Site icon prosnouttor

Model Activity Task Class 8 Part 8 Science | মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 8 পরিবেশ ও বিজ্ঞান Part 2

Model Activity Task Class 8 Part 8 Science | মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 8 পরিবেশ ও বিজ্ঞান Part 2

Model Activity Task Class 8 Part 8 Science | মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 8 পরিবেশ ও বিজ্ঞান Part 2

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

WBBSE Science Class 8, Bacteria | Model Activity Task Class 8 Life Science Part 8

প্রশ্নপত্র

Model Activity Task Class 8 Part 8 Science | মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 8 পরিবেশ ও বিজ্ঞান Part 2

ব্যাকটেরিয়া কি

ব্যাকটেরিয়া হলো সাধারণত ক্লোরোফিলবিহীন, প্রাককেন্দ্রীক (যাদের নিউক্লিয়াস সুগঠিত নয়) প্রাককোষী আণুবীক্ষণিক (যাদের অণুবীক্ষণ যন্ত্র ছাড়া দেখা যায় না) জীব। গাঠনিক উপাদান ও পুষ্টি পদ্ধতির জন্য ব্যাকটেরিয়াকে উদ্ভিদ বলা হয়।

ব্যাকটেরিয়া কত প্রকার, ব্যাকটেরিয়া কত প্রকার ও কি কি

বিভিন্ন বিজ্ঞানী ব্যাকটেরিয়াকে বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে বিভিন্নভাবে শ্রেনিবিন্যাস করেছেন। যে সকল বৈশিষ্ট্যের উপর নির্ভর করে বিজ্ঞানীগণ ব্যাকটেরিয়াকে শ্রেণিবিন্যাস করেছেন তা হলো কোষের আকৃতিগত পার্থক্য, জৈবিক প্রক্রিয়া, পুষ্টির ভিন্নতা, ফ্ল্যাজেলার বিভিন্নতা, রঞ্জন গ্রহণের ক্ষমতা এবং স্পোর উৎপাদন ক্ষমতা ইত্যাদি।

কোষের আকারের ভিত্তিতে ব্যাকটেরিয়ার শ্রেণিবিন্যাস :-

কোষের আকৃতি অনুসারে ব্যাকটেরিয়াকে চার ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথা-

ক) কক্কাস :

গোলাকার ব্যাকটেরিয়াকে বলা হয় করাস। কক্কাস ব্যাকটেরিয়া আবার পাঁচ রকমের। যথা ১। মাইক্রোকক্কাস, ২। ডিপ্লোকক্কাস, ৩ স্ট্যাফাইলোকক্কাস, ৪। স্ট্রেপটোকক্কাস এবং ৫। সারসিনা।

১. মাইক্রোকক্কাস : যে সব গোলাকার ব্যাকটেরিয়া এককভাবে অবস্থান করে তাকে মাইক্রোকক্কাস বলে। উদাহরণ- মাইক্রোকক্কাস ডেনিট্রিফিকানস

২. ডিপ্লোকক্কাস : যে সব গোলাকার ব্যাকটেরিয়া জোড়ায় জোড়ায় থাকে তাদেরকে ডিপ্লোকক্কাস বলে। উদাহরণ- Diplococcus pneumonia

৩. স্ট্যাফাইলোকক্কাস : যে সব গোলাকার ব্যাকটেরিয়া অনিয়মিত গুচ্ছাকারে সাজান থাকে তাকে স্ট্যাফাইলোকক্কাস বলে । উদাহরণ- Staphylococcus aureus

৪. স্ট্রেপটোকক্কাস : যে সব গোলাকার ব্যাকটেরিয়া চেইনের মত সাজানো থাকে তাকে স্ট্রেপটোকক্কাস বলে। উদাহরণ- Streptococcus facts

৫. সারসিনা : যে সকল গোলাকার ব্যাকটেরিয়া নিয়মিত দলে অবস্থান করে সমান সমান দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতা বিশিষ্ট একটি ঘন তলের মত গঠন করে তাদেরকে সারসিনা বলে। উদাহরণ- Sarcina lutea।

খ) ব্যাসিলাস :

দণ্ডাকৃতির ব্যাকটেরিয়াকে ব্যাসিলাস ব্যাকটেরিয়া বলা হয়। উদাহরণ- Bacillus subtilis, Bulbus B. Anthracis ইত্যাদি।

গ) স্পাইরিলাম :

কুণ্ডলাকৃতির ব্যাকটেরিয়াকে স্পাইরিলাম ব্যাকটেরিয়া বলে। উদাহরণ- Spirillum volutans, S. minius ইত্যাদি।

ঘ) কমা :

কমা আকৃতির ব্যাকটেরিয়াকে কমা ব্যাকটেরিয়া বলা হয়। উদাহরণ- Vibrio cholerae।

উপকারী ব্যাকটেরিয়া কি ধরনের কলাই গাছ শিকড় উপস্থিত

ব্যাকটেরিয়া শিকড় দ্বারা প্রদত্ত উদ্ভিদের পুষ্টি থেকে উপকৃত হয়, তবে গাছপালা তাদের রাইজোব্যাকটেরিয়া থেকেও উপকৃত হতে পারে। প্ল্যান্ট গ্রোথ-প্রমোটিং রাইজোব্যাকটেরিয়া (পিজিপিআর) নামে পরিচিত ব্যাকটেরিয়া বৈচিত্র্যময় এবং বিস্তৃত ফাইলের প্রতিনিধিত্ব করে। তারা বিভিন্ন ধরনের বৃদ্ধি-উন্নয়নকারী কার্য সম্পাদন করে।

মাটির উর্বরতা বৃদ্ধিতে ব্যাকটেরিয়ার অবদান অনেক। মাটির জৈব পদার্থ সঞ্চয়ে ব্যাকটেরিয়ার প্রত্যক্ষ ভূমিকা রয়েছে। ব্যাকটেরিয়া মাটির উপাদান হিসেবেও কাজ করে। কিছু ব্যাকটেরিয়া মাটিতে নাইট্রোজেন সংবন্ধন করে উর্বরতা বৃদ্ধি করে।

উপকারী ব্যাকটেরিয়া কে কি বলা হয়, উপকারী ব্যাকটেরিয়াকে কি বলা হয়

প্রোবায়োটিকগুলি ভাল জীবন্ত ব্যাকটেরিয়া এবং/অথবা খামির দিয়ে তৈরি যা প্রাকৃতিকভাবে আপনার শরীরে বাস করে।

আপনার শরীরে ক্রমাগত ভাল এবং খারাপ উভয় ব্যাকটেরিয়া থাকে। ব্যাকটেরিয়া হতে বিভিন্ন রোগের অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ প্রস্তুত করা হয়। এছাড়াও ব্যাকটেরিয়া হতে কলেরা, টাইফয়েড, যক্ষ্মা, ডি.পি.টি ইত্যাদি রোগের প্রতিষেধক টিকা তৈরি করা হয়। 

উপকারী ব্যাকটেরিয়ার নাম, একটি উপকারী ব্যাকটেরিয়ার নাম, একটি উপকারী ব্যাকটেরিয়ার নাম লেখ, দুটি উপকারী ব্যাকটেরিয়ার নাম লেখ

উপকারী ব্যাকটেরিয়ার নাম বিফিডোব্যাকটেরিয়া, ল্যাক্টোব্যাসিলাস, রাইজোবিয়াম।

বিফিডোব্যাকটেরিয়া:

আমাদের মানুষের অন্ত্রে কিছু ব্যাকটেরিয়া বাস করে। এই ব্যাকটেরিয়া হজম এবং রাসায়নিক উত্পাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যা একজনকে পূর্ণ বোধ করতে সহায়তা করে।

ব্যাকটেরিয়া একটি নির্দিষ্ট নিউক্লিয়াস ছাড়াই মাইক্রোস্কোপিক এককোষী প্রাণী। এগুলি গোলক, রড এবং সর্পিল সহ বিভিন্ন আকারে আসে।

অনেক ব্যাকটেরিয়া আছে যা মানুষের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ব্যাকটেরিয়ার আরও কয়েকটি উদাহরণ নীচে দেওয়া হল

কোন ব্যাকটেরিয়া কলেরা রোগ সৃষ্টি করে, কোন ব্যাকটেরিয়া কলেরার কারণ

ভিব্রিও কেলেরি ব্যাকটেরিয়া কলেরা রোগ সৃষ্টি করে।

কোন ব্যাকটেরিয়ার নাইট্রাইট কে নাইট্রেটে পরিণত করে

সিউডোমোনাস। সিউডোমোনাস ব্যাকটেরিয়া মাটির নাইট্রেটকে নাইট্রোজেনে কমিয়ে দেয়।

সিউডোমোনাস ডিনাইট্রিফিকেশন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নাইট্রেটকে বায়ুমণ্ডলীয় নাইট্রোজেনে কমিয়ে দেয়।

কোনটি গ্রাম পজিটিভ ব্যাকটেরিয়া, গ্রাম পজিটিভ ব্যাকটেরিয়া

গ্রাম-পজিটিভ ব্যাকটেরিয়া হল ব্যাকটেরিয়া পরিবারের জেনাস এবং ফাইলাম ফার্মিকিউটস এর সদস্য। এই ব্যাকটেরিয়া ক্রিস্টাল ভায়োলেট দাগের রঙ ধরে রাখে যা গ্রাম দাগের সময় ব্যবহৃত হয়। এই ব্যাকটেরিয়াগুলি গ্রাম দাগ পরীক্ষায় একটি ইতিবাচক ফলাফল দেয় যখন একটি মাইক্রোস্কোপের নীচে পরীক্ষা করা হয় তখন বেগুনি রঙের প্রদর্শিত হয়, তাই নাম দেওয়া হয়, গ্রাম-পজিটিভ ব্যাকটেরিয়া। অ্যাক্টিনোমাইসিস, ক্লোস্ট্রিডিয়াম, মাইকোব্যাক্টেরিয়াম, স্ট্রেপ্টোকোকি, স্ট্যাফিলোকোকি এবং নোকার্ডিয়া গ্রাম-পজিটিভ ব্যাকটেরিয়ার কয়েকটি উদাহরণ।

গ্রাম-পজিটিভ ব্যাকটেরিয়ার বৈশিষ্ট্য

গ্রাম পজেটিভ ও গ্রাম নেগেটিভ ব্যাক্টেরিয়ার পার্থক্য

বৈশিষ্ট্যগ্রাম পজেটিভগ্রাম নেগেটিভ
রঞ্জক ধর্মঅ্যালকোহোল দ্বারা ক্রিস্টাল ভায়োলেট -আয়োডিনের বর্ণ বিধৌত হয় না বলে ব্যাক্টেরিয়া প্রতিরঞ্জকের বর্ণ ধারণ করে না অর্থাৎ বেগুনি বর্ণ ধারণ করে।অ্যালকোহলে ক্রিস্টাল ভায়োলেটের রং ধুয়ে যাওয়ায় প্রতিরঞ্জক লাল বর্ণ ধারণ করে।
পেপটাইডোগ্লাইকানের পরিমানবেশি , কোশের শুস্ক ওজনের 20- 30 %কম , সচরাচর কোশের শুস্ক ওজনের 10 – 20 %
কোশ প্রাচীরের স্থুলত্বঅধিক পুরু (25 – 80 nm )পাতলা (10 – 15 nm )
টিকোয়িক অ্যাসিডউপস্থিতঅনুপস্থিত
লিপিডের পরিমানঅত্যন্ত কম (0 – 2 % )বেশি (10 – 20 % )
টিকোরনিক অ্যাসিডউপস্থিতঅনুপস্থিত
 কোশপর্দাএকস্তরবিশিষ্ট , কোশপ্রাচীরের ভিতরের দিকে থাকে।কোশপর্দা ছাড়াও কোশপ্রাচীরের বাইরের দিকে একটি অতিরিক্ত বহিঃপর্দা থাকে।
অধিবিষের (Toxin ) প্রকৃতিঅধিবিষ বহিঃকোষীয় (Exotoxin)অধিবিষ অন্তঃকোষীয় (Endotoxin )
পেরিপ্লাজমিক স্থানঅনুপস্থিতবহিঃপর্দা ও অন্তঃপর্দার মধ্যপর্দা স্থানকে পেরিপ্লাজমিক স্থান বলে। যে অঞ্চলে পেপ্টাইডোগ্লাইকান নির্মিত সূক্ষ্ম কোশ প্রাচীরে স্তরটি থাকে।
শুস্কতার প্রতিরোধ ক্ষমতাবেশিকম
ফ্ল্যাজেলাফ্ল্যাজেলার বেসাল দানার ভিতরের চাকতি জোড়া (M ও S ) উপস্থিত।ফ্ল্যাজেলার বেসাল দানার ভিতরে ও বাইরে (P ,L এবং M ,S ) দুজোড়া চাকতি থাকে।
মেসোজোমউপস্থিতঅনুপস্থিত
কোরকোদ্গমঅনেক প্রজাতি কোরকোদ্গম (Budding ) পদ্ধতিতে প্রজনন করে।কোরকোদ্গম দেখা যায়না।
অ্যান্টিবায়োটিকের প্রতি সংবেদনশীলতাপেনিসিলিনের প্রতি সংবেদনশীল কারণ পেনিসিলিন পেপ্টাইডোগ্লাইকেন স্তরকে বিনষ্ট করে।পেনিসিলিনের প্রতি কম সংবেদনশীল হলেও স্ট্রেপ্টোমাইসিন , টেট্রাসাইক্লিন প্রভৃতি অ্যান্টিবায়টিকের প্রতি সংবেদনশীল।
পিলিঅনুপস্থিতউপস্থিত
অন্তঃরেনুঅধিকাংশ প্রজাতিই অন্তঃরেনু (endospore ) গঠন করে।অন্তঃরেনু গঠন করে না।

বটুলিজম কোন ব্যাকটেরিয়ার জন্য ঘটে

বটুলিজম হলো Clostridium botulinum নামক ব্যাকটেরিয়াম কর্তৃক উৎপাদিত একধরনের অধিবিষের ফলে সৃষ্ট একটি বিরল এবং সম্ভাব্য মারাত্মক ব্যাধি।

রোগটি লক্ষণ দুর্বলতা, ঝাপসা দৃষ্টি, ক্লান্তি এবং কথায় জড়তা দিয়ে শুরু হয়। এরপরে হাত, বুকের পেশী এবং পা দুর্বল হয়ে যেতে পারে। বমি বমি ভাব, পেট ফুলে যাওয়া এবং ডায়রিয়াও হতে পারে। এই রোগটি সাধারণত চেতনাকে প্রভাবিত করে না বা এর কারনে জ্বর হয় না।

বটুলিজম বিভিন্নভাবে ছড়াতে পারে। এটির কারন এন্ডোস্পোর, যা মাটি এবং পানি উভয়েই দেখা দেয়। অক্সিজেনের মাত্রা কম হলে বা নির্দিষ্ট কোনো তাপমাত্রায় এলে এরা বোটুলিনাম টক্সিন তৈরি করে। টক্সিনযুক্ত খাবার খাওয়ার সময় খাদ্যবাহিত বটুলিজম হয়।

৪ ১ স্ট্রেপ্টোমাইসেস হলো উপকারী ব্যাকটেরিয়া বক্তব্যটির যথার্থতা ব্যাখ্যা করো

‘স্ট্রেপ্টোমাইসেস হলো উপকারী ব্যাকটেরিয়া’ – বক্তব্যটির যথার্থতা ব্যাখ্যা করো। উত্তর: কিছু ব্যাকটেরিয়া মানুষের দেহে রোগ সৃষ্টি করে, আর কিছু ব্যাকটেরিয়া আছে যা থেকে বিভিন্ন জীবাণুদের মেরে ফেলার ওষুধ তৈরি হয়। এমনই একটি ব্যাকটেরিয়া হলো স্ট্রেপ্টোমাইসেস।

বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া মানুষের দেহে রোগ সৃষ্টি করে। আবার কিছু ব্যাকটেরিয়া আছে যাদের থেকে বিভিন্ন জীবাণুদের মেরে ফেলার ওষুধ তৈরি হয়। এদের থেকে ওষুধের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান পাওয়া যায়। স্ট্রেপ্টোমাইসেস হলো এমনই একধরনের ব্যাকটেরিয়া। স্ট্রেপ্টোমাইসেস ব্যাকটেরিয়ার বিভিন্ন প্রজাতি থেকে প্রায় 50 টারও বেশি ব্যাকটেরিয়ানাশক, ছত্রাকনাশক আর পরজীবীনাশক ওষুধ পাওয়া যায়। স্ট্রেপ্টোমাইসিন, এরিথ্রোমাইসিন হলো স্ট্রোপ্টোমাইসেস থেকে পাওয়া এরকমই কয়েকটা ওষুধ যা আমাদের শরীরে ঢুকে পড়া জীবাণুদের মেরে ফেলে।

ব্যাকটেরিয়া ঘটিত রোগ, ব্যাকটেরিয়া ঘটিত রোগের নাম, ব্যাকটেরিয়া ঘটিত রোগের তালিকা

রোগব্যাকটেরিয়া
মেনিনজাইটিসনেসেরিয়া মেনিনজাইটিস
নিউমোনিয়াডিপ্লোকক্কাস নিউমোনিয়া
কুষ্ঠমাইকোব্যাকটেরিয়াম লেপ্রি
প্লেগইরসিনিয়া পেসটিস
আমাশয়ব্যাসিলা ডিসেন্ট্রি
কলেরাভিব্রিও কলেরা
যক্ষ্মামাইকোব্যাকটেরিয়াম টিউবারকিউলোসিস
ডিপথেরিয়াকরিনিব্যাকটেরিয়াম ডিপথরি
টাইফয়েডসালমনেল্লা টাইফি
ডাইরিয়াব্যাসিলাস কোলি
টিটেনাসক্লসট্রিডিয়াম টিটানি
গনোরিয়ানেসেরিয়া গনোরি
হুপিং কাশিবরডেটেল্লা পারটুসিস
বাতজ্বরস্ট্রেপটোকক্কাস
ফোঁড়াস্ট্যাফিলোকক্কাস অ্যারুয়াস
সিফিলিসট্রিপোনেমা প্যালিডাম
দুষিত ক্ষতক্লসট্রিডিয়াম সেপটিকাম
অ্যানথ্রাসব্যাসিলাস অ্যানথ্রেসিস
আন্ত্রিক জ্বরসালমনেল্লা টাইফিরিয়াম

ব্যাকটেরিয়া ঘটিত রোগে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের কারণ

কিছু ধরণের ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের চিকিৎসা বা প্রতিরোধ করতে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হয়। এরা ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলে বা পুনরুৎপাদন ও ছড়াতে বাধা দেয়।

অ্যান্টিবায়োটিকগুলি ভাইরাল সংক্রমণের বিরুদ্ধে কার্যকর নয়। এর মধ্যে রয়েছে সাধারণ সর্দি, ফ্লু, বেশিরভাগ কাশি এবং গলা ব্যথা।

হালকা ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের জন্য অ্যান্টিবায়োটিকগুলি নিয়মিতভাবে নির্ধারিত হয় না। এর কারণ হল ইমিউন সিস্টেম সাধারণত নিজেরাই এগুলো পরিষ্কার করতে পারে।

ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের জন্য অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা যেতে পারে যা:

ব্যাকটেরিয়ার কনজুগেশন পদ্ধতি

সংস্পর্শে থাকা এক ব্যাকটেরিয়া থেকে অন্য ব্যাকটেরিয়াতে জেনেটিক উপাদান স্থানান্তর করার পদ্ধতি হল কনজুগেশন। এই পদ্ধতিটি লেডারবার্গ এবং টাটুম দ্বারা প্রস্তাবিত হয়েছিল। তারা আবিষ্কার করেছেন যে F-ফ্যাক্টরটি E.coli কোষের মধ্যে স্থানান্তর করতে পারে এবং সংযোজন ধারণাটি প্রস্তাব করেছিল।

বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া প্রজাতি দ্বারা বাহিত বিভিন্ন দাম্পত্য প্লাজমিড আছে। সংযোগ বিভিন্ন ধাপে সঞ্চালিত হয়:

ব্যাকটেরিয়াল কনজুগেশনের প্রক্রিয়া

ব্যাকটেরিয়া সংযোজন নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি জড়িত:

আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন 

আরো বিশদে পড়তে

ক্লাস 9 জীবন বিজ্ঞান জীবন বিজ্ঞান নোট রেফারেন্স বই WBBSE




পশ্চিমবঙ্গ বোর্ড WBBSE-এর ছাত্রদের জন্য ক্লাস 9 লাইফ সায়েন্স নোট এবং রেফারেন্স বই তাদের সহজে প্রস্তুত করতে এই বইটি বাংলা মাধ্যমের ছাত্রদের জন্য



FAQ | ব্যাকটেরিয়া

Q1. মানুষের অন্ত্রে কোন ব্যাকটেরিয়া বাস করে

Ans – Escherichia coli (এসকেরিকা কলি) মানুষের অন্ত্রে বসবাসকারী সবচেয়ে পরিচিত ব্যাকটেরিয়া।

Q2. ব্যাকটেরিয়া জনিত রোগ কি কি

Ans – কয়েকটি ভাইরাস জনিত রোগ হচ্ছে — জন্ডিস, হেপাটাইটিস, হাম, বসন্ত, পোলিও, এইডস, ডেঙ্গুজ্বর, ইনফ্লুয়েঞ্জা ইত্যাদি ৷

Q3. একটি ডিনাইট্রিফাইং ব্যাকটেরিয়ার নাম

Ans – একটি ডিনাইট্রিফাইং ব্যাকটেরিয়ার নাম সিউডোমোনাস৷




আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে
Exit mobile version