জলচক্র কাকে বলে, জলচক্র চিত্র, জলচক্রের গুরুত্ব

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

জলচক্র কি

জল বায়ুমণ্ডল থেকে পৃথিবীপৃষ্ঠে, পৃথিবীপৃষ্ঠ থেকে পুনরায় বায়ুমণ্ডলে আবর্তিত হয়। জলের এই বিরামহীন চক্রাকার আবর্তনকে জলচক্র বলে। অন্যভাবে জলচক্রের সংজ্ঞায় বলা যেতে পারে, জলের ভৌত পরিবর্তন ও বিনিময়ের মাধ্যমে বায়ুমণ্ডল, শিলামণ্ডল ও বারিমণ্ডলের মধ্যে জলের যে-সমতা রক্ষিত হয় তাকে জলচক্র বলে।

জলচক্রের পর্যায়

বাষ্পীভবন, ঘনীভবন ও অধঃক্ষেপণের মাধ্যমে জলচক্র সম্পাদিত হয়। এই তিনটি প্রক্রিয়ার যে-কোনাে একটি প্রক্রিয়া বিঘ্নিত হলে জলচক্রের ভারসাম্য নষ্ট হয়। সূর্যের কিরণে জল বাষ্পে পরিণত হয়।

বায়ুমণ্ডলের ওই বাষ্প অনুকূল পরিবেশে ঘনীভূত হয়ে জলভাগ ও স্থলভাগে বৃষ্টিপাত বা তুষাররূপে পতিত হয়। অধঃক্ষেপণের এক অংশ মৃত্তিকা শােষণ করে ভৌমজলের ভাণ্ডার গড়ে তােলে, এক অংশ পুকুর, হ্রদ, নদীতে সঞ্চিত হয় এবং বাকি অংশ পৃষ্ঠপ্রবাহরূপে সমুদ্রে ফিরে যায়। পুনরায় ওই জল বাষ্পীভূত হয়ে বায়ুমণ্ডলে ফিরে যায়। প্রকৃতিতে জল এইভাবে আবর্তিত হয়।

জলচক্র কাকে বলে

সাধারণভাবে জলচক্র বলতে জল রূপান্তরের মাধ্যমে স্থানান্তর এবং বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আবার স্ব-স্থানে ফিরে আসাকে বুঝায়।

অন্যভাবে জলচক্র কাকে বলে তা বলা যায় যে, সূর্যরশ্মির তাপে জল সমুদ্র, হ্রদ, নদী এবং জলাধার থেকে বাষ্পীভবনের মাধ্যমে বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে। এছাড়া উদ্ভিদের প্রস্বেদনের মাধ্যমেও প্রচুর জল বাষ্পাকারে বায়ুমন্ডলে প্রবেশ করে। সেখান থেকে ক্রমাগতভাবে বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় আবর্তিত হয়ে বারিপাতের মাধ্যমে পুনরায় ফিরে আসে। জলের এরূপ চক্রাকারে আবর্তনকে জল চক্র বলে।

জল চক্রই সমুদ্র, স্থলভাগ এবং বায়ুমন্ডলের জলের মধ্যে একটি সমতা রক্ষা করে।

জলচক্রের প্রক্রিয়া

জল চক্র হলো সমুদ্র থেকে বায়ুমণ্ডল এবং বায়ুমণ্ডল থেকে ভূ-পৃষ্ঠে প্রত্যাবর্তনের এক সুষম চক্রাকার আবর্তন। জল চক্রের সাথে নিম্নলিখিত প্রক্রিয়াগুলো সম্পৃক্ত। যথা

১. বাষ্পীভবন (Evaporation)
২. ঘনীভবন (Condensation)
৩. বারিপাত (Precipitation) এবং
৪. অনুশ্রাবন (Percolation or Infiltration)

১. বাষ্পীভবন

বাষ্পীভবন হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যা দ্বারা সমুদ্র, হ্রদ, নদী বা জলাশয় থেকে সূর্যরশ্মির তাপে জল বাষ্পে পরিণত হয় এবং বায়ুমন্ডলে মিশে যায়। বায়ুর উষ্ণতার পরিমাণের উপর নির্ভর করে জলীয়বাষ্পের ধারণ ক্ষমতা। বাষ্পীভবনের জন্য জলীয়বাষ্প সরবরাহের ৮৪% আসে সমুদ্র থেকে এবং অবশিষ্ট ১৬% আসে স্থলভাগ থেকে ।

২. ঘনীভবন

বায়ু যত বেশি উষ্ণ হয় তত বেশি জলীয়বাষ্প ধারণ করতে পারে। এ জলীয়বাষ্প উপরে উঠে শীতল ও ঘনীভূত হয়।

৩. বারিপাত

জলীয়বাষ্প শীতল ও ঘনীভূত হওয়ার পর ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জলকণা ও তুষারকণায় পরিণত হয়। যা পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির টানে ভূ-পৃষ্ঠে পতিত হয়, একে বারিপাত বলে।

বারিপাত বিভিন্নভাবে হয়ে থাকে। যেমন- বৃষ্টিপাত, তুহিন, তুষার ইত্যাদি। বায়ুমন্ডল হতে অধিকাংশ জলই বৃষ্টিপাতরূপে ফিরে আসে। ভূ-পৃষ্ঠে পতিত জলের একটি বড় অংশ নদী-নালার মাধ্যমে প্রবাহিত হয়ে পুনরায় সমুদ্রে পতিত হয়। বৃষ্টির জল প্রত্যক্ষভাবে ভূ-পৃষ্ঠে পতিত হওয়ার পথে উদ্ভিদের ডালপালা ও পাতার দ্বারা বাধাপ্রাপ্ত হওয়াকে ইন্টারসেপশন (Interception) বলে।

৪. অনুস্রাবন

অধিক বৃষ্টিপাতের ফলে জল ভূ-গর্ভে প্রবেশ করে গভীর স্তরে চলে যায় এবং ভূ-গর্ভস্থ জল হিসেবে জমা হয় যাকে অনুস্রাবন বলে।

পরবর্তীতে এই জল ঝর্ণা বা আন্তঃপ্রবাহের মাধ্যমে জল চক্রকে পরিপূর্ণ করে।

সুতরাং আমরা বলতে পারি যে, উপরিউক্ত প্রক্রিয়াগুলোর মাধ্যমে জল চক্র সম্পন্ন হয়। এ প্রক্রিয়াটি সব সময় চলমান থাকে এবং প্রাকৃতিক পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে।

আরও পড়ুন :- সুষম খাদ্য কি, সুষম খাদ্য কাকে বলে, সুষম খাদ্যের উদাহরণ, সুষম খাদ্যের তালিকা

জলচক্র চিত্র

জলচক্র বৈশিষ্ট্য

জল চক্রের কতিপয় বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এগুলো হলো

১. জল চক্রের অধঃপতন পদ্ধতি ভৌত শক্তির কর্মধারার উপর নির্ভরশীল।

২. সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে অধিক পরিমাণ বাষ্পীভবন হয়।

৩. এ চক্রটি দ্রুত আবর্তিত হয়।

৪. বারিপাতের ফলে স্থলভাগে বেশি জল ফিরে আসে।

৫. জল চক্র বিশ্বের জলের মধ্যে একটি সমতা রক্ষা করে।

জলচক্রের গুরুত্ব

পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা ও জীবের অস্তিত্বের সাথে জলের সম্পর্ক ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এছাড়া জল চক্র না থাকলে মহাসাগর এবং মহাদেশগুলোর মধ্যে জলের বিনিময় সম্ভব হতো না। ফলে নদ-নদী, খাল বা নালা ইত্যাদির মাধ্যমে জল স্থলভাগ থেকে সমুদ্রে পতিত হলে স্থলভাগ জল শূন্য হয়ে যেতো। এ শূন্যতা পূরণ করছে জল চক্র। এছাড়াও নিম্নোক্ত কারণে জল চক্র জীবজগতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

১. মানব দেহের দুই-তৃতীয়াংশ জল।

২. জীবের অনুকূল তাপমাত্রা বজায় রাখে জল চক্র।

৩. দ্রাবক হিসেবে জল জীবের ক্ষরণ, রেচন, শোষণ, পরিবহন ইত্যাদি প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে।

৪. জীবের শ্বসন প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে।

৫. শস্য উৎপাদনে জল ব্যবহৃত হয়।

৬. জল চক্রের ফলে ভূ-পৃষ্ঠে জল ফিরে আসে এবং ধরিত্রী সবুজ শ্যামল থাকে।

৭. ভূ-গর্ভস্থ জলের উৎস হিসেবে কাজ করে এবং উদ্ভিদ ও প্রাণিকূলের জীবন রক্ষা করে।

পৃথিবীতে যে জীবমণ্ডল সৃষ্টি হয়েছে সেখানে জলচক্রের অসীম গুরুত্ব রয়েছে। 

পানীয় জলের উৎস

আমরা জানি যে পাহাড় পর্বত এ যে সকল বরফ গুলি জমে থাকে যেগুলো নদীর মাধ্যেমে সমুদ্রে এসে পৌঁছায়। সমুদ্রে পৌঁছানোর পর সেই জল লবণাক্ত জলে পরিণত হয়ে যায় এবং এই জল পান করার মতো উপযোগী থাকে না। 

তখন আবার এই লবণাক্ত জল সূর্যের তাপে বাষ্পীভূত হয়ে মেঘ ও তারপর বৃষ্টির সৃষ্টি করে। আবার বৃষ্টি থাকে বরফ বা তুষার রূপে পার্বত্য অঞ্চলে এসে জমা হয় এবং সেই জমা হওয়া বরফ এর জল কিন্তু তখন আর লবণাক্ত থাকে না তখন সেটি মিষ্টি জলে রূপান্তরিত হয়ে যায়। সেই জল থেকেই আমরা পানীয় জল উৎস পেয়ে থাকি। 

ভূগর্ভের জলের ভারসাম্য রক্ষা

জলচক্রের মাধ্যমে ভূগর্ভস্থ জলের ভারসাম্য বজায় থাকে। যদি জলচক্র না থাকতো তাহলে আমরা যে পরিমাণ জল ভূর্গভ থেকে তুলে নিই সেই জল আর পুনরায় ভূগর্ভে ফিরে যেত না এবং ভূগর্ভের জলের ভারসাম্য বজায় থাকত না ফলে একসময় ভূগর্ভের জল শেষ হয়ে যেত।

কৃষি কাজের উপর প্রভাব

কৃষিকাজ কিন্তু সমুদ্রের লবণাক্ত জল দ্বারা সম্ভব নয়,  কৃষিকাজ করতে মিষ্টি জল লেগে থাকে। সেক্ষেত্রে যে সকল অগভীর পুকুর রয়েছে সেখান থেকে মিষ্টি জল এর সঞ্চয় করা হয় এবং এই পুকুর এর মিষ্টি জলের প্রধান উৎস হচ্ছে বৃষ্টির জল। 

এবং বৃষ্টির সৃষ্টি হয় জলচক্রের মাধ্যমে। জলচক্র না থাকলে কিন্তু বৃষ্টি হতো না। এছাড়াও কৃষিকাজ নদীর জলের উপরেও অনেকটাই নির্ভরশীল। নদীর জল এর সাহায্যে খাল কেটে চাষাবাদ করা হয়ে থাকে। নদীর জলের প্রধান উৎস হলো পাহাড়ের বরফ গলা জল কিংবা বৃষ্টির জল। 

বৃষ্টিপাত

আমাদের ভারতবর্ষ হলো একটি কৃষি প্রধান দেশ। এবং কৃষি কাজের ক্ষেত্রে বৃষ্টি খুবই গুরুতবপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এই বৃষ্টি পুরোটাই কিন্তু জলচক্রের উপর নির্ভরশিল। কারণ জলচক্র না থাকলে জল বাষ্পীভূত হয়ে উপরে উঠত না এবং বৃষ্টিপাত হতো না। 

ভারতবর্ষের মত যে সকল দেশ গুলি রয়েছে অর্থাৎ কৃষি প্রধান দেশ সেখানে কৃষি কাজ সম্পন্ন হতো না এবং সেখানকার মানুষদের পক্ষে বেছে থাকা দুর্বিষহ হয়ে পড়ত। 

এইভাবেই জলচক্র পৃথিবীতে প্রাণ সৃষ্টির একটি গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে থাকে।

সুতরাং উপরের আলোচনা থেকে প্রতীয়মান হয় যে, প্রাণি ও উদ্ভিদজগতের জন্য জল চক্রের গুরুত্ব অপরিসীম।

জলচক্র সম্পর্কে আলোচনা কর, জলচক্র কিভাবে হয়, জলচক্র ব্যাখ্যা

ভূপৃষ্ঠে, সাগর মহাসাগর এবং বায়ুমণ্ডলে পৃথিবীর বিপুল পরিমাণ জলরাশি জলচক্রের মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট পক্রিয়ায় আবর্তন হচ্ছে। জলচক্র তার এই অবর্তন পদ্ধতিটির মাধ্যমে পৃথিবীর জিবমন্ডল সহ আরো নানান কাজে গুরুত্ব পূর্ন ভূমিকা পালন করে থাকে। জলচক্র না থাকলে পৃথিবীর ভারসাম্য বজায় থাকা সম্ভব হতো না। জলচক্রের এই আবর্তন পদ্ধতিটি 5 টি ধাপ এর মাধ্যমে সম্পন্ন হয়ে থাকে। জলচক্রের এইও ৫ টি ধাপ গুলি হলো নিম্নলিখিত – 

  1. সবার প্রথমে সকল জলাশয় অর্থাৎ পুকুর, নদী, নালা, সমুদ্র, সাগর, মহাসাগর এবং হ্রদ ইত্যাদি থেকে সেখান কর জল সূর্যের প্রখর তাপে বাষ্পীভূত হয়ে উপরে উঠে যায়। 
  2. বাষ্পীভূত হওয়ার পর যেই জলকণা গুলি ধূলিকণা কে আশ্রয় করে মেঘ এর সৃষ্টি করে। 
  3. মেঘে ভাসমান সেই ধূলিকণা গুলি একত্রিত হয়ে ঘনীভূত হয়ে এলে সেগুলি ক্রমশ ভারী হতে থাকে এবং আর ভেসে বেড়াতে পারে না। 
  4. এরপর সেই ভারী কনা গুলি পৃথিবীর বুকে বৃষ্টি বা তুষার রূপে ঝরে পড়ে।
  5. সেই বৃষ্টি বা তুষারের জল গুলি আবার পুনরায় নদী বা সমুদ্রে গিয়ে মেশে। এবং ধীরে ধীরে সেই জল সাগর মহাসাগর আরো নানান জলাশয়ে গিয়ে সঞ্চিত হয় এবং পুনরায় বাষ্পীভূত হয়ে উপরে উঠে যায়।

এইভাবে এই 5 টি ধাপ বা প্রক্রিয়ার মাধ্যমে জলচক্র সম্পন্ন হয়ে থাকে। 

জলচক্রে বাস্পিভবন, ঘনিভবন ও অধঃক্ষেপন এর প্রভাব :-

  • বাস্পিভবন- বাস্পিভবন হচ্ছে তরল থেকে বাস্পে রূপান্তরিত হওয়ার পদ্ধতি। অর্থাৎ কোনো তরল পদার্থের উপর শুধু মাত্র তাপ প্রয়োগ করে সেই তরল পদার্থ কে যখন বস্পে রূপান্তর করা হয় তখন তাকে বাস্পিভবন বলে। 

জলচক্রের ক্ষেত্রে সূর্যের তাপ দ্বারা সুমদ্র, সাগর, মহাসাগর ইত্যাদি থেকে জল বাষ্পীভূত হয়, যার ফলে এই বাস্পিভবন প্রক্রিয়া টি সম্পন্ন হয়ে থাকে।  

  • ঘণিভবন- বাষ্পীভূত জলকণা যখন ঠান্ডা বায়ুর সংস্পর্শে এসে শীতল হয়ে যায় এবং তরলে পরিনত হয় তখন তাকে ঘনিভবণ বলে। 

জলচক্রের ক্ষেত্রে যখন সূর্যের তাপে জল বাষ্প হয়ে উপরে উঠে যায় এবং ধীরে ধীরে ঠান্ডা বায়ুর সংস্পর্শে আসে, ধূলীকণার আশ্রয় নিয়ে প্রথমে মেঘ ও ওই মেঘ থেকে লীনতাপ বের করে ঠান্ডা হতে থাকে এবং একসময় তরল রূপে পরিণত হয়। 

  • অধঃক্ষেপণ – আকাশে বা বায়ুমণ্ডল এ ভেসে থাকা জলীয় বাষ্প গুলি একত্রিত কিংবা ঘনীভূত হয়ে আসলে তখন তারা মাধ্যাকর্ষণ শক্তির টানে পৃথিবীর উপর এসে পড়ে এই ঘটনাকেই বৃষ্টিপাত কিংবা অধঃক্ষেপণ বলা হয়ে থাকে। 

জলচক্রের ক্ষেত্রে আকাশে ভেসে থাকা জলকণা গুলি যখন একত্রিত হয়ে ঘনীভূত হতে থাকে তখন ভারী হয়ে যাওয়ার ফলে সেগুলি আর ভেসে থাকতে পারে না এবং তখন মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে জলকণা গুলি বৃষ্টি কিংবা তুষার রূপে পৃথিবীতে ঝরে পড়ে।

আরো অন্যান্য প্রশ্নোত্তরের সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন 

FAQ | জলচক্র

Q1. জলচক্রের চারটি প্রধান প্রক্রিয়া কি কি

Ans – জলচক্রের চারটি প্রধান প্রক্রিয়া হল বাস্পিভবন, ঘনিভবন, অধঃক্ষেপন এবং সংগ্রহ।

Q2. বায়ুমন্ডলের কোন স্তর উষ্ণতা ও জলচক্র নিয়ন্ত্রণ করে

Ans – বায়ুমণ্ডলের ট্রপোস্ফিয়ার স্তর উষ্ণতা ও জলচক্র নিয়ন্ত্রণ করে।

Q3. জলচক্রের কোন অংশ অভিকর্ষ বল দ্বারা সৃষ্ট হয়

Ans – জলচক্রে অধঃক্ষেপণ প্রক্রিয়াটি অভিকর্ষ বল দ্বারা সৃষ্ট হয়।

Q4. জলচক্রের কোন অংশ উষ্ণ অবস্থায় ঘটে

Ans – জলচক্রের বাস্পিভবন প্রক্রিয়াটি অংশ উষ্ণ অবস্থায় ঘটে।

আপনি কি চাকরি খুজঁছেন, নিয়মিত সরকারিবেসরকারি চাকরির সংবাদ পেতে ক্লিক করুন। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ক্ষেত্রে মানব সম্পদ উন্নয়ন সংক্রান্ত প্রতিবেদন পাড়ার জন্য, ক্লিক করুন। হিন্দিতে শিক্ষামূলক ব্লগ পড়তে, এখানে ক্লিক করুন। এছাড়াও, স্বাস্থ, টেকনোলজি, বিসনেস নিউস, অর্থনীতি ও আরো অন্যান্য খবর জানার জন্য, ক্লিক করুন

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।