সোনালী চতুর্ভুজ কি

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

সূচিপত্র

সোনালী চতুর্ভুজ কি, সোনালি চতুর্ভুজ কী

ভারতের চারটি অন্যতম প্রধান শহর কলকাতা,মুম্বাই ,চেন্নাই এবং দিল্লিকে চারটি লেন বা সড়ক দ্বারা যুক্ত করা হয়,, এই চারটি সড়ক ভারতের মানচিত্রে একটি কাল্পনিক চতুর্ভুজের আকার ধারণ করে যা ভারতের ‘সোনালী চতুর্ভূজ’ নামে পরিচিত।

এই সোনালি চতুর্ভূজ নির্মাণের প্রধান রূপকার ছিলেন স্বর্গীয় শ্রী অটল বিহারী বাজপাই, তার নেতৃত্বেই সোনালি চতুর্ভূজ গড়ে তোলা হয়েছিল। এই সোনালি চতুর্ভূজ নির্মাণের প্রধান কারণ ছিল জাতীয় স্তরে যাতায়াত ব্যবস্থাকে আরও উন্নত করে তোলা , কারণ এই চারটি শহর ভারতের প্রধান চারটি প্রাণকেন্দ্র প্রাণকেন্দ্র।

সোনালী চতুর্ভুজ সংজ্ঞা, সোনালী চতুর্ভুজ কাকে বলে

ভারতের প্রধান চারটি মহানগর যথা – মুম্বাই, দিল্লি, কলকাতা ও চেন্নাই – কে ছয় লেনবিশিষ্ট (স্থানবিশেষে চার লেন) প্রায় ৫৮৪৬ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যসম্পন্ন সড়কপথ দ্বারা যুক্ত করা হয়েছে । এটিই সোনালি চতুর্ভুজ (Golden Quadrilateral) নামে পরিচিত ।

সোনালী চতুর্ভুজ প্রকল্প

এটি কেন্দ্রীয় সরকার গৃহীত ও পরিচালিত একটি প্রকল্প । এই পরিকল্পনাটি গ্রহণ করা হয়েছিল ১৯৯৯ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মাননীয় অটলবিহারী বাজপেয়ীর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের মধ্য দিয়ে, কাজ শুরু হয়েছিল ২০০১ সালে এবং শেষ হয়েছিল ২০১২ সালে । এই সড়কপথটি ভারতের জাতীয় মহাসড়ক কর্তৃপক্ষ (NHAI) দ্বারা পরিচালিত হয় ।

সোনালী চতুর্ভুজ সংযুক্তকারী শহর-নগর, কোন কোন প্রধাণ শহরের সাথে সোনালী চতুর্ভূজ যুক্ত হয়েছে

যে যে প্রধাণ শহরের সাথে সোনালী চতুর্ভূজ যুক্ত হয়েছে, সেগুলির একটি তালিকা দেওয়া হল—

১। দিল্লি থেকে কলকাতা—> দিল্লি, ফরিদাবাদ, মথুরা, আগ্রা, ফিরোজাবাদ, এতাবাহ, কানপুর, ফতেপুর, এলাহাবাদ, বারানসী, চানদৌলী, মোহানিয়া, কুদ্রা, সাসারাম,দেহরী, ঔরঙ্গআবাদ, শেরঘাটি, দোভি, চম্পারণ, বাড়ি, বাগোদাড়, ধানবাদ, আসানসল, দুর্গাপুর, বর্ধমান,কলকাতা।।

২। কলকাতা থেকে চেন্নাই—> কলকাতা, খড়গপুর, বালাসোর, ভদ্রক, জাজপুর, কটক, ভুবণেস্বর, শ্রীকাকুলাম,বিশাখাপত্তনম, তুনি, রাজামুন্দ্রি, এলুরু, ভিজয়বাদা, গুন্তুর, ওনগোল, কাভেলী, নেল্লোর, গুদুর, গুম্মিদিপুন্ডি, চেন্নাই।।

৩। চেন্নাই থেকে মুম্বাই—> চেন্নাই, শ্রীপেরুম্বুদুর, কাঞ্চিপুরম, রানিপেট, ভেল্লোর, বেঙ্গালুরু, সিরা, ছিত্তদুর্গ, হুব্বালি, বেলেগাভী, কোলাপুর, সাঁতারা, পুনে, পানভেল, মুম্বাই।।

৪। মুম্বাই থেকে দিল্লি—> মুম্বাই, সিলভাসা, ভাপি, নাভসারি,সুরাট, ভারুচ, আঙ্কলেশ্বর, ভদোদরা, আনন্দ, আমেদাবাদ,গান্ধিনগড়,উদয়পুর,আজমীর,জয়পুর,গুড়্গাঁও,দিল্লি।।

সোনালি চতুর্ভুজ (Golden Quadrilateral) – এর অন্তর্ভুক্ত প্রধান চারটি মহানগরের সংযুক্তির বিবরণ নিম্নরূপ-

  • ১. দিল্লি – কলকাতাঃ সড়কপথের নাম – NH19;দৈর্ঘ্য প্রায় ১৪৫৩ কিমি ।
  • ২. দিল্লি – মুম্বাইঃ সড়কপথের নাম – NH48;দৈর্ঘ্য প্রায় ১৪১৯ কিমি ।
  • ৩. মুম্বাই – চেন্নাইঃ সড়কপথ – NH48;দৈর্ঘ্য প্রায় ১২৯০ কিমি ।
  • ৪. চেন্নাই – কলকাতাঃ সড়কপথ – NH16;দৈর্ঘ্য প্রায় ১৬৮৪ কিমি ।

এছাড়াও এই নেটওয়ার্কের মধ্যে পড়া অন্যান্য শহরগুলি হলো বেংগালুরু, আগ্রা, মথুরা, বারানসী, কটক, সুরাট, পুনে, কানপুর, জয়পুর, বডোদরা, আজমীর, ধানবাদ, ভাইজাগ, আহমেদাবাদ, দুর্গাপুর, বিজয়ওয়াড়া প্রভৃতি ।

সোনালী চতুর্ভুজ এর গুরুত্ব

সোনালি চতুর্ভুজ (Golden Quadrilateral) প্রকল্পের গুরুত্বগুলি হলো নিম্নরূপ –

  • এই প্রকল্প দেশের মুখ্য শহর ও বন্দরগুলির মধ্যে দ্রুত পরিবহন ব্যবস্থা স্থাপন করেছে ।
  • ছোট শহরগুলি থেকে সহজে বাজার অঞ্চলে পৌছানোর ব্যবস্থা সহজ হয়েছে ।
  • দ্রুত পরিবহনের ফলে কৃষিজাত ফসল বাজারজাতকরণে সুবিধা হয়েছে এবং ফসলের পচন ও অপচয়রোধ অনেকাংশে কমানো সম্ভব হয়েছে ।
  • শিল্পের প্রসার ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পেয়েছে ।
  • শহর ও বন্দরের সরবরাহ অঞ্চলের আয়তন বৃদ্ধি পেয়েছে ।
  • রেলপথ, জলপথ ও আকাশপথ পরিবহনের উপর চাপ কিছুটা হলেও কমানো সম্ভব হয়েছে ।
  • দেশজুড়ে ট্রাক পরিবহনের ব্যাপক উন্নতি ঘটেছে ।
  • শিল্পের কাঁচামাল সংগ্রহ, উৎপাদিত দ্রব্য বাজারজাতকরণ, শিকড়আলগা শিল্পের দেশব্যাপী বিকেন্দ্রীভবণের প্রসার ঘটেছে ।
  • দেশব্যাপী সার্বিকভাবে অর্থনৈতিক উন্নয়নের বিকেন্দ্রীভবণের প্রসার ঘটেছে ।
  • ভারতের গুরুপ্তপূর্ণ শহর গুলির মধ্যে অতি দ্রুত পরিবহন সম্ভব হয়েছে।
  • যাত্রী ও পন্ন পরিবহন সহজ হয়েছে।
  • শিল্পের প্রসার ও কর্মস্নগস্থান বৃদ্ধি ঘটেছে।
  • কৃষকদের পক্ষে কৃষি ফসল গুলি শহর ও বন্দরগুলিতে সহজে পাঠানোর সুবিধা হয়েছে।এর ফলে ফসলের অপচয় কম হচ্ছে।
  • সারা ভারত জুড়ে ট্রাক পরিবহন বৃদ্ধি পেয়েছে। ভারতের অর্থনৈতীক শ্রীবৃদ্ধি তরান্বিত হচ্ছে।

সোনালী চতুর্ভুজ এর ইতিহাস

তৎকালিন NDA সরকারের প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী ১৯৯৯ সালের ৬ জানুয়ারি এই প্লকল্পের শিলান্যাস করেন। এবং ২০০১ সালে এই প্লকল্পর কাজ শুরু হয়। এই প্রজেক্টের কাজ শেষ করার সময় ধার্য করা হয় ২০০৬ সালের মধ্যে। কিন্তু বিভিন্ন রাজনৈতিক ও আর্থসামাজিক বাধা বিপত্তির কারনে এই প্রকল্প শেষ হয় ২০১২সালের ৭ই জানুয়ারি(অফিসিয়ালি) ।

সোনালী চতুর্ভুজ এর প্রকল্পের খরচ

প্রজেক্ট শুরুর পর্যায়ে এর বাজেট ধরা হয়েছিল ভারতীয় মুদ্রায় ৬০০ বিলিওন টাকা।

সোনালী চতুর্ভুজ এর দৈর্ঘ্য, বিভিন্ন রাজ্যে সোনালী চতুর্ভূজের দৈর্ঘ

সোনালী চতুর্ভূজের মোট দৈর্ঘ‍্য হল ৫৮৪৬কিমি বা ৩৬৩৩মাইল। এটি চারটি বাহুতে বিভক্ত। নিচে এই চারটি বাহুর দৈর্ঘ্য দেওয়া হল—

  • দিল্লি থেকে কলকাতা—১৪৫৩ কিমি (৩১আগস্ট ২০১১)।
  • চেন্নাই থেকে মুম্বাই—-১২৯০ কিমি (৩১আগস্ট ২০১১)।
  • কলকাতা থেকে চেন্নাই—১৬৮৪ কিমি (৩১ মে ২০১৩)।
  • দিল্লি থেকে মুম্বাই—-১৪১৯ কিমি (৩১আগস্ট ২০১১)।

সোনালী চতুর্ভূজ ভারতের ১৩ রাজ্যের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। কোন রাজ্যে কত দৈর্ঘ বিস্তার ঘটেছে সেটি নিচে দেখানো হল-

১। অন্ধ্রপ্রদেশ(তেলেঙ্গানা সহ)-১,০১৪ কিমি।
২। উত্তরপ্রদেশ- ৭৫৬ কিমি।
৩। রাজস্থান- ৭২৫ কিমি।
৪। কর্নাটকা- ৬২৩ কিমি।
৫। মহারাষ্ট্র- ৪৮৭ কিমি।
৬। গুজরাত- ৪৮৫ কিমি।
৭। ওড়িশা- ৪৪০ কিমি।
৮। পশ্চিম বঙ্গ- ৪০৬ কিমি।
৯। তামিলনাড়ু- ৩৪২ কিমি।
১০। বিহার- ২০৪ কিমি।
১১। ঝারখন্ড- ১৯২ কিমি।
১২। হরিয়ানা- ১৫২ কিমি।
১৩। দিল্লি- ২৫ কিমি।

সোনালী চতুর্ভুজ মানচিত্র

সোনালী চতুর্ভুজ কোন কোন ন্যাশানাল হাই ওয়ের সাথে যুক্ত

আমরা জানি যে সোনালী চতুর্ভূজ চারটি বাহু দ্বারা বিভক্ত। তাই চারটি বাহুর সাপেক্ষে দেখানো হল—

১। দিল্লি থেকে কলকাতা– NH 2।

২) দিল্লি থেকে মুম্বাই — NH 8 (দিল্লি-কিষানগড়), NH 79A (আজমির বাইপাস), NH 79, NH 76, NH 8 (উদয়পুর-মুম্বাই)।

৩। চেন্নাই থেকে মুম্বাই– NH 48 (মুম্বাই-ব্যাঙ্গালুরু), NH 44 (ব্যাঙ্গালুরু-কৃষ্ণগিড়ি), NH 48।

৪। কলকাতা থেকে চেন্নাই — NH 6 (কলকাতা-খরগপুর), NH 60 (খড়গপুর- বালাশোর), NH 5 (বালাশোড়-চেন্নাই)।

সোনালী চতুর্ভূজের সাথে কিছু রেকর্ড

  • সেপ্টেম্বর ২০১৫ তে Ajay Jagga, Gopal Krishan Sharma এবং Karan Vaid নামে ব্যাক্তিরা ‘ফোর্ড’ চার চাকা বিশিষ্ট গাড়ি নিয়ে ৭৬ ঘন্টা ১৯ মিনিটে সোনালী চতুর্ভূজ বরাবর ৫৯০৭ কিমি দুরত্ব অতিক্রক করে “Limca Book of Records”-এ নিজেদের নাম নিথিভূক্ত করেন।
  • ২০১৩ সালে Arnob Gupta এবং Revanth নামে ব্যাক্তিরা দু-চাকার গাড়ি নিয়ে ৫৯৯৭ কিমি দূরত্ব অতিক্রম করেন ৯২ ঘন্টা ৩০মিনিটে।

এক নজরে সোনালী চতুর্ভূজ

  • এটি ভারতের বৃহত্তম সড়ক প্রকল্প এবং পৃথিবীর পঞ্চম বৃহত্তম।
  • National Highways Development Project (NHDP) এর প্রথম ফেজ এর প্রকল্প এটি।
  • ২০০৯ সালে ঠিক করা হয় যে এটিকে চার লেন থেকে ছয় লেন বিশিষ্ট সড়ক পথ করা হবে।
  • এর চারটি বাহুর মধ্যে বৃহত্তম বাহু হল “কলকাতা থেকে চেন্নাই। যার দৈর্ঘ ১৬৮৪ কিমি (৩১ মে ২০১৩)।
  • সোনালী চতুর্ভূজ ভারতের ১৩ রাজ্যের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
  • অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যে সোনালী চতুর্ভূজের দৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশি (১০১৪ কিমি)।
  • সর্ব পরি যেনাকে ধন্যবাদ না দিলেই নয়, তিনি হলেন আমাদের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী “অটল বিহারী বাজপেয়ীঃ মহাশয়। উনি নাহলে হয়ত এই ভাবে দ্রুত অর্থনৈতিক বিকাশের রাস্তা প্রবাহিত হতনা!!

হীরক চতুর্ভুজ কাকে বলে

হীরক চতুর্ভূজ হল ভারতের উচ্চগতির প্রস্তাবিত রেল ব্যবস্থা। এই রেলব্যবস্থায় ভারতের চারটি মেট্রো শহর দিল্লি, কলকাতা, চেন্নাই, মুম্বাই কে যুক্ত করবে। এই রেলপথে প্রথমে ১৫০-২০০ কিমি/ঘণ্টা গতির সেমি হাইস্পিড রেল ও পড়ে ৩২০-৩৫০ কিমি/ঘণ্টা গতির হাইস্পিড বা উচ্চগতির রেল চালানো হবে। এই রেল পথটি দিল্লি-আগরা অংশে সেমি হাইস্পিড রেল চালু করা হয়েছে।

হীরক চতুর্ভুজ প্রকল্প কি, হীরক চতুর্ভুজ কি

এই উচ্চগতির রেলপথটি স্ট্যান্ডার্ড গেজে পরিচালিত হবে।প্রধান টার্মিনাল কলকাতায়, দিল্লি, মুম্বই, পুনে, বিশাখাপত্তনম, তিরুবনন্তপুরম, ব্যাঙ্গালোর, চেন্নাই এবং হায়দ্রাবাদ থাকবে।রেল পথটি মোট ১৪ রাজ্য হয়ে যাবে। রাজ্য গুলি হল- হরিয়ানা, রাজস্থান, গুজরাতমহারাষ্ট্রকর্ণাটকতেলেঙ্গানাকেরালাতামিলনাড়ুঅন্ধ্রপ্রদেশউড়িষ্যাপশ্চিমবঙ্গঝাড়খন্ডবিহারউত্তর প্রদেশ। ট্রেনগুলি ঘণ্টায় ৩২০ কিলোমিটারের সর্বোচ্চ গতিতে এবং ২৫০ কিলোমিটারের গড় গতিতে চলাচল করবে।

ছয়টি করিডোরের নিম্নলিখিত স্টেশনগুলি থাকবে:

  • দিল্লি-কলকাতা করিডর: নয়াদিল্লি – আলীগড় – আগরা – কানপুর – লখনউ – সুলতানপুর – বারাণসী – বুকজার – গয়া – পাটনা – ধানবাদ – আসানসোল – বর্ধমান – কলকাতা 
  • দিল্লি – মুম্বাই করিডরনতুন দিল্লি -গুরুগ্রাম – রেওয়ারী – জয়পুর – আজমীর – ভিলাওয়ারা – উদয়পুর – হিমতনগর – আহমেদাবাদ – আনন্দের – ভদদরা – সুরাট – বাপী – বোিসার – ভিরার – থানে – মুম্বাই
  • মুম্বাই – চেন্নাই করিডর: থানে – নবীন মুম্বাই – লোনাওয়াল – পুন্না – কোহহাপুর – বেলগবি – হাববলি – দাওয়ানগরে – তুমকুর – বেঙ্গালুরু – বানগড়পট – চেন্নাই 
  • কলকাতা – চেন্নাই করিডরকলকাতা-হলদিয়া-কট্টক-ভুবনেশ্বর -জায়ানগরগ্রাম-বিশখাপত্তনম-রাজমন্দ্র-নেভেলোর-চেন্নাই
  • দিল্লি – চেন্নাই করিডর: নিউ দিল্লি – আগ্রা – গওয়ালিয়র – গুনা – ভোপাল – ইটারসি – বেটুল – নাগপুর – নিঝাবাবাদ – হায়দরাবাদ – বিজয়ওয়াড়া – অংগল –চেন্নাই 
  • মুম্বাই – কলকাতা করিডর: থানে – নাশিক – আরঙ্গাবাদ – অকোলা – নাগপুর – দুর্গ – রায়পুর-বিলাসপুর – রউরকেলা – খড়গপুর – কলকাতা
আরো অন্যান্য সরকারি স্কিম সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন 

FAQ | সোনালী চতুর্ভুজ

Q1. সোনালী চতুর্ভুজ এর দীর্ঘতম বাহু কোনটি

Ans – সোনালী চতুর্ভুজ এর দীর্ঘতম বাহু হল কলকাতা থেকে চেন্নাই। যার দৈর্ঘ্য ১৬৬৮ কিমি।

Q2. সোনালী চতুর্ভুজ কিসের সাথে যুক্ত

Ans – ভারতের চারটি অন্যতম প্রধান শহর কলকাতা,মুম্বাই ,চেন্নাই এবং দিল্লিকে চারটি লেন বা সড়ক দ্বারা যুক্ত করা হয়,, এই চারটি সড়ক ভারতের মানচিত্রে একটি কাল্পনিক চতুর্ভুজের আকার ধারণ করে যা ভারতের ‘সোনালী চতুর্ভূজ’ নামে পরিচিত।
এই সোনালি চতুর্ভূজ নির্মাণের প্রধান রূপকার ছিলেন স্বর্গীয় শ্রী অটল বিহারী বাজপাই, তার নেতৃত্বেই সোনালি চতুর্ভূজ গড়ে তোলা হয়েছিল।
এই সোনালি চতুর্ভূজ নির্মাণের প্রধান কারণ ছিল জাতীয় স্তরে যাতায়াত ব্যবস্থাকে আরও উন্নত করে তোলা , কারণ এই চারটি শহর ভারতের প্রধান চারটি প্রাণকেন্দ্র প্রাণকেন্দ্র।

আপনি কি চাকরি খুজঁছেন, নিয়মিত সরকারিবেসরকারি চাকরির সংবাদ পেতে ক্লিক করুন। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ক্ষেত্রে মানব সম্পদ উন্নয়ন সংক্রান্ত প্রতিবেদন পাড়ার জন্য, ক্লিক করুন। হিন্দিতে শিক্ষামূলক ব্লগ পড়তে, এখানে ক্লিক করুন। এছাড়াও, স্বাস্থ, টেকনোলজি, বিসনেস নিউস, অর্থনীতি ও আরো অন্যান্য খবর জানার জন্য, ক্লিক করুন



আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।