মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 7 পরিবেশ ও বিজ্ঞান পার্ট 2

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

সূচিপত্র

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 7 পরিবেশ ও বিজ্ঞান পার্ট 2 | পরমাণু অনু ও রাসায়নিক বিক্রিয়া ক্লাস 7, পরমাণু অনু ও রাসায়নিক বিক্রিয়া ক্লাস 7 প্রশ্ন উত্তর

তোমার চেনা দুই রকমের রাসায়নিক, তোমার চেনা দুই রকমের রাসায়নিক বিক্রিয়ার উদাহরণ, তোমার চেনা দুই রকমের রাসায়নিক বিক্রিয়ার উদাহরণ দাও, তোমার চেনা দুটি রাসায়নিক বিক্রিয়া, তোমার চেনা দুটি রাসায়নিক বিক্রিয়ার উদাহরণ দাও, তোমার চেনা দুরকম রাসায়নিক বিক্রিয়া, তোমার চেনা দুরকমের রাসায়নিক বিক্রিয়া, তোমার চেনা দুরকমের রাসায়নিক বিক্রিয়ার উদাহরণ, তোমার চেনা দুরকমের রাসায়নিক বিক্রিয়ার উদাহরণ দাও, দুটি রাসায়নিক বিক্রিয়ার উদাহরণ দাও

আমার চেনা দু’রকমের রাসায়নিক বিক্রিয়া হল-

  • লোহাতে মরচে পড়া – লোহা বাতাসে ভাসমান জলকনা এবং অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়া করে ফেরিক অক্সাইড তৈরি করে যাকে লোহাতে মরচে পড়া বলে।
  • খাবার সোডা এবং লেবুর রসের বিক্রিয়া – খাবার সোডা হল একধরনের ক্ষার ও লেবুর রসের সাথে বিক্রিয়া করে লবন তৈরি করে।
  • এছাড়া আরো কিছু পরিচিত রাসায়নিক বিক্রিয়া হলো

সালোকসংশ্লেষণ

সালোকসংশ্লেষণ শব্দটির সাথে আপনারা সবাই ইতিমধ্যেই পরিচিত হতে পারেন, এটি জীববিজ্ঞান বিভাগের অধীনে বিজ্ঞানের পাঠ্যপুস্তকে ব্যাপকভাবে আলোচনা করা হয়েছে। মানুষের মতো, উদ্ভিদেও বেশ কিছু রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটে, সালোকসংশ্লেষণ নামে একটি রাসায়নিক বিক্রিয়া কার্বন ডাই অক্সাইড এবং জলকে উদ্ভিদের খাদ্য – গ্লুকোজ এবং অক্সিজেনে রূপান্তরিত করে। এটি একটি প্রধান রাসায়নিক বিক্রিয়া কারণ এটি অক্সিজেন উৎপাদনের দিকে পরিচালিত করে এবং উদ্ভিদ ও প্রাণী উভয়ের জন্য খাদ্য সরবরাহ করে।

6 CO2 + 6 H2O + আলো → C​6H12O6 + 6 O2

অ্যাসিড-বেস প্রতিক্রিয়া

অ্যাসিড-বেস প্রতিক্রিয়া সাধারণত ঘটে যখন আপনি একটি অ্যাসিড (ভিনেগার, লেবুর রস, ব্যাটারি অ্যাসিড, মুরিয়াটিক অ্যাসিড, বা কার্বনিক অ্যাসিড (কার্বনেটেড পানীয় থেকে) যে কোনও বেস যেমন অ্যামোনিয়া, বেকিং সোডা এবং লাইয়ের সাথে মিশ্রিত করেন। এর সেরা উদাহরণ হল ভিনেগার এবং বেকিং সোডার মধ্যে প্রতিক্রিয়া যা জল, সোডিয়াম অ্যাসিটেট এবং কার্বন ডাই অক্সাইড গ্যাস তৈরি করে।

NaHCO3 + HC2H3O2 → NaC2H3O2 + H2O + CO2

নাইট্রিক এসিডের রাসায়নিক সংকেত, নাইট্রিক এসিডের রাসায়নিক সংকেত কি

নাইট্রিক এসিডের সংকেত হল – HNO₃

নাইট্রাস এসিড (আণবিক সংকেত HNO2) একধরণের মনোপ্রোটিক অম্ল, যা কেবল দ্রবণ, গ্যাস অথবা নাইট্রাইট (NO2) লবণ হিসেবে পাওয়া যায়। অ্যামিন থেকে ডায়াজোনিয়াম লবণ প্রস্তুত করতে নাইট্রাস এসিড ব্যবহৃত হয়।

সাধারণত খনিজ এসিড দ্বারা সোডিয়াম নাইট্রাইটের জলীয় দ্রবণের অম্লীকরণের মাধ্যমে নাইট্রাস এসিড উৎপন্ন করা হয়।

পদার্থের রাসায়নিক ধর্মের জন্য দায়ী, পদার্থের রাসায়নিক ধর্মের জন্য দায়ী কোন কণা

ইলেকট্রন পরমাণু বন্ধ রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য জন্য সবচেয়ে দায়ী।

ইলেকট্রন সম্পর্কিত ঋণাত্মক চার্জ আছে এবং ইলেক্ট্রনগুলি নিউক্লিয়াসের বাইরে অবস্থিত এবং প্রোটন এবং নিউট্রনগুলি নিউক্লিয়াসের ভিতরে অবস্থিত।

পরিবেশের উপর কৃষি রাসায়নিক প্রভাব গুলি ব্যাখ্যা করো,
পরিবেশের উপর কৃষি রাসায়নিকের প্রভাব, পরিবেশের উপর কৃষি রাসায়নিকের প্রভাব আলোচনা করো, পরিবেশের উপর কৃষি রাসায়নিকের প্রভাব গুলি ব্যাখ্যা করো, পরিবেশের উপর রাসায়নিক সারের প্রভাব, পরিবেশের ওপর কৃষি রাসায়নিকের প্রভাব

ফসলের জমিতে রাসায়নিক সার ও কীটনাশকের যথেচ্ছ ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন ধরেই সতর্ক করে আসছেন।

কিন্তু দেশে এ ব্যাপারে তেমন কোনো বিধিনিষেধ বা নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা না থাকায় এসব রাসায়নিকের ব্যবহার কমছে না, বরং দিন দিন বাড়ছে। রাসায়নিক সার ও কীটনাশকের যথেচ্ছ ব্যবহারের বিভিন্ন ক্ষতিকর দিক রয়েছে।

  • প্রথমত, এতে মারাত্মক ঝুঁকিতে পড়ছে জনস্বাস্থ্য। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, খাদ্যপণ্যে ক্ষতিকর রাসায়নিক ব্যবহারের কারণে মানবদেহের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ধীরে ধীরে বিকল হয়ে পড়ে।
  • ব্রঙ্কাইটিসসহ শ্বাসযন্ত্রে নানা জটিলতা দেখা দেয়। অনেকেই কিডনি ও লিভারের রোগে আক্রান্ত হয়। এমনকি গর্ভবতী মায়েরা ত্রুটিযুক্ত বা অসুস্থ সন্তান জন্ম দেন। দ্বিতীয়ত, রাসায়নিক সার ও কীটনাশকের প্রভাব পড়ছে পরিবেশ ও প্রতিবেশের ওপর।
  • মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক ফসলের মাঠ গড়িয়ে নদী-নালা, হাওর-বাঁওড়ে গিয়ে মাছের মৃত্যুর কারণ ঘটাচ্ছে। শুধু মাছ নয়, অনেক পাখি ও প্রাণীও হারিয়ে যাচ্ছে বিষাক্ত রাসায়নিকের কারণে।
  • তৃতীয়ত, অতিরিক্ত রাসায়নিক ব্যবহারের ক্ষতিকর প্রভাব পড়ছে ভবিষ্যৎ ফসল উৎপাদন ক্ষেত্রেও। কারণ এতে কমে যাচ্ছে জমির উর্বরতা শক্তি। মরে যাচ্ছে ফসলের জন্য উপকারী পোকা। কাজেই রাসায়নিক সার ও কীটনাশকের অবাধ ব্যবহার বন্ধ করা জরুরি।
  • রাসায়নিক সার ও কীটনাশকের প্রভাব পড়ছে পরিবেশ ও প্রতিবেশের ওপর। মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক ফসলের মাঠ গড়িয়ে নদী-নালা, হাওর-বাঁওড়ে গিয়ে মাছের মৃত্যুর কারণ ঘটাচ্ছে। শুধু মাছ নয়, অনেক পাখি ও প্রাণীও হারিয়ে যাচ্ছে বিষাক্ত রাসায়নিকের কারণে।

বেশি রাসায়নিক কীটনাশক ব্যবহার করলে কি, বেশি রাসায়নিক কীটনাশক ব্যবহার করলে কি ক্ষতি হয়, বেশি রাসায়নিক কীটনাশক ব্যবহার করলে কি ক্ষতি হয় Class 5, বেশি রাসায়নিক কীটনাশক ব্যবহার করলে কী ক্ষতি হয়, বেশি রাসায়নিক কীটনাশক ব্যবহার করলে কী ক্ষতি হয় Class 5, বেশি রাসায়নিক কীটনাশক ব্যবহারের ক্ষতি

মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক ব্যবহারের কুফল মারাত্মক। এর ফলে জল, মাটি ও বায়ু দূষিত হয়। বহু উপকারি প্রাণী বিপন্ন হয়ে পড়ে। মানব স্বাস্থ্যের ক্ষতি হয়। অতিরিক্ত কীটনাশক ব্যবহারের কুফল স্বরূপ পৃথিবীর মানুষের মধ্যে আজকাল যে সব রোগ খুব বেশি দেখা যাচ্ছে সেগুলো হলো:

  • নানা চর্মরোগ,
  • কিডনির বৈকল্য,
  • লিভারের নানা রোগ,
  • টিউমার,
  • নানা ধরনের ক্যানসার,
  • লিউকিমিয়া,
  • মহিলাদের স্তন ক্যানসার,
  • নানান স্নায়ুরোগ,
  • হরমোনের ভারসাম্য ব্যাহত হওয়া,
  • জন্মগত বিকলাঙ্গতা, ইত্যাদি।

ব্লু বেবি সিনড্রোম হওয়ার কারণ কোন রাসায়নিক

পানীয় জলে অত্যধিক পরিমাণ নাইট্রেট জাতীয় পদার্থের জন্য ব্লু বেবি সিনড্রোম রোগটি হয়।

  • নবজাত শিশুদের মধ্যে ব্লু বেবি সিনড্রোম রোগটি অত্যন্ত ভয়াবহ এবং বেদনাদায়ক।
  • এই রোগের ফলে রক্তের স্বাভাবিক অক্সিজেন চলাচল ব্যাহত হয় এবং নবজাত শিশুর চামড়ায় নীল কিংবা বেগুনি রঙের আভা ফুটে ওঠে।
  • এই রোগ প্রধানত নাইট্রেট জাতীয় পদার্থ দ্বারা দূষিত পানীয় জল পান করার ফলে হয়ে থাকে এবং এই নাইট্রেট দূষিত জলের প্রধান কারণ হলো সেচের কাজে ব্যবহার করা রাসায়নিক সার।

পদার্থের ভৌত ও রাসায়নিক ধর্মসমূহ, পদার্থের ভৌত ও রাসায়নিক ধর্মসমূহ প্রশ্ন উত্তর

এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত মৌলের সংখ্যা কত?

উঃ বর্তমানে (2019 খ্রিস্টাব্দ) প্রাকৃতিক ও মনুষ্যসৃষ্ট স্বীকৃত মৌলের সংখ্যা 118টি।

এর মধ্যে পর্যায় সারণির প্রথম 94টি মৌল প্রকৃতিতে পাওয়া যায়। পারমাণবিক ক্রমাঙ্ক 95-118 পর্যন্ত মৌলগুলি মানুষ শুধুমাত্র পরীক্ষাগারে (Laboratory) তৈরি করেছে।

পর্যায় সারণির আবিষ্কারক কে?

উঃ রাশিয়ান বিজ্ঞানী দিমিত্রি মেন্ডেলিভ (Dimitri Mendeleev) ।

মেন্ডেলিভের পর্যায় সূত্রটি লেখো।

উঃ বিভিন্ন মৌলগুলিকে বর্ধিত পারমাণবিক ভর অনুসারে সাজানো হলে তাদের ভৌত ও রাসায়নিক ধর্মগুলি পর্যায়ক্রমে পুনরাবৃত্ত হয়। অন্যভাবে বলা যায়-

মৌলসমূহের ভৌত ও রাসায়নিক ধর্মাবলি মৌলগুলির ক্রমবর্ধমান পারমাণবিক গুরুত্বের সঙ্গে পর্যায়ক্রমে পুনরাবৃত্ত হয়।

পর্যায় সারণি কাকে বলে?

উঃ মৌলগুলিকে বর্ধিত পারমাণবিক গুরুত্ব অনুসারে কয়েকটি পর্যায় ও শ্রেণিতে (বর্তমানে 7টি পর্যায় ও 9টি/18টি শ্রেণি) সাজালে যে সামগ্রিক বিন্যাস বা চার্ট পাওয়া যায় তাকে মৌলগুলির পর্যায় সারণি বলে।

পর্যায় সারণির পর্যায় কাকে বলে?

উঃ পর্যায় সারণির অনুভূমিক (Horizontal) সারিগুলিকে পর্যায় বা Period বলে।

পর্যায় সারণির শ্রেণি কাকে বলে?

উঃ পর্যায় সারণির উল্লম্ব (Vertical) সারিগুলিকে শ্রেণি বা Group বলে।

মেন্ডেলিভের পর্যায় সারণি মৌলের কোন ধর্মের ওপর ভিত্তি করে প্রস্তুত করা হয়েছে?

উঃ মৌলের পারমাণবিক ভর বা পারমাণবিক গুরুত্বের ওপর ভিত্তি করে।

মেন্ডেলিভের মূল পর্যায় সারণিতে শূন্য শ্রেণি ছিল না কেন?

উঃ মেন্ডেলিভের পর্যায় সারণি প্রকাশ করার সময় (1869 খ্রিস্টাব্দ) নিষ্ক্রিয় গ্যাসগুলি আবিষ্কৃত হয়নি। সেজন্য তাঁর সারণিতে শূন্য শ্রেণি (Gr-0) ছিল না।

পর্যায় সারণিতে মোট কয়টি পর্যায় ও কয়টি শ্রেণি আছে?

উঃ বর্তমানে প্রচলিত ক্ষুদ্র পর্যায় সারণিতে 7টি পর্যায় এবং 9টি শ্রেণি (Gr-I থেকে Gr-VIII এবং Gr-0) পাওয়া যায়। IUPAC প্রবর্তিত বর্তমান দীর্ঘ পর্যায় সারণিতে 7টি পর্যায় এবং 18টি শ্রেণি (Gr-1 থেকে Gr-18) পাওয়া যায়।

মেন্ডেলিভের পর্যায় সারণির ত্রুটিগুলি লেখো।

উঃ মেন্ডেলিভের পর্যায় সারণির ত্রুটিগুলি হল-

কয়েকটি ক্ষেত্রে শ্রেণি সাদৃশ্য বজায় রাখার জন্য অপেক্ষাকৃত কম পারমাণবিক গুরুত্ব সম্পন্ন মৌলকে বেশি পারমাণবিক গুরুত্ব বিশিষ্ট মৌলের পরে স্থান দেওয়া হয়েছে।

যেমন-আর্গন (Ar)-এর পারমাণবিক গুরুত্ব 39.94 এবং পটাসিয়াম (K)-এর পারমাণবিক গুরুত্ব 39.1 । কিন্তু আর্গন নিষ্ক্রিয় গ্যাস এবং পটাসিয়াম সক্রিয় ক্ষারধাতু হওয়ার জন্য আর্গনকে নিষ্ক্রিয় গ্যাসের শ্রেণিতে (Gr-0) রেখে তার পরে পটাসিয়ামকে সক্রিয় ক্ষারধাতুগুলির শ্রেণিতে (Gr-1) স্থান দেওয়া হয়েছে।

আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন 

মৌলের ধর্মের প্রকৃত নিয়ন্ত্রক কে?

উঃ মৌলের পরমাণু ক্রমাঙ্ক।

আধুনিক পর্যায় সূত্রটি লেখো।

উঃ মৌলসমূহের ভৌত ও রাসায়নিক ধর্মাবলি মৌলগুলির ক্রমবর্ধমান পরমাণু-ক্রমাঙ্কের সঙ্গে পর্যায়ক্রমে পুনরাবৃত্ত হয়।

কয়েকটি ক্ষার ধাতুর (Alkali metals) নাম লেখো। পর্যায় সারণিতে এদের অবস্থান কোথায়?

উঃ Li, Na, K, Rb, Cs প্রভৃতি। দীর্ঘ পর্যায় সারণিতে এরা Gr-1-এ অবস্থিত।

কয়েকটি ক্ষারীয় মৃত্তিকা ধাতুর (Alkaline earth metals) নাম লেখো। পর্যায় সারণিতে এদের অবস্থান কোথায়?

উঃ Be, Mg, Ca, Sr, Ba প্রভৃতি। দীর্ঘ পর্যায় সারণিতে এরা Gr-2-তে অবস্থিত।

কয়েকটি হ্যালোজেন মৌলের (Halogens) নাম লেখো। পর্যায় সারণিতে এদের অবস্থান কোথায়?

উঃ F, Cl, Br, I, At প্রভৃতি। দীর্ঘ পর্যায় সারণিতে এরা Gr-17-এ অবস্থিত।

কয়েকটি নিষ্ক্রিয় গ্যাসের (Inert or Noble gases) নাম লেখো। পর্যায় সারণিতে এদের অবস্থান কোথায়?

উঃ He, Ne, Ar, Kr, Xe প্রভৃতি। দীর্ঘ পর্যায় সারণিতে এরা Gr-18-এ অবস্থিত।

কয়েকটি সন্ধিগত মৌলের (Transitional elements) নাম লেখো। পর্যায় সারণিতে এদের অবস্থান কোথায়?

উঃ Sc, Ti, Zr, Fe, Co, Ni, Cu, প্রভৃতি। দীর্ঘ পর্যায় সারণিতে এরা Gr-3 থেকে Gr-11-এর মধ্যে অবস্থিত।

মেন্ডেলিভ দুষ্ট মৌল নামে কাকে অভিহিত করেন?

উঃ হাইড্রোজেনকে।

পদার্থের ধর্মের পর্যায়বৃত্ততা বলতে কাকে বলে?

উঃ মৌলসমূহের বিভিন্ন ভৌত ও রাসায়নিক ধর্মের পর্যায়ক্রমিক পুনরাবৃত্তিকে ধর্মের পর্যায়বৃত্ততা (periodicity of properties) বলা হয়।

পারমাণবিক ব্যাসার্ধ কাকে বলে? পর্যায় সারণিতে এটি কিভাবে পরিবর্তিত হয়?

উঃ পরমাণুর নিউক্লিয়াস থেকে বহিস্তম ইলেকট্রন কক্ষের সম্ভাব্য দূরত্বকে ওই পরমাণুর পারমাণবিক ব্যাসার্ধ বলা হয়।

পর্যায়ে পরিবর্তনঃ যে কোনো পর্যায়ের বামদিক থেকে ডানদিকে পারমাণবিক ব্যাসার্ধ বা পারমাণবিক আকার হ্রাস পায় কিন্তু নিষ্ক্রিয় গ্যাসের ক্ষেত্রে বৃদ্ধি পায়।

শ্রেণিতে পরিবর্তনঃ পর্যায় সারণির একই শ্রেণিতে অবস্থিত মৌলগুলির পারমাণবিক ব্যাসার্ধ উপর থেকে নীচের দিকে ক্রমশ বৃদ্ধি পায়।

আপনি কি চাকরি খুজঁছেন, নিয়মিত সরকারিবেসরকারি চাকরির সংবাদ পেতে ক্লিক করুন। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ক্ষেত্রে মানব সম্পদ উন্নয়ন সংক্রান্ত প্রতিবেদন পাড়ার জন্য, ক্লিক করুন। এছাড়াও, স্বাস্থ, টেকনোলজি, বিসনেস নিউস, অর্থনীতি ও আরো অন্যান্য খবর জানার জন্য, ক্লিক করুন

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।