Site icon prosnouttor

ভূগোলের জনক কে ?

একটি অনন্য গ্রহ হিসাবে পৃথিবীর স্বাতন্ত্র্যসূচক বৈশিষ্ট্য দিন। এছাড়াও অন্যান্য গ্রহের সাথে তুলনা করার তিনটি পয়েন্ট দিন

একটি অনন্য গ্রহ হিসাবে পৃথিবীর স্বাতন্ত্র্যসূচক বৈশিষ্ট্য দিন। এছাড়াও অন্যান্য গ্রহের সাথে তুলনা করার তিনটি পয়েন্ট দিন

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

ভূগোলের জনক কে ?

উত্তর: প্রাচীন গ্রীক পণ্ডিত ইরাটোসথেনিসকে বলা হয় ‘ভূগোলের জনক’। তিনিই প্রথম যিনি ভূগোল শব্দটি ব্যবহার করেছিলেন এবং গ্রহের একটি ছোট আকারের ধারণাও ছিল যা তাকে পৃথিবীর পরিধি নির্ধারণ করতে সাহায্য করেছিল।

Eratosthenes সম্পর্কে:

মেরুগুলির চারপাশে দুটি হিমায়িত অঞ্চল, দুটি নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চল এবং একটি অঞ্চল যা বিষুবরেখা এবং গ্রীষ্মমন্ডলকে ঘিরে রয়েছে ।

ভারতীয় ভূগোলের জনক কে

উত্তর: ভারতীয় ভূগোলের জনক ডক্টর শিবপ্রসাদ চট্রোপাধ্যায়।

ভূগোলের পরিধি বলতে কি, ভূগোলের পরিধি কাকে বলে, ভূগোলের পরিধি বলতে কি বোঝো

উত্তর: প্রাকৃতিক ভূগোলের আওতা বা পরিধি Scope of Physical Geofraphy প্রাকৃতিক ভূগোলের প্রকৃতি বিশ্লেষণ করে বলা যায়, এতে অশ্মমণ্ডল, বারিমণ্ডল, বায়ুমণ্ডল ও জীবমণ্ডল- এ চারটি মণ্ডলের উপাদানগুলোর বৈশিষ্ট্য বিস্তারিতভাবে ও গুরুত্বের সাথে পর্যালোচনা করা হয়।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বিকাশ,নতুন নতুন আবিষ্কার,উদ্ভাবন,চিন্তা-ধারণার বিকাশ,সমাজের মূল্যবোধের পরিবর্তন ভূগোলের পরিধিকে অনেক বিস্তৃত করেছে।এখন নানান রকম বিষয় যেমন ভূমিরূপবিদ্যা, আবহাওয়াবিদ্যা,সমুদ্রবিদ্যা, মৃত্তিকাবিদ্যা, প্রাণিবিদ্যা, সমাজবিদ্যা, অর্থনীতি, রাজনীতি ইত্যাদি ভূগোল বিষয়ের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।

উল্লেখিত চারটি উপাদান সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা লাভের জন্য পৃথিবীর উৎপত্তি, বয়স, ভূঅভ্যন্তরের গঠন এবং সমুদ্রের পর্যঙ্ক প্রভৃতির বৈশিষ্ট্যসমূহ সমীক্ষা করা হয়। ভূআলোড়নের অভ্যন্তরীণ ও বহিঃজ শক্তির অধ্যয়ন, উভয়বিদ শক্তির মিথস্ক্রিয়া এবং এদের ফলাফল সম্পর্কে সম্যক ধারণা প্রদান করে।

পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ শক্তি ভূপৃষ্ঠে বিভিন্ন ধরনের উঁচুনিচু ভূমিরূপের সৃষ্টি করে। পক্ষান্তরে, বায়ুমণ্ডল থেকে সৃষ্ট বহিঃজ শক্তি ভূপৃষ্ঠের উঁচু স্থানগুলোকে সমুদ্র সমতলে নামিয়ে আনার কাজে সবসময় ব্যস্ত থাকে।

প্রাকৃতিক ভূগোলে ভূপৃষ্ঠের পর্বতমালা, ভাঁজ, চ্যুতি প্রভৃতি বন্ধুর ভূপ্রকৃতির উৎপত্তি, বৈশিষ্ট্য এবং বণ্টন বিস্তারিতভাবে পর্যবেক্ষণ করা হয়। আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাত, এদের বণ্টন এবং অগ্ন্যুঃপাতের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ ও বিপর্যয়, যা উদ্ভিদ ও প্রাণীর ওপর প্রভাববিস্তার করে সে সম্পর্কে ধারণা লাভ করা যায়।

বহিঃজ শক্তির দ্বারা (বিচূর্ণীভবন, ক্ষয়ীভবন, নগ্নীভবন) সৃষ্ট ভূপৃষ্ঠের অবয়বগুলোর পর্যালোচনা থেকে ভূমিরূপ পদ্ধতি এবং এর কাজের ধরন (প্রবাহমান পানি, ভূগর্ভস্থ পানি, সমুদ্র ঢেউ, বায়ুপ্রবাহ, হিমবাহ ইত্যাদি দ্বারা ক্ষয়, বহন ও সঞ্চয় কাজ) সম্পর্কে জানা যায়।

বারিমণ্ডলের বৈশিষ্ট্যগুলোর পর্যালোচনায় সমুদ্র পর্যঙ্কের বন্ধুরতা, সমুদ্রের পানির তাপমাত্রা, লবণাক্ততা, সমুদ্রের সঞ্চয়, জোয়ার-ভাটা, সমুদ্র স্রোত, প্রবাল প্রাচীর, এটল ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

বায়ুমণ্ডলীয় উপাদানগুলোর পর্যালোচনায় বায়ুমণ্ডলের সংমিশ্রণ, গঠন, উপাদান, জলবায়ু ও আবহাওয়ার নিয়ামক, সৌরতাপ,, তাপসমতা, ভূপৃষ্ঠের তাপ বিকিরণ, বায়ুর চাপ, বায়ুপ্রবাহ, বর্ষণ, বায়ুভর, বায়ুপুঞ্জ, ঘূর্ণিঝড়, জলবায়ু পরিবর্তন, বৈশ্বিক উষ্ণায়ন, মৃত্তিকা ক্ষয় ও সঞ্চয়ন, পরিবেশ দূষণ, দুর্যোগ ও বিপর্যয় ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

ভূগোলের আয়না কাকে বলে

উত্তর: ভূগোলের আয়না মানচিত্র কে বলা যেতে পারে।

কোন স্থানে অবস্থিত বস্তু সমূহের অবস্থান এবং সম্পর্কের দৃষ্টিগ্রাহ্য সাধারণ প্রকাশ হচ্ছে মানচিত্র। মানচিত্র বলতে সাধারণত ভৌগোলিক মানচিত্রকেই বোঝানো হয়, তবে মানচিত্র হতে পারে কোন স্থানের – বাস্তব বা কাল্পনিক, এতে স্কেল বা অন্যান্য অনুষঙ্গের প্রয়োজনীয়তা নাও থাকতে পারে; যেমন, ব্রেন মানচিoত্রকরণ, ডিএনএ মানচিত্রকরণ এবং মহাকাশের মানচিত্রকরণ।

ভূগোলের সংজ্ঞা দাও, ভূগোল কাকে বলে

উত্তর: ‘Geography’ অর্থাৎ ভূগোল শব্দটি সর্বপ্রথম ব্যবহার করেন গ্রীক পন্ডিত এরাটোস্থেনিস, ২৩৪ খ্রীস্টপূর্বাব্দে। দুটি গ্রিক শব্দ ‘Geo’ অর্থাৎ পৃথিবী এবং ‘Graphien’ অর্থাৎ বর্ণনা থেকে Geography শব্দটির উৎপত্তি হয়েছে। আক্ষরিক অর্থে, ভূগোল মানেই পৃথিবীর বর্ণনা। কিন্তু যুগে যুগে ভৌগোলিক, চিন্তাবিদ, দার্শনিকরা ভূগোলের অগণিত সংজ্ঞা দিয়েছেন। আজকে একনজরে দেখা যাক, ভূগোল সম্পর্কে সেরকমই নির্বাচিত কিছু সংজ্ঞা ও বক্তব্য!

প্রাকৃতিক ভূগোল কাকে বলে

প্রাকৃতিক ভূগোল হলো- প্রাকৃতিক প্রপঞ্চসমূহের স্থানিক ও কালিক (Spatial and Temporal) বিশ্লেষণ।

অন্যভাবে বলা যায়, ভূগোল বিজ্ঞানের যে অংশে পৃথিবীর জন্ম, ভূ-প্রকৃতি, ভূ-ত্বক, পাহাড়, পর্বত, মরুভূমি, সমভূমি, বায়ুমণ্ডল ও বারিমন্ডল প্রভৃতি বিষয় বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয় তাকে প্রাকৃতিক ভূগোল বলে।

অধ্যাপক কাল রিটারের (Professor Carl Ritter) মতে, “প্রাকৃতিক ভূগোল হচ্ছে বিজ্ঞানের সেই শাখা যা পৃথিবীর সমস্ত অবয়ব, বৈচিত্র্য ও সম্পর্কসহ একটি স্বতন্ত্র একক হিসেবে বিচার করে”।

অধ্যাপক রিচার্ড হার্টশোন (Professor Richard Hartshorne) এর মতে, “ভূ-পৃষ্ঠের পরিবর্তনশীল বৈশিষ্ট্যের সঠিক, সুবিন্যস্ত ও যুক্তিসঙ্গত বর্ণনা ও ব্যাখ্যা সরবরাহ করা প্রাকৃতিক ভূগোলের কাজ”।

প্রাকৃতিক ভূগোলের প্রকৃতি :-

ভূগোলের প্রধান শাখা হিসাবে প্রাকৃতিক ভূগোল প্রাকৃতিক বিষয়গুলোকে এককভাবে প্রকাশ করে। যার প্রকৃতি বা বৈশিষ্ট্য হলো

১. প্রাকৃতিক ভূগোল পরিপূর্ণ প্রাকৃতিক বিজ্ঞান।

২. পৃথিবীর উৎপত্তি ও বিবর্তন সম্পর্কে প্রাকৃতিক ভূগোল পর্যালোচনা করে।

৩. মহাবিশ্ব এবং সৌরজগৎ এর উৎপত্তি ও বিকাশ, এদের অবস্থান ও গাণিতিক পরিমাপ প্রভৃতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করে। এছাড়া পৃথিবীর আকার, আয়তন, কক্ষপথ, গতি, অক্ষাংশ, দ্রাঘিমাংশ প্রভৃতি বিষয়ের ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ করে।

৪. পৃথিবীর পরিবেশের সাথে সম্পর্কিত বাস্তুতন্ত্রের বিভিন্ন চক্র, চন্দ্র-সূর্যের অবস্থান প্রভৃতি প্রাকৃতিক বিষয়াবলি বর্ণনা করে।

৫. পৃথিবীর অভ্যন্তর ও শিলামণ্ডল, বিভিন্ন ভূ-গাঠনিক প্রক্রিয়া, ভূ-আলোড়ন, আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত, ভূমিরূপ গঠনকারী শক্তি এবং এর ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ, পাত সঞ্চালন তত্ত্ব প্রভৃতি সম্পর্কে আলোচনা করে।

৬. ভূ-প্রকৃতি, জলবায়ু, কিংবা প্রাকৃতিক উদ্ভিদ ও প্রাণির বণ্টন অনুসারে পৃথিবীকে কয়েকটি প্রাকৃতিক অঞ্চলে বিভক্ত করে বর্ণনা করাও প্রাকৃতিক ভূগোলের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।

৭. পৃথিবীর সাগর, মহাসাগরের আয়তন, স্রোত, ভূমিরূপ, জোয়ার ভাঁটা প্রভৃতি বিষয় নিয়ে আলোচনা করে।

মানব ভূগোল কাকে বলে

ভূগোল বিজ্ঞানের যে শাখা পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলের বৈশিষ্ট্য এবং ঐ অঞ্চলের মানব সম্প্রদায়ের জীবনযাপনের সাথে সম্পর্কিত সকল বিষয় (জনসংখ্যা, বসতি, কৃষি, শিল্প, খনিজ, বাণিজ্য, পরিবহন, যোগাযোগ, দুর্যোগ এবং দূষণ ইত্যাদি) নিয়ে বিস্তারিত বর্ণনা প্রদান করে তাকে মানব ভূগোল বলে।

ফরাসি ভূগোলবিদ ভিদাল ডি লা ব্লাশকে (Vidal de la Blache) মানব ভূগোলের প্রতিষ্ঠাতা বলা হয়।

অধ্যাপক ড্যাডলি স্ট্যাম্প বলেন, মানব ভূগোল হচ্ছে পৃথিবী আর তার অধিবাসীদের সমাজীয় বর্ণন”।

অধ্যাপক হান্টিংটনের মতে, মাটি, পানি ও বায়ুর প্রভাবে উদ্ভিদ, প্রাণি ও মানুষের জীবনে যে পরিবর্তন আসে তা একস্থানের জীবনযাত্রা থেকে অন্যস্থানের জীবনযাত্রার পার্থক্য নির্দেশ করে। এ সকল বিষয়ে ব্যাখ্যা ও আলোচনা মানব ভূগোলের মূল আলোচ্য বিষয়। “

মানব ভূগোলের শাখাসমূহ :-

মানব ভূগোলের প্রধান শাখাসমূহ নিম্নে ছকের মাধ্যমে দেখানো হলো-

১. আঞ্চলিক ভূগোল (Regional Geography) :

আঞ্চলিক ভূগোল পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের ভৌগোলিক, প্রশাসনিক ও রাজনৈতিক অবস্থান ও বর্ণনা প্রদান করে।

২. জনসংখ্যা ভূগোল (Population Geography) :

জনসংখ্যার আকার, ঘনত্ব বৃদ্ধি, বণ্টন, জনসংখ্যা পরিবর্তনের নিয়ামক, জনমিতিক ট্রানজিশন মডেল, অভিগমন, অভিগমনের কারণ, প্রকারভেদ ও প্রভাব প্রভৃতি জনসংখ্যা ভূগোলে আলোচনা করা হয়।

৩. নগর ভূগোল (Urban Geography) :

নগরবৃদ্ধি, নগরায়ন, প্রধান নগরসমূহ, নগরায়নের ধারা এবং নগরায়নের সমস্যা ও সমাধান প্রভৃতি নগর ভূগোলের আলোচ্য বিষয়।

৪. অর্থনৈতিক ভূগোল (Economic Geography) :

অর্থনৈতিক ভূগোল বিশ্বব্যাপী কৃষি, শিল্প, খনিজ ও শক্তিসম্পদ প্রভৃতি উৎপাদন, উৎপাদনের ভৌগোলিক নিয়ামক ও বণ্টন প্রভৃতি নিয়ে আলোচনা করে। এছাড়াও অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বাণিজ্যের বৈশিষ্ট্য এবং আমদানি-রপ্তানি পণ্য প্রভৃতির ব্যাখ্যাও অর্থনৈতিক ভূগোলের অন্তর্ভুক্ত।

৫. পরিবহন ভূগোল (Transport Geography) :

পরিবহন ও যোগাযোগের সকল বিষয় (সড়কপথ, রেলপথ, নৌ ও সমুদ্রপথ, বিমানপথ প্রভৃতি) পরিবহন ভূগোলের অন্তর্ভুক্ত।

৬. বাণিজ্যিক ভূগোল ( Commercial Geography) :

বাণিজ্যের প্রকৃতি, প্রকারভেদ, বৈশিষ্ট্য, অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, আমদানি-রপ্তানি পণ্য, প্রধান বাণিজ্যিক দেশসমূহ প্রভৃতি বাণিজ্যিক ভূগোলে আলোচনা করা হয়।

৭. সাংস্কৃতিক ভূগোল (Cultural Geography) :

সাংস্কৃতিক ভূগোল মানুষ ও প্রকৃতির পরস্পর মিথষ্ক্রিয়ার ফলাফল ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ করে। এ কারণে নৃ-তত্ত্ব, জাতিতত্ত্ব, ভাষাতত্ত্ব, প্রত্নতত্ত্ব, জীবাশ্ম প্রভৃতি বিষয় সাংস্কৃতিক ভূগোলের অন্তর্ভুক্ত।

৮. পরিবেশ ভূগোল (Environmental Geography) :

প্রাকৃতিক ও সামাজিক পরিবেশের সকল বিষয় পরিবেশ ভূগোলের বিষয়।

আরও পড়ুন :- ভারতে খাদ্য শস্য সঞ্চয় ও ব্যবস্থাপনা

৯. দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা (Disaster Management) :

বিভিন্ন প্রকারের দুর্যোগ, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, দুর্যোগ ও দূষণের সম্পর্ক, দুর্যোগ ও দূষণ মোকাবেলা প্রভৃতি বিষয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ের অন্তর্ভুক্ত।

১০. বসতি ভূগোল (Settlement Geography) :

বসতি বিন্যাসে ভৌগোলিক পরিবেশের প্রভাব, গ্রামীণ বসতি, নগর বসতি, গ্রামীণ বসতির ধরণ, বিন্যাস প্রভৃতি আলোচনা করে।

১১. ব্যবহারিক ভূগোল (Practical Geography) :

প্রাকৃতিক, সামাজিক ও পরিবেশগত ভূগোলের বিভিন্ন তথ্য ও উপাত্তের বিশ্লেষণ, প্রদর্শন ব্যাখ্যা করার জন্য স্কেল, মানচিত্র, গ্রাফ ভৌগোলিক প্রতিবেদন প্রভৃতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যা মানব ভূগোলের ব্যবহারিক অংশে আলোচনা করা হয় ।

আরো অন্যান্য সরকারি স্কিম সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন 

আরো বিশদে পড়ার জন্য

CRACK – WBCS কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স – 2022 প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য

বি সন্দীপ আধ্যায় (লেখক), ড. দীপা রায় (লেখক), কে এস বালা (সম্পাদক)

FAQ | ভূগোল

মানব ভূগোল কাকে বলে

Ans – ভূগোলের যে শাখা পৃথিবীতে বসবাসরত বিভিন্ন মানবসম্প্রদায় ও তাদের জীবন যাপনের ধরন ব্যাখা করে তাকে মানব ভূগোল বলে

ভূগোল কি

Ans – স্থান ও সময়ের প্রেক্ষিতে পরিবেশ ও মানুষের মিথস্ক্রিয়া অধ্যয়ন ও বিশ্লেষণ করাকেই ভূগোল বলে।


আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে
Exit mobile version