মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 6 পরিবেশ ও বিজ্ঞান Part 2

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

সূচিপত্র

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 6 পরিবেশ ও বিজ্ঞান Part 2

আমাদের শরীরে রক্ত যাওয়ার প্রয়োজনীয়তা, আমাদের শরীরে রক্ত যাওয়ার প্রয়োজনীয়তা কি, আমাদের শরীরে রক্ত যাওয়ার প্রয়োজনীয়তা কী

রক্ত আমাদের শরীরে মূলত দুটি কাজ করে-

১. প্রথমত রক্ত আমাদের শরীরের নানা স্থানে অক্সিজেন ও পুষ্টি পৌঁছে দেয়।

২. রক্ত আমাদের শরীরে সাদা (white) রক্তকণিকার মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং রোগ প্রতিকার ক্ষমতা পৌঁছে দেয়।

মূলত এদুটি কারণে আমাদের শরীরের রক্তের প্রয়োজন। রক্ত না থাকলে খাবারের মাধ্যমে পাওয়া গ্লুকোজ আর ফুসফুস এর মাধ্যমে পাওয়া অক্সিজেন ব্রেইনে পৌঁছতে পারবে না।

এছাড়া ওষুধ খেলে সেই ওষুধের কণা রক্তের সঙ্গে গুলে গিয়ে শরীরের বিভিন্ন অংশে পৌঁছায়। রক্ত শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গের মধ্যে যোগাযোগ রাখতে সাহায্য করে।

আর্সেনিক শরীরের কোন অংশে জমা হয়, আর্সেনিক সাধারণত শরীরের যে অংশে জমা হয় তা হল

শরীরে আর্সেনিক প্রবেশের প্রাথমিক পথ হল ইনজেশন এবং ইনহেলেশন। ডার্মাল শোষণও ঘটে, তবে কিছুটা কম।

মানুষের অজৈব আর্সেনিকের অর্ধ-জীবন প্রায় 10 ঘন্টা। আর্সেনিক লিভারে বায়োমিথিলেশনের মধ্য দিয়ে যায়। প্রায় 70% আর্সেনিক নির্গত হয়, প্রধানত প্রস্রাবে।

একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের শরীরে কয়টি হাড় থাকে, মানুষের শরীরে কয়টি হাড় থাকে

জন্মের সময় মানবদেহে ৩০০ টিরও বেশি হাড় থাকে, তবে এইগুলির মধ্যে অনেকগুলি বিকাশের সময় একসঙ্গে যুক্ত হয়ে যায়, এর ফলে প্রাপ্তবয়স্কদের দেহে, অসংখ্য ছোট সিসাময়েড অস্থি বাদ দিয়ে মোট ২০৬ টি পৃথক হাড় থাকে। দেহের বৃহত্তম হাড় হল ঊর্বস্থি (ফিমার) বা উরুর হাড়, এবং সবচেয়ে ছোটটি হল মধ্যকর্ণের স্টেপিস।

কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয়

সুস্বাস্থ্যের জন্যে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও খনিজ দেহের ভেতরেই তৈরি হয়। আবার প্রতিদিনের খাবার থেকেও এসব উপাদান পাওয়া যায়। খাবার থেকে যেসব ভিটামিন পাওয়া যায় তার মধ্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন হল বি ১২।

শরীরৈ ভিটামিন বি ১২-এর অভাব হলে ভুলে যাওয়ার প্রবণতা, দুর্বলতা, মাথা ঘোরা, দুশ্চিন্তা, বিষণ্ণতা ইত্যাদি সমস্যা হতে পারে। রক্তশূন্যতাও দেখা দিতে পারে। এর ফলে রোগী দুর্বল হয়ে পড়ে, অল্প শ্রমেই ক্লান্ত ও হাঁপিয়ে ওঠে, বুক ধড়ফড় করে। ভিটামিন-১২ এর অভাবে পাকস্থলীর সমস্যার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। হতে পারে কোষ্ঠকাঠিন্য। দীর্ঘদিন ভিটামিন বি ১২-এর ঘাটতির কারণে স্নায়বিক সমস্যা হতে পারে। ফলে হাঁটতে-চলতে এবং ভারসাম্য রাখতে অসুবিধা হয়।

কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর শুকিয়ে যায়

ভিটামিন ডি এর অভাবকে Hypovitaminosis D বা Low Vitamin D বলা হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিটামিন ডি-এর সঙ্গে ব্যক্তির ত্বকের রঙেও পরিবর্তন দেখা যায়। ভিটামিন D-এর অভাবে ত্বকের পরিবর্তন দেখা যায়। শরীরে এর ঘাটতি তিনভাবে পূরণ করা যায়- ত্বক, খাদ্য ও পরিপূরক।

আসুন জেনে নেই কোন ভিটামিনের অভাবে শরীরে যে লক্ষণগুলি প্রকট হয়।

  • সামান্য আঁচড় বা আঘাতেই ত্বক কেটে গেলে বুঝতে হবে শরীরে ভিটামিন সি’র (Vitamin C) অভাব রয়েছে। এ ছাড়া রুক্ষ ত্বকের সমস্যাও দেখা দেয়। টক জাতীয় খাবার এই ভিটামিন সি’র অভাব মেটাতে সক্ষম।
  • শীতকালে ঠোঁট শুকিয়ে যাওয়া বা ফেটে যাওয়া ঘটনা খুবই স্বাভাবিক। তবে শরীরের ভিটামিন বি-১২-এর (Vitamin B12) ঘাটতি হলে যে কোনও ঋতুতেই এই সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • চুলে খুশকি হওয়ার অর্থ হল শরীরে ফ্যাটি অ্যাসিডের অভাব ঘাটতি হয়েছে। এ ছাড়াও বিটামিন বি’র (Vitamin B) অভাবে চুল রুক্ষ হয়ে যায়।
  • অল্প বয়সে চুল পেকে যাওয়ার একটি কারণ হতে পারে শরীরে কপারের অভাব। এ জন্য কাজুবাদাম, মাশরুম ইত্যাদি কপারযুক্ত খাবার খেতে পারেন। তবে হজমের সমস্যা বা লিভারের সমস্যার কারণেও অকালে চুলে পাক ধরতে পারে।
  • পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়ার পরও কখনও শারীরিক স্ফুর্তির অভাব দেখা দেয়। পর্যাপ্ত বিশ্রামের পরও সারাদিন শরীর অবসাদগ্রস্ত থাকা ভিটামিন ডি’র (Vitamin D) অভাবে হতে পারে।

মানব শরীরে কোথায় রক্ত জমাট বাঁধে না

রক্ত হল প্রধান সংযোজক তরল যা সারা শরীরে অক্সিজেন, পুষ্টি, খনিজ পদার্থ এবং অন্যান্য পদার্থের পরিবহনকারী হিসেবে কাজ করে। এটি কোষ থেকে দূরে বিপাকীয় পণ্য পরিবহনের জন্যও দায়ী।

প্লাজমার রক্তের উপাদান অর্থাৎ প্রায় 55% এবং কোষীয় উপাদানগুলি অর্থাৎ প্রায় 45%। সেলুলার উপাদানগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • আরবিসি (লাল রক্তকণিকা): এটিকে এরিথ্রোসাইটও বলা হয় যা প্রধানত সারা শরীরে পদার্থের পরিবহনের জন্য দায়ী। আরবিসি (এরিথ্রোপয়েসিস) গঠন অস্থি মজ্জাতে সঞ্চালিত হয়।
  • ডাব্লুবিসি (শ্বেত রক্তকণিকা): এটিকে লিউকোসাইটও বলা হয়। এটি প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় সাহায্য করে এবং শরীরে প্রবেশ করা বিদেশী কণাকে মেরে ফেলে।
  • প্লেটলেট: একে থ্রম্বোসাইটও বলা হয়। কোন কাটা বা আঘাত ঘটলে রক্ত ​​জমাট বাঁধার জন্য এটি দায়ী।

হেপারিন হল অ্যান্টিকোয়াগুল্যান্ট যা হেপারান সালফেটের একটি উচ্চ সালফেটেড ফর্ম। এটি প্রধানত একটি বড় হেপারিন প্রোটিওগ্লাইকান হিসাবে সংযোগকারী টিস্যু মাস্ট কোষ দ্বারা তৈরি করা হয়। এটিতে একটি অ্যান্টিকোয়াগুল্যান্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে যার কারণে রক্তনালীতে রক্ত জমাট বাঁধে না।

থ্রোমবিন, ফাইব্রিনোজেন, ভিটামিন কে হল জমাট বাঁধার কারণ যা রক্তে উপস্থিত থাকে এবং শরীরে বাহ্যিকভাবে কোনো আঘাত লাগলে রক্ত জমাট বাঁধতে পারে।

মানব শরীরে কোন অংশে রক্ত জমাট বাঁধে না, মানব শরীরের কোন অংশে রক্ত জমাট বাঁধে না

উত্তর: রক্তে হেপারিন থাকায় দেহাভ্যন্তরে রক্ত জমাট বাঁধে না।

কারণ রক্তের মধ্যে হেপারিন নামক রাসায়নিক পদার্থ থাকে । তাছাড়া রক্তের ক্রমাগত সঞ্চালনের কারণ দেহের অভ্যন্তরে রক্ত জমাট বাঁধে না।

মানব শরীরে চারটি লম্বা অস্থির নাম

মানবদেহের দীর্ঘতম বা বড় হাড় বা অস্থির নাম হচ্ছে ফিমার (Femur)। বাংলায় একে ঊর্বস্থি বা ঊরুর অস্থি বলা হয়। মানুষের পা যে চারটি হাড় দিয়ে গঠিত, এটি তার মধ্যে অন্যতম এবং দীর্ঘতম হাড়। ফিমার ঊরুর একমাত্র হাড়। মানবদেহে ফিমার সবচেয়ে ভারী এবং শক্ত হাড় । এটি মানবদেহের উচ্চতার প্রায় ২৬%। এই হাড় মানুষকে হাঁটতে ও দৌড়াতে সাহায্য করে। ছাড়াও,

  • টিবিয়া: এটি নিম্ন পায়ের অস্হি।
  • ফিবুলা: অবস্থান টিবিয়ার পাশে।
  • হিউমেরাস: ৪র্থ বৃহত্তম হাড়ের নাম হিউমেরাস। এটি আমাদের ঊর্ধ্ব বাহুর অস্থি। দুই হাতের উপরের দিকে দুইটি হিউমেরাস থাকে।

মানুষের শরীরে কটি গুরুত্বপূর্ণ পেশী আছে

মানুষের শরীরে মোট পেশীর সংখ্যা ৬৩৯ টি।

গঠন, অবস্থান ও কাজের তারতম্যের ভিত্তিতে পেশিকে তিন শ্রেণিতে ভাগ করা যায়। যথাঃ– ১। মসৃণ বা অনৈচ্ছিক; ২। হৃৎপেশি এবং ৩। রৈখিক বা ঐচ্ছিক।

তিনটি প্রধান ধরনের পেশী অন্তর্ভুক্ত:

  • কঙ্কাল পেশী – বিশেষ টিস্যু যা হাড়ের সাথে সংযুক্ত থাকে এবং চলাচলের অনুমতি দেয়। একত্রে, কঙ্কালের পেশী এবং হাড়গুলিকে বলা হয় musculoskeletal সিস্টেম (লোকোমোটর সিস্টেম হিসাবেও পরিচিত)। সাধারণভাবে বলতে গেলে, কঙ্কালের পেশীকে বিরোধী জোড়ায় বিভক্ত করা হয় যেমন বাইসেপ এবং ট্রাইসেপ উপরের বাহুর সামনে এবং পিছনে। কঙ্কালের পেশীগুলি আমাদের সচেতন নিয়ন্ত্রণে থাকে, তাই এগুলি স্বেচ্ছাসেবী পেশী হিসাবেও পরিচিত। আরেকটি শব্দ হল স্ট্রাইটেড পেশী, যেহেতু মাইক্রোস্কোপের নীচে দেখা হলে টিস্যু ডোরাকাটা দেখায়।
  • মসৃণ পেশী – পাচনতন্ত্র, জরায়ু এবং রক্তনালী যেমন ধমনী সহ বিভিন্ন অভ্যন্তরীণ কাঠামোতে অবস্থিত। মসৃণ পেশী স্তরযুক্ত শীটগুলিতে সাজানো হয় যা কাঠামোর দৈর্ঘ্য বরাবর তরঙ্গে সংকুচিত হয়। আরেকটি সাধারণ শব্দ হল অনৈচ্ছিক পেশী, যেহেতু মসৃণ পেশীর গতি আমাদের সচেতন সচেতনতা ছাড়াই ঘটে।
  • কার্ডিয়াক পেশী – হৃৎপিণ্ডের জন্য নির্দিষ্ট পেশী। আমাদের সচেতন সচেতনতা ছাড়াই হৃদয় সংকুচিত হয় এবং শিথিল হয়।

মানুষের শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা কত

সাধারণ প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য, শরীরের তাপমাত্রা ৯৭ ডিগ্রি থেকে ৯৯ ডিগ্রি ফারেনহাইটের মধ্যে থাকতে পারে। আবার শিশুদের ক্ষেত্রে ৯৭.৯ থেকে ১০০.৪ ডিগ্রি ফারেনহাইটের মধ্যে থাকতে পারে।

মেয়েদের শরীরে কয়টি হাড় থাকে

পুরুষ বা মহিলা উভয়েরই শরীরে হাড়ের সংখ্যা ২০৬।

রোগ হলে আমাদের শরীর দুর্বল হয়ে যায় Class 6

ক্লান্ত, নির্জীব বা আলসেমি লাগার নানান কারণ থাকতে পারে। তবে সব সময় এরকম বোধ করা ভালো লক্ষণ নয়।

সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও বিশ্রামের মাধ্যমে এই সমস্যা হয়ত দূর করা সম্ভব। তবে তার  আগেও বোঝা দরকার শরীরে সমস্যাটা কোথায়।

শরীর দুর্বল হয়ে যাবার কারণ :

  • লৌহের ঘাটতি: শরীর ক্লান্ত লাগার অন্যতম কারণ হল আয়রন বা লৌহের স্বল্পতা। লৌহের ঘাটতি থাকলে সারাদিন ঘুমালেও কোনো লাভ নেই। গর্ভবতী ও পিরিয়ড চলাকালীন লৌহের ঘাটতি বেশি দেখা দেয়। তাই এই সময়ে বেশি করে শাক সবজি ও সালাদ খাওয়া প্রয়োজ়ন। 
  • ঘুমের অভাব: ঘুমের অভাব বা দেরিতে ঘুমানো ক্লান্তিভাব সৃষ্টি করে। প্রতিদিন পর্যাপ্ত ঘুম প্রয়োজন। তা না হলে শরীর ক্লান্ত ও নির্জীব লাগে। আর সারাদিন ঘুম পায়। যা শরীর ও ত্বকের জন্যও ক্ষতিকর।
  • অস্বাস্থ্যকর বা সামঞ্জস্যহীন খাদ্যাভ্যাস: আমরা যা খাই তা-ই আমাদের শরীরে প্রভাব ফেলে। খাবারের পরিমাণ ও গুণগত মান শরীরে সতেজ ও দুর্বল অনুভূতির ওপর প্রভাব রাখে। 
  • পানি শূন্যতা: পানি শূণ্যতার মানে হল শরীরে পানির ঘাটতি হওয়া। এর ফলে মাথা ব্যথা, ব্যথা, অবসাদ ও দুর্বলতা দেখা দেয়। দেহের মূল অংশ পানি। তাই পানির স্বল্পতা দেখা দিলে শরীরে দুর্বলতা ও ক্লান্তভাব দেখা দিতে পারে।
  • বাড়ন্ত শরীর: নির্ভর করবে বয়সের ওপর। শরীরের বয়স বাড়ার সঙ্গে শক্তি খরচের পরিমাণও বাড়ে। এক্ষেত্রে সঠিক শক্তি খরচ অনুযায়ী খাবার না পেলে অল্প কাজ করলেও দ্রুত দুর্বলভাব দেখা দিতে পারে।
  • অতিরিক্ত শরীরচর্চা: অনেকক্ষণ শরীরচর্চা করলে মনে হবে দেহে আর শক্তি নেই। ফলে ক্লান্ত ও নির্জীব লাগে।
  • শরীরচর্চা না করা: অন্যদিকে আলসেমি লাগার অন্যতম কারণ হল শরীরচর্চা না করা। ব্যায়াম শরীরের ক্যালরি খরচ করতে ও শরীর সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। সারাদিন কোনো কাজ করা না হলে তা আলসেমি ও ঘুম ঘুমভাবের সৃষ্টি করে।
  • গরম ও অসুস্থতা: অনেকক্ষণ উষ্ণ ও আর্দ্র পরিবেশে থাকলে ক্লান্ত অনুভূত হতে পারে। এই সময় মাথা ব্যথা ও দুর্বলভাব দেখা দেওয়া স্বাভাবিক। একইভাবে অসুস্থ থাকলেও ক্লান্তি, ঘুম ঘুম ভাব শক্তির স্বল্পতা দেখা দিতে পারে। তাই এসব লক্ষণকে অবহেলা না করে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। 

শরীর চাঙা অনুভূতির জন্য

  • শক্তিশালী ও সতেজ অনুভবের জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া জরুরি। এতে শরীর প্রয়োজনীয় পুষ্টি পায়। শরীরকে আর্দ্র রাখতে পর্যাপ্ত পানি পান করা প্রয়োজন।
  • নিয়মিত শরীরচর্চা শরীর ও মন সুস্থ রাখে। পাশাপাশি দেয় সতেজ অনুভূতি।
আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন 

আর্সেনিক শরীরের কোন অংশে জমা হয়

আর্সেনিক লিভারে বায়োমিথিলেশনের মধ্য দিয়ে যায়।

আমাদের শরীরে রক্ত যাওয়ার প্রয়োজনীয়তা

রক্ত আমাদের শরীরে মূলত দুটি কাজ করে-
১. প্রথমত রক্ত আমাদের শরীরের নানা স্থানে অক্সিজেন ও পুষ্টি পৌঁছে দেয়।
২. রক্ত আমাদের শরীরে সাদা (white) রক্তকণিকার মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং রোগ প্রতিকার ক্ষমতা পৌঁছে দেয়।

আপনি কি চাকরি খুজঁছেন, নিয়মিত সরকারিবেসরকারি চাকরির সংবাদ পেতে ক্লিক করুন। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ক্ষেত্রে মানব সম্পদ উন্নয়ন সংক্রান্ত প্রতিবেদন পাড়ার জন্য, ক্লিক করুন। হিন্দিতে শিক্ষামূলক ব্লগ পড়তে, এখানে ক্লিক করুন। এছাড়াও, স্বাস্থ, টেকনোলজি, বিসনেস নিউস, অর্থনীতি ও আরো অন্যান্য খবর জানার জন্য, ক্লিক করুন

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।