মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 6 বাংলা উত্তর Part 7
‘অশ্বত্থ গাছ’কে পথিক জনের ছাতা বলা হয়েছে কেন?
উত্তরঃ- ‘অশ্বত্থ গাছ’কে পথিক জনের ছাতা বলা হয়েছে কারন ‘অশ্বত্থ গাছ’ ছাতার মতো পতিকজনকে ছায়া দান করে।
রাখালরা গাছের তলায় শুয়ে কী দেখছে?
উত্তরঃ- রাখালরা গাছের তলায় শুয়ে তার গোরুবাছুরকে লক্ষ রাখছে এবং দেখছে মেঘগুলো কীভাবে আকাশটাকে ছুঁয়ে যাচ্ছে।
নদীর ধারের কোন দৃশ্য কবিতায় ফুটে উঠেছে?
উত্তরঃ- নদীর ধারে শুকনো খড়ের আঁটি বোঝাই করা একটি বড়ো নৌকার দাঁড়িয়ে থাকার কথা কবিতায় প্রস্ফুটিত হয়েছে।
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক class 6 বাংলা পাট 2
নীচের বাক্য বা বাক্যাংশগুলির থেকে উদ্দেশ্য ও বিধেয় চিহ্নিত করে উদ্দেশ্য অংশের সম্প্রসারণ করেঃ-
ওই যে অশ্বত্থ গাছটি, ও তো পথিকজনের ছাতা।
- উত্তর : উদ্দেশ্য- ও তো পথিকজনের ছাতা
- বিধেয়- ওই যে অশত্থ গাছটি
- সম্প্রসারণ—ওই যে বিশাল উঁচু অশ্বত্থ গাছটি।
কেউ কোথা নেই, বাতাস ওড়ায় মিহিন সাদা ধুলো।
- উত্তরঃ- উদ্দেশ্য- কেউ, বাতাস
- বিধেয়- কোথা নেই,ওড়ায় মিহিন সাদা ধুলো
- সম্প্রসারণ—দুপুরবেলায় কেউ কোথা নেই মৃদু বাতাস মিহিন সাদা ধুলো ওড়ায়।
আঁচল পেড়ে বিশ্বভুবন ঘুমোচ্ছে এইখানে।
- উত্তর: উদ্দেশ্য- আঁচল পেতে বিশ্বভুবন
- বিধেয়- ঘুমোচ্ছে এইখানে।
- সম্প্রসারণ—আঁচল পেতে থাকা দিগন্ত বিস্তৃত বিশ্বভুবন।
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 6 বাংলা পাট 4
‘ওই যে অশথ গাছটি’…অংশে ‘ওই’ একটি দূরত্ববাচক নির্দেশক সর্বনাম। এমন আরও কয়েকটি সর্বনামের উদাহরণ দাও। যেমন—ও, উহা, উনি, ওঁরা ইত্যাদি।
উত্তরঃ- এই, ওই, এরা, এগুলি, এগুলো ইত্যাদি।
“পথিকজনের ছাতা” –সম্বন্ধপদটি চিহ্নিত করো। কবিতায় থাকা সম্বন্ধ পদ খুঁজে লেখো আর নতুন সম্বন্ধ পদযুক্ত শব্দ তৈরি করো। যেমন—গোঠের রাখাল, দুপুরের ঘুম।
উত্তরঃ- নদীর ধারে, খড়ের আঁটি, খোলের মধ্যে কবিতার সম্বন্ধ পদ।
সিল্কের জামা, রাস্তার জল, হাঁসের ডিম, মাছের কাঁটা, পথের শ্রম—কবিতার বাইরে সম্বন্ধ পদ।
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক class 6 বাংলা পাট 7
নীচের প্রশ্নগুলির নিজের ভাষায় উত্তর লেখো :
‘আঁচল পেতে বিশ্বভুবন ঘুমোচ্ছে এইখানে’—কবির এমন ভাবনার কারণ কী?
উত্তরঃ- ‘ভরদুপুরে’ কবিতায় আমরা অলস মধ্যাহ্নে রাখাল বালক, নৌকার মাঝি এবং লোকজনকে স্ব স্ব স্থানে বিশ্রামরত অবস্থায় বা নিদ্রামগ্ন অবস্থায় দেখছি। বোধ হচ্ছে যেন মানুষের সঙ্গে সারা প্রকৃতিও ঘুমাচ্ছে। তাই পরিবেশ নীরব এবং একটা নিস্তব্ধতা বিরাজ করছে। তাই কবি মনে করেছেন যে সারা পৃথিবী যেন নিদ্রামগ্ন।
‘ভরদুপুরে’ কবিতায় গ্রামবাংলার এক অলস দুপুরের ছবি খুঁজে পাওয়া যায়। কবিতায় ফটে ওঠা সেই ছবিটি কেমন লেখো।
উত্তরঃ- ‘ভরদুপুরে’ কবিতায় পল্লিবাংলার এক অন্দিদ্যসুন্দর নিসর্গচিত্রের পরিচয় পাই আমরা । একটি অশ্বত্থ গাছ দুপুরবেলা তার পাতার মাধ্যমে শান্ত শীতল ছায়ার সৃষ্টি করেছে। তার নীচে সবুজ কোমল ঘাস যেন গালিচা পেতে রয়েছে। ক্লান্ত রাখাল মধ্যাহ্নের রোদের হাত থেকে অব্যাহতি লাভ করার জন্য গাছের তলায় শুয়ে বিশ্রাম নিচ্ছে।
তার গোরুবাছুরের দল মাঠে চরে বেড়াচ্ছে। আকাশের গায়ে মেঘেদের আনাগোনা সে লক্ষ করছে। একটি খড়বোঝাই নৌকা নদীর ধারে বাঁধা আছে। দুপুরের বাতাসে সাদা ধুলো উড়ছে। শান্ত দুপুরে মানুষের মতো বিশ্বপৃথিবী যেন প্রকৃতি মায়ের নিশ্চিত আশ্রয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে।
আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন
নবোদয় বিদ্যালয় নির্বাচন পরীক্ষা ক্লাস – বাংলায় পঞ্চম
আপনি কি চাকরি খুজঁছেন, নিয়মিত সরকারি ও বেসরকারি চাকরির সংবাদ পেতে ক্লিক করুন। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ক্ষেত্রে মানব সম্পদ উন্নয়ন সংক্রান্ত প্রতিবেদন পাড়ার জন্য, ক্লিক করুন। এছাড়াও, স্বাস্থ, টেকনোলজি, বিসনেস নিউস, অর্থনীতি ও আরো অন্যান্য খবর জানার জন্য, ক্লিক করুন।