- পড়ে পাওয়া গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
- ১। বাদলদের গুপ্ত মিটিং কোথায় হলো?
- ২। পত্রপাঠ বিদায় কী?
- ৩। ‘চৌকিদার’ শব্দের অর্থ কী?
- ৪। বালকদের মধ্যে কার হাতের লেখা ভালো ছিল?
- ৫। কাপালির হারানো বাক্সের ভেতর নগদ কত টাকা ছিল?
- ৬। আকাশে কালো মেঘের রাশি উড়ে আসতে লাগল কোন দিক থেকে?
- ৭। বিধু সবার সংশয় দূর করে দিয়ে কী জানিয়ে দিল?
- ৮। কালবৈশাখীর লক্ষণ কী?
- ৯। কালবৈশাখী আভাস প্রথম কে পেয়েছিল?
- ১০। কালবৈশাখী হয় কোন মাসে?
- ১১। কিশোরদের দলের মধ্যে কে বয়সে সবচেয়ে বড় ছিল?
- ১২। কিশোরেরা সবাই কোথায় আম কুড়োতে গেল?
- মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 9
- ‘সূচক, একে পূর্বাপর সব বলতে দাও। – ধীবর বর্ণিত কাহিনিটি বিবৃত করাে।
- ‘তবে তাই হােক।’ – কোন্ বিষয়ে কারা সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন?
- সেই আংটিটা রাজার (খুব) প্রিয় ছিল। – এই উক্তির পরিপ্রেক্ষিতে রাজশ্যালক কী বলেছিলেন ?
- ‘শােনাে ধীবর, এখন থেকে তুমি আমার একজন বিশিষ্ট প্রিয় বন্ধু হলে।’ – কীভাবে ধীবর বক্তার বন্ধু হয়ে উঠল, ‘ধীবরবৃত্তান্ত নাট্যাংশ অনুসরণে আলােচনা করাে।
- নব নব সৃষ্টি’ প্রবন্ধে বাংলা সাহিত্যে বিদেশি শব্দ ব্যবহারের যে সকল দৃষ্টান্ত লক্ষ করা যায় তা উল্লেখ করাে
- ‘পৃথিবীর কোনাে পথ এ কন্যারে দেখে নি কো’— উদ্ধৃতাংশে কোন কন্যার কথা বলা হয়েছে? পৃথিবীর কোনাে পথ তাকে দেখেনি কেন?
- তুমি ঠিক সেইরূপ নারী, যাকে আজ প্রয়ােজন।– কাকে একথা লেখা হয়েছে? তাকে কেন প্রয়ােজন?
- ‘সারাটা দিন আপন মনে ঘাসের গন্ধ মাখে কে এমনটি করে থাকে? তার এমন করার কারণ কী?
- রাধারাণী কঁদিতে কাঁদিতে কতকগুলি বনফুল তুলিয়া তাহার মালা গাঁথিল। —রাধারাণীর পরিচয় দাও। তার মালা গাঁথার উদ্দেশ্য কী?
পড়ে পাওয়া গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
১। বাদলদের গুপ্ত মিটিং কোথায় হলো?
উত্তর : ভাঙা নাটমন্দিরের কোণে।
২। পত্রপাঠ বিদায় কী?
উত্তর : তত্ক্ষণাৎ বিদায়।
৩। ‘চৌকিদার’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : প্রহরী।
৪। বালকদের মধ্যে কার হাতের লেখা ভালো ছিল?
উত্তর : বাদলের হাতের লেখা ভালো ছিল।
৫। কাপালির হারানো বাক্সের ভেতর নগদ কত টাকা ছিল?
উত্তর : নগদ পঞ্চাশ টাকা ছিল।
৬। আকাশে কালো মেঘের রাশি উড়ে আসতে লাগল কোন দিক থেকে?
উত্তর : পশ্চিম দিক থেকে।
৭। বিধু সবার সংশয় দূর করে দিয়ে কী জানিয়ে দিল?
উত্তর : জানিয়ে দিল যে সে এখনই চাঁপাতলীর আমতলায় যাচ্ছে।
৮। কালবৈশাখীর লক্ষণ কী?
উত্তর : বৈশাখ মাসে পশ্চিম দিকে মেঘের গুড়গুড় করে ডাকার অর্থ কালবৈশাখীর ঝড় হবে।
৯। কালবৈশাখী আভাস প্রথম কে পেয়েছিল?
উত্তর : বিধু।
১০। কালবৈশাখী হয় কোন মাসে?
উত্তর : বৈশাখ মাসে।
১১। কিশোরদের দলের মধ্যে কে বয়সে সবচেয়ে বড় ছিল?
উত্তর : বিধু বয়সে সবচেয়ে বড় ছিল।
১২। কিশোরেরা সবাই কোথায় আম কুড়োতে গেল?
উত্তর : বাড়ুয্যেদের মাঠের বাগানে চাঁপাতলীর আমতলায়।
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 9
‘সূচক, একে পূর্বাপর সব বলতে দাও। – ধীবর বর্ণিত কাহিনিটি বিবৃত করাে।
উত্তর: উদ্ধৃতাংশটি মহাকবি কালিদাস রচিত ‘ধীবর-বৃত্তান্ত নামক নাট্যাংশ থেকে গৃহীত হয়েছে।
ধীবর বর্ণিত কাহিনি : ধীবরের কাছে রাজার নামাঙ্কিত আংটি পাওয়া গেলে তাকে চোর সাব্যস্ত করা হয়। আংটিটি যে-ভাবে তার কাছে এলাে, তার পূর্বাপর সমস্ত কাহিনি জানাতে ধীবর বলে- সে পেশায় জেলে। তার বাড়ি সক্রাবতার। সে মাছ ধরে সংসার চালায়। একদিন একটা রুই মাছ ধরার পরে সে যখন মাছটি টুকরাে করছিল তখন মাছের পেটের মধ্যে থেকে মনিখচিত এই আংটি সে পায়। পরবর্তীকালে সে এই আংটিটি বিক্রি করার জন্য যখন লােককে দেখাচ্ছিল তখন রক্ষীরা তাকে ধরে আনে। তাই স্বভাবতই সে চোর নয়, সে নির্দোষ।
‘তবে তাই হােক।’ – কোন্ বিষয়ে কারা সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন?
উত্তর: উদ্ধৃতাংশটি মহাকবি কালিদাস রচিত ‘ধীবর-বৃত্তান্ত নামক নাট্যাংশ থেকে গৃহীত হয়েছে।
রাজা দুষ্মন্তের নামাঙ্কিত আংটি এক জেলের কাছে পাওয়া গেলে তাকে চোর সন্দেহে বন্দী করা হয়। জেলে তার পরিচয় দেয় এবং বারবার বলতে থাকে সে নির্দোষ। সে জানায়, একটি রুই মাছকে খন্ড করার সময় মাছের পেটের থেকে এই আংটি সে পেয়েছে। ধীবরের এই কথায় সত্যতা থাকলেও রাজরক্ষী এবং রাজ শ্যালক ধীবরের এই কথায় বিশ্বাস খুঁজে পায় না। তাই চোর সন্দেহে আটক ধীবরের কথা সত্য না মিথ্যা তা রাজর সমীপে অনুসন্ধান করার প্রয়ােজনীয়তা পড়ে। ধীবরকে রাজবাড়ির সম্মুখে আনার বিষয়ে রাজ শ্যালকের সিদ্ধান্তে দুই রক্ষী জানুক এবং সূচক একত্রে সম্মতি প্রকাশ করে।
সেই আংটিটা রাজার (খুব) প্রিয় ছিল। – এই উক্তির পরিপ্রেক্ষিতে রাজশ্যালক কী বলেছিলেন ?
উত্তর: উদ্ধৃতাংশটি মহাকবি কালিদাস রচিত ‘ধীবর-বৃত্তান্ত নামক নাট্যাংশ থেকে গৃহীত হয়েছে।
উক্তির পরিপ্রেক্ষিতে রাজ-শ্যালকের বক্তব্য : রাজার আংটি চুরির অপরাধে আটক জেলেকে শাস্তি দেওয়ার বদলে রাজার হুকুমে আংটির সমমূল্য অর্থ পুরস্কৃত করা হয়। এতে রক্ষী জানুক হতবাক হয়ে বােঝার চেষ্টা করে, হয়তাে আংটিটি মূল্যবান ছিল বলে এই পুরস্কারের ব্যবস্থা। জানুকের এই ভাবনার প্রত্যুত্তরে রাজ শ্যালক জানায়, শুধুমাত্র দামি রত্ন বসানাে ছিল বলেই আংটিটি রাজার কাছে মূল্যবান ছিল , তা নয়। এই আংটি দেখামাত্র রাজা বিহ্বল হয়ে পড়েছিলেন। রাজা দুষ্মন্তের স্মৃতিপটে ভেসে উঠেছিল তার কোনাে প্রিয়জনের কথা। তাই স্বভাবতই আংটিটি গুণগত কারণে নয় , স্মৃতিচিহ্ন হিসেবে ছিল রাজার কাছে মূল্যবান।
‘শােনাে ধীবর, এখন থেকে তুমি আমার একজন বিশিষ্ট প্রিয় বন্ধু হলে।’ – কীভাবে ধীবর বক্তার বন্ধু হয়ে উঠল, ‘ধীবরবৃত্তান্ত নাট্যাংশ অনুসরণে আলােচনা করাে।
উত্তর: উদ্ধৃতাংশটি মহাকবি কালিদাস রচিত ‘ধীবর-বৃত্তান্ত’ নামক নাট্যাংশ থেকে গৃহীত হয়েছে।
ধীবর এবং রাজশ্যালকের বন্ধুত্বের বিবরণ : এক ধীবরের কাছে রাজা দুষ্মন্তের নামাঙ্কিত আংটি পাওয়া গেলে রক্ষীরা তাকে বন্দী করে বিচারের জন্য রাজ শ্যালকের কাছে নিয়ে আসে। এই সূত্রেই প্রথম রাজশ্যালক এবং ধীবরের আলাপ হয়। ধীবর আংটি পাওয়ার সমস্ত বৃত্তান্ত সবিস্তারে জানালেও প্রাথমিকভাবে রাজ শ্যালক তাকে চোর বলেই মনে করে। ধীবরের গা থেকে মাংসের গন্ধ আসায় রাজশ্যালক তাকে ঘৃনা করে এবং তার জীবিকা নিয়ে ঠাট্টা তামাশা করে।
বন্ধুত্বের কারণ : রাজার সমীপে ধীবরের কথার সত্যতা যাচাই করতে গিয়ে ধীবর প্রসঙ্গে রাজশ্যালকের ধারণা পাল্টে যায়। বিভিন্ন কারণ এবং অনুষঙ্গ কে সামনে রেখে ঘৃণা বন্ধুত্বে রূপান্তরিত হয়।
প্রথমত, রাজশ্যালক ধীবরের সাধুতার পরিচয়ে মুগ্ধ হয়। তিনি বুঝতে পারেন ধীবর যা বলেছে সব সত্য। সে চোর নয়। তাই তার প্রতি বিরূপ আচরণ করা ভুল হয়েছে বুঝতে পেরে শ্যালক বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দেয়।
দ্বিতীয়ত, আংটির সমান মূল্যের অর্থ রাজা ধীবরকে পুরস্কৃত করল রাজশ্যালকের ভাব জগতে বিস্ফোরণ ঘটে। রাজশ্যালক ভাবতে থাকে, যে মানুষ স্বয়ং রাজার দ্বারা পুরস্কৃত হয় সে ঘৃণার যােগ্য নয়। তাই শ্যালক ধীবরের প্রতি বন্ধুত্বপূর্ণ মনােভাব প্রকাশ করে।
তৃতীয়ত, ধীবরের জন্যই রাজার প্রিয়জনের স্মৃতি ফিরিয়ে আনতে পেরে শ্যালক রাজার উপকার করার মধ্য দিয়ে রাজার প্রতি আনুগত্য প্রতিষ্ঠাতার সুযােগ পায়। তাই তিনি ধীবরের প্রতি আনন্দিত হয়ে ওঠেন।
এভাবেই ধীবরের কর্মগুণ,সততা এবং নৈতিকতার উজ্জলতা রাজার শ্যালককে মুগ্ধ করে। প্রথম দর্শনে যে সম্পর্ক ঘৃণা দিয়ে তৈরি হয়েছিল তা নিমেষের মধ্যেই বন্ধুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে।
নব নব সৃষ্টি’ প্রবন্ধে বাংলা সাহিত্যে বিদেশি শব্দ ব্যবহারের যে সকল দৃষ্টান্ত লক্ষ করা যায় তা উল্লেখ করাে
উত্তরঃ নব নব সৃষ্টি প্রবন্ধে বাংলা সাহিত্যে বিদেশি শব্দ ব্যবহারের যে সব উদাহরণ দেখা যায় তা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ । বাংলায় যেসব বিদেশি শব্দ ঢুকেছে তার ভিতরে আরবি, ফারসি এবং ইংরেজি প্রধান। সংস্কৃত শব্দ বিদেশি শব্দ নয়। পোর্তুগীজ, ফরাসি শব্দ খুবই কম। আমরা প্রয়ােজনে বিভিন্ন ভাষা থেকে শব্দ নিয়ে থাকি। পাঠান- মুঘল যুগের আইন-আদালত, খাজনা খারিজ নতুন রূপে দেখা দিল বলে আমরা আরবি ও ফারসি থেকে প্রচুর শব্দ গ্রহণ করতে পেরেছি ।পরবর্তীকালে ইংরেজ থেকে ইংরেজি মারফতে অন্যান্য ভাষা থেকে ভিন্ন ভিন্ন শব্দও নিয়েছি এবং এখনো ব্যবহার করছি ।
‘পৃথিবীর কোনাে পথ এ কন্যারে দেখে নি কো’— উদ্ধৃতাংশে কোন কন্যার কথা বলা হয়েছে? পৃথিবীর কোনাে পথ তাকে দেখেনি কেন?
উত্তরঃ ‘আকাশে সাতটি তারা’ কবিতায় জীবনানন্দ দাশ আলােচ্য অংশটিতে কেশবতী কন্যা বা বাংলায় সন্ধ্যাকালীন সৌন্দর্য্যকে দেখার কথা বলেছেন। জীবনানন্দ দাশের ‘আকাশে সাতটি তারা’ কবিতায় কবি বাংলার এক অপূর্ব নৈসর্গিক দৃশ্য তুলে ধরেছেন। বাংলায় নীল সন্ধ্যা নেমে এলে কবির মনে হয় যেন এ যেন এক কেশবতী নারীর চুল। যার জলের বন্যায় সমস্ত চরাচর ডুবে গেছে। সেই নারীর চুল ঘন কালাে রঙ আকাশের সঙ্গে মিশে একাকার হয়ে গেছে। কবির কল্পনায় এই দৃশ্য শুধুমাত্র বাংলার বুকেই দেখা যায়, যা পৃথিবীর অন্য কোথাও দেখা যায় না। তাই কবি বলেছেন পৃথিবীর কোন পথ এ কন্যারে দেখিনি ।
তুমি ঠিক সেইরূপ নারী, যাকে আজ প্রয়ােজন।– কাকে একথা লেখা হয়েছে? তাকে কেন প্রয়ােজন?
উত্তরঃ স্বামী বিবেকানন্দ, তাঁর শিষ্যা ভগিনী নিবেদিতাকে এ কথা লিখেছেন। স্বামীজি বলেছিলেন, ভারতের নারী সমাজের মুক্তি ঘটানাের জন্য একজন মহীয়সী নারীর প্রয়ােজন আছে। তিনি এর জন্য ভগিনী নিবেদিতাকে বেছে নিয়েছিলেন। বিবেকানন্দ ভেবেছিলেন ভারতের নারী সমাজের মুক্তির জন্য ভগিনী নিবেদিতা উপযুক্ত নারী । এই উদ্দেশ্যে স্বামীজী উক্ত লাইনটি লিখেছেন।
‘সারাটা দিন আপন মনে ঘাসের গন্ধ মাখে কে এমনটি করে থাকে? তার এমন করার কারণ কী?
উত্তরঃ গ্রাম বাংলার বুকে বেড়ে ওঠা কবির কল্পনায় এই মনের কথা বলা হয়েছে। যেখানে ছােট সাদা ফুল অবিরত দুলতে থাকে । গ্রাম বাংলার বুকে বেড়ে ওঠা মানুষেরা জীবন ও জীবিকার জন্য শহরে গেলে তাদের গ্রামের কথা মনে পড়ে। সেটাই হল গ্রাম বাংলার যন্ত্রণা। এই যন্ত্রণা শেষ হয়না এবং তার মনের দুঃখ পূর্ণ হয়না। কবি কল্পনায় গ্রাম বাংলার সৌন্দর্য আকণ্ঠ পান করেও মনের তৃষ্ণা কিছুতেই মেটাতে পারেনা। ঘাসের গন্ধ যেন আপন মনে সারা দিন ধরে কবি গায়ে মাখে। নীল আকাশের বুকে যেন সারা রাত জেগে থাকে। দুরন্ত একগুঁয়েটা যেন তার মনের সব স্বপ্ন তাদের বলে দেয়।
রাধারাণী কঁদিতে কাঁদিতে কতকগুলি বনফুল তুলিয়া তাহার মালা গাঁথিল। —রাধারাণীর পরিচয় দাও। তার মালা গাঁথার উদ্দেশ্য কী?
উত্তরঃ সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘ রাধারানী’ গদ্যাংশে রাধারানী হল এগারো বছরের কম বয়সী একটি নাবালিকা , যাকে কেন্দ্র করে গল্পটি আবর্তিত বিবর্তিত হয়েছে । রথযাত্রার ঠিক আগেই দুর্ভাগ্যক্রমে রাধারানীর মায়ের গুরুতর অসুখ বাঁধে। যে রােজগারের উপরে তাদের সংসার চলত সেটাও বন্ধ হয়ে পরে। বাড়িতে খাবার বন্ধ হয়ে যায়, ঔষধ কেনা কষ্টকর হয়ে ওঠে। দিন কাটতে থাকে অনাহারে। রাধারানী মায়ের ঔষধ কেনার কথা চিন্তা করে এবং রথে মালা বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়ে সে মালা গাঁথে।
আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন
নবোদয় বিদ্যালয় নির্বাচন পরীক্ষা ক্লাস – বাংলায় পঞ্চম
আপনি কি চাকরি খুজঁছেন, নিয়মিত সরকারি ও বেসরকারি চাকরির সংবাদ পেতে ক্লিক করুন। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ক্ষেত্রে মানব সম্পদ উন্নয়ন সংক্রান্ত প্রতিবেদন পাড়ার জন্য, ক্লিক করুন। এছাড়াও, স্বাস্থ, টেকনোলজি, বিসনেস নিউস, অর্থনীতি ও আরো অন্যান্য খবর জানার জন্য, ক্লিক করুন।