুভূমির ভূগোল।
পরিবেশগত পরিকল্পনা এবং সমস্ত উন্নয়ন অধ্যয়নের জন্য ভূগোলের জ্ঞান প্রয়োজন। এটি এমন একটি বিষয় যা মহাকাশে পৃথিবীর গ্রহের সমস্ত গোলক নিয়ে কাজ করে। ভূগোল একটি প্রধান বিষয় যা মানুষের আশেপাশের ভৌত জগতে কাজ করার জন্য তাৎক্ষণিক প্রয়োজনের ফলস্বরূপ বিকশিত হয়েছে।
সমুদ্র, হ্রদ, নদী, বন, মাটি, খনিজ সম্পদ, জলবায়ু পরিস্থিতি এবং আরও অনেক দিক দিয়ে মানুষের চারপাশের পরিবেশের সাথে পরিচিত হওয়ার প্রয়োজন ছিল।
কাকে পরিবেশগত ইতিহাসের জনক বলা হয়
রড্রিক ন্যাশ 19721 সালে প্যাসিফিক হিস্টোরিক্যাল রিভিউতে প্রকাশিত পরিবেশের উপর অতীতের মানব সমাজের প্রভাব সম্পর্কে একটি নিবন্ধে পরিবেশগত ইতিহাস শব্দটি তৈরি করেছিলেন। ন্যাশের লেখাগুলি প্রাথমিকভাবে একতরফা ছিল: তিনি প্রাকৃতিক পরিবেশের উপর মানব সমাজের প্রভাব অধ্যয়ন করেছিলেন।
পরিবেশগত ভারসাম্য বলতে কী বোঝো উদাহরণসহ গুরুত্ব আলোচনা করো, পরিবেশগত ভারসাম্য বলতে কী বোঝো উদাহরণসহ এর গুরুত্ব আলোচনা করো
পরিবেশ বলতে আমরা আমাদের পারিপার্শ্বিক মানুষজন, জীবজন্তু, জল, মাটি, বাতাস, গাছপালা, ঘরবাড়ি এসবই বুঝি। অর্থাৎ পরিবেশ, হল, কোনো জীবের চারপাশে অবস্থিত সমস্ত সজীব ও জড় উপাদান দ্বারা গঠিত সামগ্রিক অবস্থা, যা জীবে জীবনকে প্রভাবিত করে। প্রকৃতিসৃষ্ট সঙ্গীর উপাদান ও নির্জীব উপাদানের সমন্বয়ে প্রাকৃতিক পরিবেশ গড়ে ওঠে। পরিবেশে প্রধান পাঁচটি উপাদান—জল, বায়ু, আলো, মাটি ও জীব পরিবেশে নির্দিষ্ট অনুপাতে থেকে পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখে পরিবেশের প্রধান উপাদানগুলির কোনো একটি অতিমাত্রায় বৃদ্ধি পেলে বা হ্রাস পেলে পরিবেশের ভারসাম্য বিঘ্নিত হয়। তাই পরিবেশগত ভারসাম্য বলতে বোঝায়–” পরিবেশের বিভিন্ন উপাদানের সামঞ্জস্যপূর্ণ সহাবস্থান।”
পরিবেশবিদদের মতে, পরিবেশগত ভারসাম্য হল একটি তত্ত্ব। এই তত্ত্বের মূল কথা হল বাস্তুতন্ত্রের উপাদান ভৌত বা প্রাকৃতিক উপায়ে সাম্যাবস্থা বজায় রাখে। পরিবেশের মধ্যে বিভিন্ন উপাদানের আন্তঃক্রিয়ায় কখনো কখনো কোনো উপাদানের কিছুটা বৃদ্ধি বা হ্রাস হয়। প্রকৃতির নিয়মেই তা আবার সাম্যাবস্থায় ফিরে আসে। এর ফলে উদ্ভিদকূল এবং প্রাণীকূল পরিবেশের মধ্যে নিজেদের অস্তিত্ব বজায় রাখে। পৃথিবীতে জীবের অস্তিত্ব পুরোপুরি পরিবেশগত ভারসাম্যের ওপর নির্ভরশীল।
গরিবেশগত ভারসাম্যের গুরুত্ব:
পরিবেশে উদ্ভিদ, প্রাণী, অণুজীব ইত্যাদি জীবগোষ্ঠীর স্বাভাবিক জন্ম, বৃদ্ধি ও মৃত্যু ঘটলেও নিয়মিতভাবে ও সুশৃঙ্খলভাবে পুষ্টিস্তর অনুযায়ী এদের মধ্যে শক্তির নিরবচ্ছিন্ন প্রবাহ ঘটতে থাকে। এর ফলে পুষ্টির প্রতিটি স্তরে জীবগোষ্ঠীর সংখ্যা আনুপাতিক হারে সমান থাকে এবং পরিবেশগত ভারসাম্য বজায় থাকে।
পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষার মধ্যে দিয়ে পরিবেশ তথা প্রকৃতি নিজের সম্পদের ভাণ্ডার পরিপুর্ন করে এবং মানুষের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে সক্ষম হয়। পরিবেশ তথা প্রকৃতিতে জিনগত ও প্রজাতিগত বৈচিত্র্য রক্ষার মাধ্যমে ভারসাম্য বজায় থাকে।
কিন্তু মানুষ সম্পদের অনিয়ন্ত্রিত আহরণ ও ব্যবহার করায় পরিবেশদূষণের সঙ্গে সঙ্গে সম্পদের বিলুপ্তিও ঘটতে থাকে। তখন পরিবেশের ভারসাম্য বিঘ্নিত হয় যার বিরূপ প্রভাব আমাদের ওপর এসে পড়ে। এজন্য পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখা আমাদের অবশ্য কর্তব্য।
দিনের পর দিন পৃথিবীতে জীবের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে। মানব পপুলেশনও সমহারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। মানুষের খাদ্য, বাসস্থান, প্রয়োজনীয় সামগ্রী, শিক্ষা প্রভৃতির চাহিদা পূরণ করতে গিয়ে পরিবেশ থেকে বিপুল সংখ্যক গাছ কেটে সেই স্থানে রাস্তা, বাসগৃহ, কলকারখানা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ইত্যাদি নির্মাণ করা হচ্ছে।
ফলে পরিবেশে কার্বন ডাইঅক্সাইডের পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। ধীরে ধীরে পরিবেশের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশ্ব উন্নায়নের প্রভাবে বহু জীবের অস্তিত্ব বিপন্ন হচ্ছে। খরা, বন্যা প্রাকৃতিক দুর্যোগ বেড়ে যাচ্ছে, সঠিকভাবে পৃথিবীতে মানুষের তথা অন্য সকল জীবের অস্তিত্বের ওপরে পরোক্ষ আঘাত নেমে আসছে।
পরিবেশের ভারসাম্য যদি সুস্থির অবস্থায় আনতে না পারা যায়, তাহলে অদূর ভবিষ্যতে জলচক্র, কার্বন চক্র, নাইট্রোজেন চক্র, অক্সিজেন চক্র সঠিকভাবে পরিচালিত হবে না। বাস্তুতন্ত্রের খাদ্যশৃঙ্খল ভেঙে পড়বে। সমগ্র জীবকুলকে এর জন্য বিপন্নতায় ভুগতে হবে।
উপরিউক্ত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা এই সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারি যে, পৃথিবীতে মানুষসহ অন্যান্য জীবের অস্তিত্ব বজায় রাখার জন্য পরিবেশগত ভারসাম্য বজায় রাখা অত্যন্ত জরুরি।
পরিবেশগত ভারসাম্য বিঘ্নিত হওয়ার পেছনে মানুষের অবিবেচক কর্মকাণ্ডই অধিকাংশ ক্ষেত্রে দায়ী। তাই পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায় মানুষকেই এগিয়ে আসতে হবে। পরিবেশগত ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপগুলি হল—
- [1] জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করা,
- [2] জলশিক্ষার প্রসার ঘটানো,
- [3] শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টিগত উন্নয়নের মাধ্যমে মানব সম্পদের স্থিতিশীল উন্নয়ন ঘটানো,
- [4] যুদ্ধ থেকে বিরত থাকা ও পারস্পরিক বন্ধুত্বের সম্পর্ক বজায় রাখা,
- [5] অরণ্য সম্পদ, জল সম্পদ ও জৈববৈচিত্র্য সংরক্ষণ করা,
- [6] বায়ুমণ্ডল ও ভূমির সুরক্ষা করা,
- [7] পরিবেশ ও বন্য জীবপ্রজাতির ক্ষতি না করা,
- [৪] যথাযথ প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে বর্জ্য, পদার্থের রূপান্তর ঘটিয়ে পরিবেশে প্রত্যাবর্তন ঘটানো।
গ্রাম অঞ্চলের পরিবেশগত সমস্যা গুলি ব্যাখ্যা করো
আজকাল গ্রামেও ঘটছে ব্যাপকভাবে পানিদূষণ, বায়ুদূষণ, ভূমিদূষণ, শব্দদূষণ। কৃষিকাজে মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক ও রাসায়নিক সার প্রয়োগে দূষণ ঘটছে। আবার কৃষিজমি, লোকালয়ে যত্রতত্র স্থাপিত ইটভাটার কালো ধোঁয়ায় পরিবেশদূষণ ঘটছে ব্যাপক মাত্রায়। আজকাল বিভিন্ন মাধ্যমের তথ্যে দেখা যাচ্ছে, ইটভাটার ধোঁয়ায় কার্বন ডাই-অক্সাইড, কার্বন মনোক্সাইড গ্যাস উৎপন্ন হয় এবং বায়ুতে তাপ বেড়ে যায়।
অন্যদিকে ভাটার তাপে তপ্ত হয় সংশ্লিষ্ট এলাকা। এতে ফসল উৎপাদন ব্যাহত হয়। উৎপাদনও কমে যাচ্ছে। আবার গ্রামাঞ্চলে যানবাহন হিসেবে ভটভটি, নছিমন, কাঁকড়াজাতীয় বাহনের সংখ্যা বাড়ছে, যা শব্দদূষণ ঘটায় ব্যাপক হারে।
ইটভাটার মাটি সংগ্রহের জন্য কৃষিজমির উপরিভাগ কেটে ফেলার জন্য উর্বরতা শক্তিসম্পন্ন মাটি চলে যাচ্ছে, যা পূরণ করতে দীর্ঘদিন বিপুল পরিমাণ রাসায়নিক সার ও কীটনাশক ব্যবহার করতে হয়। এ ছাড়া শ্যালো মেশিনের সাহায্যে ভূগর্ভস্থ বালু তোলা হচ্ছে ব্যাপক হারে। এতে ভূমিকম্পে সংশ্লিষ্ট এলাকা দেবে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
আগে গ্রামাঞ্চলে প্রচুর গাছ, ঝোপজঙ্গল ও ছোট ছোট বন ছিল। কিন্তু সেগুলো হারিয়ে যেতে বসেছে। ভিনদেশি বৃক্ষ জায়গা দখল করে নিচ্ছে। কৃষিকাজে পানির চাহিদা মেটাতে ভূগর্ভস্থ পানি ব্যাপক হারে তোলা হচ্ছে। ফলে পানির স্তর নেমে যাচ্ছে দ্রুত।
অনুকূল পরিবেশগত আচরণ কাকে বলে
প্রো-এনভায়রনমেন্টাল আচরণ (PEB), যা সবুজ-, টেকসই-, বা পরিবেশ-বান্ধব (পরিবেশ-বান্ধব) আচরণ হিসাবেও পরিচিত, এমন আচরণ হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয় যেখানে ব্যক্তিরা পরিবেশের প্রতি সুরক্ষামূলক পদক্ষেপ নেয় ।
আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন
আরো বিশদে পড়ার জন্য
পশ্চিমবঙ্গ স্কুল সার্ভিস কমিশন (WB-SSC), মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশন (WBMSC), ত্রিপুরা সার্ভিস কমিশন (T-SSC), WBCS(Main & Prelim), PSC, CGL-SSC, RRB এবং UGC-NET, UGC-SET প্রভৃিত Competitive Exam Preparation -এর জন্যই “ভূগােল Gateway” -রচিত
FAQ | ভূগোলের ধারণা
Q1. ভূগোলের সংজ্ঞা দাও
Ans – ভূগোল হল পৃথিবীর ভৌত পরিবেশ এবং সেই পরিবেশের সাথে মানুষের সম্পর্কের এর বৈশিষ্ট্য, তাদের মধ্যে নিদর্শন এবং সম্পর্ক, পৃথিবীকে আকৃতির প্রক্রিয়া এবং এতে ঘটে যাওয়া শারীরিক ও প্রাকৃতিক ঘটনাগুলির অধ্যয়ন।
ভূগোল পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল এবং হাইড্রোস্ফিয়ারের অধ্যয়ন অন্তর্ভুক্ত করে। এটি অত্যন্ত আন্তঃবিভাগীয় এবং এতে ভৌত ভূগোলের ক্ষেত্রগুলি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, যা ভূগোলকে একটি আর্থ বিজ্ঞান হিসাবে এবং মানব ভূগোল, যা মানুষ, সমাজ এবং সংস্কৃতির অধ্যয়নের সাথে সম্পর্কিত।
Q2. ভূগোলের প্রধান শাখা কয়টি
Ans – ভূগোলের প্রধান শাখা ২ টি।যথা ১.মানবীয় ভূগোল ২.প্রাকৃতিক ভূগোল।
Q3. আধুনিক ভূগোলের প্রতিষ্ঠাতা কে
Ans – আধুনিক ভূগোলের জনক হলেন কার্ল রিটার ।