- নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু রচনা, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বোস
- নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জীবনী, নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসে, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জীবনী বাংলায়, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর রচনা বাংলায়, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু জীবনী বাংলা
- নেতাজির জন্মদিন, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মদিন, শুভ জন্মদিন নেতাজি, নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসে বার্থডে, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু জন্মদিন, 23 শে জানুয়ারি নেতাজি সুভাষচন্দ্র জন্মদিন, নেতাজি সুভাষচন্দ্র জন্মদিন, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মস্থান কোথায়
- পড়াশোনা
- চাকরি
- নেতাজি–মহাত্মা গান্ধী মতবিরোধ
- নেতাজির পরিবার
- আজাদ হিন্দ ফৌজ গঠন ও ভারতীয় জাতীয় সেনাবাহিনী
- নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর মৃত্যু রহস্য
- নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু বাণী, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর বাণী
- নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ছদ্মনাম কি ছিল
- নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর লেখা বই, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু রচনাবলী
- নেতাজি কোন কোন দ্বীপের নাম দেন শহীদ ও স্বরাজ দ্বীপ
- নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর মায়ের নাম কি
- নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর বাবার নাম কি
- নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু ছবি, নেতাজির ছবি, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ছবি, নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু ছবি, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ছবি আঁকা, নেতাজির ছবি ডাউনলোড, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু photo
- নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু জীবনী বাংলা pdf, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু রচনা pdf, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু জীবনী বাংলা পিডিএফ
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু রচনা, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বোস
ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক চিরস্মরণীয় কিংবদন্তি নেতা। ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে তিনি হলেন এক উজ্জ্বল ও মহান চরিত্র যিনি এই সংগ্রামে নিজের সমগ্র জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। তিনি নেতাজি নামে সমধিক পরিচিত। ২০২১ সালে ভারত সরকারের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী তার জন্মবার্ষিকীকে জাতীয় পরাক্রম দিবস বলে ঘোষণা করেন। সুভাষচন্দ্র পরপর দুইবার ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন। কিন্তু গান্ধীর সঙ্গে আদর্শগত সংঘাত, কংগ্রেসের বৈদেশিক ও অভ্যন্তরীণ নীতির প্রকাশ্য সমালোচনা এবং বিরুদ্ধ-মত প্রকাশ করার জন্য তাকে পদত্যাগ করতে হয়।
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু ভারতের সেই মহান স্বতন্ত্র সেনাদের মধ্যে একজন, যাঁদের থেকে আজকের যুব সমাজ প্রেরণা নেয়। কেন্দ্র সরকার নেতাজির জন্মদিন পরাক্রম দিবস হিসাবে পালন করার ঘোষণা করেছেন। সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মজয়ন্তী পরাক্রম দিবস হিসাবে পালন করা হবে। ‘তুমি আমায় রক্ত দাও, আমি তোমাকে স্বাধীনতা দেব...! জয় হিন্দ!’–এর মতো স্লোগান স্বাধীনতার লড়াইতে নতুন শক্তি জুগিয়েছিল।
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জীবনী, নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসে, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জীবনী বাংলায়, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর রচনা বাংলায়, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু জীবনী বাংলা
নেতাজির জন্মদিন, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মদিন, শুভ জন্মদিন নেতাজি, নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসে বার্থডে, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু জন্মদিন, 23 শে জানুয়ারি নেতাজি সুভাষচন্দ্র জন্মদিন, নেতাজি সুভাষচন্দ্র জন্মদিন, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মস্থান কোথায়
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জন্ম ২৩ জানুয়ারি ১৮৯৭ সালে ওড়িশার কটকে হয়েছিল। নেতাজির বাবার নাম ছিল জানকীনাথ বসু ও মা প্রভাবতী দেবী। জানকীনাথ বসু কটক শহরে প্রসিদ্ধ একজন আইনজীবী ছিলেন। প্রভাবতী দেবী ও জানকীনাথ বসুর মোট ১৪টি সন্তান ছিল। যাদের মধ্যে ৬ জন কন্যা ও ৮ জন পুত্র ছিল। সুভাষচন্দ্র তাঁদের নবম সন্তান ও পঞ্চম ছেলে ছিলেন।
পড়াশোনা
১৯০২ সালে তিনি তার পাঁচ বড় ভাইয়ের সাথে কটকের প্রোটেস্ট্যান্ট ইউরোপীয় স্কুলে (অধুনা, স্টুয়ার্ট স্কুল) ভর্তি হন। ষষ্ঠ শ্রেণি পর্যন্ত সুভাষচন্দ্র বসু বিদ্যালয়টিতে পঠন-পাঠন করেন। বিদ্যালয়টিতে সমস্ত শিক্ষাদানের মাধ্যম ছিল ইংরেজি, বেশিরভাগ শিক্ষার্থী ইউরোপীয় বা মিশ্রিত ব্রিটিশদের অ্যাংলো-ভারতীয় ও ভারতীয় বংশোদ্ভূত ছিলেন।
এরপর তিনি কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ ও স্কটিশ চার্চ কলেজ থেকে পড়াশোনা করেন। এরপর নেতাজিকে ভারতীয় সিভিল সার্ভিসের জন্য প্রস্তুতি নিতে তাঁর মা-বাবা তাঁকে ইংল্যান্ডের কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠান।
চাকরি
১৯২০ সালে নেতাজি ইংল্যান্ডে সিভিল সার্ভিস পরীক্ষা পাস করেন কিন্তু ভারতীয় স্বতন্ত্রতা সংঘর্ষে যোগ দেওয়ার জন্য তিনি চাকরি ছেড়ে দেন। সিভিল সার্ভিস ছেড়ে দেওয়ার পরে দেশকে ইংরেজদের কবল থেকে মুক্ত করার জন্য ভারতীয় রাষ্ট্রীয় কংগ্রেসের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যান। জালিয়ানওয়ালা হত্যাকাণ্ডের ঘটনা নেতাজিক অত্যন্ত বিচলিত মর্মাহত করে।
সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় ভাল নম্বর পেয়ে তিনি প্রায় নিয়োগপত্র পেয়ে যান। কিন্তু বিপ্লব-সচেতন দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে সেই নিয়োগ প্রত্যাখ্যান করেন। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেছিলেন, “কোনো সরকারের সমাপ্তি ঘোষণা করার সর্বশ্রেষ্ঠ পন্থা হল তা থেকে (নিজেকে) প্রত্যাহার করে নেওয়া”। এই সময় অমৃতসর হত্যাকাণ্ড ও ১৯১৯ সালের দমনমূলক রাওলাট আইন ভারতীয় জাতীয়তাবাদীদের বিক্ষুব্ধ করে তুলেছিল। ভারতে ফিরে সুভাষচন্দ্র ‘স্বরাজ’ নামক সংবাদপত্রে লেখালেখি শুরু করেন এবং বঙ্গীয় প্রদেশ কংগ্রেস কমিটির প্রচারের দায়িত্বে নিযুক্ত হন।
নেতাজি–মহাত্মা গান্ধী মতবিরোধ
১৯২১ সালের ১৬ জুলাই, ২৪ বছর বয়সী সুভাষচন্দ্র বসু, ইংল্যান্ড থেকে ফিরে ভারতের বোম্বেতে পাড়ি দেন এবং অবিলম্বে গান্ধীর সঙ্গে সাক্ষাতের আয়োজন করেন। সেসময়, ৫১ বছর বয়স্ক গান্ধী, অসহযোগ আন্দোলনের নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন, যা পূর্ববর্তী বছরে ভারতের সমাজে আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল এবং পরবর্তী কয়েক দশকের মধ্যে ভারতকে স্বাধীনতার পথে নিয়ে গিয়েছিল। গান্ধী বোম্বেতে অবস্থান করছিলেন এবং সেদিন বিকেলেই বসুর সাথে দেখা করতে সম্মত হন। অনেক বছর পরে এক লেখায় এই সাক্ষাতের বিবরণে তিনি লেখেন, তিনি গান্ধীকে প্রশ্নবাণে জর্জরিত করেছিলেন। তাঁর মতে গান্ধীর লক্ষ্য অস্পষ্ট ও তা অর্জনের জন্য তার পরিকল্পনা সুচিন্তিত ছিল না।
কংগ্রেসে সেই মহাত্মা গান্ধী উদার দলের নেতৃত্বে ছিলেন, অন্যদিকে সুভাষচন্দ্র বসু ছিলেন আবেগপ্রবণ বিপ্লবী দলের প্রিয় মানুষ। আর এই কারণের জন্য নেতাজি ও গান্ধীর আদর্শ-বিচার এক ছিল না। নেতাজি গান্ধীজির আদর্শের সঙ্গে সহমত ছিলেন না। যদিও এই দুই নেতা লক্ষ্য একই ছিল যে ভারতকে স্বাধীনতা এনে দিতে হবে। নেতাজি মনে করতেন যে ইংরেজদের ভারত থেকে তাড়াতে হলে শক্তিশালী বিপ্লবের প্রয়োজন, অন্যদিকে গান্ধী অহিংস আন্দোলনে বিশ্বাস করতেন।
১৯৩৮ সালে নেতাজিকে ভারতীয় রাষ্ট্রীয় কংগ্রেসের অধ্যক্ষ পদে নির্বাচিত করা হয়, এরপর নেতাজি রাষ্ট্রীয় যোজনা আয়োগ গঠন করেন। ১৯৩৯ সালে কংগ্রেস অধিবেশনে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু গান্ধীজির সমর্থনে দাঁড়ানো পট্টাভী সীতারামাইয়াকে পরাজিত করে জয়ী হন। এর ফলে গান্ধী ও বসুর মধ্যে বিভেদ দেখা দেয়, যার পরে নেতাজি নিজেই কংগ্রেস ত্যাগ করেন।
নেতাজির পরিবার
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু ১৯৩৭ সালে নিজের সেক্রেটারি ও অস্ট্রেলিয়ার যুবতী এমিলির সঙ্গে বিয়ে করেন। এঁদের দু’জনের মেয়ে অনিতা বর্তমানে নিজের পরিবারের সঙ্গে জার্মানিতে থাকেন।
আজাদ হিন্দ ফৌজ গঠন ও ভারতীয় জাতীয় সেনাবাহিনী
ভারতীয় জাতীয় সেনাবাহিনী (ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মি) মূলত গড়ে উঠেছিল জাতীয়তাবাদী নেতা রাসবিহারী বসুর হাতে, ১৯৪৩ খ্রিষ্টাব্দে রাসবিহারী বসু এই সেনাবাহিনীর দায়িত্ব সুভাষচন্দ্র বসুকে হস্তান্তর করেণ । একটি আলাদা নারী বাহিনী (রানি লক্ষ্মীবাঈ কমব্যাট) সহ এতে প্রায় ৮৫,০০০ (পঁচাশি হাজার) সৈন্য ছিল। এই বাহিনীর কর্তৃত্ব ছিল প্রাদেশিক সরকারের হাতে, যার নাম দেওয়া হয় “মুক্ত ভারতের প্রাদেশিক সরকার” (আর্জি হুকুমত-এ-আজাদ হিন্দ)। এই সরকারের নিজস্ব মুদ্রা, আদালত ও আইন ছিল। অক্ষ শক্তির ৯টি দেশ এই সরকারকে স্বীকৃতি দান করে। আইএনএ-র সৈন্যরা জাপানিদের আরাকান ও মেইক্টিলার যুদ্ধে সাহায্য করে।
ভারতকে ইংরেজের হাত থেকে মুক্ত করতে নেতাজি ১৯৪৩ সালের ২১ অক্টোবর ‘আজাদ হিন্দ সরকার’-এর প্রতিষ্ঠা করার সময়ই ‘আজাদ হিন্দ সেনা’ গঠন করেন। এরপর সুভাষচন্দ্র বসু নিজের সেনা নিয়ে ১৯৪৪ সালের ৪ জুলাই বর্মা (এখন মায়ানমার) পৌঁছান। এখানে নেতাজি তাঁর বিখ্যাত স্লোগান ‘তোমরা আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাকে স্বাধীনতা দেব’ বলেছিলেন।
১৯২১ সাল থেকে ১৯৪১ সাল পর্যন্ত নেতাজি দেশের স্বাধীনতার জন্য বহুবার জেলে গিয়েছেন। তিনি মানতেন যে অহিংসার জোরে স্বাধীনতা কখনও আসবে না। দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের সময় তিনি সোভিয়েত ইউনিয়ন, নাৎসি জার্মানি, জাপানের মতো দেশে ভ্রমণ করেন এবং ব্রিটিশ সরকারের বিরুদ্ধে সহযোগিতা চান।
নেতাজি জার্মানিতে আজাদ হিন্দ ইন্ডিয়া স্টেশন শুরু করেন এবং পূর্ব এশিয়াতে ভারতীয় রাষ্ট্রীয় আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন। সুভাষচন্দ্র বিশ্বাস করতেন যে ভগবত গীতা তাঁর প্রেরণার মুখ্য উৎস ছিল।
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর মৃত্যু রহস্য
১৯৪৫ সালের ১৮ অগাস্ট তাইপেইতে একটি বিমান দুর্ঘটনার পর নেতাজি নিখোঁজ হয়ে যান। এরপর থেকেই নেতাজির মৃত্যু ও নিখোঁজ নিয়ে রহস্য ঘনীভূত হতে থাকে। এই ঘটনায় তিনটি তদন্ত কমিশন বসেছিল, যার মধ্যে দুটি তদন্ত কমিশন দাবি করেছিল যে দুর্ঘটনার পর নেতাজি মারা গিয়েছিলেন। বিচারপতি এম কে মুখোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে তৃতীয় তদন্ত কমিশন দাবি করেছিল যে ঘটনার পর নেতাজি জীবিত ছিলেন। নেতাজির এই মৃত্যু বিরোধ বসু পরিবারের সদস্যদের মধ্যেও বিভাজন এনেছিল। প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সুভাষচন্দ্র বসুর সঙ্গে সম্পর্কিত ১০০টি গোপন ফাইলের একটি ডিজিটাল সংস্করণ প্রকাশ করেছিলেন, যেগুলি দিল্লির জাতীয় আর্কাইভে রয়েছে এবং তা সকলেই গিয়ে দেখতে পারেন।
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু বাণী, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর বাণী
- “স্বাধীনতা কেউ দেয় না, অর্জন করে নিতে হয়।”
- “মনে রাখতে হবে যে সবচেয়ে বড় অপরাধ হল অন্যায়ের সঙ্গে আপোষ।”
- “জগতের সব কিছু ক্ষণভঙ্গুর। শুধু একটা জিনিস ভাঙে না, সে বস্তু, ভাব বা আদর্শ।”
- “তোমরা আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব। শুধুমাত্র রক্ত দিয়েই স্বাধীনতা জয়লাভ করা সম্ভব।”
- “শুধুমাত্র চিন্তার জন্য কারও মৃত্যু হতে পারে কিন্তু সেই চিন্তা আজীবন অমৃত থাকে। একজন থেকে আরেকজনের মাধ্যমে ছড়িয়ে পরে সেই চিন্তা।”
- “টাকা পয়সা দিয়ে কখনো স্বাধীনতা জয় করা যায়না। স্বাধীনতার জন্য দরকার সাহস, যা সাহসী পদক্ষেপ নিতে সাহায্য করবে।”
- “ভারত আমাদের ডাকছে, রক্ত দিয়ে রক্তকে ডাকছে, আর সময় নেই অস্ত্র তোলো, ঈশ্বর চাইলে শহিদের মৃত্যু বরণ করে নেব আমরা।”
- “সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে নেতাজির বাণী, ‘আমাদের দেশের সকলের সমস্যা হল দরিদ্রতা, রোগ, অশিক্ষা, যে দিন মানুষের সামাজিক চেতনা বোধ হবে সেই দিন এই সমস্ত সমস্যার সমাধান হবে।’”
- ‘সর্বদা সত্যতার মাধ্যমে জীবন অতিবাহিত করতে হবে।”
- “নিজের প্রতি সৎ হলে সারা বিশ্বের প্রতি কেউ অসৎ হতে পারবেনা।”
- “জীবনে প্রগতির আশা ব্যাক্তিকে যেকোনো প্রকার ভয় এবং সন্দেহ থেকে দূরে রাখতে সাহায্য করে।”
- “কোনও একটা চিন্তনের জন্য একজন মৃত্যুবরণ করতে পারেন। কিন্তু সেই চিন্তনের মৃত্যু হয় না। সেই চিন্তন একজনের মৃত্যুর পর হাজার জনের মধ্যে ছড়িয়ে যায়।”
- “আমরা যখন দাঁড়াব, আজাদহিন্দ ফৌজকে গ্র্যানাইটের দেওয়াল হয়ে দাঁড়াতে হবে। আমরা যখন মার্চ করব তখন আজাদহিন্দ ফৌজকে স্টিমরোলার হতে হবে।”
- “যদি জীবনে সংগ্রাম, ঝুঁকি না থাকে , তাহলে জীবন বাঁচাটা অনেকটা ফিকে হয়ে যায়।”
- “সত্যান্বেষণ না করা পর্যন্ত আমরা চুপ করে বসে থাকব না, বা থাকা উচিত নয়।”
- “বাস্তব বোঝা কঠিন। তবে জীবনকে সত্যতার পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। সত্যকে গ্রহণ করতে হবে।”
- “স্বাধীনতার জন্য নিজের রক্তদিয়ে মূল্য প্রদান করা আমাদের কর্তব্য।”
- “যদি জীবনে সংগ্রাম, ঝুঁকি না থাকে , তাহলে জীবন বাঁচাটা অনেকটা ফিকে হয়ে যায়।”
আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ছদ্মনাম কি ছিল
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ছদ্মনাম ছিল সাধক সারদানন্দ। তিনি নিজেকে সাধক সারদানন্দ নামে পরিচিতি দিতেন।
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর লেখা বই, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু রচনাবলী
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর লেখা কিছু উল্লেখযোগ্য বই:-
- নির্ঘণ্ট:কোন পথে? – সুভাষ চন্দ্র বসু
- তরুণের আহ্বান – সুভাষ চন্দ্র বসু
- তরুণের স্বপ্ন – সুভাষচন্দ্র বসু
- দিল্লী চলো – সুভাষচন্দ্র বসু
- নূতনের সন্ধান – সুভাষ চন্দ্র বসু
- পত্রাবলী (১৯১২-১৯৩২) – সুভাষচন্দ্র বসু
- ভারত পথিক – সুভাষ চন্দ্র বসু
নেতাজি কোন কোন দ্বীপের নাম দেন শহীদ ও স্বরাজ দ্বীপ
২০১৯ সালে আন্দামান সফরের সময় প্রধানমন্ত্রী সুভাষ চন্দ্র বসুর গঠিত অস্থায়ী আজাদ হিন্দ সরকারের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের সময় আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের প্রশাসনিক ক্ষমতা ছিল অস্থায়ী আজাদ হিন্দ সরকারের হাতে। সেই সফরের সময় প্রধানমন্ত্রী নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসুর প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানিয়ে রস দ্বীপের নামকরণ করেন নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু দ্বীপ, নীল দ্বীপের নামকরণ করেন শহীদ দ্বীপ এবং হ্যাভলক দ্বীপের নামকরণ করেন স্বরাজ দ্বীপ হিসাবে।
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর মায়ের নাম কি
তার মাতা প্রভাবতী বসু (দত্ত) ছিলেন উত্তর কলকাতার হাটখোলা দত্ত বাড়ির কন্যা ।
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর বাবার নাম কি
পিতা জানকীনাথ বসু, তার বাবা জানকীনাথ বসু ছিলেন একজন সফল ও সরকারি আইনজীবী।
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু ছবি, নেতাজির ছবি, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ছবি, নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু ছবি, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ছবি আঁকা, নেতাজির ছবি ডাউনলোড, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু photo
![](https://prosnouttor.com/wp-content/uploads/2023/01/2b96cb3ac0ac5ed461ce1a4745d767ce.jpg)
![](https://prosnouttor.com/wp-content/uploads/2023/01/45.jpg)
![](https://prosnouttor.com/wp-content/uploads/2023/01/subhas_chandra_bose.webp)
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু জীবনী বাংলা pdf, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু রচনা pdf, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু জীবনী বাংলা পিডিএফ
![](https://prosnouttor.com/wp-content/uploads/2023/01/41a3FskDa1L._SY264_BO1204203200_QL40_FMwebp_.webp)
এমন অনেক ভারতীয় নায়ক নেই যাদের জীবন নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর মতো নাটকীয় এবং দুঃসাহসিক ছিল।.
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু জীবনী
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ছদ্মনাম কি ছিল
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ছদ্মনাম ছিল সাধক সারদানন্দ। তিনি নিজেকে সাধক সারদানন্দ নামে পরিচিতি দিতেন।