সংকেত কাকে বলে, চিনির সংকেত, তুতের সংকেত কি, ব্লিচিং পাউডার এর সংকেত, খাবার সোডার সংকেত কি, মরিচার সংকেত কি

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

সংকেত কাকে বলে

কোন মৌলিক বা যৌগিক পদার্থের অনুতে কতটি মৌল আছে এবং মৌলতে কয়টি পরমানু আছে সেগুলোকে যে প্রতিক এর মাধ্যমে দেখানো হয়,তাকে সংকেত বলে।

নির্দিষ্ট প্রতীক ও নির্দিষ্ট নিয়মের মাধ্যমে একটি বস্তু বা পদার্থকে বা জিনিসকে সংক্ষিপ্ত আকারে পূর্ণভাবে প্রকাশের রূপকে সংকেত বলে।

যেমন-হাইড্রোক্লোরিক এসিডের সংকেত HCI, কাস্টিক সোডার সংকেত NaOH ইত্যাদি

সংকেত কত প্রকার ও কি কি

সংকেত দুই প্রকার,

১। রাসায়নিক সংকেত : কোনো মৌল বা যৌগের গঠন প্রকাশ করতে যে সংকেত ব্যবহার করা হয়, তাকে রাসায়নিক সংকেত বলে। যেমন, কার্বন ডাই অক্সাইড এক ধরনের রাসায়নিক যৌগ এবং এর সংকেত হচ্ছে CO2 ।কার্বন ডাই অক্সাইডের সংকেত দ্বারা যৌগটির গঠন প্রকাশ পায়। যৌগটি একটি কার্বন ও দুইটি অক্সিজেন দ্বারা গঠিত। রসায়ন বিজ্ঞানে রাসায়নিক সংকেত দেখা যায়।

২। গাণিতিক সংকেত : যে সংকেত দ্বারা কোনো পদার্থ বা বস্থুর পরিমাণ প্রকাশ ও নির্ণয় করা যায়, তাকে গাণিতিক সংকেত বলে। যেমন, কোনো একটি বৃত্তাকার বস্থুর পরিমাণ প্রকাশ করতে চাইলে আমরা বৃত্তাকার বস্থুর ক্ষেত্রফলের সংকেত মনে করি। πr2 হচ্ছে একটি বৃত্তাকার বস্থুর গাণিতিক সংকেত। পদার্থ বিজ্ঞানের সংকেত হচ্ছে এক ধরণের গাণিতিক সংকেত।

রাসায়নিক সংকেত

আমরা যখন কোন মৌলিক বা যৌগিক পদার্থকে একটি নির্দিস্ট রূপে প্রকাশ করি ঐ মৌলিক বা যৌগিক পদার্থকে চিহ্নিত করার জন্য, তখন চিহ্নিত রূপকে রাসায়নিক সংকেত বলে। অন্যভাবে বলা যায়, রাসায়নিক বিক্রিয়ায় এক বা একাধিক মৌলিক পদার্থ দিয়ে উৎপন্ন মৌলিক বা যৌগিক পদার্থকে যে পূর্ণ চিহ্নিতরূপে প্রকাশ করা হয়, তাকে রাসায়নিক সংকেত বলে। উদাহারন হিসেবে আমরা পানি যৌগটি নিই। পানি তৈরি হয় দুইটি হাইড্রোজেন এবং একটি অনু অক্সিজেন দ্বারা। তাহলে আমরা পানির সংকেত লিখতে পারি এই রূপে H­­­2O। দুই অনু পানি তৈরির রাসায়নিক বিক্রিয়াটি দেয়া হলঃ

২ অনু হাইড্রোজেন (2H­­­2)+ ১ অনু অক্সিজেন (O­2) = ২ অনু পানি (2H­2O)

মৌলিক পদার্থের সংকেত দ্বারা বুঝায়, ঐ মৌলে কয়টি পরমাণু রয়েছে। যেমন, H­­­ সংকেত দ্বারা বুঝায়, এইখানে দুইটি হাইড্রোজেন পরমাণু রয়েছে।

যৌগিক পদার্থের সংকেত দ্বারা বুঝায়, ঐ যৌগে কী কী মৌল কত অনুতে এবং কী পরিমাণ পরমাণু দ্বারা কী অনুপাতে একে অপরের সাথে মিলিত হয়ে আছে। যেমন, এক অনু হাইড্রোজেন ও এক অনু ক্লোরিন মিলিত হয়ে হাইড্রোজেন ক্লোরাইড বা হাইড্রোক্লোরিক এসিড উৎপন্ন করে।

এক অনু হাইড্রোজেন (H2) + এক অনু ক্লোরিন (Cl2) = এক অনু হাইড্রোক্লোরিক এসিড (HCl)

রাসায়নিক সংকেত লেখার নিয়ম

একটি মৌলের বা যৌগের রাসায়নিক সংকেত লিখতে তিনটি নিয়ম মেনে চলতে হবে।

১। মৌলের বা যৌগের চার্জ বা আয়ন সংখ্যা সমান হতে হবে।

ব্যাখ্যাঃ চার্জ বা আয়ন দুই ধরনের হয় (পজেটিভ বা ধনাত্নক ‘+’ এবং নেগেটিভ বা ঋনাত্নক ‘-‘ )। প্রতেক মৌলে বা যৌগে এই দুইটি আয়ন থাকে।  হাইড্রোক্লোরিক এসিডের (HCl) সংকেতে একটি ধনাত্নক আয়ন (H+) এবং একটি ঋনাত্নক (Cl) আয়ন থাকে, যা সংকেতের ভারসাম্য বজায় রাখে।

২। যখন একটি যৌগ ধাতু ও অধাতু দ্বারা গঠিত হয়, ঐ যৌগে ধাতুর নাম বামদিকে এবং অধাতুর নাম ডানদিকে থাকবে। অর্থাৎ, ধাতুর প্রতীকের নাম প্রথমে ও অধাতুর প্রতীকের নাম শেষে লিখতে হবে।

ব্যাখ্যাঃ ক্যালসিয়াম ক্লোরাইড (CaCl2) এর সংকেতে ক্যালসিয়াম(Ca) হচ্ছে ধাতু, তাই ক্যালসিয়ামকে প্রথমে বা বাম দিকে লিখা হয়েছে। আর, ক্লোরিন(Cl) হচ্ছে অধাতু, তাই এই মৌলকে শেষে বা ডানদিকে লিখা হয়।

৩। পলি-পরমাণু বা পলি-এটমিক যৌগ লিখার ক্ষেত্রে আয়নের সংখ্যা একটি বন্ধনীর ভিতরে লিখতে হবে।

ব্যাখ্যাঃ পানি (H­­­2O) এর পলি-এটমিক আয়ন হচ্ছে হাইড্রোক্সাইড আয়ন (OH)। রাসায়নিক সংকেতের মাধ্যমে হাইড্রোক্সাইড আয়নকে এইভাবে (OH) বা [OH] প্রকাশ করা হয়।

আনবিক সংকেত কাকে বলে

কোনো একটি মৌল বা যৌগে বিদ্যমান মৌলগুলোর পরমাণু সংখ্যা ও প্রতীক যে সংকেতের মাধ্যমে প্রকাশ পায়, তাকে আনবিক সংকেত বলে।

কোনো একটি মৌল বা যৌগে বিদ্যমান মৌলগুলোর পরমাণু সংখ্যা ও প্রতীক যে সংকেতের মাধ্যমে প্রকাশ পায়, তাকে আনবিক সংকেত বলে।

আনবিক সংকেত এর বৈশিষ্ট্য

  • আনবিক সংকেত মৌল বা যৌগের অণুতে বিভিন্ন ধরনের মৌলের পরমাণুর সংখ্যাকে প্রতীকের সাহায্যে প্রকাশ করে।
  • আনবিক সংকেত হচ্ছে একটি মৌল বা যৌগের প্রত্যেকটি মৌলের পরমাণুর সংখ্যা প্রকাশক।
  • মৌল বা যৌগের পরমাণু সংখ্যা ঐ মৌল বা যৌগের আনবিক সংকেত দ্বারা প্রকাশ ঘটে।
  • আনবিক সংকেতের অপর নাম হচ্ছে রাসায়নিক সংকেত।
  • আনবিক সংকেত দিয়ে একটি মৌল বা যৌগের রাসায়নিক সংকেত বুঝা যায়। মৌল বা যৌগের গঠন জানার জন্য ঐ মৌল বা যৌগের গাঠনিক সংকেত জানতে হবে।

গাঠনিক সংকেত কাকে বলে

যে সংকেত দ্বারা কোনো একটি যৌগের মধ্যে বিদ্যমান মৌল সমূহের পারস্পরিক গঠন উপযুক্ত প্রতীক প্রকাশ করে, তাকে গাঠনিক সংকেত বলে।

পৃথিবীতে বিদ্যমান সব যৌগেরই যেমন আনবিক সংকেত হয়ে থাকে ঠিক তেমনি গাঠনিক সংকেত হয়ে থাকে। পানির সংকেত বা আনবিক সংকেত হচ্ছে H2O । পানির গাঠনিক সংকেত হবে H-O-H । এখানে, পানিতে অক্সিজেনের যোজনী হচ্ছে ২ আর হাইড্রোজেনের যোজনী হচ্ছে ১। সেক্ষেত্রে পানিতে অক্সিজেনের গাঠনিক সংকেতের দুই পাশে দুটি ড্যাশ চিহ্ন ‘ – ‘ দ্বারা অক্সিজেনের দুটি যোজনী বন্ধনী -O- প্রকাশ করা হয়েছে।

একইভাবে, হাইড্রোজেনের ১টি যোজনী বন্ধনী দ্বারা দুটি হাইড্রোজেন পরমাণু (H-, -H ) প্রকাশ করা হয়। আমরা সবাই কাঁচের বা গ্লাসের সংকেত জানি, তা হচ্ছে SiO2 , তাহলে কাঁচের বা গ্লাসের গাঠনিক সংকেত হবে O=Si=O । কাঁচের সংকেতে অক্সিজেন দুটি ও সিলিকন পরমাণু একটি। অক্সিজেনের যোজনী ২ আর সিলিকনের যোজনী ৪। ডাবল ড্যাশ ‘ = ‘ দ্বারা দুইটি যোজনী বন্ধনী দেখানো হয়েছে। নিচে অ্যাসিটিলিন (C2H2), ক্লোরোপিকরিন (CCl3NO2) ও পাইরোলের (C4H4NH) গাঠনিক সংকেত দেখানো হল।

গাঠনিক সংকেত এর বৈশিষ্ট্য

  • গাঠনিক সংকেত শুধু যৌগের হয়ে থাকে। মৌলের গাঠনিক সংকেত হয় না।
  • মৌলের প্রতীক দ্বারা যৌগের গঠন ড্যাশ বা রেখার মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়।
  • যৌগে মৌলের পারস্পরিক বন্ধন কাঠামো প্রকাশ পায়।
  • গাঠনিক সংকেত দ্বারা একটি মৌলের যোজ্যতা, বন্ধনীতে রূপান্তরিত হয়।
  • মৌলের যোজনী যৌগের গঠনে প্রকাশনায় ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
  • যৌগের আনবিক সংকেতের গঠন প্রকাশক হচ্ছে গাঠনিক সংকেত।

চিনির সংকেত

চিনির রাসায়নিক সংকেত C12H22O11  এবং রাসায়নিক নাম সুক্রোজ। পরীক্ষাগারে এক অণু গ্লুকোজ এবং এক অণু ফ্রুক্টোজকে রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে অণু সুক্রোজ বা চিনি উংপন্ন করা যায়। পরীক্ষাগারে তৈরিকৃত চিনি বিভিন্ন ঔষোধ তৈরিতে ব্যাবহৃত হয়। চিনির রাসায়নিক সংকেত থেকে বুঝা যায় চিনি মূলত কার্বন, হাইড্রোজেন এবং অক্সিজেনের যৌগ, যেখানে কার্বনের ১২ টি পরমাণু, হাইড্রোজেনের ২২টি পরমাণু এবং অক্সিজেনের ১১টি পরমাণু রয়েছে।

নিচে চিনির গাঠনিক সংকেত দেয়া হয়েছে।

চিনির গাঠনিক সংকেত

চিত্র: চিনির গাঠনিক সংকেত

চিনির অনুতে কার্বনের যোজনী ৪, হাইড্রোজেনের যোজনী ১ এবং অক্সিজেনের যোজনী ২।

তুতের সংকেত কি

তুঁতের রাসায়নিক সংকেত হচ্ছে CuSO4.5H2O

এখানে কপার সালফেটের সাথে ৫ অনু পানি বিদ্যমান থাকে যে কারণে একে আদ্র কপার সালফেট বলা হয়।

এই আদ্রতার জন্যই এটি স্ফটিকাকার বা তালমিছরির মত শক্ত বড় দানা

তাপ দিয়ে এই আদ্রতা দূর করা যায়। কিন্তু তখন তা সাদা পাউডারে পরিণত হয়। তখন তাকে আর তুঁতে বলা হয়না।

ব্লিচিং পাউডার এর সংকেত

ক্যালসিয়াম ক্লোরো হাইপোক্লোরাইট একটি অজৈব যৌগ যার রাসায়নিক সংকেত Ca(OCl)Cl। পানি পরিশোধন এবং ব্লিচিং এজেন্ট হিসেবে ক্লোরিন পাউডার অথবা ব্লিচ পাউডার নামে বাজারে পাওয়া যায়।

ব্লিচিং পাউডারের রাসায়নিক নাম ক্যালসিয়াম ক্লোরো হাইপোক্লোরাইড এর কালি বা অন্য কোন রং যেগুলো সাবান এবং ডিটারজেন্ট দিয়ে তোলা যায় ।সেগুলো কাপড় থেকে উঠানোর জন্য তথা বর্ণহীন করার জন্য পাউডার ব্যবহার করা হয় ।এছাড়া মেঝে কোমর বেশি নিতে জায়গা থেকে জীবন ধ্বংস করার কাজে ব্যবহার করা হয়। ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় কঠিন ক্যালসিয়াম হাইড্রোক্সাইড এর মধ্যে ক্লোরিন গ্যাস চালনা করলে ব্লিচিংপাউডার সিএও clcl উৎপন্ন হয় প্লাস সিএলটু সি ও সি এল সি এল প্লাস এস টু এভাবে তৈরি হয়।

খাবার সোডার সংকেত কি

খাবার সোডার সংকেত NaHCO3।রাসায়নিক নাম সোডিয়াম বাইকার্বনেট।

সোডিয়াম বাইকার্বনেট (IUPAC নামঃ সোডিয়াম হাইড্রোজেন কার্বনেট) একটি রাসায়নিক যৌগ যার রাসয়নিক সংকেত NaHCO3। সোডিয়াম বাইকার্বনেট সাদা কঠিন স্ফটিক পদার্থ কিন্তু প্রায়শই একে মিহি পাউডার রূপে ব্যবহার করা হয়। এটা সামান্য লবণাক্ত, সোডিয়াম কার্বনেট এর মত ক্ষারীয় স্বাদ।

মরিচার সংকেত কি

মরিচার রাসায়নিক সংকেত- Fe₂O₃3H₂O

Fe2O3 xH2O হল মরিচার সংকেত। যখন লোহা আর্দ্র বাতাসের সংস্পর্শে আসে, তখন লোহার উপর জলযোজিত (হাইড্রেটেড) লৌহ (III) অক্সাইড (Fe2O3) এর একটি লালচে-বাদামী প্রলেপ জমা হয়ে যায়। এই লালচে-বাদামী প্রলেপকে মরিচা বলা হয়।

গ্লুকোজ এর সংকেত কি

গ্লুকোজের সংকেত C6H12O6

সাইট্রিক এসিডের সংকেত

সাইট্রিক অ্যাসিড একটি দুর্বল ত্রিক্ষারীয় জৈব অ্যাসিড। এর রসায়নিক সংকেত হল C6 H8 O7

সাইট্রিক অ্যাসিড একটি দুর্বল জৈব অম্ল। এটির রাসায়নিক সংকেত হলো C6H8O7

কস্টিক সোডার সংকেত

সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইড একটি রাসায়নিক পদার্থ যা কস্টিক সোডা নামে বেশি পরিচিত। এটি একটি অজৈব যৌগ যার রাসায়নিক সংকেত NaOH।

সোডিয়াম হাইড্রক্সাইড-কে কষ্টিক সোডা বলা হয়। এটি একটি অজৈব যৌগ যার রাসায়নিক সংকেত NaOH। এটি সাদা কঠিন পদার্থ। বাজারে এটি কঠিন এবং তরল দুই অবস্থাতেই পাওয়া যায়।

ক্যালসিয়াম ফসফেট এর সংকেত

ক্যালসিয়াম ফসফেট এর সংকেত হলো Ca3(PO4)2

ক্যালসিয়াম ফসফেট এক শ্রেণীর অজৈব যৌগ। এটি ক্যালসিয়াম আয়ন (Ca2+) এবং ফসফেট আয়ন (PO43−) নিয়ে গঠিত যৌগ।

ফসফরিক এসিডের সংকেত

ফসফরিক এসিডের সংকেত হলো H3PO4

H₃PO₄ → 3H⁺ + PO₄³⁻

ফসফরিক এসিড থেকে হাইড্রোজেন আয়ন ও ফসফেট আয়ন উৎপন্ন হয়।

টারটারিক এসিডের সংকেত

টারটারিক এসিড এর রাসায়নিক সংকেত হলো C4H6O6 ।

সোডা লাইম এর সংকেত

সোডা লাইম এর রাসায়নিক সংকেতঃ. Ca(OH)2 + H2O.

ল্যাকটিক এসিডের সংকেত

ল্যাকটিক অ্যাসিড একটি জৈব অ্যাসিড । এটির একটি আণবিক সূত্র রয়েছে CH 3 CH(OH)COOH ।

আরো পড়তে: রাসায়নিক বিক্রিয়া কাকে বলে

আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন 

FAQ | সংকেত

Q1. সংকেত কি

Ans – কোনো মৌল বা যৌগের অণুর সংক্ষিপ্ত রূপকে সংকেত বলে।

Q2. কলিচুন এর সংকেত

Ans – কলিচুনের রাসায়নিক নাম ক্যালসিয়াম হাইড্রক্সাইড এবং রাসায়নিক সংকেত Ca(OH)2 । পাথুরে চুনের (CaO) সঙ্গে জল মিশিয়ে কলিচুন প্রস্তুত করা হয়।

Q3. জলের সংকেত কি

Ans – জল বা পানির রাসায়নিক সংকেত হল H2O।

Q4. মিথেন এর সংকেত কি

Ans – মিথেন হচ্ছে একটি রাসায়নিক যৌগ যার রাসায়নিক সংকেত CH 4। এর প্রতিটি অনুতে আছে এক পরমাণু কার্বন ও চার পরমাণু হাইড্রোজেন। এটি একটি অ্যালকেন এবং প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান।

Q5. মিথেন হাইড্রেট এর সংকেত কি

Ans – মিথেন হাইড্রেট এর সংকেত হল CH3OH

Q6. হাইড্রোজেন এর সংকেত কি

Ans – হাইড্রোজেন নাম গ্রিক শব্দ ‘হাইড্রো’ এবং ‘জিনস্’ থেকে এসেছে। এর ইংরেজি বানানের প্রথম অক্ষর H কে হাইড্রোজেনের রাসায়নিক সংকেত হিসেবে ব্যবহার করা হয়।

Q7. কাপড় কাচার সোডার সংকেত

Ans – সোডিয়াম কার্বনেট (ওয়াশিং সোডাসোডা অ্যাশ এবং সোডা স্ফটিক নামেও পরিচিত) হল Na 2CO 3 এবং এর বিভিন্ন হাইড্রেটের সূত্র সহ অজৈব যৌগ।

Q8. নাইট্রিক এসিড এর সংকেত

Ans – নাইট্রিক এসিড (HNO3), যা একুয়া ফর্টিস এবং স্পিরিট অফ নাইটার নামে পরিচিত, একটি ক্ষয়কারী খনিজ এসিড।

Q9. ভিনেগার এর সংকেত কি

Ans – এটির রাসায়নিক সংকেত হল CH3COOH। ভিনিগার হল লঘু অ্যাসিটিক অ্যাসিড বা আয়তনে 4% অ্যাসিটিক অ্যাসিড।

Q10. ক্লোরোফর্ম এর সংকেত

Ans – ক্লোরোফর্ম একটি জৈব যৌগ, এর রাসায়নিক সংকেত CHCl3।

আপনি কি চাকরি খুজঁছেন, নিয়মিত সরকারিবেসরকারি চাকরির সংবাদ পেতে ক্লিক করুন। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ক্ষেত্রে মানব সম্পদ উন্নয়ন সংক্রান্ত প্রতিবেদন পাড়ার জন্য, ক্লিক করুন। হিন্দিতে শিক্ষামূলক ব্লগ পড়তে, এখানে ক্লিক করুন। এছাড়াও, স্বাস্থ, টেকনোলজি, বিসনেস নিউস, অর্থনীতি ও আরো অন্যান্য খবর জানার জন্য, ক্লিক করুন

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।