Kanyashree Prakalpa | কন্যাশ্রী প্রকল্প

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

সূচিপত্র

Kanyashree | কন্যাশ্রী

কন্যাশ্রী প্রকল্প কী

অর্থনৈতিকভাবে অনগ্রসর শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত ১৩-১৮ বছর বয়সের মেয়েদের আর্থিক সহায়তা দেওয়ার জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকারের একটি উদ্যোগ কন্যাশ্রী প্রকল্প।

এই স্কিমটি পশ্চিমবঙ্গের মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী সুশ্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় ৮ ই মার্চ ২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং এই স্কিমটি রাজ্যব্যাপী ইভেন্ট এবং সচেতনতামূলক কর্মসূচির মাধ্যমে ১৪ ই আগস্ট ২০১৩-এ প্রচারিত হয়েছিল।

এতদিন আঠারো পেরোনোর আগেই বই খাতা তুলে রাখত মেয়েরা। বই খাতা ছেড়ে নাবালক অবস্থায়তেই বিয়ের পিড়িতে বসতে হত গ্রাম বাংলার দরিদ্র পরিবারের মেয়েদের। বাড়ছিল স্কুলছুট মেয়েদের সংখ্যাও। তাই ব্ল্যাকবোর্ড, বেঞ্চ আর স্কুলের গণ্ডিতেই আটকে রাখতে এই প্রকল্পটির গুরুত্ব অনস্বীকার্য। শিক্ষায় নারীর অগ্রগতি না হলে সার্বিক সামাজিক বিকাশ অসম্পূর্ণ থেকে যায় নাবালক অবস্থায় প্রতিটি মেয়ের বিয়ে রুখতে এবং তাঁকে সুস্থ এবং স্বাভাবিক জীবনদানের অঙ্গীকার হিসেবেই ‘কন্যাশ্রী প্রকল্প’ চালু করে পশ্চিমবঙ্গ সরকার । প্রাথমিক ভাবে দুই খাতে বয়ঃসন্ধির নাবালিকা মেয়েদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা নেয় সরকার। পরবর্তী পর্যায়ে যোগ হবে আরও একটি ধাপ। এভাবেই রাজ্যব্যাপী প্রকল্পটির বাস্তবায়নের পরিকল্পনা করেছে রাজ্য প্রশাসন।

কন্যাশ্রী প্রকল্পের যোগ্যতা

সরকার কন্যাশ্রী প্রকল্পের কথা ভেবেছে মূলত আর্থিকভাবে দুর্বল পরিবারের কথা মাথায় রেখেই। ফলে কন্যাশ্রী পেতে গেলে পরিবারের আয় হতে হবে সীমিত।

কন্যাশ্রী প্রকল্পের ভাতা

  • ১) যে সমস্ত মেয়েরা ১৩ থেকে ১৮ বছর বয়সি, অর্থাৎ অষ্টম শ্রেণি থেকে দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়ে, সেই সমস্ত মেয়েদের সরকার থেকে বার্ষিক ৭৫০ টাকা করে অনুদান দেওয়া হবে। এই প্রকল্পকে সংক্ষেপে কে ওয়ান বলা চলে।
  • ২) দ্বাদশ শ্রেণির পরে অর্থাৎ সাবালিকা হলে কোনও মেয়ে যদি বিয়ে না করতে চায় এবং তার পরিবর্তে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে চায় কিংবা স্বনির্ভরতার পথ বেছে নিতে চায়, তাহলে সরকার তাদের এককালীন ২৫,০০০ টাকা করে অনুদান দেবে। এই টাকা তারা পড়াশোনার কাজে লাগাতে পারবে অথবে এমন কোনও কোর্সের সঙ্গে নিজেদের অন্তর্ভুক্ত করতে পারে যাতে নিজেদেরই উপার্জনের পথ খুলে যায়। এই প্রকল্প কে-টু নামে পরিচিত।
  • ৩) এছাড়াও আছে কে থ্রি প্রকল্প। তার আওতায় পড়বে মূলত বিজ্ঞান এবং কলা বিভাগের ছাত্রীরা। সেক্ষেত্রে তারা ভাতা পাবে প্রতি মাসে। কে থ্রির আওতাভুক্ত বিজ্ঞানের ছাত্রীরা মাসে ২,৫০০ টাকা এবং কলা বিভাগের ছাত্রীরা মাসে ২,০০০ টাকা করে পাবে।

কোন খাতে কত টাকা

প্রকল্পের নামকত টাকাকত বার
কে ওয়ান১০০০বছরে এক বার
কে টু২৫,০০০এককালীন
কে থ্রি২৫০০ (বিজ্ঞান বিভাগের ক্ষেত্রে)মাসে এক বার
কোন খাতে কত টাকা

কে-ওয়ান প্রকল্পের জন্য যোগ্যতা

  • ১) এই প্রকল্পের জন্য আবেদনকারীর বয়স ১৩-১৭ (১৮ হওয়ার আগে) বছরের মধ্যে হতেই হবে।
  • ২) আবেদনকারীর অবিবাহিত হওয়া বাধ্যতামূলক।
  • ৩) আবেদনকারীকে কোনও স্কুলের অষ্টম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী হতে হবে।
  • ৪) আবেদনকারীর পরিবারের বার্ষিক আয় ১,২০,০০০ টাকা বা তার কম হতে হবে।
  • ৫) যদি আবেদনকারী শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধী বা বিশেষ ক্ষমতাসম্পন্ন হয়, যদি তার অভিভাবক (মা এবং বাবা দুজনেই) মৃত হন, তাহলে পরিবারের আয়ের শর্ত অন্য হবে।

কে-টু প্রকল্পের জন্য যোগ্যতা

  • ১) যে সমস্ত মেয়েদের বয়স ১৮-১৯-এর মধ্যে (১৮-য় পা দেওয়ার পরে এবং ১৯ হওয়ার আগে), তারাই একমাত্র আবেদন করতে পারবে।
  • ২) আবেদনকারীকে অবশ্যই অবিবাহিত হতে হবে।
  • ৩) আবেদনকারীকে কোনও উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (উচ্চ মাধ্যমিকের পরের স্তর) ছাত্রী হতে হবে।
  • ৪) আবেদনকারীর পরিবারের বার্ষিক আয় ১,২০,০০০ টাকা বা তার কম হতে হবে।
  • ৫) বিশেষ ক্ষেত্রে আয়ের শর্ত বদলাবে।

কে-থ্রি প্রকল্পের জন্য যোগ্যতা

২০১৭ সালের ২৮ জুলাই পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তরফে মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী কন্যাশ্রীর আওতায় এই নবতম সংযোজনটির কথা ঘোষণা করেন। এর মাধ্যমে মেয়েরা চাইলে উচ্চ শিক্ষা চালিয়ে যেতে পারবে।

  • ১) যে সমস্ত মেয়েরা কে টু প্রকল্পের জন্য আবেদন করেছিলেন এবং পরে রেজিস্টার্ডও হয়েছেন, একমাত্র তাঁরাই কে থ্রি স্কিমের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
  • ২) কে থ্রি স্কিমে আবেদন করতে গেলে আবেদনকারীকে যে কোনও কলেজ থেকে অন্তত ৪৫% নম্বর নিয়ে স্নাতক স্তর পাশ করতে হবে।
  • ৩) এই কে থ্রি প্রকল্পের জন্য বয়সের কোনও সীমা নেই।

কে-থ্রি প্রকল্পের আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজ

  • ১) বয়সের প্রমাণপত্র
  • ২) অবিবাহিত থাকার প্রমাণপত্র স্বরূপ বিবৃতি
  • ৩) পারিবারিক আয়ের সার্টিফিকেট
  • ৪) শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তরফে এনরোলমেন্ট এবং অ্যাটেন্ড্যান্স সার্টিফিকেট
  • ৫) ব্যাঙ্কের পাসবুকের ফোটো কপি
  • ৬) শারীরিক প্রতিবন্ধী হওয়ার প্রমাণপত্র (শুধুমাত্র বিশেষ ক্ষমতাসম্পন্নদের ক্ষেত্রেই)

আবেদন পদ্ধতি

  • ১) কন্যাশ্রী প্রকল্পে আবেদন করার আগে আবেদনকারী মেয়েটির নিজের নামে একটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থাকা অত্যন্ত আবশ্যিক।
  • ২) এর পর নিজেদের স্কুল থেকে আবেদনকারীকে আবেদনপত্র বা অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম সংগ্রহ করতে হবে।
  • ৩) আবেদনপত্র নির্ভুল তথ্য দিয়ে ভরাট করতে হবে। ব্যক্তিগত তথ্য, ঠিকানা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম ভুল দেওয়া হলে আবেদন বাতিল হয়ে যেতে পারে।
  • ৪) এর পর আবেদনপত্রটি সই করাতে হবে অভিভাবককে দিয়ে।
  • ৫) প্রয়োজনীয় নথি-সহ আবেদনপত্র এবার জমা দিতে হবে স্কুলে।
  • ৬) স্কুলের বিভাগীয় প্রধান আবেদনপত্র খুঁটিয়ে দেখে সত্যতা যাচাই করবেন এবং তার পর ষ্ট্যাম্প দেবেন তাতে। তিনি আবেদনপত্র জমা নেওয়ার প্রমাণ স্বরূপ একটা রসিদ দেবেন। সেই রসিদ ভবিষ্যতের জন্য যত্ন করে তুলে রাখতে হবে।
  • ৭) আবেদনপত্র ঠিকঠাকভাবে জমা পড়লে কন্যাশ্রীর অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে তা আপলোড করা হবে।

আবেদনের পর স্ট্যাটাস চেক পদ্ধতি

একবার কন্যাশ্রীর আবেদন করার পরে এবং তারপর সমস্ত তথ্য সরকারি ওয়েবসাইটে আপলোড করা হয়ে গেলে আবেদনের স্থিতি জানতে হলে চোখ রাখতে হবে ওয়েবসাইটেই। কিন্তু তার জন্য কী করণীয়?

  • ১) কন্যাশ্রী প্রকল্পের ওয়েবসাইটে গিয়ে হোম পেজে চোখ রাখতে হবে।
  • ২) মেন পেজে একটি অপশন আসবে ‘ট্র্যাক অ্যাপ্লিকেশন’। সেটায় ক্লিক করতে হবে।
  • ৩) তারপর ড্রপ ডাউন মেনু থেকে বছর এবং স্কিমের ধরন বেছে নিতে হবে।
  • ৪) নিজের জন্মতারিখ এবং অ্যাপ্লিকেশন আইডি দিতেহ হবে। অ্যাপ্লিকেশন আইডি লেখা থাকবে আবেদনপত্র জমা দেওয়ার পর পাওয়া রসিদটিতে। আইডি দেওয়ার পরে নির্ভুল ভাবে ক্যাপচা টাইপ করতে হবে।
  • ৫) এরপর সাবমিট অপশনে ক্লিক করলেই দেখাবে আবেদনের পরিস্থিতি কোন অবস্থায় আছে।
  • ৬) আবেদনের স্থিতি জানার জন্য গুগলে গিয়ে ভিজিট করতে লিঙ্কে ক্লিক করুন।
Image

টাকা পাবার পদ্বতি

বার্ষিক হোক বা এককালীন টাকা আসবে ব্যাঙ্কেই। আবেদনপত্র মনোনীত হওয়ার পরে আবেদনকারীকে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খুলতে সাহায্য করা হবে।

বার্ষিক ভাতা নবীকরণ পদ্বতি

একবার কন্যাশ্রী পেলেই যে বছর বছর কেউ ভাতা পাবে, সেই বিষয়টি সুনিশ্চিত করতে হবে আবেদনকারীকেই। একবার টাকা পেয়ে গেলে ফের নতুন আবেদন করার মতো একই পদ্ধতিতে সমস্ত তথ্যপ্রমাণ-সহ তা জমা দিতে হবে স্কুলে। তবে এক্ষেত্রে আয়ের সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে না।

আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন 

কন্যাশ্রী প্রকল্পের উদ্দেশ্য

  • প্রথমত, এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য মেয়েদের বাল্য বিবাহ রোধ করা ।
  • দ্বিতীয়ত, মেয়েদের মেধার মেধার বিকাশের জন্য বিদ্যালয় মুখী করা ।
  • তৃতীয়ত, অল্পবয়সে মেয়েদের স্কুলছুট রোধ করার লক্ষ্যেই পশ্চিমবঙ্গ সরকার দ্বারা প্রতিবছর মেয়েদের কন্যাশ্রী প্রকল্পের মাধ্যমে স্কলারশিপ প্রদান।

কন্যাশ্রী প্রকল্পের সাফল্য

এক নজরে দেখে নেওয়া যাক আজ অবধি কত মেয়ে কন্যাশ্রীর হাত ধরে আর একটু এগিয়ে গেল স্বনির্ভরতার দিকে।

কতগুলি প্রতিষ্ঠান কন্যাশ্রী প্রকল্পে যুক্ত১৮,১০৬
মোট আবেদনকারীর সংখ্যা২,৪২,৬৯,০০৯
মঞ্জুর হওয়া মোট আবেদনের সংখ্যা২,৩৫,০৫,১২৭
বিশেষ লাভবানের সংখ্যা৭২.৪৯,৭৭৮
কন্যাশ্রী প্রকল্পের সাফল্য

(এই সংখ্যা ২০২১-এর ১ আগস্ট পর্যন্ত)

কন্যাশ্রী আর্থিকভাবে দায়গ্রস্ত বাবার সুরাহা শুধু করছে না, একটি মেয়েকে তার সুস্থ, স্বাভাবিক এবং স্বনির্ভর জীবনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে । ফলে সেই দিনটি দেরি নেই, যখন বাবার পাশে দাঁড়িয়ে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে উপার্জন করবে পরিবারের মেয়েটি। স্বচ্ছলতা আসবে পরিবারে। আশা করা যায় এভাবেই একদিন মুছে যাবে ‘কন্যাদায়’-এর মতো অভিশাপ।

“এখনও পর্যন্ত প্রায় ৮০ লক্ষের বেশি কন্যাসন্তান কন্যাশ্রী প্রকল্পের আওতাভুক্ত হয়েছে।”

পশ্চিমবঙ্গ সরকারের মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য, এই প্রকল্প একান্তই তাঁর মস্তিষ্কপ্রসূত। এমনকি প্রকল্পের নামটিও তাঁরই দেওয়া। এই প্রকল্প নিয়ে যে তাঁর আলাদা একটা আবেগ আছে, তা-ও বহু বার প্রকাশ্যেই জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। ২০১৭ সালে রাষ্ট্রপুঞ্জের বিচারে ৬২টি দেশের ৫৫২টি সামাজিক প্রকল্পের মধ্যে শ্রেষ্ঠ প্রকল্প হিসাবে নির্বাচিত হয় কন্যাশ্রী প্রকল্প। মুখ্যমন্ত্রী নিজে নেদারল্যান্ডসের হেগ শহরে এক অনুষ্ঠানে পুরস্কার গ্রহণ করেছিলেন।

বিশ্বসেরা কন্যাশ্রী এই বিশ্ববন্দিত প্রকল্পের সম্বন্ধে ১০টি তথ্য

  • ১. রাজ্যের ১৬,৬০০ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৫০ লক্ষ কিশোরী ছাত্রী এখনও পর্যন্ত কন্যাশ্রীর আওতায় এসেছে।
  • ২. এখনও পর্যন্ত ৫,০০০ এর বেশি কন্যাশ্রী পেয়েছে আত্মরক্ষার প্রশিক্ষণ।
  • ৩. উত্তর ২৪ পরগনা জেলায় চালু হয়েছে “কন্যাশ্রী দিশারি” প্রকল্প। কন্যাশ্রী প্রাপকদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষে শুরু হয়েছে এই প্রকল্প।
  • ৪. অনেক কন্যাশ্রী মেয়েকে দেওয়া হয়েছে বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ।
  • ৫. ব্রেনওয়্যারের উদ্যোগে ৩০ জন কন্যাশ্রীকে স্বাবলম্বন প্রকল্পে ‘আনআর্মড সিকিউরিটি গার্ডের’ প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এদের মধ্যে ১৬ জনের কর্মসংস্থানও করা হয়েছে।
  • ৬. ২০১৫-১৬ অর্থবর্ষে কন্যাশ্রী প্রকল্পের সাথে যুক্ত হয় সবলা প্রকল্প। গত ২ বছরে প্রায় ৯৮,৮২০ জন কন্যাশ্রী পেয়েছে Supplementary Nutrition Programme-এর সুবিধা।
  • ৭. আনুমানিক ১৬০০ স্কুলছুট ছাত্রীকে ফেরানো হয়েছে স্কুল ও অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে, এদের মধ্যে ৫০ শতাংশ ছাত্রীকে দেওয়া হয়েছে কন্যাশ্রীর সুযোগ সুবিধা।
  • ৮. কেন্দ্রীয় সরকারের Department of Administrative Reforms and Public Grievances এই প্রকল্পকে ২০১৪-১৫ সালে ন্যাশানাল ই-গভর্নেন্স পুরস্কার দিয়েছে।
  • ৯. ২০১৫ সালে কন্যাশ্রী প্রকল্প Skoch Award ও Order of Merit Award পায় এবং জন্য, ২০১৪-১৫ সালে CSI-Nihilent অ্যাওয়ার্ড পায় ই-গভর্নেন্সের জন্য।
  • ১০. এই প্রকল্প ই-গভর্নেন্স ২০১৬ সালে (WSIS Action Line C7) বিভাগে United Nations WSIS 2016 পুরস্কার পায়। UN WOMEN & ITU আয়োজিত GEMTech Awards 2016 তে চূড়ান্ত পর্যায় অবধি পৌঁছেছে কন্যাশ্রী প্রকল্প।

কন্যাশ্রী প্রকল্প Pdf Download

কন্যাশ্রী, Kanyashree Helpdesk

আপনার কন্যাশ্রী প্রকালপা অ্যাপ্লিকেশন বা এর সাথে সম্পর্কিত কোনও বিষয়ে যদি আপনার কোনও সহায়তা প্রয়োজন হয় তবে আপনি আপনার প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন, তারা আপনাকে যথাযথ তথ্য সরবরাহ করবে।

আপনি নিজের সমস্যার কথা উল্লেখ করে [email protected] এ ইমেল করতে পারেন।

আপনি কন্যাশ্রী পোর্টাল থেকে আপনার অভিযোগ অনলাইনে ফাইল করতে পারেন |কন্যাশ্রী প্রকালপা সম্পর্কিত আপনার অভিযোগটি নিবন্ধ করতে click here

কন্যাশ্রী, Kanyashree Prakalpa FAQ’s

Q1. কন্যাশ্রী প্রকল্প কবে চালু হয়?

উত্তর :বাংলার মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় কন্যাশ্রী প্রকল্পের সূচনা হয় 2013 সালের 1 লা অক্টোবর।

Q2. কন্যাশ্রী প্রকল্পের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর কে?

উত্তর :চলতি বছর উচ্চমাধ্যমিকে সর্বোচ্চ নম্বর প্রাপ্ত মুর্শিদাবাদের ছাত্রী রুমানা সুলতানাকে কন্যাশ্রীর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডার করা হয়েছে।

Q3. কন্যাশ্রী দিবস কবে ?

উত্তর : 14 ই অগাস্ট, 2013

Q4. আমি কিভাবে আমার K2 আইডি পুনরুদ্ধার করব?

উত্তর : নিজে দেওয়া লিংকে ক্লিক করে প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করে সাবমিট করে দেবেন এরপর আপনি পেয়ে যাবেন আপনার k2 আইডি l

কন্যাশ্রী দিবস কবে ?

উত্তর : 14 ই অগাস্ট, 2013


আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।