Model Activity Task Class 10 Life Science Part 8 | মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক class 10 জীবন বিজ্ঞান

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

WBBSE Class 10 Life Science | Model Activity Task Class 10 Life Science Part 8

Table of Contents

রাইবোজোমের কাজ কি, রাইবোজোম কাকে বলে

উত্তর: প্রোক্যারিওটিক কোষের সাইটোপ্লাজমে বিক্ষিপ্তভাবে এবং ইউক্যারিওটিক কোষের মধ্যে বিচ্ছিন্নভাবে, এন্ডোপ্লাজমিক জালিকার নিউক্লিয় পর্দার বহিঃগাত্রে সুসজ্জিত ভাবে একপ্রকার অতি আণুবীক্ষণিক দানাদার কোষ অঙ্গাণু দেখা যায়। এদের বলা হয় রাইবোজোম ।

সংজ্ঞা: কোষের সাইটোপ্লাজম, নিউক্লিয়াস এবং এন্ডোপ্লাজমিক জালিকার অতিক্ষুদ্র গোলাকার, রাইবো প্রোটিন নির্মিত, পর্দাবিহীন, প্রোটিন সংশ্লেষে অংশগ্রহণকারী যে অঙ্গাণু পাওয়া যায়, তাদের রাইবোজোম বলে।

রাইবোজোমের কাজ, রাইবোজোম এর কাজ কি, রাইবোজোম এর প্রধান কাজ কি

উত্তর:

  • প্রোটিন ধ্বংসকারী উৎসেচকের হাত থেকে সদ্যোজাত প্রোটিন শৃংখলকে রক্ষা করে
  • রাইবোজোমের প্রধান কাজ হলো প্রোটিন সংশ্লেষে করা।
  • ফ্যাটের বিপাক সাধন করা।

কোলেনকাইমা কলার দুটি কাজ, কোলেনকাইমা কলার কাজ, কোলেনকাইমা কলার দুটি কাজ লেখ, কোলেনকাইমা কলার দুটি কাজ লেখো, কোলেনকাইমা দুটি কাজ, কোলেনকাইমা টিস্যুর কাজ, কোলেনকাইমা কলার দুটি বৈশিষ্ট্য

উত্তর: যে সরল স্থায়ী কলার সজীব কোষগুলির কোশপ্রাচীর অসমভাবে স্থূল হয় তাকে কোলেনকাইমা বলে।

  • কোলেনকাইমা কলা উদ্ভিদকে দৃঢ় রাখতে সাহায্য করে
  • এই কলা স্থিতিস্থাপক প্রকৃতির হওয়ায় বর্ধনশীল অঙ্গগুলিকে যান্ত্রিক দৃঢ়তা প্রদান করে।
  • ক্লোরোপ্লাসটিড সমন্বিত কোলেনকাইমা কলা খাদ্য তৈরির কাজে সহায়তা করে।
  • কোষগুলির মধ‍্যে বড়ো ভ‍্যাকুয়েল দেখতে পাওয়া যায়।
  • ক্লোরোপ্লাস্টের উপস্থিতি দেখা যায়।

আবরণী কলা কাকে বলে

উত্তর: আবরণী কলা হল প্রাণী কলার চার ধরনের মৌলিক কলার একটি এবং সেই সাথে যোজক কলা, পেশী কলা এবং স্নায়বিক কলার অংশ। আবরণী কলাগুলি সারা শরীর জুড়ে অঙ্গ এবং রক্তনালীর বাহিরের দিকে এবং সেইসাথে ভেতরের দিকের অঙ্গগুলির গহব্বরের ভেতরের দিকে পথ হিসাবে কাজ করে। আবরণী কলা হল প্রাণী কলার চার ধরনের মৌলিক কলার একটি এবং সেই সাথে যোজক কলা, পেশী কলা এবং স্নায়বিক কলার অংশ। আবরণী কলাগুলি সারা শরীর জুড়ে অঙ্গ এবং রক্তনালীর বাহিরের দিকে এবং সেইসাথে ভেতরের দিকের অঙ্গগুলির গহব্বরের ভেতরের দিকে আবরণী বা আচ্ছাদন হিসাবে কাজ করে। উদাহরণস্বরূপ এপিডার্মিস, ত্বকের বাইরেরতম স্তর।

আবরণী কোষের তিনটি প্রধান অংশ রয়েছে। সেগুলো হলো শল্কাকার, স্তম্ভাকার এবং ঘনকাকার। এগুলি কোষের একক স্তরে সাধারণ আবরণ হিসাবে কাজ করে। কিছু কলাতে নিউক্লিয়াস থাকার কারণে স্তম্ভাকার কোষের একটি স্তর স্তরীভূত হতে পারে। এই ধরনের কলাকে ছদ্ম-স্তরীভূত বলা হয়। এই কোষগুলোর সমস্ত গ্রন্থি আবরণী কোষ দ্বারা গঠিত। আবরণী কোষগুলির কাজ হলো স্রাব, শোষণ, সুরক্ষা, আন্তঃকোষীয় পরিবহন এবং সংবেদন।

আইসাকার আবরণী কলার অবস্থান, আইশাকার আবরণী কলার অবস্থান, আইশাকার আবরণী কলা

উত্তর: আঁইশাকার আবরণী কলা’র (স্কোয়ামাস এপিথেলিয়ামের) কোষগুলি বৃহৎ, পাতলা এবং সমতল বা চ্যাপ্টা হয় এবং কোষে একটি বৃত্তাকার নিউক্লিয়াস থাকে । এগুলি রক্তনালীর প্রাচীর , ফুসফুসের বায়ু থলি এবং মুখবিবরের এবং নাসিকার আস্তরণগুলিতে পাওয়া যায় । এই কলা অত্যধিক পাতলা হয়ে থাকে এবং একটি সূক্ষ্ম আস্তরণের গঠন করে।

স্তম্ভাকার আবরণী কলার অবস্থান

উত্তর: স্তম্ভাকার আবরণী কলা দীর্ঘ এবং সরু কোষের একক স্তর দ্বারা গঠিত। তাদের নিউক্লিয়াস ভূমিতে বা নীচের দিকে অবস্থিত।

ঘনক আকার আবরণী কলার অবস্থান, ঘনাকার আবরণী কলার অবস্থান

উত্তর: ঘনকাকার আবরণী কোষ লালা গ্রন্থিতে পাওয়া যায়।

আবরণী কলাগুলি প্রাণীদেহে উপস্থিত প্রতিরক্ষামূলক কলা এবং আবরণী কলা শরীরের মধ্যে বেশিরভাগ অঙ্গ এবং গহ্বরকে আবৃত করে। বিভিন্ন ধরণের আবরণী কোষ রয়েছে যা তাদের অনন্য কাজের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন কাঠামো গঠন করে।

প্যারেনকাইমা কলার গঠন সংক্রান্ত তিনটি বৈশিষ্ট্য, প্যারেনকাইমা কলার গঠনসংক্রান্ত তিনটি বৈশিষ্ট্য লেখো, প্যারেনকাইমা কলার বৈশিষ্ট্য লেখ, প্যারেনকাইমা কলার গঠন সংক্রান্ত বৈশিষ্ট্য, প্যারেনকাইমা কলার গঠনগত বৈশিষ্ট্য, প্যারেনকাইমা কলার বৈশিষ্ট্য

উত্তর: পাতলা কোশপ্রাচীরবেষ্টিত, সজীব, কোশান্তর রন্ধ্রযুক্ত স্থায়ী কলাকে প্যারেনকাইমা কলা বলে।

  • প্যারেনকাইমা কলার কোশগুলি সজীব সমান ব্যাসযুক্ত এবং গোলাকার বা বহুভুজা আকৃতির হয়।
  • এই কলার কোশপ্রাকার কেবলমাত্র সেলুলোজ দ্বারা গঠিত এবং পাতলা হয় ।
  • এই কলার পরিণত কোশে বড়ো কোশগহ্বর থাকে।
  • এই কলার কোশগুলি প্রোটোপ্লাজমযুক্ত হওয়ার ফলে বৃদ্ধি ও বিভাজন ক্ষমতাযুক্ত হয়।
  • এই কলার কোশগুলির মাঝে কোশান্তর রন্ধ্র থাকে।
  • উদ্ভিদের সবুজ অঙ্গের প্যারেনকাইমা কোশে সবুজ কণা বা ক্লোরোপ্লাস্ট থাকে । ক্লোরোপ্লাস্টযুক্ত প্যারেনকাইমা কোশকে ক্লোরেনকাইমা কোশ বলা হয়।

ভাজক কলা, ভাজক কলা কাকে বলে

উত্তর: মূলে ও কাণ্ডের অগ্রভাগে অবস্থিত যে অপরিণত কলার কোশগুলি ক্রমাগত বিভাজিত হয়ে নতুন কোশের সৃষ্টি করে, তাকে ভাজক কলা বলে।

ভাজক কলার কাজ, ভাজক কলার বৈশিষ্ট্য, ভাজক কলার একটি কাজ উল্লেখ করো

উত্তর: ভাজক কলার প্রধান বৈশিষ্ট্য বা কাজগুলি হল :

  • কোশ বিভাজনের মাধ্যমে কোশের সংখ্যার বৃদ্ধি ঘটিয়ে ভাজক কলা উদ্ভিদের বৃদ্ধি ঘটায়।
  • ভাজক কলা পরিণত হয়ে স্থায়ী কলা সৃষ্টি করে।
  • প্রতিটি কোষে একটি বড় নিউক্লিয়াস এবং দানাদার ঘন সাইটোপ্লাজম থাকে।

ভাজক কলা ও স্থায়ী কলার পার্থক্য

উত্তর: যে টিস্যুর কোষগুলো পূর্ণভাবে বিকশিত ও কোষবিভাজনে অক্ষম হয় তাকে স্থায়ী টিস্যু বা কলা বলে। ভাজক কলা ও স্থায়ী কলার মধ্যে পার্থক্য নিম্নরুপ –

ভাজক কলাস্থায়ী কলার
ভাজক কলার কোষ গুলো বিভাজনে সক্ষম।স্থায়ী কলার কোষ গুলো বিভাজনে অক্ষম
ভাজক কলা কাণ্ড ও মূলের শীর্ষে অর্থাৎ বর্ধনশীল অঞ্চলে থাকেস্থায়ী কলা কাণ্ড ও মূলের বহিঃস্তরে এবং কেন্দ্রের স্তম্ভে দেখা যায়।
ভাজক কলার কোষ গুলো সজীব এবং অপরিণত হয় । স্থায়ী কলার কোষ গুলো মৃত এবং পরিণত হয়।
ভাজক কলার কোষ গুলোর কোন নির্দিষ্ট আকার নেই। স্থায়ী কলার কোষ গুলোর নির্দিষ্ট আকার আছে।
ভাজক কলার কোষ প্রাচীর পাতলা ও সেলুলোজ নির্মিত হয়।স্থায়ী কলার কোষ প্রাচীর পুরু ও সেলুলোজ ছাড়া অন্যান্য উপাদান থাকে।
ভাজক কলার কোষান্তর রন্ধ্র দেখা যায় না।স্থায়ী কলার কোষান্তর রন্ধ্র দেখা যায়।
ভাজক কলার কোষ গুলোতে কোষ গহ্বর থাকে না। স্থায়ী কলার কোষ গুলোতে কোষ গহ্বর থাকে ।
ভাজক কলা ভ্রূণ অবস্থা থেকে দেখা যায় ।ভ্রূণ অবস্থায় স্থায়ী কলা থাকে না।
উদ্ভিদ অঙ্গের বৃদ্ধি ঘটানো ভাজক কলার প্রধান কাজ। খাদ্য তৈরি ,সংবহন ও সঞ্চয় স্থায়ী কলার প্রধান কাজ।
ভাজক কলা ও স্থায়ী কলার পার্থক্য

পার্শ্বস্থ ভাজক কলা হল

উত্তর: যে ভাজক কলা উদ্ভিদের মূল ও কাণ্ডের পার্শ্বদেশের সমান্তরালে অক্ষীয়ভাবে অবস্থান করে , তাকে পার্শ্বস্থ ভাজক কলা বলে।

পার্শ্বস্থ ভাজক কলা কাজ : কোশ বিভাজনের দ্বারা মূল ও কাণ্ডের প্রস্থের বা পরিধির বৃদ্ধি ঘটানো।

পার্শ্বস্থ ভাজক কলার উদাহরণ হল

উত্তর: নালিকা বান্ডিলের অন্তর্গত ক্যাম্বিয়াম বা ফ্যাসিকুলার ক্যাম্বিয়াম এবং কর্ক ক্যাম্বিয়াম পার্শ্বস্থ ভাজক কলার উদাহরণ ।

জীবদেহে প্রোটিনের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করো যোগ কলার কাজ লেখো, জীবদেহে প্রোটিনের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করো, জীবদেহে প্রোটিনের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করো উওর, জীবদেহে প্রোটিনের ভূমিকা, জীবদেহে প্রোটিনের গুরুত্ব

উত্তর: প্রোটিন এমন একটি আবশ্যকীয় নিউট্রিয়েন্ট বা পুষ্টি উপাদান, যা আমাদের শরীরে রোজকারের জন্য দরকার। অনেক কিছু জমিয়ে রাখতে পারলেও শরীর এই অতি প্রয়োজনীয় উপাদানটিকে ধরে রাখতে পারে না। তাই শরীর যাতে সমস্ত প্রোটিন নিয়মিত ভাবে পায় তার জন্য রোজ আমাদের প্রোটিন যুক্ত খাবার খাওয়া উচিত।

প্রোটিনের উৎস

উত্তর: প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে মাছ, মাংস, ডিম, দুধ ও ডেয়ারিজাত খাদ্য, সয়াবিন ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। বাদাম ও বিনসের মতো দানাদার সবজিতে প্রচুর পরিমানে প্রোটিন থাকলেও এরা অসম্পূর্ণ। কারণ এতে সমস্ত এসেনসিয়াল অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে না।

প্রোটিনের গঠন

উত্তর: প্রোটিন আসলে কতকগুলি বড় ও জটিল অনু যা শরীরে খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। অসংখ্য ছোট ছোট একক দিয়ে প্রোটিন তৈরি হয়। এদের অ্যামিনো অ্যাসিড বলে। অ্যামিনো অ্যাসিড একে অন্যের সঙ্গে শেকলের মতো যুক্ত থাকে।

২০ ধরনের বিভিন্ন অ্যামিনো অ্যাসিডের সন্ধান পাওয়া গেছে যারা পরস্পরের সঙ্গে যুক্ত হয়ে প্রোটিন অনু তৈরি করে। এই অ্যামিনো অ্যাসিডগুলির ১১টি কে নন-এসেনসিয়াল এবং ৯টি কে এসেনসিয়াল বলে। আমাদের শরীর নন-এসেনসিয়াল প্রোটিন তৈরি করে নিতে পারে।

তবে যেহেতু এসেনসিয়াল প্রোটিনগুলি শরীরে তৈরি হয় না, তাই বাইরে থেকে এদের সংগ্রহ করে নিতে হয়। আর সেজন্য এই ধরনের অ্যামিনো অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাদ্য খাওয়াটা জরুরি। প্রোটিন গঠনে অ্যামিনো অ্যাসিডগুলি কোন পরম্পরায় সাজানো আছে তার ওপরে প্রতিটি প্রোটিনের নির্ধারিত ত্রি-মাত্রিক গঠন এবং নির্দিষ্ট কাজ নির্ভর করে।

প্রোটিনের কাজ, ভূমিকা, গুরুত্ব

উত্তর: প্রাণীর গঠনগত মৌলিক উপাদানগুলির অন্যতম হল এই প্রোটিন। আমাদের পেশি, চুল, ত্বক, টিস্যু ইত্যাদি সবই প্রোটিন দিয়ে তৈরি। শরীরের সুরক্ষা ব্যবস্থা বা ইমিউন সিস্টেম-এর জন্যও প্রোটিনের প্রয়োজন হয়। কারণ, এরা নিউরো-ট্রান্সমিটার সংশ্লেষণ এবং সঙ্কেতবাহী হরমোন সৃষ্টিতে কাজে লাগে। এদের অধিকাংশ কাজ কোষ বা সেল-কে ঘিরে। এছাড়া শরীরের টিস্যু ও বিভিন্ন অঙ্গের গঠন, কাজ ও নিয়ন্ত্রণের জন্যও এরা প্রয়োজনীয়। এছাড়া প্রোটিনের উল্লেখযোগ্য আরো কাজ গুলি হলো : –

  • ১। দেহের বৃদ্ধি, কোষ গঠনে প্রোটিন অত্যাবশ্যক।
  • ২। প্রোটিন প্রাণীদেহে দেহস্থ উৎসেচক, হরমোন ইত্যাদি প্রস্তুত করে।
  • ৩। প্রোটিন প্রাণীদেহে বিভিন্ন পদার্থের সরবরাহ করতে সাহায্য করে।
  • ৪। দেহের ইমিউন সিস্টেমও প্রোটিননির্ভর।তাই প্রোটিন দেহের শক্তির উৎস হিসাবে কাজ করে।
  • ৫। পোষক দেহে রোগ জীবাণু ধ্বংস ও নিয়ন্ত্রণের জন্য  যে অ্যান্টিবডি তৈরি হয় তা সংশ্লেষ করতে প্রোটিন এর প্রয়োজন হয়।

কোন ধরনের প্রাণী কলায় রক্তবাহ থাকেনা, কোন ধরনের প্রাণী কলাই রক্তবাহ থাকেনা

উত্তর: এপিথেলিয়াল কলায় কোনো রক্তবাহ থাকেনা।

এপিথেলিয়াল কলা নিচের স্তর হল – বেসমেন্ট মেমব্রেন। এটি তন্তু এবং প্রোটিন দিয়ে গঠিত। এই মেমব্রেনের ঠিক নিচের স্তর রয়েছে যোগ কলা স্তর। যোগকলায় রক্তবাহ থাকে। বেসমেন্ট মেমব্রেন মারফত ব্যাপন পক্রিয়া সাহায্যে এপথেলিয়াল কলাতে প্রয়োজনীয় খাবার, অক্সিজেন পৌঁছে যায়। বেসমেন্ট মেমব্রেন এখানে ছাকনি মত কাজ করে।

একটি মৃত উদ্ভিদ কলার নাম কি

উত্তর: একটি মৃত উদ্ভিদ কলার নাম জাইলেম কলা ।

উদ্ভিদের যে জটিল স্থায়ী কলার মাধ্যমে মূল থেকে শােষিত জল ও জলে দ্রবণীয় খনিজ লবণ উদ্ভিদের পাতায় পরিবাহিত হয় তাকে জাইলেম কলা বা জাইলেম টিস্যু বলে।

আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন 

আরো বিশদে পড়তে

ক্লাস 9 জীবন বিজ্ঞান জীবন বিজ্ঞান নোট রেফারেন্স বই WBBSE




পশ্চিমবঙ্গ বোর্ড WBBSE-এর ছাত্রদের জন্য ক্লাস 9 লাইফ সায়েন্স নোট এবং রেফারেন্স বই তাদের সহজে প্রস্তুত করতে এই বইটি বাংলা মাধ্যমের ছাত্রদের জন্য



FAQ | Model Activity Task Class 10 Life Science Part 8

Q1. যোগ কলা কাকে বলে

Ans – যোজক কলা এক ধরনের আঁশবহুল কলা, যেটি মানবদেহের অন্যান্য অঙ্গ অথবা কলাকে সমর্থন করে, যুক্ত করে অথবা বিচ্ছিন্ন করে। এটি চার ধরনের কোষকলার একটিপ্রাণীদের যোজক কলার মূল উপাদান কোলাজেন ও স্তন্যপায়ী প্রাণীদের মধ্যে এটির পরিমাণ সবচেয়ে বেশি, যা প্রায় ২৫%।

Q2. স্থায়ী কলা কাকে বলে

Ans – ভাজক কলা থেকে সৃষ্ট বিভাজনে অক্ষম যে কলার কোষ নির্দিষ্ট আকার ও আয়তন বিশিষ্ট তাকে স্থায়ী কলা বলে।


আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।