মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক পরিবেশ ও ভূগোল অষ্টম শ্রেণি
- মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক পরিবেশ ও ভূগোল অষ্টম শ্রেণি
- পরিবেশ ও ভূগোল অষ্টম শ্রেণি প্রশ্নোত্তর
- মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 8 পরিবেশ ও ভূগোল Part 5
- মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 8 পরিবেশ ও ভূগোল Part 6
- মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 8 পরিবেশ ও ভূগোল Part 7
- মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 8 পরিবেশ ও ভূগোল Part 8
- FAQ | মাঠ ফসল
পরিবেশ ও ভূগোল অষ্টম শ্রেণি প্রশ্নোত্তর
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 8 পরিবেশ ও ভূগোল Part 5
কৃষি কি?
উত্তর: কৃষি হল একটি প্রাথমিক কাজ যার মধ্যে রয়েছে ক্রমবর্ধমান শস্য, শাকসবজি, ফল, ফুল এবং পশুপালন। কৃষি একটি প্রাথমিক ক্রিয়াকলাপ, কারণ এটি প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণ ও উৎপাদনের সাথে যুক্ত।
কৃষিকে প্রভাবিত করে এমন উপাদানগুলোর নাম বল।
উত্তর: কৃষিকে প্রভাবিত করার কারণগুলির মধ্যে রয়েছে মাটি, জলবায়ু, ভূ-সংস্থান, জনসংখ্যা ইত্যাদি।
স্থানান্তরিত চাষ কি? এর অসুবিধাগুলো কি কি?
উত্তর: স্থানান্তরিত চাষকে স্ল্যাশ-এন্ড-বার্ন চাষও বলা হয়। এটি এক ধরনের কৃষিকাজ যার মধ্যে গাছ কেটে পুড়িয়ে জমির প্লট পরিষ্কার করা জড়িত। এরপর ছাই মাটির সাথে মিশে ফসল ফলানো হয়। জমি তার উর্বরতা হারানোর পরে, এটি পরিত্যক্ত হয়। কৃষকরা তখন নতুন জায়গায় চলে যায়।
স্থানান্তরিত চাষের অসুবিধা:
- বন উজাড়ের দিকে নিয়ে যায়
- একটি নির্দিষ্ট জমির উর্বরতা হ্রাস
- মাটি ক্ষয়ের দিকে নিয়ে যায়
- গাছ পোড়ানোর ফলে বায়ু দূষণ হয়
- বিপুল জনসংখ্যার জন্য ফসলের অপর্যাপ্ত চাষ।
বৃক্ষরোপণ কৃষি কি?
উত্তর: বৃক্ষরোপণ হল এক ধরনের বাণিজ্যিক চাষ যেখানে চা, কফি, আখ, কাজু, রাবার, কলা বা তুলা একক ফসল হয়। বিপুল পরিমাণ মূলধন ও মূলধন প্রয়োজন। পণ্য খামারে বা কাছাকাছি কারখানায় প্রক্রিয়াজাত করা যেতে পারে।
এই ধরনের চাষের জন্য একটি পরিবহন নেটওয়ার্কের বিকাশ এইভাবে অপরিহার্য। বিশ্বের গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলে প্রধান গাছপালা পাওয়া যায়। মালয়েশিয়ার রাবার, ব্রাজিলে কফি, ভারত ও শ্রীলঙ্কায় চা কিছু উদাহরণ।
ফাইবার ফসলের নাম দিন এবং তাদের বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় জলবায়ু অবস্থার নাম দিন।
উত্তর: পাট ও তুলা আঁশ জাতীয় ফসল। পাটের বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় জলবায়ু হল উচ্চ তাপমাত্রা, ভারী বৃষ্টিপাত এবং উচ্চ আর্দ্রতা। একইভাবে, তুলার বৃদ্ধির জন্য উচ্চ তাপমাত্রা, হালকা বৃষ্টিপাত, উজ্জ্বল রোদ প্রয়োজন।
ফাইবার জাতীয় খাবার তালিকা
এখানে ভারতে ও বাংলাদেশে সহজলভ্য কিছু ফাইবার সমৃদ্ধ খাবারের তালিকা তুলে ধরা হয়েছে—
খাদ্যশস্য ও সিরিয়াল
- লাল চাল বা ঢেঁকি-ছাঁটা চাল সাধারণ চালের তুলনায় অধিক আঁশ সমৃদ্ধ।
- পূর্ণশস্য গমের আটায় বেশি ফাইবার থাকে। সাধারণ ময়দার বদলে লাল আটার তৈরি রুটি, পাউরুটি ও চাপাতি বেছে নিতে পারেন। এ ছাড়া পাস্তা কেনার ক্ষেত্রে হোল গ্রেইন পাস্তা দেখে কিনতে পারেন।
- ওটস ও বার্লি বা যব ফাইবার সমৃদ্ধ সিরিয়াল জাতীয় খাবার।
ফল ও শাকসবজি
ফল ও শাকসবজি আঁশের খুব গুরুত্বপূর্ণ উৎস। প্রতিদিন পাঁচ পরিবেশনের এক পরিবেশন ফল ও শাকসবজি খাওয়া উচিত। এক্ষেত্রে প্রতি ৮০ গ্রামকে এক পরিবেশন ধরা হয়।
মনে রাখতে হবে, সবজির পরিবেশনের এই হিসাবে কাঁচকলা, মাটির নিচের আলু ও কাসাভার মতো সবজিগুলো বাদ পড়বে। এগুলো ভাত-রুটির মতো কার্বোহাইড্রেট বা শ্বেতসারজাতীয় খাবারের উদাহরণ।
পর্যাপ্ত পরিমাণ ফল ও শাকসবজি খাওয়া হলে শরীরে ফাইবারের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় অনেক ভিটামিন ও মিনারেলও গ্রহণ করা হবে। ফল কিংবা সবজি যে আলাদা করে অথবা কাঁচাই খেতে হবে এমন শর্ত নেই। স্যুপের সাথে অথবা সালাদ হিসেবে খেলেও কাজে দেবে।
যেসব ফল ও সবজি খোসাসহ খাওয়া যায় সেগুলো খোসা না ফেলে খাওয়ার চেষ্টা করুন। কারণ খোসায় বেশি পরিমাণে আঁশ থাকে। তবে খাওয়ার আগে অবশ্যই ভালোমতো ধুয়ে নিতে হবে।
যেকোনো ফল অথবা সবজি গোটা বা আস্ত খেলে ভালো ফাইবার পাওয়া যায়। জুস করে অথবা ভর্তা বানিয়ে খেলে আঁশের পরিমাণ কমে যায়।
ডাল, ছোলা, মটর ও বিন
মসুর, মুগ, খেসারি ও অন্যান্য ডালে যথেষ্ট পরিমাণে ফাইবার থাকে। শিমের বিচি, ছোলা, মটর, কিডনি বিন সহ অন্যান্য বিন জাতীয় খাবারও আঁশের ভাল উৎস।
বাদাম
বাদামে ফাইবার থাকে। কিন্তু এতে ফ্যাট ও লবণের পরিমাণও বেশি থাকতে পারে। তাই অতিরিক্ত বাদাম খাওয়া পরিহার করতে হবে। দিনে এক মুঠো বা ৩০ গ্রাম বাদাম খাওয়া যেতে পারে।
এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে, আমাদের লক্ষ্য যদি হয় স্বাস্থ্যসম্মত ওজন রক্ষা করা অথবা ওজন কমানো, তাহলে ফাইবার খাওয়ার পরিমাণ বাড়ানোর পাশাপাশি, অধিক ক্যালরিযুক্ত ও চর্বি-জাতীয় খাবার খাওয়া কমাতে হবে।
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 8 পরিবেশ ও ভূগোল Part 6
হর্টিকালচার মানে
(ক) ফল ও সবজির চাষ
(b) আদিম চাষ
(গ) গম বৃদ্ধি
উত্তর: (ক) ফল ও সবজির চাষ
গোল্ডেন ফাইবার বোঝায়
(ক) চা
(b) তুলা
(c) পাট
উত্তর: (গ) পাট
কফির নেতৃস্থানীয় উৎপাদক
(a) ব্রাজিল
(খ) ভারত
(c) রাশিয়া
উত্তর: (ক) ব্রাজিল
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 8 পরিবেশ ও ভূগোল Part 7
কারণ দেখাও.
ভারতে কৃষি একটি প্রাথমিক কাজ।
উত্তর: কৃষি একটি প্রাথমিক কাজ কারণ ভারতের অনেক অঞ্চলে উর্বর জমি রয়েছে যা কৃষির জন্য অনুকূল। ভারতের জনসংখ্যার দুই-তৃতীয়াংশ এখনও কৃষির উপর নির্ভরশীল। এটি মূলত মানুষের মধ্যে অক্ষরজ্ঞানের অভাবের কারণে। তাই, ভারত একটি ঘনবসতিপূর্ণ দেশ হওয়ায় জনগণের চাহিদা পূরণের জন্য প্রচুর পরিমাণে খাদ্য উৎপাদন প্রয়োজন।
বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন ফসল জন্মে।
উত্তর বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন ফসল জন্মানো হয় কারণ ফসলের বৃদ্ধি নির্ভর করে মাটির অনুকূল ভূগোল, উৎপাদনের চাহিদা, জলবায়ুর ধরন, বৃষ্টিপাতের পরিমাণ, প্রযুক্তি এবং শ্রমের মতো বিষয়গুলির উপর।
ভারতে কৃষির সমস্যা
ভারতীয় অর্থনীতিতে কৃষির গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা সত্ত্বেও ভারতীয় কৃষি নানাবিধ সমস্যায় জর্জরিত। ভারতীয় কৃষির সমস্যা গুলি সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হল –
- অত্যাধিক প্রকৃতি নির্ভরতা – ভারতীয় কৃষি অত্যাধিক প্রকৃতি নির্ভর । দেশে জলসেচের প্রসার সত্ত্বেও এখনও ভারতের সর্বত্র সেচের সুযোগ পৌছে দেওয়া সম্ভব হয়নি। ফলে চাষের জন্য কৃষকেরা বৃষ্টির জন্য নির্ভর করে। কিন্তু দঃ – পশ্চিম মৌসুমি বায়ু অনিশ্চয়তায় ভরা। তাই অতি বৃষ্টির দরুন বন্যা এবং অনাবৃষ্টির দরুন খরার সৃষ্টি হয়। যা ফসল উৎপাদনে বাধার সৃষ্টি করে।
- ক্ষুদ্রায়তন কৃষিজোত – ভারতের কৃষি জোত গুলি আয়তনে ছোটো। তাই আধুনিক বড়ো যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা সম্ভব হয় না বলে কৃষির আধুনিকীকরন করা সম্ভব হয়নি। ফলে উৎপাদনের পরিমান কম হয়।
- জমির অসম বন্টন – ভারতের কৃষি জমি গুলি সকলের মধ্যে সমান ভাবে বন্টিত নয়। কৃষির অপর নির্ভরশীল অধিকাংশ ব্যক্তির নিজস্ব জমি নেই।
- উন্নত বীজের অভাব – ভারতে উচ্চ ফলনশীল বীজের ব্যবহার প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম। সবুজ বিপ্লবের ফলে উন্নত বীজের প্রচলন দেখা গেলেও তা নিদিষ্ট অঞ্চলেই সীমাবদ্ধ ছিল।
- অপ্রতুল জলসেচের সুযোগ – কৃষিতে জলসেচের গুরুত্ব অপরিসীম কিন্তু তা সত্ত্বে ভারতের সকল জমিকে জলসেচ ব্যবস্থার আওতায় আনা সম্ভব হয়নি। ফলে জলসেচের অভাবে এখনও বহু কৃষি জমি ব্যবহার করা সম্ভব হচ্ছে না আবার কোথাও একবার মাত্র ফসল উৎপাদন করা হচ্ছে।
- সীমিত রাসায়নিক সারের ব্যবহার – ভারতে কৃষিজ ফসল উৎপাদনে রাসায়নিক সারের ব্যবহার উন্নত দেশগুলির তুলনায় অনেক কম।
- কৃষকের শিক্ষার অভাব – ভারতের কৃষিকাজে নিযুক্ত বেশির ভাগ কৃষকই অশিক্ষিত । ফলে তারা আধুনিক প্রযুক্তিতে কৃষিকাজ করতে অসমর্থ।
- জীবনধারণের জন্য কৃষিকাজ – ভারতে যে কৃষি ব্যবস্থা তা মূলত জীবন ধারন ভিত্তিক। অর্থাৎ উৎপাদিত ফসলের প্রায় সবটাই খাদ্যের জন্য ব্যবহৃত হয়। বাজারে বিক্রি করার মতো ফসল থাকে না।
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 8 পরিবেশ ও ভূগোল Part 8
নিম্নলিখিতগুলির মধ্যে পার্থক্য করুন।
কার্যক্রম, প্রাথমিক কার্যক্রম এবং তৃতীয় কার্যক্রম পার্থক্য
প্রাথমিক কার্যক্রম | তৃতীয় কার্যক্রম |
---|---|
প্রাথমিক ক্রিয়াকলাপগুলি মাছ ধরা, কৃষি, খনির মতো প্রাকৃতিক সম্পদের উত্পাদন এবং উত্তোলনের সাথে সম্পর্কিত। | যেখানে তৃতীয় ক্রিয়াকলাপগুলি হল যা প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক খাতগুলিকে তাদের কার্যক্রম যেমন পরিবহন, ব্যাংকিং ইত্যাদি পরিচালনায় সহায়তা প্রদান করে। |
জীবিকা চাষ এবং নিবিড় চাষ পার্থক্য
জীবিকা চাষ | নিবিড় চাষ |
---|---|
জীবিকা চাষ হল এক ধরনের চাষ যা কৃষক তার পরিবারের চাহিদা মেটাতে অনুশীলন করে। ফসলের চাষ ব্যক্তিগত ভোগের জন্য করা হয়। এটি একটি ছোট আউটপুট উত্পাদন করতে প্রযুক্তি এবং গৃহশ্রমের নিম্ন স্তরের জড়িত। | নিবিড় জীবিকানির্ভর কৃষিতে, কৃষক সাধারণ সরঞ্জাম এবং আরও শ্রম ব্যবহার করে একটি ছোট জমি চাষ করে। |
ধান, গম, ভুট্টা, ডাল এবং তৈলবীজ এই ধরনের কৃষিতে উৎপন্ন ফসল। | বর্ষা অঞ্চলের ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় নিবিড় জীবিকা নির্বাহের কৃষি প্রচলিত। |
আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন

প্রান্তিক প্রকাশক ভূগোল ক্লাস অষ্টম ভুগল ও পরীবেশ সহায়িকা, দেবাশিস মৌলিক লেখক
FAQ | মাঠ ফসল
Q1. মাঠ ফসল কাকে বলে
Ans – যেসব ফসল বিস্তীর্ণ মাঠে বেড়াহীন অবস্থায় উৎপাদন করা হয় তাকে মাঠ ফসল (Field Crops) বলে। মাঠ ফসলকে কৃষি তাত্ত্বিক ফসলও বলে। যেমন– ধান, গম, ভুট্টা, আখ ইত্যাদি। দেশের মোট আবাদি জমির শতকরা প্রায় ৭০ ভাগ জমিতে মাঠ ফসলের চাষ হয়।
মাঠ ফসলের বৈশিষ্ট্য
নিচে মাঠ ফসলের বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করা হলো–
1) মাঠের সমস্ত ফসলকে একসাথে বা সমষ্টিগতভাবে যত্ন নেওয়া যায়।
2) অন্যান্য ফসলের তুলনায় কম যত্নের প্রয়োজন হয়।
3) সাধারণত বড় জমিতে একত্রে ব্যাপকভাবে চাষ করা হয়।
4) মাঠ ফসলের জমিতে বেড়া দেওয়ার প্রয়োজন হয় না।
5) সমস্ত মাঠের ফসল একসাথে কর্তন বা সংগ্রহ করা হয়।
6) মাঠ ফসলের বীজ সাধারণত ছিটিয়ে বপন করা হয়।
7) একবর্ষজীবী ফসল।
8) নিচু ও মাঝারি নিচু জমিতে চাষ করা যায়।
9) উৎপাদিত ফসল সংরক্ষণ করা যায়।
10) ফসল সংগ্রহ করার পর সাধারণত শুকিয়ে ব্যবহার করা হয়।
11) উৎপাদন ব্যয় কম।
Q2. কোন ফসলের পরিচর্যা কিভাবে করতে হয়
Ans – ফসলের পরিচর্যা:-
1) মাটি ও বীজজাত জীবাণু ও পোকামাকড় থেকে অঙ্কুরিত বীজ ও চারাগাছ রক্ষা
2) বীজের অঙ্কুরোদ্গম করার ক্ষমতা বৃদ্ধি
3) দ্রুত এবং সুসংবদ্ধ বৃদ্ধি
4) শুঁটি জাতীয় শস্যের দ্রুত শুঁটি বেরোনো
5) মাটি ও পাতায় নজর দেওয়ার চেয়ে বীজে বেশি নজর দেওয়া সুবিধাজনক
6) খারাপ পরিস্থিতিতেও (অতিরিক্ত বা কম আর্দ্রতায়) শস্যের উৎপাদনে সমতা
Q3. উদ্যান ফসল কি
Ans – উদ্যান শব্দের অর্থ বাগান বা বাগিচা। বাগানে যেসব ফসল ফলানো হয় তা-ই উদ্যান ফসল। অর্থাৎ বাড়ির আশপাশে উঁচু স্থানে বা ছোট পরিসরের কোনো জমি বা বাগানে যত্ন সহকারে যেসব ফসল ফলানো হয় তাকে উদ্যান ফসল বলে। বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি, ফল, ফুল, মসলা ইত্যাদি উদ্যান ফসলের অন্তর্ভুক্ত।
শীতকালের প্রধান সবজি লাউ, শিম, ফুলকপি, বাঁধাকপি, টমেটো, আলু; গ্রীষ্ম ও বর্ষাকালের সবজি চালকুমড়া, ঝিঙা, চিচিঙ্গা, কচু, পটোল, করলা; ফলের মধ্যে আম, কাঁঠাল, লিচু, জাম ইত্যাদি মৌসুমি ফসল আমরা উদ্যান ফসল থেকে পাই। ফুলের মধ্যে পাই গাঁদা, জবা, বেলি, ডালিয়া, গোলাপ ইত্যাদি।