স্মরণীয় যারা চিরদিন প্রশ্ন উত্তর

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

সূচিপত্র

স্মরণীয় যারা চিরদিন বহুনির্বাচনি (MCQ) প্রশ্ন উত্তর

বাংলাদেশ কত সালে স্বাধীনতা অর্জন করে?

ক) ১৯৪৭ সালে খ) ১৯৫২ সালে

গ) ১৯৭১ সালে ঘ) ১৯৯৯ সালে

উত্তর: গ) ১৯৭১ সালে

কীভাবে বাংলাদেশ শত্রুমুক্ত হয়েছে?

ক) ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে

খ) গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে

গ) ছয় দফা আন্দোলনের মাধ্যমে

ঘ) মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে

উত্তর: ঘ) মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে

স্বাধীনতার জন্য আমরা কাদের কাছে কৃতজ্ঞ?

ক) শহিদদের কাছে

খ) রাজাকারদের কাছে

গ) হানাদার বাহিনীর কাছে

ঘ) পৃথিবীর সকল মানুষের কাছে

উত্তর: ক) শহিদদের কাছে

১৯৭১ সালের ২৫এ মার্চ থেকে ১৬ই ডিসেম্বর পর্যন্ত এ দেশে কী হয়?

ক) ভাষা আন্দোলন খ) ছয় দফা আন্দোলন

গ)মুক্তিযুদ্ধ ঘ) সিপাহি বিদ্রোহ

উত্তর: গ) মুক্তিযুদ্ধ

পাকিস্তানিরা এদেশে দীর্ঘ নয় মাস কী চালিয়েছিল?

ক) সুশাসন খ) নির্বিচার হত্যাযজ্ঞ

গ) সুবিচার ঘ) চোরাগোপ্তা হামলা

উত্তর: খ) নির্বিচার হত্যাযজ্ঞ

সাধনা ঔষধালয়ের প্রতিষ্ঠাতা কে?

ক) সাধনচন্দ্র ঘোষ খ) যোগেশচন্দ্র ঘোষ

গ) নতুনচন্দ্র সিংহ ঘ) আর.পি সাহা

উত্তর: খ) যোগেশচন্দ্র ঘোষ

ভাষাশহিদদের স্মরণ করে একুশে ফেব্রুয়ারি কোথায় ফুল দেওয়া হয়?

ক) জাতীয় স্মৃতিসৌধে

খ) বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে

গ) শহিদ মিনারে

ঘ) রায়ের বাজার বধ্যভূমিতে

উত্তর: গ) শহিদ মিনারে

পাকবাহিনী কখন বুঝতে পারে যে তাদের পরাজয় অবধারিত ?

ক) মুক্তিযুদ্ধ শুরুর আগেই

খ) মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়া মাত্রই

গ) মুক্তিযুদ্ধের মাঝামাঝি সময়ে

ঘ) মুক্তিযুদ্ধের প্রায় শেষ দিকে

উত্তর: ঘ) মুক্তিযুদ্ধের প্রায় শেষ দিকে

১৪ই ডিসেম্বর আমরা কোন দিবসটি পালন করি?

ক) মাতৃভাষা দিবস

খ) ভাষাশহিদ দিবস

গ) শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস

ঘ) বিজয় দিবস

উত্তর: গ) শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস

শহিদ বুদ্ধিজীবীদের আমরা ভুলব না কেন?

ক) দেশের জন্য জীবন দিয়েছিলেন বলে

খ) দেশকে শত্রুমুক্ত করেছিলেন বলে

গ) অনেক জ্ঞানী ছিলেন বলে

ঘ) দেশের অপূরণীয় ক্ষতি করেছিলেন বলে

উত্তর: ক) দেশের জন্য জীবন দিয়েছিলেন বলে

স্মরণীয় যারা চিরদিন প্রশ্ন উত্তর Class 5

১৯৭১ সালের পঁচিশে মার্চ রাতে পাকিস্তানি সেনারা এ দেশে কী করেছিল?

উত্তর: পাকিস্তানি সেনারা পঁচিশে মার্চ মধ্যরাতে ঢাকা শহরের মানুষের ওপর আক্রমণ চালায়। বিশেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও আবাসিক হলগুলোতে চালায় নির্মম হত্যাকাণ্ড। এ ছাড়া শহরজুড়ে চলতে থাকে তাদের নির্মম আক্রমণ। শিশু, বৃদ্ধ, যুবক, যুবতী কেউ তাদের আক্রমণ থেকে বাঁচতে পারেনি। গুলি চালিয়ে, গ্রেনেড ফাটিয়ে আর আগুন ধরিয়ে পুরো শহরকে তছনছ করে দেয় তারা। শুধু পঁচিশে মার্চ রাতেই নয়, এই হত্যাকাণ্ড চলতে থাকে পরবর্তী নয় মাস ধরে।

রাজাকার আলবদর কারা? তাদের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে লেখো।

উত্তর: স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় যেসব বাঙালি পাকিস্তানি সেনাদের সহায়তা করত, তারাই রাজাকার ও আলবদর।

মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে এ দেশের কিছু অসাধু, লোভী, পাষণ্ড ও দেশদ্রোহী যোগ দেয় ওই সব বাহিনীতে। ফলে যখন পাকিস্তানি সেনারা এ দেশে জুলুম চালায়, তখন তারা পাকিস্তানি সেনাদের নানাভাবে সাহায্য করতে থাকে। পাকিস্তানিদের সাহায্যকারী এসব মানুষকেই রাজাকার ও আলবদর বলা হয়। রাজাকার, আলবদর বাহিনীর প্রধান কাজ ছিল পাকিস্তানিদের সাহায্য করা। মানুষের সম্পদ ও খাবার লুট করে তারা পাকিস্তানিদের দিত। এ ছাড়া মুক্তিযুদ্ধের গতিবিধির খবর পাকিস্তানি সেনাদের কাছে পৌঁছে দিত। তাদের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল পাকিস্তানিদের বাঙালি হত্যা পরিকল্পনাকে সফল করে তোলা।

শহীদ সাবের কে ছিলেন? তিনি কীভাবে শহিদ হন?

উত্তর: দৈনিক সংবাদ ছিল প্রগতিশীল একটি সংবাদপত্র। এই পত্রিকার নিয়মিত সাংবাদিক ছিলেন শহীদ সাবের। এ ছাড়া তিনি ছিলেন একজন প্রখ্যাত লেখক। ২৫ মার্চ রাতে শহীদ সাবের বাসায় যেতে পারেননি। পত্রিকা অফিসেই ঘুমিয়ে পড়েন। মাঝরাতেই শুরু হয় পাকিস্তানিদের হত্যাযজ্ঞ। তারা সংবাদ অফিসে আগুন ধরিয়ে দেয়। সেই আগুনেই পুড়ে মারা যান প্রখ্যাত সাংবাদিক ও লেখক শহীদ সাবের।

রণদাপ্রসাদ সাহাকে কেন দানবীর বলা হয়?

উত্তর : দানশীলতার জন্য রণদাপ্রসাদ সাহাকে ‘দানবীর’ বলা হয়। এ দেশের সাধারণ মানুষের মঙ্গল ও কল্যাণ সাধনের জন্য তিনি নিজেকে সঁপে দিয়েছিলেন।

দুজন শহিদ সাংবাদিকের নাম বলি ও তাঁরা কোথায় কীভাবে শহিদ হন সে সম্পর্কে লিখ।

উত্তর : ১৯৭১ সালের পঁচিশে মার্চ শহিদ হওয়া দুজন সাংবাদিকদের মাঝে ছিলেন শহিদ সাবের, মেহেরুন্নেসা প্রমুখ।

শহিদ সাবের ছিলেন মেধাবী লেখক ও সাংবাদিক। পঁচিশে মার্চের ভয়াল রাতে পাকিস্তানি সেনারা আগুন দেয় দেশের অন্যতম একটি সংবাদপত্র ‘দৈনিক সংবাদ’-এর অফিসে। সেখানে ঘুমিয়ে ছিলেন শহিদ সাবের। আগুনে পুড়ে শহিদ হন তিনি। কবি-সাংবাদিক মেহেরুন্নেসাকেও অল্প বয়সেই প্রাণ দিতে হয় হানাদারদের আক্রমণে।

আমরা কীভাবে শহিদদের ঋণ শোধ করতে পারি?

উত্তর : শহিদদের জীবনের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে আমাদের প্রিয় স্বাধীনতা। তাঁরা দেশ ও মাতৃভাষার জন্য ত্যাগের মহান আদর্শ স্থাপন করে গেছেন। সেই আদর্শ অনুসরণ করে নিজেদের যোগ্য মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। তাহলেই আমরা শহিদদের ঋণ শোধ করতে পারব।

কোন দিনটিকে ‘শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ হিসেবে পালন করা হয়? কেন?

উত্তর : ১৪ই ডিসেম্বরকে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস হিসেবে পালন করা হয়।

মুক্তিযুদ্ধের শেষ দিকে পরাজয় অবধারিত বুঝতে পেরে এ দেশকে গভীরভাবে ধ্বংস করার উদ্যোগ নেয় পাকিস্তানিরা। এ দেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে অপূরণীয় ক্ষতি করার পরিকল্পনা করে তারা। ১৪ই ডিসেম্বর রাজাকার, আলবদর, আল-শাম্স্ বাহিনীর সহায়তায় নানা পেশার অনেক যশস্বী ব্যক্তিদের বিভিন্ন স্থান থেকে ধরে নিয়ে হত্যা করা হয়। সেই শহিদদের স্মরণ করে তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে প্রতিবছর ১৪ই ডিসেম্বর শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করি আমরা।

আমরা কেন চিরদিন শহিদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণ করব?

উত্তর : শহিদ বুদ্ধিজীবীরা ছিলেন বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। দেশ ও মাতৃভাষার জন্য আত্মত্যাগের মহান আদর্শ স্থাপন করে গেছেন তাঁরা। তাঁদের এ অবদান আমরা কোনো দিন ভুলব না।

১৬ই ডিসেম্বর আমাদের জাতীয় জীবনে গুরুত্বপূর্ণ দিন কেন?

উত্তর : ১৬ই ডিসেম্বর আমরা চূড়ান্তভাবে শত্রুমুক্ত হয়ে বিজয় অর্জন করি। তাই এ দিনটি আমাদের জাতীয় জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

মুক্তিযুদ্ধে এ দেশের মানুষ কীভাবে শহিদ হন?

উত্তর : মুক্তিযুদ্ধে এ দেশের অসংখ্য মানুষ শহিদ হন। শত্রুর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে শহিদ হন মুক্তিযোদ্ধারা। আর সাধারণ মানুষ দেশের ভেতর অবরুদ্ধ থাকতে থাকতে পাকবাহিনীর নির্যাতনে প্রাণ হারান।

২৫এ মার্চ রাতে পাকবাহিনী কীভাবে তাদের হত্যা পরিকল্পনা কার্যকর করে?

উত্তর : ২৫এ মার্চ রাতে পাকবাহিনী এদেশের মেধাবী, আলোকিত ও বরেণ্য মানুষদের হত্যা করার এক বিশেষ পরিকল্পনা গ্রহণ করে। পরিকল্পনা কার্যকর করার জন্য এদেশেরই কিছু বিশ্বাসঘাতককে নিয়ে গড়ে তোলা হয় রাজাকার, আলবদর ও আল-শামস বাহিনী। তাদের সাহায্য নিয়ে পাকবাহিনী তাদের বিশেষ হত্যা পরিকল্পনাটি বাস্তবায়ন করে।

আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন 

স্মরণীয় যারা চিরদিন ৫ম শ্রেণি রচনা

ভূমিকা : ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর আমাদের জাতীয় জীবনের এক গুরুত্বপূর্ণ দিন। এই দিন আমরা দেশকে পুরোপুরি শত্রুমুক্ত করে বিজয় অর্জন করি। আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অনেকেই পাকিস্তানি শত্রুদের সঙ্গে ৯ মাস ধরে যুদ্ধ করে দেশটিকে শত্রুমুক্ত করতে গিয়ে প্রাণ উৎসর্গ করেন। তাঁদের ছাড়াও সাধারণ, পেশাজীবী, ছাত্র-শিক্ষক, সাংবাদিক, সরকারি-বেসরকারি কর্মচারী-কর্মকর্তা, লাখো নারী-পুরুষ-শিশুর রক্তে ভেজা আমাদের স্বাধীনতা।

তাঁরা সবাই আমাদের চিরস্মরণীয়।

মুক্তিযুদ্ধের কাল : ১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চ থেকে ১৬ই ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়কে আমরা বলি মুক্তিযুদ্ধের কাল।

পাকিস্তানিদের হত্যাযজ্ঞের কাল : ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময় পাকিস্তানিরা নির্বিচারে সারা দেশে হত্যাযজ্ঞ চালায়। ২৫ শে মার্চ রাতে ঢাকা শহরের নিরস্ত্র ঘুমন্ত মানুষের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে তারা; আক্রমণ চালায় বিশ্ববিদ্যালয়ে, ছাত্রাবাসে, ব্যারাকে আর আবাসিক এলাকায়।

হত্যাযজ্ঞের বিশেষ পরিকল্পনা : যুদ্ধের ৯ মাস পাকিস্তানিরা বিশেষ রকমের হত্যাযজ্ঞ চালানোর পরিকল্পনা করে। সেই পরিকল্পনা অনুসারে একে একে হত্যা করা শুরু করে এ দেশের মেধাবী, আলোকিত ও বরেণ্য মানুষদের। পুরো দেশ থেকে নানা পেশার মেধাবী ব্যক্তিদের তালিকা তৈরি করে তারা। হত্যা পরিকল্পনা কার্যকর করার জন্য তারা গড়ে তোলে রাজাকার, আলবদর ও আলশামস বাহিনী।

২৫ শে মার্চের হত্যাযজ্ঞ : ২৫ শে মার্চ রাতে পাকিস্তানি সেনারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শনশাস্ত্রের শিক্ষক গোবিন্দচন্দ্র দেব, বিজ্ঞানের শিক্ষক জ্যোতির্ময় গুহ ঠাকুরদা ও ইংরেজি সাহিত্যের শিক্ষক এম মুনিরুজ্জামানকে গুলি করে হত্যা করে।

সাংবাদিক হত্যা : পাকিস্তানি শাসক ও তার সেনারা জানত যে এ দেশের সাংবাদিকরা তাদের জন্য বিপজ্জনক। তাই ২৫ শে মার্চ রাতেই তারা সংবাদপত্রের অনেক অফিসে আগুন লাগিয়ে দিয়ে হত্যা করে বহু সাংবাদিককে। ‘দৈনিক সংবাদ’-এর মেধাবী লেখক ও সাংবাদিক শহীদ সাবের সে রাতে অফিসে ঘুমিয়েছিলেন। ভয়াল আগুনে তাঁকেও পুড়িয়ে মারে। তারা আরো হত্যা করে সাংবাদিক সেলিনা পারভীন ও মেহেরুন্নেসাকে।

হত্যাযজ্ঞের অন্যান্য দৃষ্টান্ত : ৮৫ বছর বয়সী প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ ও আইনজীবী ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত, যিনি প্রথম বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবি তুলেছিলেন, তিনিও তাদের হাত থেকে রেহাই পাননি।

সাধনা ঔষধালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ৮৪ বছর বয়সী অধ্যক্ষ যোগেনচন্দ্র ঘোষ, দানবীর রণদা প্রসাদ সাহা, চট্টগ্রামের সমাজসেবক নতুনচন্দ্র সিংহ, সুরকার আলতাফ মাহমুদও এই হত্যাযজ্ঞের শিকার।

১৪ ই ডিসেম্বরের হত্যাযজ্ঞ : স্বাধীনতার মাত্র দুদিন আগে পাকিস্তানিরা ধরে নিয়ে যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মুনীর চৌধুরী, মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী ও আনোয়ার পাশাকে। আরো ধরে নিয়ে যায় ইতিহাসের অধ্যাপক সন্তোষচন্দ্র ভট্টাচার্য, গিয়াসউদ্দিন আহমদ, ইংরেজির অধ্যাপক রাশীদুল হাসান, লেখক ও সাংবাদিক শহীদুল্লাহ কায়সার, সাংবাদিক সিরাজউদ্দীন হোসেন, নিজামউদ্দীন আহমদ, আ ন ম গোলাম মোস্তফা, প্রখ্যাত চিকিৎসক ফজলে রাব্বী, আবদুল আলীম চৌধুরী, মোহাম্মদ মোর্তজাসহ বহুজনকে। তাঁরা কেউই জীবিত ফিরে আসেননি।

উপসংহার : দেশের শক্তিমান, প্রতিভাবান এই ব্যক্তিদের স্মরণে প্রতিবছর ১৪ই ডিসেম্বর আমরা ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ পালন করি। দেশ ও মাতৃভাষার জন্য তাঁরা ত্যাগের যে মহান আদর্শ স্থাপন করে গেছেন, সেই আদর্শ অনুসারে যদি আমরা নিজেদের গড়ে তুলতে পারি, তবেই তাঁদের ঋণ আমাদের পক্ষে শোধ করা সম্ভব হবে।

স্মরণীয় যারা চিরদিন প্রশ্ন উত্তর, স্মরণীয় যারা চিরদিন প্রশ্ন উত্তর Pdf

নবোদয় বিদ্যালয় নির্বাচন পরীক্ষা ক্লাস – বাংলায় পঞ্চম

নবোদয় বিদ্যালয় নির্বাচন পরীক্ষা ক্লাস – বাংলায় পঞ্চম

স্মরণীয় যারা চিরদিন প্রশ্ন উত্তর

১৬ই ডিসেম্বর আমাদের জাতীয় জীবনে গুরুত্বপূর্ণ দিন কেন?
উত্তর : ১৬ই ডিসেম্বর আমরা চূড়ান্তভাবে শত্রুমুক্ত হয়ে বিজয় অর্জন করি। তাই এ দিনটি আমাদের জাতীয় জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।


আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।