বর্তমান ভারত গ্রন্থের প্রশ্নোত্তর

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

WBBSE Class 10 History | Bartaman Bharat | Question Answer

বর্তমান ভারত গ্রন্থের প্রশ্নোত্তর

সূচিপত্র

প্রশ্নোত্তর গ্রন্থটি কার লেখা, প্রশ্নোত্তর গ্রন্থটির লেখক কে, প্রশ্নোত্তর গ্রন্থটির রচয়িতা কে, প্রশ্নোত্তর গ্রন্থটি লিখেছিলেন, প্রশ্নোত্তর গ্রন্থটি কে লিখেছিলেন, প্রশ্নোত্তর বইটি কার লেখা, প্রশ্নোত্তর গ্রন্থটি কে লিখেছেন, প্রশ্নোত্তর গ্রন্থটি কে রচনা করেন, প্রশ্নোত্তর গ্রন্থটি লিখেছেন কে, প্রশ্নোত্তর কার লেখা

উত্তর: প্রশ্নোত্তর গ্রন্থটি লিখেছেন স্বামী বিবেকানন্দ এ ছাড়াও বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী, ব্রাহ্মসমাজের আচার্য এবং নব্যবৈষ্ণববাদের প্রবক্তা, যোগসাধনা বিষয়ে প্রশ্নোত্তর নামে আরো একটি গ্রন্থ রচনা করেন।

বর্তমান ভারত গ্রন্থটি রচনা করেন, বর্তমান ভারত গ্রন্থটি কে রচনা করেন, বর্তমান ভারত কে রচনা করেন, বর্তমান ভারত গ্রন্থটি কার লেখা, বর্তমান ভারত গ্রন্থটি রচনা করেন কে, বর্তমান ভারতের লেখক কে, স্বামী বিবেকানন্দের বর্তমান ভারত, বর্তমান ভারত কে কবে রচনা করেন

উত্তর: বর্তমান ভারত গ্রন্থটি লিখেছেন স্বামী বিবেকানন্দ

বর্তমান ভারত গ্রন্থের বিষয়বস্তু, বর্তমান ভারত বিষয়বস্তু

১৮৯৭ সালে পাশ্চাত্য থেকে ফিরে আসার পর বিবেকানন্দ ভারতের বিভিন্ন রাজ্য ভ্রমণ করেন। ১৮৯৯ সালের জানুয়ারি মাসে, তিনি রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের বাংলা মুখপত্র উদ্বোধন পত্রিকা চালু করেন। এই পত্রিকার জন্য তিনি ভাববার কথা, বর্ত্তমান ভারত, পরিব্রাজক ও প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য প্রবন্ধগুলি রচনা করেন। ১৮৯৯ সালের মার্চ মাসের উদ্বোধন পত্রিকায় বাংলা নিবন্ধ বর্ত্তমান ভারত প্রকাশিত হয়।

এই প্রবন্ধে বিবেকানন্দ সংক্ষেপে বৈদিক পুরোহিত-সমাজপতিদের যুগ থেকে ব্রিটিশ শাসন পর্যন্ত ভারতের সমগ্র ইতিহাসের স্মৃতিচারণা ও ব্যাখ্যা করেছেন। তবে তার মুখ্য উদ্দেশ্য ছিল সমসাময়িক ভারতের কথা বলা।

প্রথম দিকে বৈদিক ব্রাহ্মণ পুরোহিতেরা কিভাবে সমাজকে শাসন করতেন, তারপর কিভাবে ক্ষমতাশালী যোদ্ধারা সমাজের নেতৃস্থানে এলেন এবং শেষে কিভাবে বৈশ্যদের ক্ষমতা বাড়ল, এই সব আলোচনার পর লেখক বলেছেন যে, চক্রাকার পথে বৈশ্যের পর ভারতীয় সমাজ শূদ্রের অধীনে আসতে বাধ্য।

তিনি ভারতবাসীদের বলেন সকল ভারতবাসীর সঙ্গে মর্যাদাপূর্ণ আচরণ করতে এবং আর্থিক অসংগতির জন্য কাউকে হেয় না করতে। তার মতে সীতা, সাবিত্রী ও দময়ন্তী হলেন ভারতীয় নারীর আদর্শ। তিনি ভারতবাসীকে ভারতের মাটিকে স্বর্গ মনে করতে এবং ভারতের কল্যাণকে নিজের কল্যাণ ভাবতে বলেন।পাশ্চাত্যের অনুকরণ না করারও কথা বলেন।

বর্তমান ভারত কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়, বর্তমান ভারত প্রথম প্রকাশিত হয়, বর্তমান ভারত কে কবে রচনা করেন

বর্ত্তমান ভারত মডার্ন ইডিয়া বা প্রেজেন্ট ডে ইন্ডিয়া হল স্বামী বিবেকানন্দের লেখা একটি প্রবন্ধ। এটি রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের একমাত্র বাংলা মুখপত্র উদ্বোধন পত্রিকার মার্চ ১৮৯৯ সংখ্যায় প্রকাশিত হয়। ১৯০৫ সালে প্রবন্ধটি বই আকারে প্রকাশিত হয়। পরে স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা সংকলনের ষষ্ঠ খণ্ডের অন্তর্ভুক্ত হয়।

প্রবন্ধটি প্রথম উদ্বোধন পত্রিকার মার্চ ১৮৯৯ সংখ্যায় প্রকাশিত হয়। ১৯০৫ সালে উদ্বোধন কার্যালয় থেকে এটি বই আকারে প্রকাশিত হয়।

বর্তমান ভারত স্বামী বিবেকানন্দ

সূচনা :

উপনিবেশিক আমলে ভারতীয়দের জাতীয়তা বোধের বিকাশে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করেছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ। তার লেখা “বর্তমান ভারত” গ্রন্থটি এই জাতীয়তাবোধের বিকাশে একটি মূল গ্রন্থ হয়ে উঠেছিল। এই জন্য এই বিপ্লবী অরবিন্দ ঘোষ বলেছেন – ” বিবেকানন্দ হয়ে আমাদের জাতীয় জীবনের গঠন কর্তা “।

স্বামী বিবেকানন্দের এই বর্তমান ভারত গ্রন্থটি যেভাবে আমাদের জাতীয়তাবোধে উদ্বুদ্ধ করেছিল তা নিম্নে আলোচনা করা হল ।

১. গৌরবোজ্জ্বল অতীত :

স্বামী বিবেকানন্দ তার বর্তমান ভারত গ্রন্থে বৈদিক যুগ থেকে ব্রিটিশ শাসন কাল পর্যন্ত ভারতের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস বর্ণনা ও ব্যাখ্যা করেছেন।

২. ঐক্য স্থাপন :

বিবেকানন্দ উপলব্ধি করতেন যে পরাধীন ভারতের মুক্তির জন্য সবথেকে যেটা বেশি প্রয়োজন তাহলো ভারতীয়দের মধ্যে ঐক্য। তাই তিনি ভারতীয় সমাজের বর্ণ বৈষম্য ও দলিত শুদ্রদের প্রতি বঞ্চনার তীব্র নিন্দা করে সকল ভারতীয় দের ঐক্যের কথা বলেছেন।

৩. শূদ্র জাগরণ :

বিবেকানন্দ বলেছেন বৈদিক যুগ থেকে আজ পর্যন্ত শুদ্রদের দমিয়ে রাখা হয়েছে।তাই এবার ভারতে শূদ্র জাগরণ ঘটবে এবং সূত্র সহ সমাজের সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষের আধিপত্য প্রতিষ্ঠা হবে। এইভাবে সাধারন মানুষের অধিকার সু-প্রতিষ্ঠিত হলেই প্রকৃত স্বাধীনতার মূল্য থাকবে।

৪. দেশপ্রেমের আদর্শ :

বিবেকানন্দ তাঁর গ্রন্থে ভারতবাসীকে স্বদেশপ্রেমের মন্ত্রে দীক্ষিত করেন। তিনি বলেন – “ভারতবাসী আমার ভাই, ভারতবাসী আমার প্রাণ, ভারতের দেবদেবী আমার ঈশ্বর …… ভারতের মৃত্তিকা আমার স্বর্গ, ভারতের কল্যাণ আমার কল্যাণ । ‘ তারা আকুল আহবানে যুবসমাজের মনে স্বদেশপ্রেমের ঝড় বয়ে যায়।

৫. নারীর মর্যাদা :

বিবেকানন্দ তার বর্তমান ভারত গ্রন্থে নারীর মর্যাদা কথা তুলে ধরে, নারী সমাজের উন্নতি সাধন করতে চেয়েছেন । তিনি সীতা সাবিত্রী ও দয়মন্তী প্রমূখ ঐতিহাসিক নারী চরিত্র তার গ্রন্থে উদাহরণ দিয়ে ভারতীয় নারীর আদর্শ তুলে ধরেছিলেন।

৬. দেশমাতার মুক্তি :

বর্তমান ভারত গ্রন্থে বিবেকানন্দ বলেছেন যে মানুষ জন্ম থেকেই মায়ের জন্য বলি প্রদত্ত। পাশ্চাত্যের অন্ধ অনুকরণ ছেড়ে তিনি ভারতমাতার মুক্তির জন্য দেশবাসীকে ঝাঁপিয়ে পড়তে আহ্বান জানান । দেশ মাতার কাছে তিনি আবেদন জানান “আমায় মানুষ কর।”

মূল্যায়ন :

পরিশেষে বলা যায় ভারতীয়দের জাতীয়তাবাদের বিকাশে স্বামী বিবেকানন্দের অসামান্য ভূমিকার কথা স্মরণ করে ঐতিহাসিক আরজি প্রধান তাকে “ভারতীয় জাতীয়তাবাদের জনক” বলে অভিহিত করেছেন।

বর্তমান ভারত কিভাবে জাতীয়তাবাদী ভাবধারা কে উদ্দীপ্ত করেছিল

উত্তর:-পৃথিবীর যেকোন দেশে স্বদেশপ্রেম ও জাতীয়তাবাদী ভাবধারা বিকাশের সঙ্গে সেই দেশের দেশাত্মবোধক ও জাতীয়তাবাদী সাহিত্যের সম্পর্ক অতি ঘনিষ্ঠ। উনিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে দেশাত্মবোধক সাহিত্যের বিকাশ ভারত ইতিহাসের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। যে সমস্ত মনীষীরা তাদের লেখার মাধ্যমে ভারতীয়দের মধ্যে জাতীয়তাবোধের উন্মেষ ও প্রসার ঘটিয়েছিলেন তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন স্বামী বিবেকানন্দের এবং তার লেখা দেশাত্মবোধক উপন্যাস বর্তমান ভারত। স্বামী বিবেকানন্দের বর্তমান ভারত গ্রন্থটি 1905 খ্রিস্টাব্দে গ্রন্থ আকারে প্রকাশিত হয়। গ্রন্থটিতে বিবেকানন্দের ভারত দর্শন এবং ভারত সম্পর্কে তাঁর দার্শনিকতত্ত তুলে ধরা হয়েছে যা জাতীয়তাবাদের বিকাশের ক্ষেত্রে নতুন দিক খুলে দিয়েছে।

জাতীয় ঐতিহ্য

স্বামী বিবেকানন্দ এই গ্রন্থে প্রাচীন ভারতে বৈদিক ঋষিদের দ্বারা সমাজ শাসনকাল থেকে শুরু করে ব্রিটিশ শাসনকাল পর্যন্ত ভারতের ইতিহাস বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন পাশ্চাত্যের প্রভাব থেকে ভারতবাসীর মুক্তির প্রয়োজন। কারণ জাতীয় ঐতিহ্য প্রকৃত জাতীয়তাবোধের উৎস।

সামাজিক মূল্যবোধ

বিবেকানন্দ বলেন সমাজের উঁচুতলার মানুষের দ্বারা শত শত বছর ধরে শোষিত শূদ্র শ্রেণির মানুষ একসময় সমাজে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে তারা দেশ শাসন করবে। সামাজিক মূল্যবোধের বিকাশ ঘটবে এবং শুরু হবে প্রকৃত মানুষের গণজাগরণ।

দেশপ্রেম

বিবেকানন্দের বর্তমান ভারত গ্রন্থে দেশপ্রেম জাগরিত হয়েছে। তিনি ভারতীয় সমাজকে আমার শিশুশয্যা আমার যৌবনের উপবন আমার বার্ধক্যের বারাণসী বলে বর্ণনা করে প্রত্যেক ভারতবাসীকে সংঘবদ্ধ হতে বলেছে।

জাতীয়তাবাদের বাণী

পাশ্চাত্যের অন্ধ অনুকরণ ছেড়ে বিবেকানন্দ দেশমাতৃকার মুক্তির ডাক দিয়েছেন। তিনি বর্তমান ভারত- এ উল্লেখ করেছেন যে মানুষ জন্ম থেকেই মায়ের জন্য বলি প্রদত্ত।

মূল্যায়ন

পরিশেষে বলা যায় বর্তমান ভারত- এ বিবেকানন্দ ভারত ও ভারতবাসীর দুর্বলতাগুলিকে চিহ্নিত করে ও দুর্বলতা কাটিয়ে জাতীয়তাবাদের মহামন্ত্র ছড়িয়ে দিয়েছিলেন। তাই

  • ঐতিহাসিক আর.জি. প্রধান বিবেকানন্দকে ভারতের জাতীয়তবাদের জনক বলে অভিহিত করেছেন।
  • বর্তমান ভারত গ্রন্থের মুখবন্ধে স্বামী সারদানন্দ বলেছেন “স্বামী বিবেকানন্দের সর্বতোমুখী প্রতিভা প্রসূত ‘বর্তমান ভারত’ বাংলা সাহিত্যে এক অমূল্য সম্পদ”।
  • অরবিন্দ ঘোষ বলেছেন “বিবেকানন্দ আমাদের জাতীয় জীবনের গঠনকর্তা”
  • বিপিনচন্দ্র পাল বিবেকানন্দকে ‘ভারতীয় জাতীয়তাবাদের অগ্রদূত’ বলে উল্লেখ করেছেন।

বর্তমান ভারত গ্রন্থে স্বামী বিবেকানন্দ শূদ্র জাগরণের কথা বলেছেন

বর্তমান ভারত গ্রন্থে বিবেকানন্দ সমসাময়িক ভারতকে বিশ্লেষণ করেছেন দশ হাজার বছর পুরনো ভারতের ইতিহাসের নিরিখে।

পৃথিবীর সর্বত্র ব্রাহ্মণ,ক্ষত্রিয়,বৈশ্য ও শূদ্র চারটি বর্ণ পর্যায়ক্রমে পৃথিবী শাসন করবে।প্রথম দুটি বর্ণের শাসনকাল শেষ হয়ে গেছে।তৃতীয় বর্ণ বৈশ্যের শাসনকাল সমাপ্তির মুখে। চতুর্থ বর্ণ শূদ্রের জাগরণ অবশ্যম্ভাবী।

শূদ্ররা ‘ভারবাহী পশু’ হিসেবে বিবেচিত হলেও পৃথিবীর অন্যত্র শূদ্ররা জেগে উঠেছে। ভারতেও শূদ্রদের অবস্থার পরিবর্তন হবে । বিবেকানন্দ বিশ্বাস করতেন’এর পরেই পৃথিবীতে শূদ্র যুগ আসছে’।

বর্তমান ভারত গ্রন্থে স্বামীজী মানুষ,সমাজ ও দেশকে একই সূত্রে বেঁধে কর্মসাধনার মাধ্যমে আধুনিক ভারত নির্মাণের স্বপ্ন দেখেছিলেন।

বিবেকানন্দ বিশ্বাস করতেন পাশ্চাত্যের অন্ধ অনুকরণের মাধ্যমে ভারতের মুক্তি হবে না তাই তিনি গ্রন্থে বলেছেন –

“হে ভারত,এই পরানুবাদ,পরানুকরণ, পরমুখাপেক্ষা,এই দাস সুলভ দুর্বলতা এই ঘৃণিত জঘন্য নিষ্ঠুরতা-এইমাত্র সম্বলে তুমি উচ্চাধিকার লাভ করিবে?……। এই লজ্জাকর কাপুরুষতা সহায়ে তুমি বীরভোগ্যা স্বাধীনতা লাভ করিবে”।

বিবেকানন্দ জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে ভারতের ঐক্যের কথা বলেছেন ভারতের সংহতির কথা বলেছেন । তিনি আহ্বান জানান-

“ হে ভারত ভুলিও না … তুমি জন্ম হইতেই মায়ের জন্য বলি প্রদত্ত…।। ভুলিও না নীচ জাতি-মূর্খ,দরিদ্র,অজ্ঞ,মুচি,মেথর, তোমার রক্ত তোমার ভাই।হে বীর সাহস অবলম্বন কর । সদর্পে বল আমি ভারতবাসী,ভারতবাসী আমার ভাই।……বল ভাই- ভারতের মৃত্তিকা আমার স্বর্গ,ভারতের কল্যাণ আমার কল্যাণ……”।

স্বামীজী বিশ্বাস করতেন অসংখ্য অসহায়,আর্ত দরিদ্র মানুষকে অবহেলা করে শক্তিশালী স্বাধীন ভারত গড়ে উঠতে পারে না ।তাই তিনি বলেছেন ।

“দরিদ্র নারায়ণ সেবার মহৎ আদর্শ ঘিরেই সব ধর্মীয় সম্প্রদায়,বর্ণ,জাতি ও শ্রেণি অনায়াস মিলন ছিল সম্ভবপর। ক্ষুধার্তের মুখে অন্ন,অসুস্থের সেবা এবং অজ্ঞকে জ্ঞানদানের মধ্য দিয়ে মানুষের স্বার্থপরতার অবসান ঘটে”।

এই পুস্তিকার শেষ অনুচ্ছেদে ভারতবাসীর কী করা উচিত সে ব্যপারে বিবেকানন্দ সরাসরি বলেন ‘ভারত যতদিন ইংরেজ শাসনের দাস সুলভ দুর্বলতা সম্বল করে চলবে ততদিন জগৎ সভায় ‘ উচ্চাধিকার’ লাভ করবে না ।

স্বামী বিবেকানন্দ সমগ্র Pdf, স্বামী বিবেকানন্দ সমগ্র Pdf download

আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন 

আরো বিশদে পড়ার জন্য

বার্টম্যান ভারত

বার্টম্যান ভারত

বর্তমান ভারত স্বামী বিবেকানন্দ

উপনিবেশিক আমলে ভারতীয়দের জাতীয়তা বোধের বিকাশে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করেছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ। তার লেখা “বর্তমান ভারত” গ্রন্থটি এই জাতীয়তাবোধের বিকাশে একটি মূল গ্রন্থ হয়ে উঠেছিল। এই জন্য এই বিপ্লবী অরবিন্দ ঘোষ বলেছেন – ” বিবেকানন্দ হয়ে আমাদের জাতীয় জীবনের গঠন কর্তা “।


আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।