WBBSE Life Science Class 9, Tissue | Model Activity Task Class 9 Part 8 Life Science
- WBBSE Life Science Class 9, Tissue | Model Activity Task Class 9 Part 8 Life Science
- Model Activity Task Class 9 Part 7 Life Science | মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 9
- কোষ পর্দা কাকে বলে
- কোষ পর্দার গঠন ব্যাখ্যা করো
- কোষপর্দার বৈশিষ্ট্য বা কাজ
- কোষ পর্দার ফ্লুইড মোজাইক মডেল, কোষ ঝিল্লির গঠনকে কেন ফ্লুইড মোজাইক মডেল বলা হয়?
- চিত্রসহ কোষ পর্দার ফ্লুইড মোজাইক মডেল বর্ণনা করো
- কোষ বিভাজন, কোষ বিভাজন কাকে বলে
- কোষ বিভাজনের প্রকারভেদ
- কোষ বিভাজন এর সঙ্গে প্রজননের সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করো, কোষ বিভাজনের সঙ্গে প্রজননের সম্পর্ক, কোষ বিভাজনের সঙ্গে প্রজননের সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করো
- কোষ বিভাজনে সেন্ট্রোজোম এর ভূমিকা
- কোষচক্রের g0 দশা আবদ্ধ থাকে এমন একটি কোষের উদাহরণ দাও
- কোষের অভ্যন্তরে কত প্রোটিন সংশ্লেষণ সংঘটিত হয়, কোষের অভ্যন্তরে কত প্রোটিন সংশ্লেষণ হয়
- কোষের মস্তিষ্ক কাকে বলে, কোষের মস্তিষ্ক কোনটি
- গবলেট কোষ এর সংজ্ঞা দাও
- গবলেট কোষ কোথায় থাকে
- চোখের রেটিনায় উপস্থিত কোন কোষ, চোখের রেটিনাতে উপস্থিত কোন কোষ মৃদু আলোয় দর্শনে সাহায্য করে
- রড কোষ ও কোণ কোষ এর পার্থক্য
- নির্জল কোষের তড়িচ্চালক বলের মান কত
- প্রস্তর কোষ কাকে বলে
- FAQ | মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 9
Model Activity Task Class 9 Part 7 Life Science | মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 9
কোষ পর্দা কাকে বলে
সজীব কোশের প্রোটোপ্লাজমকে আবৃত করে প্রোটিন ও লিপিডের সমন্বয়ে গঠিত , স্থিতিস্থাপক , অর্ধভেদ্য পর্দাকে কোষপর্দা বা প্লাজমা পর্দা বলে।
কোষ পর্দার গঠন ব্যাখ্যা করো
গঠন বিভিন্ন বিজ্ঞানী কোশপর্দার গঠন বিভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করেছেন । এর মধ্যে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ হল সিঙ্গার ও নিকলসন প্রস্তাবিত ফ্লুইড মোজেইক মডেল। এই মডেল অনুযায়ী-
- কোষপর্দাতে দুটি ফসফোলিপিড স্তর কোশপদী রয়েছে , একে লিপিড দ্বিস্তর বলে।
- লিপিড দ্বিস্তরের মধ্যে গ্লোবিউলার প্রোটিন অণু মোজাইকের মতো ইতস্তত ছড়িয়ে থাকে।
- এই প্রোটিনগুলি তরল লিপিড স্তরের মধ্যে দিয়ে চলাচল করতে সক্ষম । আবার , লিপিড অণুগুলিও নিজের স্থান পরিবর্তনে সক্ষম , যার জন্য এর নাম তরল মোজাইক গঠন ।
- প্রোটিনগুলি দু – প্রকারের হয় । কিছু কিছু প্রোটিন , দুটি লিপিড স্তরকে আংশিক বা পুরোপুরি ভেদ করে অবস্থান করে । এদের অভ্যন্তরীণ প্রোটিন বা পর্দান্তর প্রোটিন বলে । অন্য প্রোটিনগুলি আলগাভাবে বাইরে বা ভেতরের দিকে লিপিড স্তর বা পর্দান্তর প্রোটিনের সঙ্গে যুক্ত থাকে , এদের বাহ্যিক বা প্রান্তীয় প্রোটিন বলে।
কোষপর্দার বৈশিষ্ট্য বা কাজ
কোষপর্দার কাজ গুলি হল –
- কোশের আকৃতি প্রদান করে এবং প্রোটোপ্লাজমকে রক্ষা করে।
- কোশস্তরে ব্যাপন ও অভিস্রবণ সংঘটিত হওয়ার ক্ষেত্রে মুখ্য ভূমিকা নেয়।
- পিনোসাইটোসিস ও ফ্যাগোসাইটোসিস পদ্ধতিতে এটি যথাক্রমে তরল ও কঠিন খাদ্য , কোশের ভিতরে প্রবেশে সাহায্য করে।
- বিভিন্ন পদার্থের পরিবহণ নিয়ন্ত্রণ করে।
- কোশ – অঙ্গাণু উৎপন্ন করে ও তাদের রক্ষা করে।
- রাইবোজোমযুক্ত পর্দা প্রোটিন সংশ্লেষে অংশ নেয়।
কোষ পর্দার ফ্লুইড মোজাইক মডেল, কোষ ঝিল্লির গঠনকে কেন ফ্লুইড মোজাইক মডেল বলা হয়?
১৯৭২সালে সিঙ্গার ও নিকলসন কোষ ঝিল্লির গঠন সম্পর্কিত ফ্লুইড মোজাইক মডেল প্রদান করেন। তাদের মতে কোষ ঝিল্লি লিপিড ও প্রোটিনের মোজাইক নিয়ে গঠিত।
ফ্লুইড বা তরল হিসেবে থাকে লিপিড। আর খন্ড খন্ড মোজাইকের মত অবস্থান করে প্রোটিন। তরল লিপিডে মোজাইকের মত প্রোটিন অণু ডুবে বা ভেসে থাকে তাই এই মডেল কে ফ্লুইড মোজাইক মডেল বলে।
চিত্রসহ কোষ পর্দার ফ্লুইড মোজাইক মডেল বর্ণনা করো
প্লাজমামেমব্রেনের গঠন বর্ণনায় ১৯৭২ সালে এস. জে. সিঙ্গার এবং জি. এল. নিকলসন কর্তৃক প্রবর্তিত মডেলটিকে বলা হয় ফ্লুইড মোজাইক মডেল। এখন পর্যন্ত বিভিন্ন মডেলের মধ্যে এটি সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য মডেল। এ মডেল অনুযায়ী মেমব্রেনটি দ্বিস্তর বিশিষ্ট। প্রতিটি স্তর ফসফোলিপিড দিয়ে গঠিত। উভয় স্তরের হাইড্রোকার্বন লেজটি (পানিবিদ্বেষী / হাইড্রোফোবিক) সামনাসামনি বা মুখোমুখি থাকে এবং পানিগ্রাহী মেরু অংশ বিপরীত দিকে থাকে। ঝিল্লীর প্রোটিন অণুগুলো ফসফোলিপিড স্তরে এখানে সেখানে বিক্ষিপ্তাবস্থায় থাকে। ফ্লুইড মোজাইক মডেল অনুযায়ী প্রোটিন ও গঠন উপাদানসমূহকে স্থির ধরা হয় না , বরং মনে করা হয় এরা ফসফোলিপিডে ভেসে থাকে। ফলে বস্তুর একটি মোজাইক তৈরি হয়। কার্বোহাইড্রেট এবং অন্যান্য উপাদানও ফসফোলিপিড মাধ্যমে এখানে সেখানে মিশে থাকতে পারে। ফ্ল্ইুড-মোজাইক মডেল অনুযায়ী কোষঝিল্লীর গাঠনিক উপাদান নিম্নরূপ :
- লিপিড বাইলেয়ার: এটি ফসফোলিপিড দিয়ে তৈরী। প্রতিটি ফসফোলিপিডে এক অণু গ্লিসারল থাকে এবং গ্লিসারলের সাথে দুটি ননপোলার ফ্যাটি এসিড লেজ এবং একটি পোলার ফসফেট মাথা থাকে।
- মেমব্রেন প্রোটিন: কোষঝিল্লীতে তিন ধরনের প্রোটিন শনাক্ত করা হয়েছে। যেমন:
- (ক) ইনটিগ্রাল প্রোটিন- এগুলো ঝিল্লীর উভয় সার্ফেস পর্যন্ত বিস্তৃত থাকে।
- (খ) পেরিফেরাল প্রোটিন- এগুলো ঝিল্লীর সার্ফেসে থাকে ; এবং
- (গ) লিপিড সম্পৃক্ত প্রোটিন- এগুলো লিপিড কোর-এ সম্পৃক্ত।
- গ্লাইকোক্যালিক্স : এটি ঝিল্লীর উপর একটি চিনির স্তর বিশেষ। গ্লাইকোপ্রোটিন এবং গ্লাইকোলিপিডকে মিলিতভাবে গ্লাইকোক্যালিক্স বলা হয়।
- কোলেস্টেরল: প্রাণী কোষের ঝিল্লীতে এটি অপেক্ষাকৃত বেশি থাকে।
কোষ বিভাজন, কোষ বিভাজন কাকে বলে
কোষ বিভাজন একটি মৌলিক ও অত্যাবশ্যকীয় প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে জীবের দৈহিক বৃদ্ধি ও বংশ বৃদ্ধি ঘটে। যে প্রক্রিয়ায় একটি কোষ বিভাজিত হয়ে একাধিক কোষের সৃষ্টি করে তাকে কোষ বিভাজন বলা হয়।
যে কোষটি বিভাজিত হয় তাকে মাতৃকোষ এবং বিভাজনের ফলে যে নতুন কোষ উৎপন্ন হয়, তাকে অপত্য কোষ বলা হয়।
কোষ বিভাজনের প্রকারভেদ
জীবজগতে তিন প্রকারের কোষ বিভাজন দেখা যায়। যথা-
- ১. অ্যামাইটোসিস বা প্রত্যক্ষ কোষ বিভাজন (amitosis)
- ২. মাইটোসিস বা সমীকরণিক কোষ বিভাজন (mitosis) এবং
- ৩. মায়োসিস বা হ্রাসমূলক কোষ বিভাজন (meiosis)।
কোষ বিভাজন এর সঙ্গে প্রজননের সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করো, কোষ বিভাজনের সঙ্গে প্রজননের সম্পর্ক, কোষ বিভাজনের সঙ্গে প্রজননের সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করো
প্রতিদিন, প্রতি ঘন্টা, প্রতি সেকেন্ডে জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলির একটি আপনার শরীরে চলছে – কোষগুলি বিভক্ত হচ্ছে। কোষ বিভাজিত হলে তারা নতুন কোষ তৈরি করে। একটি একক কোষ বিভক্ত হয়ে দুটি কোষ তৈরি করে এবং এই দুটি কোষ তারপর বিভক্ত হয়ে চারটি কোষ তৈরি করে, ইত্যাদি। আমরা এই প্রক্রিয়াটিকে “কোষ বিভাজন” এবং “কোষের প্রজনন” বলি, কারণ পুরানো কোষ বিভাজিত হলে নতুন কোষ তৈরি হয়। কোষের বিভাজনের ক্ষমতা জীবন্ত প্রাণীর জন্য অনন্য।
কোষ কখন বিভক্ত হবে তা কীভাবে জানবে?
কোষ বিভাজনে, যে কোষটি বিভাজিত হয় তাকে “প্যারেন্ট” কোষ বলে। অভিভাবক কোষ দুটি “কন্যা” কোষে বিভক্ত। প্রক্রিয়া তারপর কোষ চক্র বলা হয়.
কোষগুলি সাইক্লিন নামক বিশেষ প্রোটিন থেকে রাসায়নিক সংকেত ব্যবহার করে একে অপরের সাথে যোগাযোগ করে তাদের বিভাজন নিয়ন্ত্রণ করে। এই সংকেতগুলো সুইচের মতো কাজ করে যাতে কোষ কখন বিভাজন শুরু করতে হবে এবং পরে কখন বিভাজন বন্ধ করতে হবে। কোষগুলি বিভক্ত হওয়া গুরুত্বপূর্ণ যাতে আপনি বৃদ্ধি পেতে পারেন এবং আপনার কাটাগুলি নিরাময় করতে পারেন। কোষের সঠিক সময়ে বিভাজন বন্ধ করাও গুরুত্বপূর্ণ। যদি একটি কোষ বিভাজন বন্ধ করতে না পারে যখন এটি বন্ধ করার কথা, এটি ক্যান্সার নামক রোগের দিকে নিয়ে যেতে পারে।
ত্বকের কোষের মতো কিছু কোষ ক্রমাগত বিভাজিত হয়। আমাদের হারিয়ে যাওয়া ত্বকের কোষগুলি প্রতিস্থাপন করতে আমাদের ক্রমাগত নতুন ত্বকের কোষ তৈরি করতে হবে। আপনি কি জানেন যে আমরা প্রতি মিনিটে 30,000 থেকে 40,000 মৃত ত্বকের কোষ হারাচ্ছি? তার মানে আমরা প্রতিদিন প্রায় 50 মিলিয়ন কোষ হারাই। এটি প্রতিস্থাপন করার জন্য অনেকগুলি ত্বকের কোষ, ত্বকের কোষগুলিতে কোষ বিভাজন করা এত গুরুত্বপূর্ণ। অন্যান্য কোষ, যেমন স্নায়ু এবং মস্তিষ্কের কোষ, অনেক কম প্রায়ই বিভক্ত হয়।
কোষ বিভাজনে সেন্ট্রোজোম এর ভূমিকা
সেন্ট্রোজোমের কাজ, গুরুত্ব বা ভূমিকা নিচে আলোচনা করা হল
- মাইটোসিস কোষ বিভাজনের সময় দ্বিত্ব সেন্ট্রোজোম থেকে মাইক্রোটিউবিউল উৎপন্ন হয় মাইটোটিক স্পিন্ডেল গঠন করে। এই স্পিন্ডলের সাহায্যে বিভাজিত ক্রোমোজোমগুলি কোষের মেরুতে গমন করে।
- সেন্ট্রোজোম মাইক্রোটিউবিউল গুলির সৃষ্টির সূচনা স্থান হিসেবে কাজ করে।
- মাইক্রোটিউবিউল গুলি টিউবিউলিন নামক প্রোটিন এর সাহায্যে প্রলম্বিত হলেও সেন্ট্রোজোম মাইক্রোটিউবিউল গঠিত হতে পারে না।
- সেন্ট্রোজোমের অন্তর্গত সেন্ত্রিওল শুক্রাণুর পশ্চাৎ গঠনে সাহায্য করে।
- মাকুযন্ত্র সৃষ্টি করে।
- ফ্লাজেলা ও সিলিয়া গঠন করে ।
- এই ছিল সেন্ট্রোজোমের কাজ, গুরুত্ব বা ভূমিকা।
কোষচক্রের g0 দশা আবদ্ধ থাকে এমন একটি কোষের উদাহরণ দাও
স্নায়ু কোষ এবং হৃদয় কোষ।
কোষগুলি বিভিন্ন সময়ের জন্য G0 এ প্রবেশ করে এবং কিছু কোষ G0 পর্যায়ে প্রবেশ করে এবং সেখানে চিরকাল থাকে। কোষের কিছু উদাহরণ যা G0 এ প্রবেশ করে এবং চিরকাল থাকে তা হল স্নায়ু কোষ এবং হৃদপিন্ডের কোষ। এর কারণ হল তারা পরিপক্কতায় পৌঁছে গেলে, স্নায়ু এবং হৃদপিন্ডের কোষগুলি আবার বিভক্ত হয় না, তাই তারা G0 পর্যায়ে থাকে।
কোষের অভ্যন্তরে কত প্রোটিন সংশ্লেষণ সংঘটিত হয়, কোষের অভ্যন্তরে কত প্রোটিন সংশ্লেষণ হয়
20 থেকে 25 গ্রাম। তার মানে আপনার শরীর এক বসার মধ্যে সবচেয়ে বেশি শোষণ করতে পারে প্রায় 25 গ্রাম প্রোটিন। এই ক্ষেত্রে, “এক বসা” 1.5-2 ঘন্টার সময়কে বোঝায়। গবেষণায় দেখা গেছে, ঘণ্টায় ভাঙ্গা, শরীরের দ্রুত-পাচনকারী প্রোটিন শুষে নিতে পারে ঘণ্টায় প্রায় 10 গ্রাম হারে।
কোষের মস্তিষ্ক কাকে বলে, কোষের মস্তিষ্ক কোনটি
নিউক্লিয়াসকে কোষের মস্তিষ্ক বলে।
গবলেট কোষ এর সংজ্ঞা দাও
গবলেট কোষগুলি প্লুরিপোটেন্ট স্টেম সেল থেকে উদ্ভূত হয় এবং তাদের গবলেট, কাপের মতো চেহারা থেকে তাদের নামটি এসেছে। গবলেট কোষের প্রাথমিক কাজ হল মিউসিন নিঃসরণ করা এবং একটি প্রতিরক্ষামূলক শ্লেষ্মা স্তর তৈরি করা। গবলেট কোষগুলিও ইমিউনোরেগুলেশনের সাথে জড়িত বলে মনে করা হয়।
গবলেট কোষ কোথায় থাকে
গবলেট কোষগুলি বেশিরভাগই ছোট অন্ত্র এবং শ্বাসতন্ত্রের এপিথেলিয়ায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে পাওয়া যায়। গবলেট কোষগুলির রূপবিদ্যা তাদের কার্যকে প্রতিফলিত করে, কোষে মিউকিন নামক গ্লাইকোসিলেটেড প্রোটিন উত্পাদনের জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত অর্গানেল রয়েছে। শ্বাসযন্ত্রের ট্র্যাক্টে, মিউকিনগুলি বায়ু দ্বারা শ্বাস নেওয়া বড় কণাগুলিকে ধরতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। শ্বাসযন্ত্রের গাছের নিচে গেলে, গবলেট কোষের সংখ্যা হ্রাস পায়, যখন ক্লাব কোষের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। এটি টার্মিনাল ব্রঙ্কিওলের কারণে বিভিন্ন ধরণের সুরক্ষা প্রয়োজন যা ক্লাব কোষগুলি তাদের আনতে পারে – শ্বাস নেওয়া টক্সিনগুলি ভেঙে ফেলা যা গবলেট কোষের শ্লেষ্মা দ্বারা বন্ধ করা যায় না।
চোখের রেটিনায় উপস্থিত কোন কোষ, চোখের রেটিনাতে উপস্থিত কোন কোষ মৃদু আলোয় দর্শনে সাহায্য করে
রেটিনায় দুই ধরনের আলোকসংবেদী কোষ থাকে। এরা হল – রডকোষ এবং কোন্কোষ।
- রডকোষ আবছা/মৃদু আলোতে দেখতে সাহায্য করে, আর
- কোন্কোষ স্বাভাবিক/উজ্জ্বল আলোতে দেখতে সাহায্য করে। কোন্কোষ থাকার জন্য আমরা বিভিন্ন রং চিনতে পারি এবং তাদের মধ্যে পার্থক্য করতে পারি।
রড কোষ ও কোণ কোষ এর পার্থক্য
রড কোষে রঞ্জক থাকে রোডোপসিন। রেটিনা অক্ষিগোলকে থাকে। অন্ধকারে দেখতে সাহায্য করে রড কোষ। রড এবং কোণ কোষের মধ্যে পার্থক্য নিম্নরূপ-
রড কোষ | কোণ কোষ |
---|---|
(1) রডগুলি ছড়ি আকৃতির। | (1) শঙ্কুগুলি শঙ্কু আকৃতির। |
(2) ছিদ্রগুলিতে আরও ফটোপ্লাগমেন্ট থাকে। | (2) শঙ্কু ফটোপ্লাগমেন্ট কম থাকে। |
(3) চক্রের প্রতিক্রিয়া ধীর গতির। | (3) শঙ্কু দ্রুত হয়। |
(4) কোণে কম স্প্লিফিকেশন রয়েছে, তবুও রডগুলিতে একক কোয়ান্টাম সনাক্তকরণের কারণে উচ্চতর বিস্তার রয়েছে। | (4) শঙ্কু (এস-কোণ ব্যতীত) ব্যতীত, রডের প্রতিক্রিয়াটি প্রশমিত হয় যখন একটি রঙ্গক ছোট পরিমাণ রক্তপাত হয়। |
নির্জল কোষের তড়িচ্চালক বলের মান কত
উত্তর:- ‘একটি নির্জল কোষের তড়িচ্চালক বল 1.5 ভোল্ট’ -এর অর্থ হল, কোষটির ধনাত্বক মেরু থেকে ঋণাত্বক মেরুতে 1 কুলম্ব পরিমাণ তড়িৎ চালনা করতে 1.5 জুল কাজ করতে হয় ।
প্রস্তর কোষ কাকে বলে
ফ্লুেরাইডের কোশপ্রাকারে লিগনিন সণিত হওয়ার ফলে তা পাথরের মতাে শক্ত হয়ে যায়। তখন সেই ফ্লেরেনকাইমা কোশকে প্রস্তর কোশ বা স্টোন সেল বলে।
অবস্থান: আপেল, পেয়ারা, ন্যাসপাতি ইত্যাদি ফলের শাঁসে ও মটর, মুগ ইত্যাদি বীজের বীজত্বকে এটি অবস্থান করে।
আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন
আরো বিশদে পড়তে
পশ্চিমবঙ্গ বোর্ড WBBSE-এর ছাত্রদের জন্য ক্লাস 9 লাইফ সায়েন্স নোট এবং রেফারেন্স বই তাদের সহজে প্রস্তুত করতে এই বইটি বাংলা মাধ্যমের ছাত্রদের জন্য
FAQ | মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 9
তড়িৎ কোষ কাকে বলে
Ans – যে যন্ত্রের সাহায্যে রাসায়নিক শক্তি বা অন্য শক্তি হতে তড়িৎ শক্তি উৎপন্ন করে তড়িৎ প্রবাহ বজায় রাখা হয় তাকে তড়িৎ কোষ (Electric cell) বলে। যেমন রাসায়নিক কোষ (Chemical cell), সৌর কোষ (Solar cell), আলোক তড়িৎ কোষ (Photoelectric cell)। সচল যন্ত্রাংশযুক্ত তড়িৎ কোষ হলো ডায়নামো (Dynamo)।