Model Activity Task Class 10 Physical Science Part 1

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

WBBSE Padarth Vigyan, পদার্থ বিজ্ঞান | Padartha | Question Answer

সূচিপত্র

পদার্থ, পদার্থ কাকে বলে, পদার্থ কি

উত্তর:

  • যে সকল বস্তুর ভর ও নির্দিষ্ট আয়তন আছে ,বল প্রয়োগে বাঁধা প্রদান করে,তাদেরকে পদার্থ বলে । যেমন: বাতাস, মানুষ,তেল ইত্যাদি।
  • যা ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য, যা পরিমাপ করা যায় ,তাকে পদার্থ বলে।

পদার্থের উদাহরণ: পাথর, জল, বায়ু, লোহা, কাঠ প্রভৃতি হলো পদার্থ। কারণ, এদের আমরা ইন্দ্রিয় দিকে বুঝতে পারি। সব পদার্থ কিছুটা জায়গা জুড়ে থাকে। এদের ভর আছে। আবার বস্তুর ছায়া ইন্দ্রিয় গ্রাহ্য, কিন্তু ছায়া কোন ভর নেই, তাই এটি পদার্থ নয়।

পদার্থের প্রকারভেদ: পদার্থ দুই প্রকার। যথা:

  • ১.মৌলিক পদার্থ । যেমন: hydrogen
  • ২.যৌগিক পদার্থ । যেমন: H২0 (পানি)

আবার, পদার্থের অবস্থা তিন প্রকার। যথা:

  • ১.কঠিন অবস্থা। যেমন: বরফ
  • ২.তরল অবস্থা। যেমন: পানি
  • ৩.বায়বীয় অবস্থা। যেমন: জলীয় বাষ্প।

পদার্থের গঠন

মৌলিক ও যৌগিক পদার্থ (Elements and Components) :

যে পদার্থকে রাসায়নিক উপায়ে বিশ্লেষণ করলে সেই পদার্থ ব্যতিত অন্য কোনো পদার্থ পাওয়া যায় না তাকে মৌলিক পদার্থ বলে।

যে সকল পদার্থকে ভাঙলে দুই বা ততোধিক মৌল পাওয়া যায়, তাকে যৌগিক পদার্থ বলা হয়।
পদার্থের গঠন অনুযায়ী, মৌল অর্থাৎ মৌলিক পদার্থকে ভাঙা হলে শুধু মৌলিক পদার্থটাই পাওয়া যায়। যেমন: স্বর্ণ ভাঙলে স্বর্ণ ব্যতিত আর কিছুই পাওয়া যায় না। এ পর্যন্ত আবিষ্কৃত মৌলের সংখ্যা 118টি , তন্মধ্যে 98টি মৌল প্রকৃতিতেই বিদ্যমান। অবশিষ্ট মৌলগুলি গবেষণাগারে উৎপন্ন করা হয় বলে তাদের কৃত্রিম মৌল বলা হয়। মানবদেহে 26টি ভিন্ন ভিন্ন মৌল বিদ্যমান।

অপরদিকে যৌগিক পদার্থগুলো ভাঙলে ভিন্ন ভিন্ন মৌল পাওয়া যায়। যেমন- কে ভাঙা হলে C ও O এ দু’টি মৌল পাওয়া যায়। যৌগের ধর্ম মৌলের চেয়ে আলাদা হয়।

অণু-পরমাণু (Molecules – Atoms)

পরমাণু হলো মৌলিক পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণা। এতে মৌলের গুণাগুণ বিদ্যমান থাকে। নাইট্রোজেনের পরমাণুতে নাইট্রোজেনের ধর্ম বিদ্যমান থাকে, এভাবে প্রতিটি মৌলের পরমাণুতে তার ধর্ম, গুণাগুণ বিদ্যমান থাকে।

দুই বা ততোধিক সংখ্যক পরমাণু পরস্পরের সাথে রাসায়নিক বন্ধনের মাধ্যমে যুক্ত থাকলে তাকে অণু বলে। পরমাণুগুলো এককভাবে পরিবেশে বিরাজ করতে পারে না। এজন্য এরা অণু গঠন করে।

  • একই মৌলের একাধিক পরমাণুর পরস্পরের সাথে যুক্ত হলে তাকে মৌলের অণু বলে। যেমন – O2​ ।
  • ভিন্ন ভিন্ন মৌলের পরমাণু পরস্পর যুক্ত হলে তাকে যৌগের অণু বলে। যেমন – H2​O

মৌলিক পদার্থ কাকে বলে

উত্তর: মৌলিক পদার্থ: যে পদার্থকে বিশ্লেষণ করলে ওই পদার্থ ভিন্ন ধর্ম বিশিষ্ট অন্য কোন নতুন পদার্থ পাওয়া যায় না, তাকে মৌলিক পদার্থ বা মৌল বলে।

মৌলিক পদার্থের উদাহরণ:

উত্তর: হাইড্রোজেন, অক্সিজেন, নাইট্রোজেন, হিলিয়াম, কার্বন, গন্ধক, তামা, দস্তা, পারদ, সোনা, রুপা প্রভৃতি মৌলিক পদার্থের উদাহরণ।

পদার্থের গঠন Pdf

ব্লু বেবি সিনড্রোম কোন পদার্থের জন্য হয়, ব্লু বেবি সিনড্রোম রোগটি কোন পদার্থের জন্য হয়

উত্তর: পানীয় জলে অত্যধিক পরিমাণ নাইট্রেট জাতীয় পদার্থের জন্য ব্লু বেবি সিনড্রোম রোগটি হয়।

  • নবজাত শিশুদের মধ্যে ব্লু বেবি সিনড্রোম রোগটি অত্যন্ত ভয়াবহ এবং বেদনাদায়ক।
  • এই রোগের ফলে রক্তের স্বাভাবিক অক্সিজেন চলাচল ব্যাহত হয় এবং নবজাত শিশুর চামড়ায় নীল কিংবা বেগুনি রঙের আভা ফুটে ওঠে।
  • এই রোগ প্রধানত নাইট্রেট জাতীয় পদার্থ দ্বারা দূষিত পানীয় জল পান করার ফলে হয়ে থাকে এবং এই নাইট্রেট দূষিত জলের প্রধান কারণ হলো সেচের কাজে ব্যবহার করা রাসায়নিক সার।

হলুদ রঙের বিষাক্ত ধাতব পদার্থ

উত্তর: হলুদ রঙের বিষাক্ত ধাতব পদার্থবিশেষ কনকরস , হরিতাল ।

যে পদার্থ তাপ কুপরিবাহী, তাপের কুপরিবাহী পদার্থের নাম

উত্তর: যে সব পদার্থ তাপ ভালো পরিবহন করতে পারে না তাদের কুপরিবাহী (Bad conductor) বলা হয়। লোহা, তামা, অ্যালুমিনিয়াম, সোনা সহ প্রায় সব ধাতু তাপের সুপরিবাহী। কাঠ, কাচ, পশম কাপড় প্রভৃতি তাপের কুপরিবাহী।

সাধারণত যেখানে মুক্ত ইলেকট্রন থাকে না সেগুলোকে তাপের কুপরিবাহী বলা হয়। যেমন:— পারদ।

কোনো কঠিন পদার্থের বড়ো টুকরোকে, কোনো কঠিন পদার্থের বড়ো টুকরোকে ভেঙে ছোটো করা হলে ছোটো টুকরোগুলোর উপরিতলের তুলনায় — যায়।, কোনো কঠিন পদার্থের বড়ো টুকরোকে ভেঙে

উত্তর:কোনো কঠিন পদার্থের বড়ো টুকরোকে ভেঙে ছোটো করা হলে ছোটো টুকরোগুলোর উপরিতলের তুলনায় বেড়ে যায়।

ক্লোরোফরম যৌগিক তরল পদার্থ হলেও তড়িৎ পরিবহন করে না কেন, ক্লোরোফরম যৌগিক পদার্থ হলেও তড়িৎ পরিবহন করে না কেন, ক্লোরোফর্ম যৌগিক তরল পদার্থ হলেও তড়িৎ পরিবহন করে না কেন

যখন বিনামূল্যে ক্যাশন এবং আয়ন থাকে, তখন জলের দ্রবণ বিদ্যুৎ সঞ্চালন করতে পারে। ক্লোরোফর্ম জলের আয়নগুলিতে বিচ্ছিন্ন হয় না, কারণ এটি পোলার অণু নয়, তাই ক্লোরোফর্ম দ্রবণে আণবিক আকারে থাকে।

চৌম্বক পদার্থ কাকে বলে, চৌম্বক পদার্থ কত প্রকার ও কি কি?

যেসব পদার্থ চুম্বক দ্বারা আকৃষ্ট হয় এবং চৌম্বক ক্ষেত্রের প্রভাবে প্রভাবিত হয়, তাদেরকে চৌম্বক পদার্থ বলে। যথা: কাচা লোহা, ইস্পাত, নিকেল ইত্যাদি চৌম্বক পদার্থ। চৌম্বক পদার্থ তিন প্রকার। এগুলো হলো–

  • প্যারা-ম্যাগনেটিক পদার্থ : যে সব চৌম্বক পদার্থ চুম্বকের প্রভাবে খুব কম পরিমাণ আকর্ষিত হয় তাকে প্যারা-ম্যাগনেটিক পদার্থ বলে। যেমনঃ অ্যালুমিনিয়াম, প্লাটিনাম ইত্যাদি প্যারা-ম্যাগনেটিক পদার্থের উদাহরণ।
  • ডায়া-ম্যাগনেটিক পদার্থ : যে সব চৌম্বক পদার্থ চুম্বকের প্রভাবে বিকর্ষিত হয়, তাকে ডায়া-ম্যাগনেটিক পদার্থ বলে। যেমনঃ দস্তা, পারদ, পানি, স্বর্ণ, সীসা, টিন ইত্যাদি ডায়া-ম্যাগনেটিক পদার্থের উদাহরণ।
  • ফেরো-ম্যাগনেটিক পদার্থ : যে সব চৌম্বক পদার্থ চুম্বকের প্রভাবে খুব বেশি আকর্ষিত হয়, তাকে ফেরো-ম্যাগনেটিক পদার্থ বলে। যেমনঃ লোহা, ইস্পাত, কোবাল্ট ইত্যাদি ফেরো-ম্যাগনেটিক পদার্থের উদাহরণ।

তড়িতের সুপরিবাহী পদার্থ হলো

যেসব পদার্থের মধ্য দিয়ে তড়িৎ আধান যুক্ত কণা খুব সহজেই চলাচল করতে পারে, তাদের তড়িৎ পরিবাহী বা সুপরিবাহী বলে।

উদাহরণ: সোনা, রূপো, তামা প্রভৃতি ধাতু; গ্রাফাইট, গ্যাস কার্বন প্রভৃতি অধাতু; অ্যাসিড, ক্ষার বা লবণের জলীয় দ্রবণ প্রভৃতি তড়িৎ পরিবাহী।

মিশ্র পদার্থ কাকে বলে

দুই বা তার বেশি মৌলিক বা যৌগিক পদার্থ যে-কোনো’ ওজন অনুপাতে নিজ নিজ ধর্ম অক্ষুণ্ণ রেখে সাধারণভাবে মিশ্রিত হয়ে যে-পদার্থ গঠন করে, তাকে মিশ্র পদার্থ বলে ৷ উদাহরণ : বায়ু, মাটি, শরবত ইত্যাদি

তড়িৎ বিশ্লেষ্য পদার্থ কাকে বলে

যে সকল রাসায়নিক পদার্থ দ্রবীভূত বা বিগলিত অবস্থায় তড়িৎ পরিবহন করে তাদের তড়িৎ বিশ্লেষ্য বলে।

অর্থাৎ যেসকল পদার্থের দ্রবণের মধ্য দিয়ে তড়িৎ বা বিদ্যুত পরিবহণ করলে পদার্থটি বিয়োজিত হয় তাকেই তড়িৎ বিশ্লেষ্য বলে।

যেমন: সোডিয়াম ক্লোরাইড, হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড ও সোডিয়াম হাইড্রক্সাইড।

তড়িৎ বিশ্লেষ্য পদার্থ দুই প্রকার:

  • মৃদু তড়িৎ বিশ্লেষ্য পদার্থ
  • তীব্র তড়িৎ বিশ্লেষ্য পদার্থ

বিশুদ্ধ পদার্থ কাকে বলে

যে পদার্থগুলোর মধ্যে একাধিক পদার্থ মিশে থাকে না তাদের বিশুদ্ধ পদার্থ বলে । যেমন- অক্সিজেন , কার্বন-ডাই-অক্সাইড , জল , চিনি , গন্ধক ইত্যাদি।

মডেল ক্রিয়াকলাপ টাস্ক ক্লাস 10 পদার্থ বিজ্ঞানের অংশ 2, মডেল ক্রিয়াকলাপ টাস্ক ক্লাস 10 পদার্থ বিজ্ঞানের অংশ 1

মৌলিক পদার্থ ও মিশ্র পদার্থের পার্থক্য:

মৌলিক পদার্থমিশ্র পদার্থ
(1) যে পদার্থকে বিশ্লেষণ করলে ওই পদার্থের উপাদান কণিকা ছাড়া অন্য কোনো পৃথক ধর্মের পদার্থের উপাদান কণিকা পাওয়া যায় না, তাদের মৌলিক পদার্থ বলে।(1) দুই বা ততোধিক মৌলিক বা যৌগিক পদার্থকে যেকোনো ওজন অনুপাতে মিশিয়ে যদি এমন পদার্থ পাওয়া যায় যাতে, মিশ্রিত ভিন্ন ভিন্ন পদার্থগুলি তাদের নিজেদের ধর্ম বজায় রাখে, তবে সেই পদার্থকে মিশ্র পদার্থ বলে।
(2) মৌলিক পদার্থ সহজে তৈরি করা যায় না।(2) মিশ্র পদার্থ যে কোনো সহজ প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই তৈরি করা যায়।
(3) মৌলিক পদার্থের নির্দিষ্ট গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক আছে।(3) মিশ্র পদার্থের নির্দিষ্ট গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক নেই।
(4) মৌলিক পদার্থ একই রকম উপাদান কণিকা দ্বারা গঠিত।(4) মিশ্র পদার্থ বিভিন্ন রকম উপাদান কণিকা দ্বারা গঠিত।
মৌলিক পদার্থ ও মিশ্র পদার্থের পার্থক্য:

যৌগিক পদার্থ ও মিশ্র পদার্থের পার্থক্য:

যৌগিক পদার্থমিশ্র পদার্থ
(1) দুই বা ততোধিক মৌলিক পদার্থের উপাদান কণিকা, নির্দিষ্ট ওজন অণুপাতে পরস্পর রাসায়নিক বিক্রিয়া দ্বারা যুক্ত হয়ে যে ভিন্ন ধর্মের পদার্থ উৎপন্ন করে, তাকে যৌগিক পদার্থ বলে।(1) দুই বা ততোধিক মৌলিক বা যৌগিক পদার্থকে যেকোনো ওজন অনুপাতে মিশিয়ে যদি এমন পদার্থ পাওয়া যায় যাতে, মিশ্রিত ভিন্ন ভিন্ন পদার্থগুলি তাদের নিজেদের ধর্ম বজায় রাখে, তবে সেই পদার্থকে মিশ্র পদার্থ বলে।
(2) যৌগিক পদার্থে উপাদানগুলি পরষ্পর রাসায়নিকভাবে যুক্ত হয়ে অন্য পদার্থ উৎপন্ন করে।(2) মিশ্র পদার্থে উপাদানগুলি পাশাপাশি অবস্থান করে।
(2) যৌগিক পদার্থ সর্বদা সমসত্ত্ব হবেই।(2) মিশ্র পদার্থ সমসত্ত্ব বা অসমসত্ত্ব দুইই হতে পারে।
(3) যৌগিক পদার্থে মৌলিক উপাদানগুলি নির্দিষ্ট ওজন অনুপাতে যুক্ত হয়ে গঠিত হয়।(3) মিশ্র পদার্থে মৌলিক উপাদানগুলি যেকোনো ওজন অনুপাতে যুক্ত হয়ে গঠিত হয়।
(4) যৌগিক পদার্থে থাকা উপাদানগুলির রাসায়নিক ধর্মের পরিবর্তন ঘটে নতুন পদার্থে পরিণত হয়।(4) মিশ্র পদার্থে থাকা উপাদানগুলির নিজের নিজের ধর্মের কোনো পরিবর্তন হয় না।
(5) যৌগিক পদার্থ উৎপন্নের সময় তাপের বর্জন বা শোষন হবেই।(5) মিশ্র পদার্থ উৎপন্নের সময় তাপের বর্জন বা শোষন হয় না।
(6) যৌগিক পদার্থের উপাদানগুলিকে খুব সহজ উপায়ে পৃথক করা যায় না।(6) মিশ্র পদার্থের উপাদানগুলিকে খুব সহজ উপায়ে পৃথক করা যায়।
যৌগিক পদার্থ ও মিশ্র পদার্থের পার্থক্য

মৌলিক ও যৌগিক পদার্থের পার্থক্য:

মৌলিক পদার্থযৌগিক পদার্থ
(1) যে পদার্থকে বিশ্লেষণ করলে ওই পদার্থের উপাদান কণিকা ছাড়া অন্য কোনো পৃথক ধর্মের পদার্থের উপাদান কণিকা পাওয়া যায় না, তাদের মৌলিক পদার্থ বলে।(1) দুই বা ততোধিক মৌলিক পদার্থের উপাদান কণিকা, নির্দিষ্ট ওজন অণুপাতে পরস্পর রাসায়নিক বিক্রিয়া দ্বারা যুক্ত হয়ে যে ভিন্ন ধর্মের পদার্থ উৎপন্ন করে, তাকে যৌগিক পদার্থ বলে।
(2) মৌলিক পদার্থের পরমাণুগুলির প্রতিটির ভর এবং ধর্ম একই।(2) যৌগিক পদার্থের গঠনকারী পরমাণুগুলির ভর, ধর্ম সব আলাদা হয়।
(3) প্রকৃতিতে মৌলিক পদার্থের সংখ্যা 112 টি, এর মধ্যে 92 টি মৌল প্রাকৃতিক এবং 20 টি মৌলকে কৃত্রিমভাবে তৈরি করা হয়েছে।(3) প্রকৃতিতে যৌগিক পদার্থের সংখ্যা অনেক। বর্তমানে ওই সংখ্যা প্রায় 11 লক্ষেরও বেশী।
(4) মৌলিক পদার্থে, মৌলের অণু একই প্রকার পরমাণু দ্বারা গঠিত।(4) যৌগিক পদার্থে, যৌগের অণু বিভিন্ন প্রকার পরমাণু দ্বারা গঠিত।
(5) মৌলিক পদার্থের বহুরূপতা ধর্ম আছে।(5) যৌগিক পদার্থের বহুরূপতা ধর্ম নেই।
(6) মৌলিক পদার্থকে বিশ্লেষন করলে পৃথক ধর্মের কোনো পদার্থ পাওয়া যায় না।(6) যৌগিক পদার্থকে বিশ্লেষন করলে পৃথক ধর্মের পদার্থ পাওয়া যায়।
মৌলিক ও যৌগিক পদার্থের পার্থক্য

ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য পদার্থ অর্থ

ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য পদার্থ অর্থ যার জ্ঞান বা অনুভব ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য, উদাহরণ : দেখা যায় এমন সকল বস্তুই ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য

পদার্থের রাসায়নিক ধর্মের জন্য দায়ী

এক ধরণের পদার্থের অন্য ধরণের পরিবর্তন (বা পরিবর্তনের অক্ষমতা) একটি রাসায়নিক সম্পত্তি। রাসায়নিক বৈশিষ্ট্যের উদাহরণগুলির মধ্যে রয়েছে জ্বলনযোগ্যতা, বিষাক্ততা, অম্লতা, প্রতিক্রিয়াশীলতা (অনেক ধরণের) এবং জ্বলনের উত্তাপ।

বর্জ্য পদার্থ কাকে বলে উদাহরণ, বর্জ্য পদার্থ কাকে বলে, বর্জ্য পদার্থ কয় প্রকার ও কি কি, বর্জ্য পদার্থ উদাহরণ

বর্জ্য হলো বিভিন্ন উৎস থেকে আসা যে সব পদার্থ মানুষের দৈনন্দিন জীবনে কাজে আসে না, তাকে বর্জ্য বলে।

বর্তমান আধুনিক নাগরিক সভ্যতায় মানুষের নানাবিধ কার্যকলাপেরপরিধিই হল বিভিন্ন ধরনের বর্জ্যের উৎসের প্রধান ক্ষেত্র । বর্জ্যের উৎসের প্রধান ক্ষেত্রগুলি হল — (১) গৃহস্থালির বর্জ্য, (২) শিল্প বর্জ্য, (৩) কৃষিজ বর্জ্য, (৪) পৌরসভার বর্জ্য, (৫) জৈব বর্জ্য, (৬) চিকিৎসা সংক্রান্ত বর্জ্য, (৭) তেজস্ক্রিয় বর্জ্য ।

গৃহস্থালির বর্জ্য পদার্থ

বাড়িতে দৈনন্দিন জীবনযাত্রায় যে-কোনো কঠিন, তরল কিংবা গ্যাসীয় পদার্থ, যেগুলি আমাদের কোনো কাজে লাগে না অর্থাৎ ফেলে দেওয়া প্রয়োজন, সেগুলিকে গৃহস্থালির বর্জ্য বলে । যাবতীয় বর্জ্যের মধ্যে গৃহস্থালী বর্জ্যের পরিমাণই সর্বাধিক । গৃহস্থালী বর্জ্যের প্রধান উৎসগুলি হল—

  • (i) রান্নাঘরের বর্জ্য : যেমন : শাকসবজির খোসা, ফল ও খাবারের অবশিষ্টাংশ, পোড়া তেল প্রভৃতি ।
  • (ii) পরিতক্ত বর্জ্য : প্লাষ্টিক প্যাকেট, অব্যবহৃত কাগজ ও বোর্ড, অকেজো ধাতব ও বৈদ্যুতিন ভোগ্যপণ্য প্রভৃতি ।
  • (iii) তরল বর্জ্য : রান্না ঘারের থালা-বাসন ধোয়া জল, ঘরমোছা জল, সাবান জল, শৌচাগারের জল, জামা-কাপড় কাচা বা ধোয়া জল ইত্যাদি ।

এমন একটি বর্জ্য পদার্থের নাম, এমন একটা বর্জ্য পদার্থের নাম লেখাে যা সহজে মাটিতে মিশে যায় না।​

প্লাস্টিক হল এমন একটা বর্জ্য পদার্থ যা সহজে মাটিতে মিশে যায় না।

জৈব অবিশ্লেষ্য পদার্থ :

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে যেসকল বর্জ্য পদার্থ উৎপন্ন হয় তার দুইটি প্রধান ভাগ রয়েছে।

  • ১) জৈব বিশ্লেষ্য পদার্থ
  • ২) জৈব অবিশ্লেষ্য পদার্থ।

এই জৈব অবিশ্লেষ্য পদার্থ গুলি বিভিন্ন প্রাকৃতিক উপায়ে ইউসি তো হতে পারে না এবং তাই এইগুলি মাটিতেও সহজে মিশতে পারে না।

এমনতর জৈব অবিশ্লেষ্য বর্জ্য পদার্থের উদাহরণ হল – প্লাস্টিক।

সুতরাং, আমরা জানতে পারলাম যে প্লাস্টিক সহজে মাটিতে মিশে যায় না।

কঠিন বজ্র পদার্থ, কোন বর্জ্য পদার্থ সহজে মাটিতে মিশে যায় না

যে সমস্ত বর্জ্য পদার্থ প্রকৃতিতে কঠিন বস্তু যা সহজে ভাঙে না এবং যা সহজে মাটির সঙ্গে মিশে যায় না, তাকে কঠিন বর্জ্য বলে। যেমন বিভিন্ন ধাতব পদার্থের অবশিষ্টাংশ, প্লাস্টিক প্রভৃতি।

কঠিন বর্জ্য পদার্থের ব্যবস্থাপনা, কঠিন বজ্র পদার্থের ব্যবস্থাপনা বর্ণনা করো

নিম্নে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার আধুনিক পদ্ধতি :

  • ১. ইনসিনারেশন একটি আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি। ইনসিনারেশন বা জ্বলন হলো একটি বর্জ্য নিষ্কাশন বা নিষ্পত্তি প্রক্রিয়া, যার দ্বারা শক্ত জৈববস্তুগুলো দহন/পোড়ানোর মাধ্যমে বায়বীয় বস্তুতে পরিণত করা যায়। এটি একটি আধুনিক নিয়ন্ত্রিত পদ্ধতি এবং রাসায়নিকভাবে সংঘটিত প্রক্রিয়া, যা জৈববর্জ্যকে ক্ষয় করে এবং ধ্বংস করে দেয়। যেহেতু পোড়ানো বর্জ্যরে পরিমাণ কমাতে পারে, সেহেতু এটি ল্যান্ডফিলের থেকে অধিক কার্যকর পদ্ধতি। এটি অন্যস্থানে বর্জ্য পরিবহনের প্রয়োজনীয়তাও দূর করে। বিদ্যুৎ উৎপাদনেও বিশেষ ভূমিকা রাখে ইনসিনারেশন।
  • ২. পাইরোলাইসিস একটি দ্রুত বিকাশমান বায়োমাস তাপ রূপান্তর প্রযুক্তি এবং পরিবেশবান্ধব কর্মদক্ষতা বৈশিষ্ট্যের কারণে বিশ্বব্যাপী অনেক মনোযোগ আকর্ষণ করেছে। বর্জ্য থেকে কাচ, ধাতু, প্লাস্টিক পৃথকীকরণ করার পর এই প্রযুক্তির মাধ্যমে পাইরোলাইসিস চুল্লিতে প্রক্রিয়াকরণে কঠিন বর্জ্য, কৃষির অবশিষ্টাংশ, স্ক্র্যাপ টায়ার, অপুনর্ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক ইত্যাদি বর্জ্যকে পরিচ্ছন্ন শক্তিতে রূপান্তর করে। এ ছাড়া এটি তাপ, বিদ্যুৎ এবং রাসায়নিক পণ্য উৎপাদন করতে ব্যবহৃত হয়।
  • ৩. বর্জ্য পৃথকীকরণ একটি অন্যতম পদ্ধতি। যার মাধ্যমে ভেজা বর্জ্য ও শুকনো বর্জ্য পৃথক করা হয়, যাতে শুকনো বর্জ্য সহজে পুনর্ব্যবহার এবং ভেজা বর্জ্য কম্পোস্ট হিসেবে ব্যবহার করা যায়। বর্জ্য পৃথকীকরণ বর্জ্যরে ধরন, সর্বাধিক উপযুক্ত চিকিৎসা এবং নিষ্পত্তির ওপর ভিত্তি করে হওয়া গুরুত্বপূর্ণ। পৃথকীকরণের পর বিভিন্ন প্রক্রিয়া প্রয়োগ করা যায়। যেমন : কম্পোস্টিং, পুনর্ব্যবহারযোগ্য এবং জ্বলন। বর্জ্য পৃথকীকরণ একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া।
  • ৪. গ্যাসিফিকেশন হলো অনন্য প্রক্রিয়া, যা একটি কার্বনভিত্তিক উপাদান, যেমন কঠিন বর্জ্য বা জৈববস্তুকে প্রকৃতপক্ষে না পুড়িয়ে শক্তির অন্য রূপে রূপান্তরিত করে। পরিবর্তে, গ্যাসীকরণ রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে কঠিন, তরল বর্জ্য পদার্থকে গ্যাসে রূপান্তরিত করে। গ্যাসিফিকেশন একটি তাপ রাসায়নিক প্রক্রিয়া, যেখানে বর্জ্য প্লাস্টিককে ৭০০-১১০০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় নিয়ন্ত্রিত পরিমাণ অক্সিজেন, বায়ু, অক্সিজেন-সমুদ্ধ বায়ু এবং বাষ্প দ্বারা উত্তপ্ত করা হয়, যাতে সংশ্লেষণ গ্যাস বা সিঙ্গাস নামক শিল্প গ্যাসের মিশ্রণ তৈরি হয়।
  • ৫. কঠিন বর্জ্য শোধনের আরেকটি পদ্ধতি হলো কম্পোস্টিং। এটি একটি জৈবিক প্রক্রিয়া যেখানে বর্জ্যরে জৈব অংশকে পচার জন্য নিয়ন্ত্রিত অবস্থায় রাখা হয়। কম্পোস্টিং একাধারে আবর্জনা ও নর্দমার ময়লা প্রক্রিয়াকরণ এবং পুনর্ব্যবহারের পদ্ধতি। যেহেতু বর্জ্য পোড়ানো, ল্যান্ডফিলিং পরিবেশবান্ধব না, সেহেতু কম্পোস্টিংয়ের প্রয়োগ বাড়াতে হবে।
  • ৬. ল্যান্ডফিল হলো সবচেয়ে প্রাচীন ও সাধারণ পদ্ধতিগুলোর মধ্যে একটি। সব কল-কারখানা, বসতি ও সমাজের ময়লা-আবর্জনা এনে ফেলা হয় ল্যান্ডফিল সাইটে এবং বর্জ্যগুলোকে পদ্ধতিগতভাবে রাখা হয়। তবে এই পদ্ধতিটি মোটেও পরিবেশসম্মত নয়। ল্যান্ডফিলগুলোর কার্যকরিতা নিশ্চিত করতে বিশেষ ডিজাইন এবং দক্ষ পরিদর্শক প্রয়োজন সঠিক ব্যবস্থাপনার জন্য। এটি বিভিন্নভাবে পরিবেশের ক্ষতি করতে পারে।

মৃদু তড়িৎ বিশ্লেষ্য পদার্থ

গলিত অবস্থায় বা জলীয় দ্রবণে যে তড়িৎ বিশ্লেষ্যের খুব কম সংখ্যক অণু আয়নে বিয়োজিত হয়, তাকে মৃদু তড়িৎ বিশ্লেষ্য পদার্থ বলে । যেমন : কার্বনিক অ্যাসিড (H2CO3), অ্যামোনিয়াম হাইড্রক্সাইড ইত্যাদি ।

গ্যাসীয় পদার্থ কাকে বলে

সাধারণ অবস্থায় যে পদার্থের নির্দিষ্ট আকার বা আয়তন থাকে না, তাকে গ্যাসীয় পদার্থ বলে। গ্যাসীয় পদার্থের উদাহরণ: বায়ু, অক্সিজেন, হাইড্রোজেন, জলীয় বাষ্প প্রভৃতি গ্যাসীয় পদার্থ।

গ্যাসীয় পদার্থের বৈশিষ্ট্য

  • ১) গ্যাসীয় পদার্থের কোন নির্দিষ্ট আকার বা আয়তন নেই। এছাড়া গ্যাসটি বর্ণহীন হলে তাকে দেখা যায় না।
  • ২) গ্যাসীয় পরিমাণ মত কম‌ই হোক না কেন, যে পাত্রে গ্যাসকে রাখা হবে, গ্যাস সেই পাত্রের আকার ধারণ করবে।
  • ৩) নির্দিষ্ট ভরের গ্যাসীয় পদার্থের চাপ স্থির রেখে উষ্ণতা বাড়ালে আয়তন বাড়ে এবং উষ্ণতা কমালে আয়তন কমে। অর্থাৎ, গ্যাসের আয়তন গ্যাসের উষ্ণতার উপর নির্ভর করে।
  • ৪) স্থির উষ্ণতায় গ্যাসের উপর চাপ বাড়ালে আয়তন কমে এবং চাপ কমালে আয়তন বাড়ে। অর্থাৎ, গ্যাসের আয়তন গ্যাসের চাপের উপর নির্ভরশীল।

পদার্থের রাসায়নিক ধর্মের জন্য দায়ী কোন কণা

এক ধরণের পদার্থের অন্য ধরণের পরিবর্তন (বা পরিবর্তনের অক্ষমতা) একটি রাসায়নিক সম্পত্তি। রাসায়নিক বৈশিষ্ট্যের উদাহরণগুলির মধ্যে রয়েছে জ্বলনযোগ্যতা, বিষাক্ততা, অম্লতা, প্রতিক্রিয়াশীলতা (অনেক ধরণের) এবং জ্বলনের উত্তাপ।

নাইট্রোজেন বিহীন রেচন পদার্থ

সাধারণত রেচন পদার্থগুলো নাইট্রোজেন যুক্ত হয় আপনি যদি নাইট্রোজেন বিহীন রেচন পদার্থ খোঁজেন তাহলে হাতে গোনা কয়েকটা পেতে পারেন। আর রেচন পদার্থ বলতে সাধারণত নাইট্রোজেন গঠিত পদার্থগুলোকেই বুঝনো হয়।

নাইট্রোজেন বিহীন রেচন পদার্থের নাম

এখানে যে নাইট্রোজেন বিহীন রেচন পদার্থের নাম বলবো সেগুলো মুলত উদ্ভিদে পাওয়া যায়।

  • ট্যানিন: উৎসঃ চারাগাছের পাতায়, আমলক, বহেরা, হরিতকী প্রভৃতির ফলে পাওয়া যায়।
  • গঁদ: উৎসঃ আমড়, জিওল, বাবলা, সাজিনা ইত্যাদি গাছে পাওয়া যায়।

তড়িৎ বিশ্লেষ্য পদার্থ

তড়িৎ-বিশ্লেষ্য পদার্থ (Electrolytes) :

সংজ্ঞা :- যেসব পদার্থ জলে দ্রবীভূত বা গলিত অবস্থায় আয়নে বিশ্লিষ্ট হয়ে তড়িৎ পরিবহন করে এবং তড়িৎ পরিবহনের ফলে নিজেরা রাসায়নিকভাবে বিশ্লিষ্ট হয়ে নতুন ধর্মবিশিষ্ট পদার্থ উৎপন্ন হয়, সেই সব পদার্থকে তড়িৎ-বিশ্লেষ্য পদার্থ বলে ।

  • [i] অ্যাসিড :- সালফিউরিক, নাইট্রিক, হাইড্রোক্লোরিক প্রভৃতি ।
  • [ii] ক্ষার :- কস্টিক সোডা, কস্টিক পটাশ ইত্যাদি ।
  • [iii] লবণ :- সোডিয়াম ক্লোরাইড, জিঙ্ক সালফেট, ম্যাগনেসিয়াম ক্লোরাইড ইত্যাদি ।

এই জাতীয় পদার্থগুলি গলিত অবস্থায় বা জলে দ্রবীভূত অবস্থায় তড়িৎ পরিবহন করে এবং তড়িৎ পরিবহন করার সঙ্গে সঙ্গে পদার্থগুলির রাসায়নিক পরিবর্তন ঘটে নতুন পদার্থ উৎপন্ন হয় । এইগুলি সব তড়িৎ-বিশ্লেষ্য পদার্থ ।

তড়িৎ-বিশ্লেষণ (Electrolysis) :

যে পদ্ধতিতে উপযুক্ত দ্রাবকে দ্রবীভূত অবস্থায় কিংবা বিগলিত অবস্থায় তড়িৎ-বিশ্লেষ্য পদার্থের মধ্য দিয়ে তড়িৎপ্রবাহ চালনা করলে ওই পদার্থের রাসায়নিক বিয়োজন ঘটে নতুন ধর্মবিশিষ্ট পদার্থ উৎপন্ন হয়, সেই পদ্ধতিকে তড়িৎ বিশ্লেষণ বলে । তড়িৎ বিশ্লেষণে তড়িৎ শক্তি রাসায়নিক শক্তিতে রূপান্তরিত হয় ।

আয়ন (Ions) :

জলে দ্রবীভূত বা গলিত অবস্থায় তড়িৎবিশ্লেষ্য পদার্থের অণুগুলি বেশ কিছু সংখ্যক বিয়োজিত হয়ে ধনাত্মক (positive) এবং ঋণাত্মক (negative) তড়িৎগ্রস্থ কণায় পরিণত হয় । এই তড়িৎগ্রস্থ কণাগুলিকে আয়ন বলে ।

ক্যাটায়ন (Cations) :

ধনাত্মক তড়িৎগ্রস্থ আয়নগুলিকে ক্যাটায়ান বলে । যেমন— H+, Ca2+, Al3+, NH4+ ইত্যাদি ।

অ্যানায়ন (Anions) :

ঋণাত্মক তড়িৎগ্রস্থ আয়নগুলিকে অ্যানায়ন বলে । যেমন— Cl- , NO3- , SO42-, PO43- ইত্যাদি ।

আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন 

পদার্থ বিজ্ঞান বই

ভূতবিজ্ঞান হে পরীবেশ পরীচ্যা ক্লাস 9

মধ্য শিক্ষা পরিষদ বা ওয়েস্ট বেঙ্গল বোর্ড অফ সেকেন্ডারি এডুকেশন (ডব্লিউবিবিএসই) দ্বারা নির্ধারিত শারীরিক বিজ্ঞান এবং পরিবেশের ক্লাস নাইন সিলেবাসের উপর ভিত্তি করে সান্ত্রা পাবলিকেশনের পাঠ্যপুস্তক সিরিজের খাঁটি বাংলা সংস্করণ পাঠ্যপুস্তক।.

Q1. গ্যাসীয় পদার্থ কাকে বলে

Ans – সাধারণ অবস্থায় যে পদার্থের নির্দিষ্ট আকার বা আয়তন থাকে না, তাকে গ্যাসীয় পদার্থ বলে। গ্যাসীয় পদার্থের উদাহরণ: বায়ু, অক্সিজেন, হাইড্রোজেন, জলীয় বাষ্প প্রভৃতি গ্যাসীয় পদার্থ।


আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।