পদার্থ বিজ্ঞান ২য় এ্যাসাইনমেন্ট ও সমাধান বা উত্তর দেখুন

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

সূচিপত্র

পদার্থ বিজ্ঞান ২য় এ্যাসাইনমেন্ট ও সমাধান বা উত্তর দেখুন

রাশি কাকে বলে

এই ভৌত জগতে যা কিছু পরিমাপ(countable) যোগ্য অর্থাৎ যা কিছু পরিমাপ করা যায় তাকে রাশি বলে।

রাশির উদাহরণ: দৈর্ঘ্য, প্রস্থ, উচ্চতা, সময়, ভর, উষ্ণতা প্রকৃতিকে মাপা যায় তাই ওদের প্রত্যেকটি হল এক একটি রাশি। প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের অন্তর্গত এইসব ভৌত রাশি ও প্রাকৃতিক রাশি বলে।

রাশি কতো প্রকার ও কি কি?

রাশিকে মূলত দুই ভাগে ভাগ করা যায়।

  • মৌলিক রাশি | Fundamental Quantities
  • লব্ধি রাশি | Derived Quantities

রাশির একক কাকে বলে এর প্রয়োজনীয়তা কি?

কোন ভৌত রাশিকে মাপতে হলে ওই রাশির একটি নির্দিষ্ট ও সুবিধাজনক পরিমাণকে প্রমাণ হিসেবে ধরে প্রদত্ত রাশিটির পরিমাণ ওই প্রমাণ মানের কত গুণ বা কত অংশ তা মাপা হয়। এই নির্দিষ্ট প্রমাণ মানকে ওই রাশির একক বলে।

এককের প্রয়োজনীয়তা

  • বিজ্ঞান পরিমাপের উপর নির্ভরশীল। প্রত্যেক ভৌত রাশির পরিমাপের জন্য এককের প্রয়োজন। কারণ, একক ছাড়া পরিমাপ অর্থহীন। যেমন, রাস্তাটির দৈর্ঘ্য 5 বললে আমাদের বুঝতে একটি অসুবিধা হয়। কিন্তু, যদি বলা হয় যে রাস্তাটির দৈর্ঘ্য 5 মিটার তাহলে আমাদের ওই রাস্তাটির দৈর্ঘ্য সম্পর্কে সঠিক ধারণা তৈরি হয় ও বুঝতে সুবিধা হয়। এখানে দৈর্ঘ্যের রশিটির একক হলো মিটার। সুতরাং, সঠিক ধারণা পেতে এককের প্রয়োজন আছে।

ভৌত রাশি কাকে বলে

পরিমাপ করা যায় এইরূপ যেকোনো প্রাকৃতিক বিষয়কেই প্রাকৃতিক রাশি বা ভৌত রাশি বলে।

উদাহরণ : দৈর্ঘ্য, প্রস্থ, ভর ,ওজন ,সময় প্রভৃতি কি পরিমাপ করা যায়। তাই এদের প্রত্যেককেই হল এক একটি ভৌত রাশি বা প্রাকৃতিক রাশি।

ভৌত রাশি কয় প্রকার ও কি কি

ভৌত রাশি দুই প্রকার ।

  • স্কেলার রাশি
  • ভেক্টর রাশি।

স্কেলার রাশি :

যেসব ভৌত রাশির শুধুমাত্র মান আছে, কিন্তু দিক বা অভিমুখ নেই তাদের স্কেলার রাশি বলে।

উদাহরণ: দৈর্ঘ্য, ভর, দ্রুতি, তাপমাত্রা, কার্য হল স্কেলার রাশি। কারন, এদের মান আছে কিন্তু দিক বা অভিমুখ নেই।

ভেক্টর রাশি:

যেসব ভৌত রাশির মান ও অভিমুখ দুটি আছে, তাদের ভেক্টর রাশি বলে।

উদাহরণ: বেগ, ওজন, সরণ, ভরবেগ, ত্বরণ এরা সবই ভেক্টর রাশি। কারন, এদের মান অভিমুখ দুটিই আছে।

ভৌত রাশির একক কাকে বলে

সকল ভৌত রাশি পরিমাপের জন্য একটি মানকে আদর্শ হিসেবে ধরা হয়। একে রাশিটির একক বলে। যেমনঃ দৈর্ঘ্যের একক মিটার, সময়ের একক সেকেন্ড ইত্যাদি।

ভৌত রাশির মাত্রা কাকে বলে

কোনো ভৌত রাশিতে উপস্থিতি মৌলিক রাশিগুলোর সূচককে রাশিটির মাত্রা বলে।

কোনো লব্ধ ভৌত রাশির, মূল রাশিগুলির উপর নির্ভরতা যে রাশিমালা দ্বারা প্রকাশ করা হয়, তাকে ঐ ভৌত রাশির মাত্রা বলা হয়। অর্থাৎ মাত্রা জানা থাকলেই যে কোনো লব্ধ এককের সাথে মূল এককের সম্পর্ক নির্ণয় করা যায়।

বিভিন্ন ভৌত রাশির একক ও মাত্রা

ভৌত রাশিSI এককCGS এককমাত্রা
দৈর্ঘ্য /দূরত্বমিটারসেন্টিমিটারL
ক্ষেত্রফলবর্গমিটারবর্গ সেন্টিমিটারL2
আয়তনঘনমিটার ঘনসেন্টিমিটারL3
ভরকিলোগ্রামগ্রামM
বেগমিটার/সেকেন্ডসেন্টি মিটার/সেকেন্ডLT-1
ত্বরণমিটার/ সেকেন্ড2সেন্টিমিটার/সেকেন্ড2LT-2
চাপপাসকাল বা নিউটন/মি2ডাইন/মি2ML-1L-2
ঘনত্বকিলোগ্রাম/মিটার3গ্রাম/সেন্টিমিটার3ML-3
বলনিউটনডাইনMLT-2
ক্ষমতাওয়াট বা জুল/সেকেন্ডআর্গ/ সেকেন্ডML2T-3
শক্তি বা কার্যজুলআর্গML2T-2
তড়িৎ আধানকূলম্বAT
রোধওহমML2T-3A-1
রোধাঙ্কওহম-সেমিওহম-মিটারML3T-3A-1
তড়িৎ বিভবভোল্টML2T-3I-1
কম্পাঙ্কহার্জT-1
তড়িৎ প্রবাহঅ্যাম্পিয়ারA
উষ্ণতাসেলসিয়াসকেলভিনK
তাপজুলক্যালরিML2T-2
বিভিন্ন ভৌত রাশির একক ও মাত্রা

ভৌত রাশি এবং পরিমাপ

  • জগতে জড় বস্তু নিয়ে যে জগৎ গঠিত তাই ভৌত জগৎ মূলত চারটি উপাদানের সমন্বয়ে গঠিত। এগুলো হলো ১) স্থান, ২) কাল, ৩) ভর এবং ৪) শক্তি
রাশিF. P. S.C. G. S.M. K. S.
 (ব্রিটিশ পদ্ধতি)(মেট্রিক পদ্ধতি)(এসআইপদ্ধতি)
কাজফুট–পাউন্ডালআর্গ (1erg=10-7J)জুল
ক্ষমতাফুট–পাউন্ডাল/সে.আর্গ/সে.ওয়াট
শক্তিফুট–পাউন্ডালআর্গজুল
মহাকর্ষীয় ধ্রুবকপাউন্ডাল–ফুট২ /পাউন্ড২ডাইন–সে.মি.২/গ্রাম২নিউটন–মিটার২ /কি.গ্রাম ২
মহাকর্ষীয় প্রাবল্যপাউন্ডাল/পাউন্ডডাইন/গ্রামনিউটন/কিলোগ্রাম
মহাকর্ষীয় বিভবফুট–পাউন্ডাল/পাউন্ডআর্গ/গ্রামজুল/কিলোগ্রাম
অভিকর্ষজ ত্বরণফুট/সে.২সে.মি./সে.২মিটার/সে.২
পৃষ্ঠটানপাউন্ডাল/ফুটডাইন/সে.মি.নিউটন/মিটার

মৌলিক রাশি কাকে বলে, মৌলিক রাশি কাকে বলে উদাহরণ দাও

যে সকল রাশি স্বাধীন অর্থাৎ যে সকল রাশি অন্য কোন রাশির উপর নির্ভর করে না বরং অন্যান্য রাশি এদের উপর নির্ভর করে তাদেরকে মৌলিক রাশি বলে।

যেসব রাশি অন্য কোন৷ রাশির উপর নির্ভরশীল নয় তাকে মৌলিক রাশি বলে।

মৌলিক রাশির উদাহরণ

যেমন- সময়, তাপমাত্রা, তড়িৎ প্রবাহ, দীপন ক্ষমতা, কোন বস্তুর দৈর্ঘ্য, ভর ইত্যাদি।

মৌলিক রাশি কয়টি ও কী কী

উত্তর: মৌলিক রাশি সাতটি।

যথা-

  1. দৈর্ঘ্য 2 . ভর 3. সময় 4. তাপমাত্রা 5. তড়িৎ প্রবাহ 6. দীপন ক্ষমতা 7. পদার্থের পরিমাণ

মৌলিক রাশি নয় কোনটি, কোনটি মৌলিক রাশি নয়, কোন রাশিটি মৌলিক রাশি নয়, মৌলিক রাশি কোনটি

প্রদত্ত কিছু রাশি হল (a) আয়তন (b) দৈর্ঘ্য (c) সময় (d) ভর – এই রাশি গুলির মধ্যে মৌলিক রাশি নয় এমন রাশিটি নির্বাচন করার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য গুলি হল –

  • যে সকল রাশি স্বাধীন বা নিরপেক্ষ যেগুলো অন্য রাশির ওপর নির্ভরশীল নয় বরং অন্যান্য রাশি এদের ওপর নির্ভর করে তাদেরকে মৌলিক রাশি বলে। 
  • মোট সাতটি মৌলিক রাশি বর্তমান। যেমন- ভর, দৈর্ঘ্য, সময়, তাপমাত্রা, বৈদ্যুতিক প্রবাহ, দীপন তীব্রতা, পদার্থের পরিমাণ।

প্রদত্ত রাশি গুলির মধ্যে আয়তন রাশিটি মৌলিক রাশি নয় কারণ এটি দৈর্ঘ্যর উপর নির্ভরশীল।

ভেক্টর রাশি কাকে বলে

যে সকল পরিমাপযোগ্য ভৌত রাশিকে সম্পূর্ণরূপে প্রকাশ করবার জন্য মান ও দিক উভয়েরই প্রয়োজন হয় তাদেরকে সদিক রাশি বা দিক রাশি বা ভেক্টর রাশি বলা হয়।

যেসব ভৌত রাশির মান ও অভিমুখ দুইই আছে, তাদের ভেক্টর রাশি বলে।

যেমন— সরণ, ওজন, বেগ, ত্বরণ, বল, তড়িৎ প্রাবল্য ইত্যাদি হল ভেক্টর রাশি।

ভেক্টর রাশির উদাহরণ, ভেক্টর রাশি গুলো কি কি, কোনটি ভেক্টর রাশি

দৈর্ঘ্য, প্রস্থ, ক্ষেত্রফল, আয়তন, উষ্ণতা, ভর, সময় ইত্যাদি হল স্কেলার রাশি। কারন, এদের মান আছে, কিন্তু কোন দিক বা অভিমুখ নেই।

স্কেলার রাশি ও ভেক্টর রাশি, স্কেলার ও ভেক্টর রাশির পার্থক্য

স্কেলার রাশিভেক্টর রাশি
স্কেলার রাশির কেবলমাত্র মান আছে, কিন্তু অভিমুখ নেই।ভেক্টর রাশির মান ও অভিমুখ দুই আছে।
এক জাতীয় স্কেলার রাশির যোগ বা বিয়োগ বীজগণিতের সাধারণ নিয়ম অনুসারে করা যায়।অভিমুখ থাকায় এক জাতীয় ভেক্টর রাশির যোগ বা বিয়োগ বীজগণিতের সাধারণ নিয়ম অনুসারে করা যায় না।
দুটি স্কেলার রাশির গুণফল একটি স্কেলার রাশি।দুটি ভেক্টর রাশির গুণফল একটি ভেক্টর রাশি নাও হতে পারে। যেমন, বল ও সরণ উভয়েই ভেক্টর রাশি। কিন্তু ওদের গুণফল অর্থাৎ কার্য একটি স্কেলার রাশি।

ভেক্টর রাশি ও স্কেলার রাশির উদাহরণ

স্কেলার রাশি: যেসব ভৌত রাশির কেবলমাত্র মান আছে, কিন্তু কোন দিক বা অভিমুখ নেই, সেইসব রাশিকে স্কেলার রাশি বলে।

স্কেলার রাশির উদাহরণ: দৈর্ঘ্য, প্রস্থ, ক্ষেত্রফল, আয়তন, উষ্ণতা, ভর, সময় ইত্যাদি হল স্কেলার রাশি। কারন, এদের মান আছে, কিন্তু কোন দিক বা অভিমুখ নেই।

ভেক্টর রাশি: যেসব ভৌত রাশির মান ও অভিমুখ দুইই আছে, তাদের ভেক্টর রাশি বলে।

ভেক্টর রাশির উদাহরণ: যেমন সরণ, ওজন, বেগ, বল, ত্বরন ইত্যাদি হল ভেক্টর রাশি। কারণ, এদের মান অভিমুখ দুইই আছে।

আলোর বর্ণ কোন ভৌত রাশির উপর নির্ভর করে

দৃশ্যমান আলোর রঙ তার তরঙ্গদৈর্ঘ্যের উপর নির্ভর করে।

কোন ভৌত রাশির একক vm-1

Vm বৈদ্যুতিক প্রবাহের SI একক।

Flux=ES(E হল বৈদ্যুতিক ক্ষেত্র এবং S হল সেই ক্ষেত্র যার মধ্য দিয়ে শক্তির বৈদ্যুতিক রেখাগুলি স্বাভাবিকভাবে চলে)।

E= V/m এর S.I ইউনিট

S = m^2 এর S.I একক

একক গুণ করুন

ফ্লাক্সের S.I ইউনিট= V m^2–1=Vm ।

আলোকবর্ষ কোন ভৌত রাশির একক

আলোকবর্ষ দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক।

ওয়াট ঘন্টা কোন ভৌত রাশির একক

ওয়াট ঘণ্টা শক্তির একক। ব্যয়িত তড়িৎশক্তি পরিমাণের একক হিসেবে কিলোওয়াট-ঘন্টা একক ব্যবহৃত হয়।

কোন ভৌত রাশির একক মিটার পার সেকেন্ড স্কয়ার

ত্বরণ এর একক মিটার পার সেকেন্ড স্কোয়ার।

কোন ভৌত রাশির একক ইলেকট্রন ভোল্ট

ইলেক্ট্রন ভোল্ট হল শক্তির একক।

গ্যালন কোন ভৌত রাশির একক

তরলের আয়তন পরিমাপের একক।

কিলোওয়াট ঘন্টা কোন ভৌত রাশির একক

ব্যয়িত তড়িৎশক্তি পরিমাণের একক হিসেবে কিলোওয়াট-ঘন্টা একক ব্যবহৃত হয়।

কিলোওয়াট ঘণ্টা শক্তির একটি একক (প্রতীক : kWh, kW·h, or kW h ) যা ১০০০ ওয়াট-ঘণ্টা, বা ৩.৬ মেগাজুলের সমান। 

এইচপি কোন ভৌত রাশির একক

অশ্বশক্তি, শক্তির সাধারণ একক; অর্থাৎ, যে হারে কাজ করা হয়। 

আলোকবর্ষ কাকে বলে

আলোকবর্ষ হলো দুরত্ব নির্ণেয়ের একটি ধারণা। আলোক বর্ষ বা আলোকবর্ষ (light-year, lightyear, ly) হলো একটি দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক, যা দিয়ে জ্যোতির্বিদ্যা সম্পর্কিত দূরত্ব মাপা হয়।

আলো এক বছরে যে দূরত্ব অতিক্রম করে থাকে এক আলোকবর্ষ বলে। ১ বছরে আলো যতদূর পথ অতিক্রম করে তাকে ১ আলোকবর্ষ বলে।

আলো এক সেকেন্ডে প্রায় তিন লক্ষ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে।।

  • ২ সেকেন্ডে ৬ লক্ষ কিলোমিটার।
  • ৩ সেকেন্ডে ৯ লক্ষ কিলোমিটার।
  • ১ ঘন্টায় অতিক্রম করে ১০৮০০ লক্ষ কিলোমিটার।
  • ২৪ ঘন্টা বা ১ দিনে অতিক্রম করে ২৫৯২০০ লক্ষ কিলোমিটার ।

এভাবে আলো এক বছর বা ৩৬৫ দিনে যে পরিমাণ দুরত্ব অতিক্রম করে তাকে এক আলোকবর্ষ বলে।

এক আলোকবর্ষ সমান কত কিলোমিটার, 1 আলোকবর্ষ কত কিলোমিটার

১ বছরে আলো যতদূর পথ অতিক্রম করে তাকে ১ আলোকবর্ষ বলে

  • আলোর গতিবেগ প্রতি সেকেন্ডে ৩x১০^৮ মিটার=৩x১০^৫ কিলোমিটার
  • ১ঘন্টায় ৩৬০০ সেকেন্ড, তদাপি ১ঘ যায় ৩৬০০x৩x১০^৫ কিলোমিটার।
  • ১দিনে যায় ২৪x৩৬০০x৩x১০^৫ কিলোমিটার।
  • ১ বছর এ যায়=১ আলোকবর্ষ=৩৬৫x২৪x৩৬০০x৩x১০^৫ কিলোমিটার।

অতএব ১আলোকবর্ষ= ৯৪৬০৮x১০^৮ কিলোমিটার।

আলোকবর্ষ কিসের একক

আলোকবর্ষ হল একটি দূরত্ব যা আলো দ্বারা এক বছরে ভ্রমণ করা হয়। তাই আলোকবর্ষ দূরত্বের একক।

দূরত্ব টি ঠিক কত বড় সেটি আর যাই হোক, কল্পনা করা সম্ভব না। কারণ টি এই এককের গাণিতিক রূপ আলোচনা করলেই পরিষ্কার হবে।

আমরা জানি,

১ বছর = ৩৬৫ দিন

         = ৩৬৫ x ২৪ ঘণ্টা

         = ৩৬৫ x ২৪ x ৬০ মিনিট

         = ৩৬৫ x ২৪ x ৬০ x ৬০ সেকেন্ড

         = ৩১৫৩৬০০০ সেকেন্ড

অর্থাৎ, ১ বছর = ৩১৫৩৬০০০ সেকেন্ড

আলোকবর্ষ কোন ভৌত রাশির একক, আলোকবর্ষ মৌলিক একক না লব্ধ একক

আলো এক বছরে যে দূরত্ব অতিক্রম করে তাকে আলোকবর্ষ বলে। এটি জ্যোতির্বিজ্ঞানের দূরত্বের একক।

আলোকবর্ষ মৌলিক না লব্ধ একক

শূন্য মাধ্যমে আলোক এক বছরে যে দূরত্ব অতিক্রম করে তাকে এক আলোকবর্ষ বলে। এর মাত্রা দৈর্ঘ্যের মাত্রার সমান। সুতরাং আলোকবর্ষ হলো মৌলিক একক।

শূন্য মাধ্যমে আলো এক বছরে যে দূরত্ব অতিক্রম করে, তাকে এক আলোকবর্ষ বলে।

আলোকবর্ষ = 9.45 × 1012 km (প্রায়)। আলোকবর্ষ যেহেতু দূরত্ব অর্থাৎ দৈর্ঘ্য প্রকাশ করে, তাই এটি মৌলিক একক

আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন 

FAQ’s | পদার্থ বিজ্ঞান ২য় এ্যাসাইনমেন্ট ও সমাধান বা উত্তর দেখুন

Q1. ভৌত রাশি কাকে বলে বাংলা

Ans – পরিমাপ করা যায় এইরূপ যেকোনো প্রাকৃতিক বিষয়কেই প্রাকৃতিক রাশি বা ভৌত রাশি বলে। 
ভৌত রাশির উদাহরণ: যেমন দৈর্ঘ্য, প্রস্থ, ভর, আয়তন, সময় ইত্যাদি। কারণ, এদের পরিমাপ করা যায় তাই এদের প্রত্যেকেই হল এক একটি ভৌত রাশি বা প্রাকৃতিক রাশি

Q2. ভৌত রাশি এবং পরিমাপ এর ইংরেজি

Ans – ভৌত রাশি এবং পরিমাপ এর ইংরেজি Physics and Measurement

আপনি কি চাকরি খুজঁছেন, নিয়মিত সরকারিবেসরকারি চাকরির সংবাদ পেতে ক্লিক করুন। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ক্ষেত্রে মানব সম্পদ উন্নয়ন সংক্রান্ত প্রতিবেদন পাড়ার জন্য, ক্লিক করুন। হিন্দিতে শিক্ষামূলক ব্লগ পড়তে, এখানে ক্লিক করুন। এছাড়াও, স্বাস্থ, টেকনোলজি, বিসনেস নিউস, অর্থনীতি ও আরো অন্যান্য খবর জানার জন্য, ক্লিক করুন

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।