Site icon prosnouttor

ভারতের দুর্বল সড়ক নিরাপত্তা পরিস্থিতির আলোকে, এই বিষয়ে সরকারের গৃহীত ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করুন

অগাস্ট ২০২২ | কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স | ৩০ টি বহুবিকল্প ভিত্তিক উত্তরধর্মী প্রশ্ন (MCQ) ও অতিছোট (VSA) গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নত্তর
আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

সূচিপত্র

ভারতের দুর্বল সড়ক নিরাপত্তা পরিস্থিতির আলোকে, এই বিষয়ে সরকারের গৃহীত ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করুন

ট্র্যাফিক দুর্ঘটনার আঘাতের উপর সাম্প্রতিক বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে যে ভারতে প্রতি বছর আনুমানিক 4.5 লাখ মানুষ সড়ক দুর্ঘটনায় জড়িত, যার মধ্যে 1.5 লাখ প্রাণ হারায়।

কারণ:

গৃহীত ব্যবস্থা:

প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা:

জীবনের অধিকার 21 অনুচ্ছেদের একটি অপরিহার্য উপাদান এবং এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে তা রক্ষা করার দায়িত্ব রাষ্ট্রের।

ভারতের দীর্ঘতম জাতীয় সড়ক কোনটি, ভারতের দীর্ঘতম জাতীয় সড়ক, ভারতের দীর্ঘতম জাতীয় সড়ক, ভারতের বৃহত্তম জাতীয় সড়ক কোনটি

জাতীয় সড়ক ৪৪ (এনএইচ, ৪৪) ভারতের মধ্যে দীর্ঘতম এবং প্রধান উত্তর থেকে দক্ষিণ জাতীয় সড়ক। এটি শ্রীনগর থেকে শুরু হয়ে কন্যাকুমারীতে সমাপ্ত হয়; মহাসড়কটি জম্মু ও কাশ্মীর, পাঞ্জাব, হরিয়ানা, দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ, রাজস্থান, মধ্য প্রদেশ, মহারাষ্ট্র, তেলেঙ্গানা, অন্ধ্র প্রদেশ, কর্ণাটক এবং তামিলনাড়ু রাজ্যগুলিকে অতিক্রম করে।

জাতীয় সড়ক ৪৪ (NH44) ভারতের মধ্যে দীর্ঘতম জাতীয় সড়ক, এটি ভারতের উত্তরে শ্রীনগর থেকে দক্ষিণে কন্যাকুমারীকে যুক্ত করেছে, দৈর্ঘ্য ৩৭৪৫ কিলোমিটার।

ভারতের ব্যস্ততম জাতীয় সড়ক কোনটি, ভারতের ব্যস্ততম সড়ক পথ কোনটি, ভারতের ব্যস্ততম জাতীয় সড়ক পথ কোনটি, ভারতের ব্যস্ততম সড়ক কোনটি

৮ নং জাতীয় সড়ক দিল্লি ও মুম্বাই শহরকে যুক্ত করেছে। জাতীয় সড়কটি ভারতয় উপমহাদেশের সবচেয়ে ব্যস্ততম মহাসড়ক হিসেবে পরিগণিত।

ভারতের ক্ষুদ্রতম জাতীয় সড়ক কোনটি

NH47A ভারতের ক্ষুদ্রতম জাতীয় সড়ক (5.9কিমি), যেটি কোচিতে অবস্থিত।

সড়ক ই আজম নির্মাণ করেন, সড়ক ই আজম কে তৈরি করেন, সড়ক ই আজম নির্মাণ করেন কে

সড়ক – ই – আজম নির্মান করেন শেরশাহ । যার বর্তমান নাম গ্রান্ড ট্রাঙ্ক রোড। ষোল শতকে সুলতান শেরশাহ কর্তৃক নির্মিত বাংলার সোনারগাঁও থেকে পাঞ্জাব পর্যন্ত বিস্তৃত সুদীর্ঘ সড়ক। সড়ক – ই – আজম নির্মান করেন শেরশাহ ।

মুঘল সম্রাট হুমায়ুনকে পরাজিত করে ভারতের সম্রাট হন আফগান শেরশাহ। তিনি বেশ কিছু যুগান্তকারী পদক্ষেপ নেন। যেমন তিনি উপমহাদেশে প্রথম ঘোড়ার সাহায্যে ডাক ব্যবস্থা চালু করেন। তিনি বাংলার তৎকালীন রাজধানী সোনারগাঁ থেকে দিল্লি পর্যন্ত সড়ক-ই- আজম নির্মাণ করেন। ব্রিটিশরা এর সংস্কার করে নাম রাখে গ্রান্ড ট্রাঙ্ক রোড।

কোন দুটি স্থান ভারতের দীর্ঘতম জাতীয় সড়ক পথ যুক্ত হয়েছে

বারানসি ও কন্যাকুমারী

NH 44 NHDP-এর উত্তর-দক্ষিণ করিডোরকে কভার করে এবং এটি আনুষ্ঠানিকভাবে শ্রীনগর থেকে কন্যাকুমারী পর্যন্ত 4,112 কিমি (2,555 মাইল) চলমান হিসাবে তালিকাভুক্ত। এটি ভারতের দীর্ঘতম জাতীয় সড়ক।

সড়ক দুর্ঘটনা

ভূমিকা: বর্তমান সমাজে ঘর থেকে বের হলেই প্রত্যেক মানুষকে সড়ক দুর্ঘটনা নামক আতংক তাড়া করে বেড়ায়। প্রতিদিন দেশের কোনো না কোনো অঞ্চলে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেই থাকে। যার ক্ষয়ক্ষতি ভুক্তভোগী পরিবারগুলোকে সারাজীবন বয়ে বেড়াতে হয়। জনসচেতনতা এবং প্রয়োজনীয় সরকারি বেসরকারি পদক্ষেপই এই মহামারীকে রুখে দিতে পারে।

সড়ক দুর্ঘটনার রুপচিত্র: সড়ক দুর্ঘটনার কোন সময় পরিধি নেই, যেকোনো সময় যেকোনো স্থানে এই অঘটন ঘটতে পারে। প্রতিনিয়ত অজস্র মানুষ প্রাণ হারাচ্ছে সড়ক দুর্ঘটনায়। কেউ পঙ্গু হয়ে যাচ্ছে গাড়ি চাপা পড়ে ধ্বংস হচ্ছে পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দেশ জীবনের নিশ্চয়তা ব্যাহত হচ্ছে প্রতি পদে গাড়ি চাপা পড়ে তার জীবনের সমস্ত সম্ভাবনা শেষ হয়ে যায়।

সড়ক দুর্ঘটনার কারণ

বাংলাদেশ নানা রকম মেয়ে কারণে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে নিম্নে সেগুলোর উপর আলোকপাত করা হলো:

সড়ক দুর্ঘটনার প্রতিকার

উপসংহার: প্রত্যেক মানুষকেই মৃত্যুবরণ করতে হবে। কিন্তু দুর্ঘটনার শিকার হয়ে মৃত্যুবরণ কারোই কাম্য নয়। প্রতিবছর অসংখ্য মানুষ সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারায়। আমরা সবাই চাই স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টি। সড়ক দুর্ঘটনা যতো বড় সমস্যা হোক না কেনো সকলের সামগ্রিক চেষ্টা ও আন্তরিকতার মাধ্যমে এটি প্রতিরোধে কাজ করতে হবে। যাতে আর কোনো মায়ের কোল খালি না হয়। সচেতন হতে হবে আমাদের সবাইকে। তাই আজ আমাদের স্লোগান হোক ‘নিরাপদ সড়ক চাই।’

আরো অন্যান্য সরকারি স্কিম সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন 

আরো বিশদে পড়ার জন্য

CRACK – WBCS কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স – 2022 প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য

বি সন্দীপ আধ্যায় (লেখক), ড. দীপা রায় (লেখক), কে এস বালা (সম্পাদক)

FAQ | জাতীয় সড়ক

Q1. পৃথিবীর দীর্ঘতম জাতীয় সড়ক কোনটি

Ans – জাতীয় সড়ক ৪৪ (এনএইচ, ৪৪) ভারতের মধ্যে দীর্ঘতম এবং প্রধান উত্তর থেকে দক্ষিণ জাতীয় সড়ক। এটি শ্রীনগর থেকে শুরু হয়ে কন্যাকুমারীতে সমাপ্ত হয়।

Q2. ভারতের কোন জাতীয় সড়কের নাম গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোড

Ans – গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোড নির্মাণ করেছিলেন শেরশাহ। এটি ‘সড়ক-ই-আজম’ নামেও পরিচিত। এর দৈর্ঘ্য 2,400 কিমি। সিন্ধু থেকে ঢাকার সোনারগাঁও পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল এটি।

Q3. জাতীয় সড়ক পথকে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র কি বলা হয়

Ans – আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে জাতীয় পথকে এক্সপ্রেসওয়ে নামে ডাকা হয়। যুক্তরাজ্যে জাতীয় পথকে মোটরওয়েজ নামে ডাকা হয়।

Q4. ভারতের এক নং জাতীয় সড়ক পথ কোনটি

Ans – জাতীয় সড়ক ১ হল কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল জম্মু ও কাশ্মীর এবং লাদাখের মধ্যে বিস্তৃত একটি জাতীয় সড়ক, যেটি পূর্ব পশ্চিম শ্রেণির জাতীয় সড়ক।

Q5. ভারতের ক্ষুদ্রতম জাতীয় সড়কের নাম কি

Ans – NH47A ভারতের ক্ষুদ্রতম জাতীয় সড়ক (5.9কিমি), যেটি কোচিতে অবস্থিত।


আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে
Exit mobile version