- আমরা চাষ করি আনন্দে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কবিতার প্রশ্ন উত্তর, মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক বাংলা তৃতীয় শ্রেণি
- চাষ করার জমিকে কী বলা হয় ?
- চাষের কাজে কী কী জিনিস না হলে চলে না?
- ধানগাছ থেকে কী কী জিনিস আমরা পাই?
- ‘সকল ধরা হেসে ওঠে’—এখানে ‘ধরা’ শব্দের অর্থ কী?
- ‘ধরা’ শব্দটিকে অন্য অর্থে ব্যবহার করে একটা বাক্য লেখো।
- পুলক’ শব্দটি দিয়ে একটা বাক্য রচনা করো।
- ‘অঘ্রান’ মাসটির পুরো নামটি কী?
- শূন্যস্থানে ঠিক বর্গ বসিয়ে শব্দ তৈরি করো:
- নীচের বাক্যগুলির দাগ দেওয়া অংশে কোনো-না-কোনো কাজ বোঝাচ্ছে। তুমি গানটি থেকে এমন আরও কয়েকটি কথা বের করে নীচে লেখো, যা দিয়ে কাজ করা বোঝায়ঃ
- সারা বৃষ্টি হলে তুমি দিনটা কীভাবে কাটাবে, নীচে চার লাইনে লেখো
- আমরা চাষ করি আনন্দে কবিতার সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
- আমরা চাষ করি আনন্দে কবিতার প্রশ্ন উত্তর, আমরা চাষ করি আনন্দে কবিতার pdf
আমরা চাষ করি আনন্দে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কবিতার প্রশ্ন উত্তর, মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক বাংলা তৃতীয় শ্রেণি
চাষ করার জমিকে কী বলা হয় ?
উত্তর: চাষ করার জমিকে বলা হয় খেত।
চাষের কাজে কী কী জিনিস না হলে চলে না?
উত্তর: বলদ, লাঙল, বীজ, জল এবং সার ও কীটনাশক।
ধানগাছ থেকে কী কী জিনিস আমরা পাই?
উত্তর: খড়, ধান-চাল, তুষ এবং তেল।
‘সকল ধরা হেসে ওঠে’—এখানে ‘ধরা’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: এখানে ‘ধরা’ শব্দের অর্থ পৃথিবী।
‘ধরা’ শব্দটিকে অন্য অর্থে ব্যবহার করে একটা বাক্য লেখো।
উত্তর: চোর-ডাকাত ধরা পুলিশের অন্যতম কাজ।
পুলক’ শব্দটি দিয়ে একটা বাক্য রচনা করো।
উত্তর: পুলক (আনন্দ): পুজোর ছুটি পড়লে ছোটো ছোটো ছেলেমেয়েদের মনে পুলক আর ধরে না।
‘অঘ্রান’ মাসটির পুরো নামটি কী?
উত্তর: ‘অঘ্রান’ মাসটির পুরো নাম হল অগ্রহায়ণ।
শূন্যস্থানে ঠিক বর্গ বসিয়ে শব্দ তৈরি করো:
(ক) স _________ (খ) গ_________ (গ) বৃ __________ (ঘ) শি_________ (ঙ)অ _________ (চ) রৌ_________।
উত্তরঃ- (ক) সন্ধে, (খ) গন্ধে, (গ) বৃষ্টি, (ঘ) শিষ, (ঙ) অঘ্রাণ, (চ) রৌদ্র
নীচের বাক্যগুলির দাগ দেওয়া অংশে কোনো-না-কোনো কাজ বোঝাচ্ছে। তুমি গানটি থেকে এমন আরও কয়েকটি কথা বের করে নীচে লেখো, যা দিয়ে কাজ করা বোঝায়ঃ
উত্তর:
- বেলা কাটে।
- বাতাস ওঠে ভরে।
- রেখায় রেখায় দেয় রে দেখা।
- মাতে রে কোন তরুণ কবি।
- পুলক ছোটে।
- ধরা হেসে ওঠে।
সারা বৃষ্টি হলে তুমি দিনটা কীভাবে কাটাবে, নীচে চার লাইনে লেখো
উত্তর: সারাদিন বৃষ্টি হলে আমি স্কুলেই যাব না। বারান্দায় বসে উঠোনের জমা জলে কাগজের নৌকা বানিয়ে ভাসাব। দুপুরে মায়ের হাতের সুস্বাদু গরম গরম খিচুড়ি, বেগুনি আর চাটনি জমিয়ে খাব। তারপর বিছানায় শুয়ে শুয়ে ভুতের গল্প পড়ব।
আমরা চাষ করি আনন্দে কবিতার সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
আমরা চাষ করি আনন্দে ‘ কবিতায় প্রকৃতির রূপ কিভাবে ফুটে উঠেছে ?
উত্তর –’ আমরা চাষ করি আনন্দে ‘ কবিতা টি কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর রচিত, এখানে তিনি গ্রাম্য প্রকৃতির এক অপূর্ব চিত্র তুলে ধরেছেন। গ্রাম বাংলার কৃষক ও প্রকৃতি যেন একে অপরের পরিপূরক। কৃষকেরা রোদ ও বৃষ্টির মধ্যে সারাদিন চাষ করেন। চষা মাটির গন্ধে ছুটে আসা বাতাস যেন বাঁশ বাগানের পাতায় গান শুনিয়ে যায়। তরুণ কবির মনেও নতুন নতুন ছন্দ জেগে ওঠে। অগ্রানের সোনার রোদ, পূর্ণিমার চাঁদের আলো, ধানের শীষের পুলকে, যেন সারা পৃথিবী হেসে ওঠে।
‘ আমি আর কখনো নিজের কাজ নিজের হাতে করতে সংকুচিত হবো না। ‘ – ডাক্তারবাবুর এমন প্রতিজ্ঞা করার কারণ কী ?
উত্তর – ‘ নিজের হাতে নিজের কাজ ‘ গল্পে ডাক্তারবাবু কুলিকে পারিশ্রমিক দিতে গিয়ে জানতে পারলেন যে তিনি কুলি নন। তার নাম ঈশ্বর চন্দ্র শর্মা। তার নাম শুনে ডাক্তারবাবুর চমকে উঠলেন এবং লজ্জিত হলেন। এই ভাবে উপযুক্ত শিক্ষা পেয়ে তিনি নিজের হাতে নিজের কাজ করার প্রতিজ্ঞা করলেন।
‘ তা এটা কি মানুষের আঁকা ? ‘ – বাঘ এমন প্রশ্ন করেছিল কেন ?
উত্তর – ‘ দেওয়ালের ছবি ‘ গল্পে বাঘ একদিন শিকারির বাড়ি গিয়ে দেওয়ালে একটি হাতে আঁকা ছবি দেখতে পেল। ছবিতে একজন শিকারি হাতে তীর-ধনুক নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে আর একটি বাঘ তার পায়ের নিচে শুয়ে আছে। শিকারি এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন সে বিরাট কোন কাজ করেছে। এই দেখে বাঘ এমন প্রশ্ন করেছিল। কারণ ছবিটি যদি মানুষ না একে কোন বাঘ আঁকতো তাহলে সেটি অন্যরকম হতো।
‘ এখনো নাকি ফুলপরীরা নেমে আসে পৃথিবীতে। ‘ – পৃথিবীতে নেমে এসে তারা কি করে ?
উত্তর – এখনো নাকি ফুলপরীরা রাতে চাঁদের আলোয় পৃথিবীতে নেমে আসে। সারারাত ফুলবনে হাত ধরাধরি করে নাচে এবং ভোর না হতেই চলে যায়।
আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন
আমরা চাষ করি আনন্দে কবিতার প্রশ্ন উত্তর, আমরা চাষ করি আনন্দে কবিতার pdf
কথা হে কাহিনী প্রকাশনী প্রাইভেট লিমিটেড কর্তৃক বাংলা সাহিত্য পরিচয়, ক্লাস 3
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক বাংলা তৃতীয় শ্রেণি
সারা বৃষ্টি হলে তুমি দিনটা কীভাবে কাটাবে, নীচে চার লাইনে লেখো
উত্তর: সারাদিন বৃষ্টি হলে আমি স্কুলেই যাব না। বারান্দায় বসে উঠোনের জমা জলে কাগজের নৌকা বানিয়ে ভাসাব। দুপুরে মায়ের হাতের সুস্বাদু গরম গরম খিচুড়ি, বেগুনি আর চাটনি জমিয়ে খাব। তারপর বিছানায় শুয়ে শুয়ে ভুতের গল্প পড়ব।
আপনি কি চাকরি খুজঁছেন, নিয়মিত সরকারি ও বেসরকারি চাকরির সংবাদ পেতে ক্লিক করুন। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ক্ষেত্রে মানব সম্পদ উন্নয়ন সংক্রান্ত প্রতিবেদন পাড়ার জন্য, ক্লিক করুন। এছাড়াও, স্বাস্থ, টেকনোলজি, বিসনেস নিউস, অর্থনীতি ও আরো অন্যান্য খবর জানার জন্য, ক্লিক করুন।