Site icon prosnouttor

স্বাস্থ্য সাথী, স্বাস্থ্য সাথী কার্ড | Swasthya Sathi Card

স্বাস্থ্য সাথী, স্বাস্থ্য সাথী কার্ড | Swasthya Sathi Card

স্বাস্থ্য সাথী, স্বাস্থ্য সাথী কার্ড | Swasthya Sathi Card

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

সূচিপত্র

পশ্চিমবঙ্গের সাধারণ মানুষের জন্য বর্তমান সরকার একটি অভূতপূর্ব প্রকল্প নিয়ে এসেছে। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের হাতে শুরু হওয়া মানবিক প্রকল্পগুলির মধ্যে অন্যতম হল স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্প। এই প্রকল্পের আওতায় রাজ্যের সকল জনগণ ৫ লক্ষ টাকা অবধি বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরিষেবা পাবেন। এই প্রকল্পের আওতায় সরকারি হাসপাতালের পাশাপাশি বেশ কিছু কিছু বেসরকারি হাসপাতালের নাম তালিকভুক্ত রয়েছে। এর ফলে সরকারি হাসপাতালের পাশাপাশি কেউ বিনামূল্যে সেইসব বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে পারেন।

তবে এই সমস্ত সুবিধা ভোগ করার জন্য সবার আগে স্বাস্থ্যসাথী কার্ডটি হাতে থাকা প্রয়োজন। স্বাস্থ্যসাথী কার্ড না থাকলে রাজ্যের কোনও বাসিন্দাই এই বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরিষেবার সুবিধা ভোগ করতে পারবেন না। প্রথমে স্বাস্থ্যসাথী কার্ডের জন্য আবেদন প্রক্রিয়া পুরোপুরি অনলাইনে ছিল না। দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে লাইনে দাঁড়িয়েই করতে হত কার্ডের আবেদন। তারপর দিন নির্ধারিত হলে ছবি তুলতেও যেতে হত আলাদা দিন। তবে এখন আর লাইনে দাঁড়িয়ে বিভ্রান্ত হতে হবে না সাধারণ মানুষকে। স্বাস্থ্যসাথীর অফিসিয়াল পোর্টালেই গিয়ে করা যাবে কার্ডের আবেদন।

স্বাস্থ্য সাথী মন্ত্রিসভা নং – 2625 তারিখে 17 ফেব্রুয়ারী, 2016 তারিখে এবং অর্থ বিভাগের বিজ্ঞপ্তি নং – 1104-F (P) তারিখ 25 ফেব্রুয়ারী, 2016-এ ঘোষণা করা হয়েছিল।

প্রকল্পের প্রধান বৈশিষ্ট্য | Swasthya Sathi Main Features

কারা কারা পাবেন ‘স্বাস্থ্য সাথী’ প্রকল্পের সুবিধে? | Eligibility of Swasthya Sathi Card

১) ‘স্বাস্থ্য সাথী’ প্রকল্পের সুবিধে নিতে গেলে আবেদনকারী ব্যক্তি এবং তাঁর পরিবারকে পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দা হতে হবে। সে ক্ষেত্রে সেই ব্যক্তি ধনী না কি গরিব না তাঁর মাসিক আয় কত, সে সব দেখা হবে না। শুধু মাত্র তিনি এই রাজ্যের বাসিন্দা হলেই চলবে।

২) স্বাস্থ্য সাথী কার্ডের মাধ্যমে সরকারি স্বাস্থ্য বিমার জন্য আবেদন করতে পারেন সকলেই। ‘স্বাস্থ্য সাথী’ কার্ড পাওয়ার জন্য আলাদা করে উপার্জন সংক্রান্ত বিশেষ কোনও শর্ত বা বাধ্যবাধ্যকতা থাকছে না।

৩) আবেদনকারী ব্যক্তি নিরাপত্তা কর্মী, হোমগার্ড, আইসিডিএস কর্মী ও সহকারী হতে পারেন। এই ক্ষেত্রে গ্রিন ভলান্টিয়ার্স, সিভিল ডিফেন্স ভলান্টিয়ার্স, সিভিক ভলান্টিয়ার্স, ভিলেজ ভলান্টিয়ার্স ইত্যাদি নানা ক্ষেত্রের কর্মী হতে পারেন আবেদনকারী।

৪) আবেদনকারী শ্রমিক অথবা দিনমজুর, পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দফতরের স্বনির্ভর গোষ্ঠীভুক্ত, পুরসভা এলাকায় স্বনির্ভর গোষ্ঠীভুক্ত, আশা কর্মী কিংবা সম্মানীয় স্বাস্থ্য কর্মী বা অনারারি হেলথ ওয়ার্কার্স হতে পারেন।

৫) যে কোনও পরিবারের স্বামী, স্ত্রী, বাবা, মা, শ্বশুর, শাশুড়ি, এবং আঠারো বছর পর্যন্ত প্রত্যেক ছেলে ও মেয়ে এই প্রকল্পের জন্য আবেদন করতে পারেন।

৬) ত্রিস্তর পঞ্চায়েতের সমস্ত সদস্য ও তাঁদের পরিবার, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আংশিক শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী ‘স্বাস্থ্য সাথী’ প্রকল্পের জন্য আবেদন করতে পারেন ।

কারা এই ‘স্বাস্থ্য সাথী’ প্রকল্পের আওতায় আসবেন না? | Who are NOT Eligible for Swasthya Sathi Card

১) পশ্চিমবঙ্গের যে সমস্ত মানুষ এবং তাঁদের পরিবারের আগে থেকে কোনও বেসরকারি স্বাস্থ্য বিমা করা থাকলে তাঁরা ‘স্বাস্থ্য সাথী’ কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারবেন না।

২) যে সমস্ত কেন্দ্রীয় এবং রাজ্য সরকারি কর্মচারী, যাঁরা আগে থেকে কোনও সরকারি স্বাস্থ্য বিমার নানা সুবিধে ভোগ করছেন, তাঁরা ‘স্বাস্থ্য সাথী’ কার্ড করানোর জন্য যোগ্য নন। এই তালিকায় সি জি এইচ এস, ডব্লিউ বি এইচ এস, ই এস আই-এর মতো সুযোগের কথা বলা হচ্ছে।

৩) যে সমস্ত সরকারি কর্মচারী আগে থেকে কোনও সরকারি স্বাস্থ্য বিমা স্কিমের সুবিধা পাননি, তাঁরা অবশ্য এই ‘স্বাস্থ্য সাথী’ কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারেন।

৪) সমস্ত সরকারি কর্মচারী ইতিমধ্যে মেডিক্যালের জন্য আলাদা করে মাইনের পাশাপাশি স্বাস্থ্য ভাতা বা মেডিক্যাল আলাওয়েন্স পেয়ে থাকেন। তাঁরা কেউ ‘স্বাস্থ্য সাথী’ কার্ড করার জন্য আবেদন করতে পারবেন না।

কেন ‘স্বাস্থ্য সাথী’ কার্ড বাধ্যতামূলক? | Why Swasthya Sathi Card Compulsory

‘স্বাস্থ্য সাথী’ প্রকল্পের সুবিধে নেওয়ার জন্য প্রত্যেক মানুষের কাছে থাকতে হবে ‘স্বাস্থ্য সাথী’ কার্ড। সঠিক পদ্ধতি মেনে এবং নিয়মাবলি অবলম্বন করে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কাছে আবেদন করলেই পাওয়া যাবে ‘স্বাস্থ্য সাথী’ কার্ড। ‘স্বাস্থ্য সাথী’ প্রকল্পের আওতায় বিনামূল্যে চিকিৎসা পরিষেবা নেওয়ার জন্য প্রত্যেক রোগীকে অবশ্যই কোনও সরকারি হাসপাতালে অথবা বেসরকারি হাসপাতাল কিংবা নার্সিংহোমে ভর্তি হতে হবে। সে ক্ষেত্রে দেখে নিতে হবে কোন বেসরকারি হাসপাতাল বা নার্সংহোমগুলি এই ‘স্বাস্থ্য সাথী’ প্রকল্পের আওতায় রয়েছে। ‘স্বাস্থ্য সাথী’ প্রকল্পের সুবিধে পাওয়া যাবে একমাত্র সেখানেই। হাসপাতাল কিংবা নার্সিংহোমে গিয়ে নিজের ‘স্বাস্থ্য সাথী’ কার্ড দেখালেই এই প্রকল্পের সুবিধে পাওয়া যাবে।

স্বাস্থ্যসাথী কার্ডের জন্য কীভাবে করবেন আবদেন | Swasthya Sathi Card Online Application Process

স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের বিবরণ

প্রকল্পের নামস্বাস্থ্য সাথী স্কিম
চালু করেছেনমমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
ঘোষণা করা হয়েছে26 November 2020
 প্রযোজ্য1st December 2020
সুবিধাভোগীপশ্চিমবঙ্গ সমগ্র জনসংখ্যা
উপকারপাঁচ লক্ষ টাকা বীমা
পূর্ববর্তী সুবিধাভোগীর সংখ্যা7.5 crore
সরকারী ওয়েবসাইটhttps://swasthyasathi.gov.in/
স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের বিবরণ

স্বাস্থ্য সাথী কার্ড র সুবিধা গুলি কি কি | Swasthya Sathi Card Benefits

স্বাস্থ্য সাথী কার্ড চেক | Swasthya Sathi Card Check

কার্ডে কত টাকা বরাদ্দ আছে, সেই টাকার অঙ্ক দেখা যাবে। এভাবে আপনি জানতে পারবেন, আপনার কত টাকা খরচ হয়েছে অথবা আপনার কত টাকা ব্যালান্স আছে

স্বাস্থ্য সাথী কার্ড নাম চেক অনলাইন | Swasthya Sathi Card Online Name Check

অনলাইনের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসাথী কার্ডের লিস্ট থেকে নাম চেক করতে,

প্রথম ধাপ: স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যান

  1. প্রথমে, আপনাকে স্বাস্থ্য সাথী স্কিমের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে।
  2. এর পর ওপরে মেনু সেক্শনে “Find Your Name” এ ক্লিক করুন।

আপনি যদি মোবাইল থেকে খুলছেন তাহলে এই “Find Your Name” অপশনটি আপনি মেনু তে ক্লিক করলে পাবেন।

দ্বিতীয় ধাপ: মোবাইল নম্বর এন্টার করুন

  1. এখন আপনার যে মোবাইল নম্বর আবেদনের সময় দিয়েছিলেন সেই মোবাইল নম্বরটি এন্টার করান।
  2. আপনি কোন নম্বরটি দিয়েছেন তা মনে না থাকলে আপনার প্রাথমিক মোবাইল নম্বরটি লিখুন।
  3. এখন অপশন থেকে নিজের বা অন্যদের নাম খুজবেন সেটি নির্বাচন করুন।
  4. এর পর “Submit” বোতামে ক্লিক করুন।
  5. একটি নতুন পেজ খুলে যাবে।

তৃতীয় ধাপ: আধার/রেশন ডিটেলস এন্টার করে দিন

  1. রাজ্যের নাম, জেলার নাম, ব্লক/পৌরসভা এবং অন্যান্য বিবরণ বেছে নিন।
  2. “Select by” বক্সে স্বাস্থ্য সাথী কার্ড আবেদনের সময় জমা দেওয়া নথি নির্বাচন করুন।
  3. ডকুমেন্ট নম্বর লিখুন।
  4. এখন সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন।

আপনার নাম, স্ট্যাটাস এবং আপনার স্বাস্থ্য সাথী কার্ডের সাথে সম্পর্কিত অন্যান্য বিবরণ আপনার স্ক্রিনে চলে আসবে।

আপনি আপনার URN নম্বরটি স্ক্রিনে চলে আসবে। সুতরাং আপনি এই পদ্ধতি ব্যবহার করে আপনার URN নম্বর খুঁজে নিতে পারেন।

স্বাস্থ্য সাথী কার্ড চেক URN

আপনি আপনার URN নম্বর ব্যবহার করে অনলাইনে সার্চ করে আপনার স্বাস্থ্য সাথী কার্ডের স্টেটাস চেক করতে পারেন।

URN নম্বর ব্যবহার করে আপনার স্বাস্থ্য সাথী কার্ডের স্টেটাস জানতে,

প্রথম ধাপ: স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যান

  1. প্রথমে, আপনাকে স্বাস্থ্য সাথী স্কিমের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে।
  2. এর পর ওপরে মেনু সেক্শনে “Card verification” এ ক্লিক করুন।

আপনি যদি মোবাইল থেকে খুলছেন তাহলে এই “Card verification” অপশনটি আপনি মেনু তে ক্লিক করলে পাবেন।

দ্বিতীয় ধাপ: URN নম্বর ও বাকি ডিটেলস এন্টার করুন

  1. আপনার রাজ্য নাম ইতিমধ্যে সেট করা থাকবে। ড্রপডাউন মেনু থেকে জেলার নাম নির্বাচন করুন।
  2. এর পর আপনার URN নম্বর লিখুন।
  3. এর পর Submit বাটনে ক্লিক করুন।

স্বাস্থ্য সাথী কার্ড র বর্তমান অসুবিধা গুলি কি কি | Swasthya Sathi Card Present Challenges

আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন 

স্বাস্থ্যসাথী কার্ড দিয়ে ভেলোরে চিকিৎসা

Swasthya Sathi Card: স্বাস্থ্যসাথী কার্ডের সাহায্যে পশ্চিমবঙ্গের বাইরে ভেলোরে চিকিৎসা করানো সম্ভব। তবে তা কোনও জটিল রোগের ক্ষেত্রে ডাক্তার রেফারের পরামর্শ দিলেই সম্ভব।

পশ্চিমবঙ্গ সরকারের স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পের (Swasthyasathi Scheme) আওতায় রাজ্যের সকল বাসিন্দাদের বিনামূল্যে চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়ার অঙ্গীকার করা হয়েছে। বাংলার প্রতিটি পরিবারের সর্বজ্যেষ্ঠ মহিলা সদস্যের নামে স্বাস্থ্যসাথী কার্ড করানো হয়ে থাকে। সেই কার্ডেই পরিবারের বাকি সদস্যের নাম নথিভুক্ত থাকে।

স্বাস্থ্যসাথী কার্ড দিয়ে ভেলোরে চিকিৎসা পদ্ধতি:

স্বাস্থ্য সাথী কার্ড FAQ’s | Swasthya Sathi Card FAQ’s

Q1. হাসপাতালে পৌঁছেই কি কার্ড জমা দিতে হবে?

উত্তর: স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের আওতায় থাকা ব্যক্তিদের হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার ২৪ ঘন্টার মধ্যেই স্মার্ট কার্ড জমা করতে হবে।

Q2. কী করে বুঝবেন আপনার স্বাস্থ্য সাথী অ্যাকাউন্ট থেকে কত টাকা কাটল? আর কতই বা টাকা আছে?

উত্তর: হাসপাতাল থেকে যে ডিসচার্জ স্লিপ দেবে তাতেই লেখা থাকবে এই তথ্য। এছাড়া স্বাস্থ্য সাথী অ্যাপে ইউআরএন নম্বর দিলেও এই তথ্য পাওয়া যাবে। এছাড়া হেল্পলাইন নম্বর ১৮০০৩৪৫৫৩৮৪-এ ফোন করেও এই তথ্য পাওয়া যায়।

Q3. কোন কোন হাসপাতালে স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের সুবিধা পাওয়া সম্ভব?

উত্তর: রাজ্য সরকার নির্ধারিত সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালের একটি তালিকা তৈরি করেছে। সেগুলির প্রত্যেকটিতেই স্বাস্থ্য সাথী পরিষেবা পাওয়া যাবে। সেই তালিকা মোবাইল অ্যাপের ‘অ্যাক্টিভ হসপিটাল’ বিভাগেও পাওয়া যাবে।

Q4. হাসপাতালে কি কোনও নগদ টাকা জমা দিতে হবে?

উত্তর: স্বাস্থ্য সাথী পরিষেবায় কোনও নগদ টাকা দিতে হয় না। স্বাস্থ্য সাথী কার্ড থেকে সরাসরি টাকা জমা হয় হাসপাতালে।

Q5. ওষুধের জন্য কি আলাদা টাকা দিতে হবে?

উত্তর: স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পে একজন উপভোক্তা ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত চিকিৎসা সুবিধা পেতে পারেন। সেক্ষেত্রে ওষুধও এই পরিষেবার অন্তর্ভুক্ত।

Q6. ওষুধ উপলব্ধ না থাকলে কি বাইরে থেকে কিনতে হবে?

উত্তর: ওষুধ উপলব্ধ করা হাসপাতালের দায়িত্ব। যদি উপভোক্তা বাইরে থেকে ওষুধ কিনতেই হয়, তাহলে তিনি হাসপাতালে সেই রশিদ জমা করবেন।

Q7. যদি ছাড়া পাওয়ার পর বাড়ি ফিরতে ২০০ টাকার বেশি খরচ হয়?

উত্তর: স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পে বাড়ি ফেরার খরচের জন্য বরাদ্দ ২০০ টাকা। তবে সরকারি হাসপাতাল থেকে ফেরার সময় ৪০০ থেকে ৭০০ টাকাও পেতে পারেন।

Q8. কেউ হাসপাতালে ভর্তি হলে স্বাস্থ্য সাথীর জন্য কার আঙুলের ছাপ দিতে হবে?

উত্তর: যে ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি তাঁর পরিবারের যে কোনও ব্যক্তির আঙুলের ছাপই স্বাস্থ্য সাথীর পরিষেবা পাওয়ার জন্য যথেষ্ট।

Q9. যদি হাসপাতালে স্মার্ট কার্ড কাজ না করে?

উত্তর: হাসপাতাল ও ইনস্যুরেন্স কোম্পানি এই সমস্যার সমাধান করবে। তখন উপভোক্তা টোল হেল্পলাইনে ফোন করতে পারেন।

Q10. হাসপাতালে ভর্তি না হলে কি টেস্ট ও মেডিসিনের পরিষেবা পাওয়া সম্ভব?

উত্তর: না। হাসপাতালে ভর্তি না হলে এই ধরনের পরিষেবা পাওয়া সম্ভব নয়।

আপনি কি চাকরি খুজঁছেন, নিয়মিত সরকারিবেসরকারি চাকরির সংবাদ পেতে ক্লিক করুন। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ক্ষেত্রে মানব সম্পদ উন্নয়ন সংক্রান্ত প্রতিবেদন পাড়ার জন্য, ক্লিক করুন। হিন্দিতে শিক্ষামূলক ব্লগ পড়তে, এখানে ক্লিক করুন। এছাড়াও, স্বাস্থ, টেকনোলজি, বিসনেস নিউস, অর্থনীতি ও আরো অন্যান্য খবর জানার জন্য, ক্লিক করুন

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে
Exit mobile version