যে ঘটনাগুলি জাতীয় পরিষদ গঠনের দিকে পরিচালিত করেছিল তা বর্ণনা কর।

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

WBBSE History, Itihas | Farashi Biplob | Question Answer

যে ঘটনাগুলি জাতীয় পরিষদ গঠনের দিকে পরিচালিত করেছিল তা বর্ণনা কর।

উত্তর:

  • এস্টেট জেনারেল ছিল ফ্রান্সের একটি রাজনৈতিক সংস্থা যেখানে তিনটি এস্টেট তাদের প্রতিনিধি পাঠাত। প্রতিটি এস্টেটের একটি ভোট ছিল এই নীতি অনুসারে ভোটগ্রহণ করা হয়েছিল।
  • এবারও যখন ষোড়শ লুই এস্টেট জেনারেলের একটি সভা ডাকেন, তখন তিনি একই পুরানো অনুশীলন চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
  • তবে থার্ড এস্টেটের সদস্যরা দাবি করেছেন, এখন এক ব্যক্তি, এক ভোটের গণতান্ত্রিক নীতিতে ভোটগ্রহণ করা হবে।
  • রাজা এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলে থার্ড এস্টেটের সদস্যরা প্রতিবাদে সমাবেশ থেকে ওয়াকআউট করেন।
  • তারা 20 জুন, 1789 তারিখে ভার্সাইয়ের একটি ইনডোর টেনিস কোর্টের হলে একত্রিত হয়। থার্ড এস্টেটের এই প্রতিনিধিরা নিজেদেরকে পুরো ফরাসি জাতির মুখপাত্র হিসেবে দেখত। তারা নিজেদের জাতীয় পরিষদ ঘোষণা করে।

ফরাসি বিপ্লবের সময় ফ্রান্সে কোন ধরনের সরকার ছিল, ফরাসি বিপ্লবের সময় ফ্রান্সের কোন ধরনের সরকার ছিল

উত্তর: ফ্রান্সের সম্রাট লুই ১৬ (রাজত্বকাল:১৭৭৪ – ১৭৯২) যখন রাজকীয় অর্থের সংকটে পড়েন তখনই বৈপ্লবিক সংকটকাল শুরু হয়। অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখলে বলতে হয় ফরাসি রাজের শোধক্ষমতা (solvency) ছিল ফরাসি রাষ্ট্রের শোধক্ষমতার সমমানের। ফরাসি রাজ বিপুল পরিমাণ ঋণের ফাঁদে পড়েছিলো যা তদানীন্তন অর্থ সংকটের সৃষ্টি করে।

লুই ১৫ (রাজত্বকাল:১৭১৫ – ১৭৭৪) এবং লুই ১৬-এর শাসনকালে মূলত অর্থ বিভাগের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীদের সিদ্ধান্ত রাজকীয় অর্থ ব্যবস্থাপনার জন্য গৃহীত হয়েছিলো। মন্ত্রীদের মধ্যে মূল হিসেবে বলা যায় Baron de Laune Anne Robert Jacques Turgot (অর্থ বিভাগের মহানিয়ন্ত্রক:১৭৭৪ – ১৭৭৬) এবং জ্যাক নেকারের (অর্থ বিভাগের মহানিয়ন্ত্রক:১৭৭৭ – ১৭৮১) নাম।

তারা বারবার অর্থ সমস্যার সমাধানের জন্য ফরাসি করারোপণ পদ্ধতিকে ঢেলে সাজানোর প্রস্তাব করেন যা কোন সফলতার মুখ দেখেনি। আর এ ধরনের উদ্যোগ সংসদ থেকে ব্যাপক বিরোধিতার সম্মুখীন হয়। সংসদ তখন ছিলো Robe Nobility-দের করায়ত্তে যারা নিজেদেরকে জাতির অভিভাবক জ্ঞান করতেন। এর ফলশ্রুতিতে দুজন মন্ত্রীই পদচ্যুত হন। চার্লস আলেকজান্ডার দ্য ক্যালোঁ, যিনি ১৭৮৩ সালে অর্থ বিভাগের মহানিয়ন্ত্রকের দায়িত্ব পান, বিশিষ্ট ব্যয়সমূহের জন্য একটি নতুন নীতিমালা হাতে নেন যার মাধ্যমে তিনি রাষ্ট্রের প্রধান ঋণদাতাদের বুঝানোর চেষ্টা চালান।

ফরাসি বিপ্লব পরবর্তী ফ্রান্স পুনর্গঠনে, বিপ্লবের পরবর্তী ফ্রান্স পুনর্গঠনে নেপােলিয়ন বােনাপার্টের গণমুখী সংস্কারের বর্ণনা

নেপােলিয়ন বােনাপার্টের গণমূখী সংস্কারসমূহ ব্যাখ্যা: নেপােলিয়ন বােনাপার্টের সংস্কার : ফরাসি দেশকে আধুনিক চরিত্র দানের জন্যে নেপােলিয়ন বােনাপার্ট প্রশাসন, আইন, বিচার, ধর্ম, শিক্ষা, অর্থনীতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব সংস্কার সাধন করেন।

পুরাতন ঘুণেধরা সমাজ ব্যবস্থাকে নতুনভাবে ঢেলে সাজানাের কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের মাধ্যমে নেপােলিয়ন ফরাসি বিপ্লবের সত্যিকার সাফল্য আনয়ন করেছেন।

ফরাসি সমাজ ও রাষ্ট্রীয় জীবনে শান্তি, শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা | নিশ্চিত হয়। নেপােলিয়ন বােনাপার্টের সূচিত উল্লেখযােগ্য সংস্কারসমূহ এখন আলােচিত হচ্ছে :

১। প্রশাসন বিকেন্দ্রীকরণ:

১৭৮৯ সালে বিপ্লবের পর ফরাসি দেশে প্রশাসনকে বিকেন্দ্রীকরণ শুরু করা হয়। এর ফলে জেলা ও প্রদেশের সঙ্গে কেন্দ্রের সম্পর্ক শিথিল হয়ে পড়ে। নেপােলিয়ন বােনাপার্ট কেন্দ্রীয়ভাবে প্রদেশ ও জেলায় দক্ষ ও অভিজ্ঞ প্রশাসকদের নিয়ােগ প্রদানসহ গােটা প্রশাসনের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেন।

আগে এই শাসনকর্তাগণ স্থানীয় ভােটে নির্বাচিত হতেন। নেপােলিয়ন নির্বাচনের পরিবর্তে মনােনয়নকে প্রাধান্য দেন। প্রদেশগুলাের যাবতীয় ক্ষমতা | প্রিফেকদের হাতে রাখেন। তাদের নিয়ােগের ক্ষেত্রে যােগ্যতাই একমাত্র শর্ত ছিল। তাদের অধীন উপ – প্রিফেকগণ কাজ করতেন। সকল শ্রেণির প্রশাসক ও সরকারি কর্মকর্তাকে কনসাল হিসেবে তিনিই নিয়ােগ দিতেন।

এ সব তিনি সম্পন্ন করতেন ফ্রান্সের রাষ্ট্রীয় পরিষদ তথা Council of State. এর মাধ্যমে। উক্ত পরিষদের সদস্যদের তিনি মনােনীত করতেন। নতুন যে কোনাে আইনের উৎস হিসেবে এবং প্রশাসনিক বিচারালয়রূপে এ পরিষদের সদস্যদের তিনি মনােনীত করতেন।

নতুন যে কোনাে আইনের উৎস হিসেবে এবং প্রশাসনিক বিচারালয়রূপে এ পরিষদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। নেপােলিয়ন ফ্রান্সের কৌলিন্য প্রথা উচ্ছেদ করে গুণী ও যােগ্য কর্মচারীদের পুরস্কৃত করার জন্য মর্যাদাসূচক ‘লিজিয়ন অব অনার’ (Legion of Honour) নামে একটি রাষ্ট্রীয় পদকের প্রবর্তন করেন।

২। অর্থনৈতিক সংস্কার:

ফ্রান্সের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা সামন্ততান্ত্রিক ছিল। ফলে ফ্রান্স আর্থিক ও রাজস্ব সংকটে জর্জরিত ছিল। বিপ্লবের পর বিক্ষিপ্ত-বিচ্ছিন্নভাবে কিছু কিছু সংস্কার আনা হলেও রাজনৈতিক অস্থিরতা ও সংকটের কারণে ফ্রান্স আর্থিকভাবে দ্রুত উন্নতি লাভ করতে পারছিল না।

নেপােলিয়ন বােনাপার্ট ১৭৯৯ সালে প্রথম কনসালের দায়িত্ব নেওয়ার পর আর্থিক ব্যবস্থাকে একেবারে ঢেলে সাজান। ১৮০০ সালে তিনি Bank of France প্রতিষ্ঠা করেন।

সরকারি ঋণ ও কর আদায়কারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে ব্যাংকর্টি ফ্রান্সে আধুনিক অর্থ ব্যবস্থার সূচনা করে। ব্যাংকর্টি ১৮০৩ সালে ব্যাংক নাে, প্রবর্তনের অধিকার পায়। ফরাসি মুদ্রা ফ্রাঁর স্থায়িত্ব বিধান করা হয়। নেপােলিয়ন নিজের নামে স্বর্ণের ধাতব প্রচলন করেন।

নেপােলিয়ন অর্থ-দপ্তরকে রাজস্ব ও অডিট বিভাগে বিভক্ত করেন। প্রত্যক্ষ ও পরােক্ষ করের মধ্যে ভারসাম্য বজ রাখার জন্যে নতুন রাজস্ব ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়। একই সঙ্গে জনসাধারণের আর্থিক ক্ষমতার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে কর ব্যবস্থা চালু করা হয়।

নেপােলিয়ন নতুন কর ব্যবস্থাকে কার্যকর করতে নতুন কর্মচারী নিয়ােগের ব্যবস্থা করেন নেপােলিয়নের প্রবর্তিত অর্থনৈতিক নীতিমালা ফ্রান্সের অর্থনৈতিক গতিবেগ সৃষ্টি করে, কৃষি ও শিল্পে উন্নতি হু ব্যবসা-বাণিজ্যে স্থবিরতা কাটতে শুরু করে।

তবে ব্যাপকভাবে যুদ্ধে জড়িয়ে ফ্রান্সের অর্থনীতিকে দুর্বল করে ফেলে নেপােলিয়ন বােনাপার্ট নিজেই। ফলে ফ্রান্স সাসী গভীর সংকটে পড়ে। | সেই সংকটের তােড়ে তিনিও ক্ষমতড়া হন।

৩। আইন সংস্কার :

নেপােলিয়ন নিজেই বলেছেন, “আমার যে কাজৰ্টি চিরস্থায়ী হবে তা হলাে আইন সংহিতা” । ফ্রান্সে আগে তেমন কোনাে বিধিবদ্ধ আইন ছিল না।

নেপােলিয়ন অত্যন্ত জটিল এবং দুরূহ এই কাজটি সম্পন্ন করেছেন। বিপ্লয়ে অন্যতম আদর্শ সামাজিক সাম্যের প্রতি দৃষ্টি রেখে আধুনিক ফরাসি সমাজ গঠনের লক্ষ্যে আইন পরিমার্জন ও প্রণয় করা অপরিহার্য হয়ে পড়ে। নেপােলিয়ন বােনাপার্ট দেশের আইনজ্ঞদের নিয়ে একটি কমিটি গঠন করে দেন।

আইনজ্ঞ কমির্তি রােমান আইনসহ ফরাসি সমাজের বাস্তবতা ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করে যে আইনের দলিল রচনা করেন ই পরবর্তী সময়ে কোড অব নেপােলিয়ন বা নেপােলিয়নীয় সংহিতা নামে পরিচিতি পায়। এতে দেওয়ানি, ফৌজদা। এবং বাণিজ্যিক মিলিয়ে মােট ২,২৮৭ টি আইনের ধারা স্থান পায়।

এ আইনকে অনেকে ফরাসি সমাজের নতু বাইবেল তথা দিক নির্দেশনা হিসেবে গণ্য করেন। তবে এই সংহিতায় যেমন আধুনিক আইনের অধিকারের স্বীকৃ মেলে, তেমনি এতে পুরাতন সামন্ত ফরাসি সমাজের অগণতান্ত্রিক নিয়ম-কানুনেরও উপস্থিতি ছিল।

গণতান্ত্রিক চরিত্রের কতিপয় ধারা নিম্নরূপ:

  • ক, আইনের চোখে সকল নাগরিকের সমানাধিকার নিশ্চিত করা,
  • খ. সামাজিক সাম্য স্থাপন করা,
  • গ, একমাত্র যােগ্যতার ভিত্তিতে সরকারি চাকরিতে নিয়ােগ দেওয়া
  • ঘ. সামন্ততন্ত্র বিলােপ করে নতুন ভূমি ব্যবস্থা চালু করা,
  • ঙ. ফৌজদারি আইন, বিধি, যুক্তিবাদ ও প্রাকৃতিক আইনের আলােকে সমন্বয় করা,
  • চ. বিচারের ক্ষেত্রে জুরি প্রথা চালু করা, দু, রাজনৈতিক অপরাধীদের সাধারণ অপরাধী থেকে আলাদা মর্যাদা দেওয়া। মূলত ব্যক্তি স্বাধীনতা, আইনের দৃষ্টিতে সমতা, রাষ্ট্রের মর্যাদা দেওয়া।
  • মূলত ব্যক্তি স্বাধীনতা, আইনের দৃষ্টিতে সমতা, রাষ্ট্রের ধর্মনিরপেক্ষ চরিত্র, বিবেকের স্বাধীনতা, ধর্মীয় স্বাধীনতা, নেওয়ার অধিকার ইত্যাদি স্বীকৃত হয়।
  • শুধু ফ্রান্সের জন্যই নয়, ইউরােপের দেশ ও জাতিসমূহকেও আন্দোলিত করে। ফ্রান্সের শ্রেষ্ঠত্ব ও কর্তৃত্ব অনেক দেশই সে কারণে মেনে নিতে প্রস্তুত ছিল। পনি আজ শাখা এই সন্ধিতে কান পেয়েগিল। যেমন :
    • ১. পুরুষ ও নারীর সমঅধিকার সংহিতায় মেনে নেওয়া হয় নি।
    • ২. নারীদের সম্পত্তির অধিকার স্বীকার করা হয় নি,
    • ৩. স্ত্রী, সন্তান ও পরিবারের সদস্যদের ওপর পিতার কর্তৃত্ব ছিল,
    • ৪. মালিক ও শ্রমিকের স্বার্থ সমানভাবে গুরুত্ব না দেওয়া, এ ক্ষেত্রে

উভয়ের মধ্যে যে কোনাে বিরােধে মালিকের স্বার্থই বিবেচনায় নেওয়ার বিধান রাখা হয়। এসব সীমাবদ্ধতার পরও নেপােলিয়নের সংহিতার প্রতি কৃষক এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির ব্যাপক সমর্থন ছিল।

৪। শিক্ষা সংস্কার :

নেপােলিয়ন বােনাপার্ট সমগ্র ফরাসি জাতিকে শিক্ষিত করার গুরুত্ব বিশেষভাবে উপলব্ধি করেছিলেন। সে কারণে তিনি জাতীয়ভাবে শিক্ষা সংস্কারে হাত দেন। প্রতিটি প্রিফেক্ট অথবা সাব -প্রিফেক্টের অধীন একটি করে প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন, মাধ্যমিক ও গ্রামার স্কুলগুলােতে ভাষা শিক্ষা, শহরে লিসে (Lycee) তথা সরকারি আদর্শ বিদ্যালয় স্থাপন উল্লেখযােগ্য উদ্যোগ ছিল।

লিসেগুলাে আধা সামরিক ছিল। নেপােলিয়নের পৃষ্ঠপােষকতায় ১৮০৮ খ্রিস্টাব্দে ফ্রান্সে ‘University of France’ প্রতিষ্ঠিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন নতুন বিভাগ চালু করা এবং বৈজ্ঞানিক গবেষণা ও প্রায়ােগিক বিদ্যার প্রসারে মনােযােগ দেওয়া হয়।

৫। বাণিজ্য আইন :

ফ্রান্সে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসারে বাণিজ্য সংক্রান্ত বিরােধ দূরীকরণের লক্ষ্যে বাণিজ্য আদালত স্থাপন ও বিধিবদ্ধ আইন প্রচলন করা হয়।

৬। ধর্ম সংস্কার :

ফ্রান্সে বিপ্লবের পর গিজার সঙ্গে রাষ্ট্রের একটি বিরােধ চলে আসছিল। নেপােলিয়ন পােপের দাবির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এই বিরােধ নিষ্পন্ন করেন। এর্টিকে ইহিহাসে মীমাংসা নীতি বলা হয়।

১৮০১ সালে উভয়ের মধ্যে স্থির হয় যে, ফরাসি গিজার যাজকগণ রাষ্ট্র কর্তৃক নিয়ােগ প্রাপ্ত হবেন এবং পােপ তা অনুমান করবেন, ধর্মযাজকগণ রাষ্ট্রের কাছ থেকে বেতন ভাতাদি পাবেন।

ফরাসি বিপ্লব পরবর্তী ফ্রান্স পুনর্গঠনে Pdf

আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন 

আরো বিশদে পড়ার জন্য

অল ইন ওয়ান ইতিহাস রেফারেন্স – ক্লাস – IX



অল ইন ওয়ান ইতিহাস রেফারেন্স

ক্লাস – 9 এর জন্য.



ফরাসি বিপ্লবের সময় ফ্রান্সে কোন ধরনের সরকার ছিল

উত্তর: ফ্রান্সের সম্রাট লুই ১৬ (রাজত্বকাল:১৭৭৪ – ১৭৯২) যখন রাজকীয় অর্থের সংকটে পড়েন তখনই বৈপ্লবিক সংকটকাল শুরু হয়। অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখলে বলতে হয় ফরাসি রাজের শোধক্ষমতা (solvency) ছিল ফরাসি রাষ্ট্রের শোধক্ষমতার সমমানের। ফরাসি রাজ বিপুল পরিমাণ ঋণের ফাঁদে পড়েছিলো যা তদানীন্তন অর্থ সংকটের সৃষ্টি করে।


আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।