পরমাণু অনু ও রাসায়নিক বিক্রিয়া ক্লাস 7

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

সূচিপত্র

পরমাণু অনু ও রাসায়নিক বিক্রিয়া ক্লাস 7

রাসায়নিক, রাসায়নিক বিক্রিয়া কাকে বলে

যে প্রক্রিয়ায় একটি পদার্থ বিশিষ্ট হয়ে এক বা একাধিক পদার্থ পরস্পরের সংস্পর্শে এসে পরিবর্তিত হয়ে নতুন ধর্ম বিশিষ্ট এক বা একাধিক পদার্থ উৎপন্ন করে তাকে রাসায়নিক বিক্রিয়া বলে।

রাসায়নিক বিক্রিয়ার প্রকারভেদ

রাসায়নিক বিক্রিয়া তিন প্রকারের হয়ে থাকে। যথা

  1. সংশ্লেষণ বা প্রত্যক্ষ সংযোগ।
  2. বিয়োজন বিক্রিয়া।
  3. বিপরীবর্ত বা বিনিময় বিক্রিয়া।

রাসায়নিক বিক্রিয়ার বৈশিষ্ট্য

যে কোনো রাসায়নিক বিক্রিয়ায় নিচের বৈশিষ্ট্যগুলো দেখা যায়:

(১) বিক্রিয়ার ফলে সৃষ্ট বস্তুসমূহের ধর্ম বিক্রিয়কসমূহের ধর্ম হতে সম্পূর্ন ভিন্ন হবে। যেমন:

C + O2 = CO2
এ বিক্রিয়ায় একটি বিক্রিয়ক কার্বন হচ্ছে কৃষ্ণ বর্ণের কঠিন পদার্থ, যা কয়লার প্রধান উপাদান। আরেকটি বিক্রিয়ক অক্সিজেন গ্যাস, যা দহনে সাহায্য করে এবং যা মানুষের শ্বাসপ্রশ্বাসের জন্য অত্যন্ত জরুরি। অপরদিকে উৎপাদিত কার্বন ডাইঅক্সাইড একটি গ্যাস, যা দহন বন্ধ করে। কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্যাস শ্বাস রোধ করে। কার্বন ডাইঅক্সাইড চুনের পানিকে ঘোলা করে; কার্বন বা অক্সিজেন তা করে না।

(২) বিক্রিয়ায় অবশ্যই তাপের বর্জন বা শোষণ হবে। যেমন:

2H2 + O2 = 2H2O + তাপ (তাপ বর্জন)
N2 + O2 = 2NO – তাপ (তাপ শোষণ)

(৩) একটি রাসায়নিক বিক্রিয়া সর্বদা বিক্রিয়কসমূহের একটি নির্দিষ্ট ভর অনুপাতে অনুষ্ঠিত হয়। যেমন:

2H2 + O2 = 2H2O
H2 + 1/2O2 = H2O
এক্ষেত্রে 1 mole হাইড্রোজেন অণু 1/2 mole অক্সিজেন অণুর সাথে বিক্রিয়া করে পানি উৎপন্ন করে।

(৪) একটি রাসায়নিক বিক্রিয়ায় কোনো পরমাণুর সৃষ্টি বা বিলুপ্তি ঘটে না। সুতরাং বিক্রিয়ক ও উৎপাদসমূহে বিভিন্ন মৌলের পরমাণুর সংখ্যা অপরিবর্তিত থাকবে।

KOH + NH4Cl = KCl + NH3 + H2O
এ বিক্রিয়ায় বিক্রিয়কসমূহের সর্বমোট একটি পটাসিয়াম পরমাণু, একটি অক্সিজেন পরমাণু, একটি নাইট্রোজেন পরমাণু, একটি ক্লোরিন পরমাণু এবং পাঁচটি হাইড্রোজেন পরমাণু আছে। উৎপাদসমূহেও সর্বমোট হিসেবে এ সকল সংখ্যা অপরিবর্তিত আছে।

(৫) রাসায়নিক বিক্রিয়ায় ভরের কোনো পরিবর্তন হয় না৷ অর্থাৎ বিক্রিয়কসমূহের মোট ভর এবং উৎপাদসমূহের মোট ভর একই হবে।

N2 + 3H2 = 2NH3
এক্ষেত্রে 1 মোল নাইট্রোজেন 3 মোল হাইড্রোজেনের সাথে বিক্রিয়া করে 2 মোল অ্যামোনিয়া উৎপন্ন করে। 28g নাইট্রোজেন ও 6g হাইড্রোজেন বিক্রিয়া করে 34g অ্যামোনিয়া উৎপন্ন করে। বিক্রিয়কসমূহের মোট ভর 28 + 6 = 34।

রাসায়নিক আবহবিকার কাকে বলে

রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে শিলার মূল খনিজগুলি কোন খনিজ কণায় পরিণত হয় এবং নতুন ধরনের খনিজ সৃষ্টি করে রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে শিলাস্তর বিয়োজিত হয়ে এক প্রকার খনিজ থেকে অন্য প্রকার খনিজে রূপান্তরিত হয় বলে একে রাসায়নিক আবহবিকার বলা হয়।

রাসায়নিক পরিবর্তন কাকে বলে

যে পরিবর্তনে কোন বস্তু বা পদার্থের আণবিক গঠন সম্পূর্ণরূপে পরিবর্তিত হয়ে একটি নতুন পদার্থ তৈরি হয়, তাকে রাসায়নিক পরিবর্তন বলে। অর্থাৎ রাসায়নিক পরিবর্তন এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে এক বা একাধিক পদার্থ এক বা একাধিক নতুন এবং ভিন্ন পদার্থে পরিবর্তিত হয়।

রাসায়নিক পরিবর্তন একটি অপরিবর্তনীয় এবং স্থায়ী প্রক্রিয়া। পরিবর্তনের সময় পদার্থের ভর পরিবর্তিত হয়, হয় ভর যোগ করা হয় বা সরানো হয়। এছাড়া রাসায়নিক পরিবর্তনে শক্তিরও পরিবর্তন ঘটে। রাসায়নিক পরিবর্তনে তাপ শোষণ বা উৎপন্ন হতে পারে। এতে পরমাণুর সংখ্যা এবং ধরন স্থির থাকলেও তাদের বিন্যাস পরিবর্তিত হয়।

রাসায়নিক পরিবর্তনের উদাহরণ

যেকোনো রাসায়নিক বিক্রিয়া রাসায়নিক পরিবর্তনের উদাহরণ। নিম্মে রাসায়নিক পরিবর্তনের উদাহরণসমূহ দেওয়া হল:-

  • লোহায় মরিচা ধরা।
  • গাঁজন প্রক্রিয়া।
  • সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়া।
  • বেকিং সোডা এবং ভিনেগার একত্রিত করা।
  • খাদ্য হজম।
  • কাগজ পোড়ানো।
  • ফল পাকা।
  • ফল পচা।
  • অ্যাসিড-ক্ষার বিক্রিয়াপাতার রং পরিবর্তন।
  • টক দুধ।
  • বর্জ্যের পচন।
  • শ্বসন।
  • মোমের দহন
  • আতশবাজি বিস্ফোরণ।
  • ইলেক্ট্রোকেমিস্ট্রি
  • জিংক ও লঘু সালফিউরিক এসিডের বিক্রিয়া
  • সাবান বা ডিটারজেন্ট পানির সাথে বিক্রিয়া

রাসায়নিক ধর্ম কাকে বলে

কোনও পদার্থের এমন সব ধর্ম যেগুলি কেবলমাত্র রাসায়নিক পরিবর্তন বা বিক্রিয়ার সময় বা পরে পর্যবেক্ষণ ও পরিমাপ করা সম্ভব। সে সমস্ত ধর্ম কে পদার্থের রাসায়নিক ধর্ম বলে।

যেমন – দাহ্যতা, অম্লত্ব, ক্ষারত্ব ইত্যাদি।

রাসায়নিক সংকেত কাকে বলে

কোনো মৌল বা যৌগের গঠন প্রকাশ করতে যে সংকেত ব্যবহার করা হয়, তাকে রাসায়নিক সংকেত বলে।

যেমন, কার্বন ডাই অক্সাইড এক ধরনের রাসায়নিক যৌগ এবং এর সংকেত হচ্ছে CO2 ।কার্বন ডাই অক্সাইডের সংকেত দ্বারা যৌগটির গঠন প্রকাশ পায়। যৌগটি একটি কার্বন ও দুইটি অক্সিজেন দ্বারা গঠিত। রসায়ন বিজ্ঞানে রাসায়নিক সংকেত দেখা যায়।

রাসায়নিক গণনা কাকে বলে

কোনো পদার্থের পরিমাণগত বিশ্লেষণ পদ্ধতিতে বিভিন্ন হিসাব নিকাশ করা হয়। এসব হিসাব নিকাশ করাকে একত্রে রাসায়নিক গণনা বলে।

রাসায়নিক সমীকরণ কাকে বলে?

কোনো রাসায়নিক বিক্রিয়ায় বিকারক ও বিক্রিয়াজাত পদার্থের অন্তর্গত পরমাণুগুলির মধ্যে সমতা বজায় রেখে চিহ্ন ও সংকেতের সাহায্যে রাসায়নিক বিক্রিয়াটিকে সংক্ষেপে প্রকাশ করার পদ্ধতিকে রাসায়নিক সমীকরণ বলা হয়।

যেমন-কার্বনকে অক্সিজেনে পোড়ালে কার্বন ডাইঅক্সাইড উৎপন্ন হয়। এটি একটি রাসায়নিক বিক্রিয়া। এর সমীকরণ-: C + O2 = CO2

পদার্থের রাসায়নিক ধর্মের জন্য দায়ী কোন কণা

পদার্থের রাসায়নিক ধর্মের জন্য দায়ী ইলেকট্রন ।

দ্রাব্যতা কাকে বলে

কোন নির্দিষ্ট উষ্ণতায় 100 গ্রাম দ্রাবকে সর্বাধিক যত গ্রাম দ্রাব দ্রবীভূত করলে দ্রবণটি সম্পৃক্ত হয়, তত গ্রাম সংখ্যাটিকে ওই নির্দিষ্ট উষ্ণতায় ওই দ্রব্যের দ্রাব্যতা বা দ্রবণীয়তা বলে।

উদাহরণ: মনে করি, 20°C উষ্ণতায় 100 গ্রাম জলে 32 গ্রাম পটাশিয়াম নাইট্রেট লবনকে দ্রবীভূত করাতে লবণটির সম্পৃক্ত দ্রবণ পাওয়া গেল। তাহলে 20°C উষ্ণতায় জলে পটাশিয়াম নাইট্রেটের দ্রাব্যতা 32।

দ্রাব্যতার একক কি

দুটি ভরের অনুপাত বলে দ্রাব্যতার কোন একক নেই। এটি একটি সংখ্যা মাত্র।

নির্দিষ্ট উষ্ণতায় দ্রাবের দ্রাব্যতা = সম্পৃক্ত দ্রবণে দ্রাবের ভর/সম্পৃক্ত দ্রবণে দ্রাবকের ভর × 100

দ্রাব্যতার সংজ্ঞায় তাপমাত্রার উল্লেখ করা হয় কেন?

তাপমাত্রার পরিবর্তনের নির্দিষ্ট দ্রাবকে নির্দিষ্ট পদার্থের দ্রাব্যতার পার্থক্য ঘটে। যেমন, 20°C এবং 40°C উষ্ণতায় জলে পটাশিয়াম নাইট্রেট লবনের দ্রাব্যতা যথাক্রমে 32 এবং 64। তাই দ্রাব্যতার সংজ্ঞায় তাপমাত্রা উল্লেখ করা হয়।

দ্রাব্যতার সঙ্গে উষ্ণতার সম্পর্ক কি?

দ্রাব্যতার সঙ্গে উষ্ণতার সম্পর্ক: দ্রবণের উষ্ণতা বাড়লে অধিকাংশ কঠিন পদার্থের দ্রাব্যতা বাড়ে। অ্যামোনিয়াম ক্লোরাইড, চিনি, তুঁতে, লেড নাইট্রেট, নাইটার (পটাশিয়াম নাইট্রেট) প্রভৃতি এই জাতীয় পদার্থ।

পদার্থের দ্রাব্যতা বৃদ্ধির হার কম বেশি হতে পারে। যেমন —উষ্ণতা বাড়ার সঙ্গে জলে KNO3 লবনের দ্রাব্যতা দ্রুত বাড়তে থাকে। কিন্তু, NaCl —এর দ্রাব্যতার বৃদ্ধি খুবই কম হয়।

দ্রবণ কাকে বলে

উত্তর: দুই বা ততোধিক কঠিন, তরল বা গ্যাসীয় পদার্থের সমসত্ত্ব মিশ্রণ, যার প্রতিটি উপাদানের আপেক্ষিক পরিমাণকে একটি নির্দিষ্ট সীমা পর্যন্ত পরিবর্তিত করা যায়, তাকে দ্রবণ বলে।

সম্পৃক্ত দ্রবণ কাকে বলে

কোন নির্দিষ্ট উষ্ণতায়, কোন দ্রাবকের মধ্যে কোন দ্রাব সর্বোচ্চ যে পরিমাণে দ্রবীভূত হতে পারে, তা সম্পন্ন হলে যে দ্রবণ উৎপন্ন হয়, তাকে ওই উষ্ণতায় ঐ দ্রাবের সম্পৃক্ত দ্রবণ বলে। 

বাফার দ্রবণ কাকে বলে

যে দ্রবণে অল্প পরিমাণ অম্ল, ক্ষার কিংবা দ্রাবক যোগ করলেও দ্রবণের pH অপরিবর্তিত থাকে তাকে বাফার দ্রবণ (Buffer solution) বলা হয়। অন্যভাবে বলা যায়, যে দ্রবণে এসিড এবং ক্ষার যুক্ত করার পরেও দ্রবণের পিএইচ মানের কোন ধরনের পরিবর্তন ঘটে না, সেসকল দ্রবণকে বাফার দ্রবণ বলে। 

সাধারণত কোন দুর্বল অম্ল কিংবা ক্ষার এবং এর লবণ দিয়ে বাফার দ্রবণ তৈরি হয়ে থাকে। যেমনঃ CH₃COOH + CH₃COONa অম্লীয় বাফার ও H₂CO₃ + NaHCO₃ ক্ষারীয় বাফার। ইহা কার্বনেট বাফার কিংবা কার্বনেট-বাইকার্বনেট নামে পরিচিত। এ ধরনের দ্রবণে দ্রবীভূত এসিড এবং ক্ষারক প্রশমিত হয়ে যায়।

যার ফলে দ্রবণের pH এর মানের কোন পরিবর্তন হয় না। বাফার দ্রবণসমূহের মধ্যে নির্দিষ্ট পরিমাণ পিএইচ সীমা রয়েছে যা pH পরিবর্তনের পূর্বে কি পরিমাণ এসিড/ক্ষারকে নিরপেক্ষ করা যায় তা নির্দেশ করে থাকে।

প্রকৃত দ্রবণ কাকে বলে

মিশ্রণ থেকে দ্রবের কণাগুলো সহজেই ফিল্টার কাগজ বা পাচমেন্ট কাগজের মধ্য দিয়ে খুব সহজে যেতে পারে তখন সেই স্বচ্ছ, সমসত্ত্ব ও স্থায়ী মিশ্রণকে প্রকৃত দ্রবণ বলে। যেমন— পানিতে সাধারণ লবণ, চিনি, ইউরিয়া ইত্যাদির দ্রবণ।

আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন 

FAQ | রাসায়নিক গণনা প্রশ্নোত্তর

Q1. খোলা জায়গায় কর্পূর রেখে দিলে তা উবে যায়-এখানে ভরের সংরক্ষণ সূত্র লঙ্ঘিত হয় কি?

উঃ কর্পূর খোলা জায়গায় রেখে দিলে তা বাষ্পে পরিণত হয় এবং বাতাসে মিশে যায়। কর্পুর উদ্বায়ী বলে ভৌত পরিবর্তনের ফলে বাষ্পে পরিণত হয়। এখানে কর্পূর কঠিন অবস্থা থেকে সম পরিমাণ গ্যাসীয় কর্পূরে পরিবর্তিত হয়। ভরের সংরক্ষণ সূত্রের কোনো ব্যাঘাত হয় না।

Q2. লোহায় মরচে পড়া থেকে ভরের সংরক্ষণ সূত্রটি ব্যাখ্যা করো।

উঃ লোহার সঙ্গে অক্সিজেন এবং জলীয় বাষ্প যুক্ত হয়ে সোদক ফেরিক অক্সাইড গঠন করে-যা থেকে মনে হতে পারে যে ভরের বৃদ্ধি ঘটেছে। কিন্তু হিসাব করলে দেখা যায় যে লোহার সঙ্গে যুক্ত অক্সিজেন এবং জলীয় বাষ্পের মোট ওজন, উৎপন্ন মরিচার ওজনের সমান হয়। অর্থাৎ বিক্রিয়ার আগে ও পরে মোট ভর একই থাকে।

Q3. ম্যাগনেসিয়াম ফিতে জ্বালালে কিছু ছাই পড়ে থাকে? এতে ভরের সংরক্ষণ রক্ষা হল কি?

উঃ ম্যাগনেসিয়াম ফিতেকে বাতাসে জ্বালালে বায়ুর উক্সিজেন এবং নাইট্রোজেনের সঙ্গে উত্তপ্ত ম্যাগনেসিয়াম বিক্রিয়া করে MgO এবং MgN3 উৎপন্ন করে-যা ছাই হিসাবে পড়ে থাকে। কিন্তু বিক্রিয়ার অংশগ্রহণকারী সমস্ত বিক্রিয়কগুলির মোট ওজন পরিমাপ করলে দেখা যায় তা উৎপন্ন বিক্রিয়াজাত পদার্থগুলির মোট ভরের সমান। তাই এখানে ভরের সংরক্ষণ সূত্র লঙ্ঘিত হয় না।

আপনি কি চাকরি খুজঁছেন, নিয়মিত সরকারিবেসরকারি চাকরির সংবাদ পেতে ক্লিক করুন। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ক্ষেত্রে মানব সম্পদ উন্নয়ন সংক্রান্ত প্রতিবেদন পাড়ার জন্য, ক্লিক করুন। হিন্দিতে শিক্ষামূলক ব্লগ পড়তে, এখানে ক্লিক করুন। এছাড়াও, স্বাস্থ, টেকনোলজি, বিসনেস নিউস, অর্থনীতি ও আরো অন্যান্য খবর জানার জন্য, ক্লিক করুন


আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।