Site icon prosnouttor

গিরিখাত কাকে বলে, পৃথিবীর গভীরতম গিরিখাত কোনটি, ক্যানিয়ন কাকে বলে, গিরিখাত ও ক্যানিয়ন এর পার্থক্য

গিরিখাত কাকে বলে, পৃথিবীর গভীরতম গিরিখাত কোনটি, ক্যানিয়ন কাকে বলে, গিরিখাত ও ক্যানিয়ন এর পার্থক্য

গিরিখাত কাকে বলে, পৃথিবীর গভীরতম গিরিখাত কোনটি, ক্যানিয়ন কাকে বলে, গিরিখাত ও ক্যানিয়ন এর পার্থক্য

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

গিরিখাত, গিরিখাত কাকে বলে

আর্দ্র পার্বত্য অঞ্চলে নদীর ব্যাপক নিম্ন ক্ষয়ের ফলে যে সংকীর্ণ ‘V’ আকৃতির গভীর উপত্যকা সৃষ্টি হয় তাকে গিরিখাত বলে। আর্দ্র ও আর্দ্রপ্রায় অঞ্চলে নদীতে জলের পরিমাণ বেশি থাকায় এবং উচ্চ বা পার্বত্য প্রবাহে ভূমির ঢাল অধিক থাকায় নদীগুলি প্রবলভাবে নিম্ন করে।

অথাৎ পার্বত্য অঞ্চলে ব্যাপক নিম্নক্ষয়ের ফলে যে সংকীর্ন ও গভীর নদী উপত্যকার সৃষ্টি হয় তাকে গিরিখাত বলে। সিন্ধু, গঙ্গা ও শতদ্রু প্রভৃতি নদী তাদের পার্বত্য প্রবাহে বহু গিরিখাতের সৃষ্টি করেছে।

পার্বত্য অঞ্চলে উচ্চগতি বা পার্বত্যপ্রবাহে নদীর ক্ষয়কাজের ফলে যে সমস্ত ভূমিরূপের সৃষ্টি হয়, গিরিখাত হল তাদের মধ্যে অন্যতম একটি ভূমিরূপ । আর্দ্র ও আর্দ্রপ্রায় অঞ্চলে নদীর উচ্চ বা পার্বত্য প্রবাহে ভূমির ঢাল বেশি থাকায় নদীর স্রোতের বেগ প্রচন্ড হয় । নদীস্রোত বড় বড় শিলাখন্ড, নুড়ি, পাথর প্রভৃতি বহন করে নামতে থাকে । শিলাখন্ডের আঘাতে নদী প্রবল নিম্নক্ষয় করে । এরূপ নিম্নক্ষয়ের কারণে নদী উপত্যকা খুব গভীর ও সংকীর্ণ হয়ে ওঠে ।

আবহবিকার, পুঞ্জিতক্ষয় ইত্যাদির প্রভাবে কিছু পরিমাণ পার্শ্বক্ষয় হয় । ফলে নদী উপত্যকা চওড়া হয়ে ইংরেজি ‘V’ অক্ষরের মতো আকৃতি ধারণ করে । অতি গভীর ও সংকীর্ণ এরূপ নদী উপত্যকাকে গিরিখাত বলে । গিরিখাত যতটা গভীর ততটা চওড়া নয় । কখনো কখনো এই সমস্ত গিরিখাতের তলদেশের সঙ্গে পার্শ্ববর্তী পর্বতের চূড়ার মধ্যে উচ্চতার পার্থক্য প্রায় কয়েক হাজার মিটার হয়।

শতদ্রু, সিন্ধু, তিস্তা প্রভৃতি নদীর হিমালয়ের পার্বত্য গতিপথে গভীর নদী উপত্যকা বা গিরিখাত দেখতে পাওয়া যায় । সিন্ধুনদের অরুণ গিরিখাত বিশেষ উল্লেখযোগ্য । দক্ষিণ পেরুর কল্কা নদীর গিরিখাতটি বিশ্বের গভীরতম গিরিখাতগুলির অন্যতম । এর গভীরতা প্রায় ৪,৩৭৫ মিটার । নেপালের কালিগণ্ডক নদীর গিরিখাতটি পৃথিবীর গভীরতম গিরিখাত এবং এর গভীরতা ৫,৫৭১ মিটার ।

গিরিখাত ছবি, গিরিখাত ও ক্যানিয়ন এর চিত্র

গিরিখাত বৈশিষ্ট্য

গিরিখাত – এর বৈশিষ্ট্যগুলি হলো নিম্নরূপ

  1. গিরিখাত মূলত নদীর উর্দ্ধ প্রবাহ বা পার্বত্য প্রবাহে গড়ে ওঠে ।
  2. গিরিখাত খুবই গভীর ও সংকীর্ণ প্রকৃতির হয় ।
  3. গিরিখাতের দুই পাশের দেওয়াল শিলাগঠিত ও খাড়াই প্রকৃতির হয় ।
  4. মূলত আর্দ্র জলবহুল অঞ্চলে সৃষ্টি হয় ।
  5. ‘V’ – আকৃতির নদী উপত্যকাই ক্রমশ: আরও গভীর ও খাড়াই হয়ে গিরিখাতের রূপ নেয় ।
  6. আবহবিকার দ্বারা নদী উপত্যকার উভয়পার্শ্বস্থ ঢালের ক্ষয়কার্য যখন নদীর দ্রুত নিম্নক্ষয়ের সাথে সামঞ্জস্য রাখতে পারে না, তখনই নদীতে গিরিখাত সৃষ্টি হয় ।
  7. আবার ভূ-আন্দোলনের ফলে যদি কোনো অঞ্চল উত্থিত হয়, তবে সেই অঞ্চলে নদী পুনর্যৌবনলাভ (Rejuvenation) করে তার প্রধান উপত্যকাকে আরও গভীরভাবে ক্ষয় করে সুগভীর গিরিখাত গঠন করে থাকে । পৃথিবীর বহু গিরিখাত এইভাবে উত্থিত ভূমিভাগের সাথে সামঞ্জস্য রেখে নদীর দ্রুত নিম্নক্ষয়ের ফলে গড়ে উঠেছে [উদাঃ সিন্ধু ও ব্রক্ষ্মপুত্র নদের গিরিখাত] ।

ক্যানিয়ন, ক্যানিয়ন কাকে বলে

শুষ্ক অঞ্চলে বৃষ্টিপাতের অভাবে নদীর পাড় বিশেষ ক্ষয়প্রাপ্ত হয় না ফলে গিরিখাতের আকৃতি ইংরেজি ‘I’ অক্ষরের মতো হয়। শুষ্ক অঞ্চলের এই গিরিখাত গুলি ক্যানিয়ন নামে পরিচিত। গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্যে অবস্থিত একটি গিরিখাত। এই গিরিখাতের মধ্য দিয়ে কলোরাডো নদী বয়ে গেছে।

এর বেশিরভাগ অংশই গ্রান্ড ক্যানিয়ন ন্যাশনাল পার্ক এর ভেতর পরেছে যা যুক্তরাষ্ট্রের প্রথমদিককার জাতীয় উদ্যান। এই গিরিখাতের দৈর্ঘ্য ২৭৭ মাইল এবং ১৮ মাইল পর্যন্ত এবং প্রায় ১৮০০ মিটার গভীর। প্রেসিডেন্ট থিওডোর রুজভেল্ট এই গিরিখাতের সংরক্ষণে একটি বড় ভূমিকা পালন করেন। তিনি প্রায়ই এখানে শিকার এবং ভ্রমণের উদ্দেশ্যে আসতেন।

ক্যানিয়ন চিত্র, গিরিখাত ও ক্যানিয়ন এর ছবি

ক্যানিয়ন (Canyon) বা ‘I’ shaped উপত্যকা : শুষ্ক ও শুষ্কপ্রায় পার্বত্য অঞ্চলে নদীর ক্ষয়কার্যের ফলে যে সমস্ত ভূমিরূপের সৃষ্টি হয়, ক্যানিয়ন হল তাদের মধ্যে অন্যতম একটি ভূমিরূপ । বৃষ্টিহীন মরুপ্রায় শুষ্ক অঞ্চলে নদীর পার্বত্য প্রবাহে ইংরেজী ‘I’ অক্ষরের মতো গিরিখাতকে ক্যানিয়ন বা ‘I’ shaped উপত্যকা বলে । দীর্ঘপথ ধরে বৃষ্টিহীন পার্বত্য মরূ অঞ্চল দিয়ে কোনো নদী প্রবাহিত হলে নদীর জলের স্বল্পতার জন্য নদীখাতে শুধু মাত্র নিম্নক্ষয় হয় ।

শুষ্ক অঞ্চলে বৃষ্টিপাত কম, ফলে দুই পাড় ভেঙ্গে জল নদীতে নেমে আসে না । তাই নদীর পার্শ্বক্ষয় বিশেষ হয় না । শুধুমাত্র নিম্নক্ষয়ের জন্য উপত্যকা সংকীর্ণ হয়ে ইংরেজি ‘I’ অক্ষরের আকার ধারণ করে ‘I’ আকৃতির সুগভীর খাত বা ক্যানিয়ন -এর সৃষ্টি হয় ।

আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় কলোরাডো নদী পৃথিবী বিখ্যাত গ্রান্ড ক্যানিয়ন সৃষ্টি করেছে । এর দৈর্ঘ্য ৪৪৬ কিমি. ও গভীরতা ১,৮৫৭ মি.।

গিরিখাত ও ক্যানিয়ন এর পার্থক্য

গিরিখাত ও ক্যানিয উভয়ই অত্যন্ত সুগভীর ও সংকীর্ণ হয় এবং উভয়ই নদীর ক্ষয় কার্যের ফলে সৃষ্ট হয়। গিরিখাত ও ক্যানিয়ন-এর মধ্যে পার্থক্য নিম্নরূপ-

বৈশিষ্টগিরিখাতক্যানিয়ন
উৎপতিগিরিখাত সৃষ্টি হয় নদীর উচ্চগতিতে বৃষ্টিবহুল পার্বত্য অঞ্চলে।ক্যানিয়ন সৃষ্টি হয় বৃষ্টিহীন শুষ্ক বা মরুপ্রায় উচ্চভূমি অঞ্চলে।
আকৃতিগিরিখাত খুব গভীর ও সংকীর্ণ হয়ে ইংরেজি অক্ষর ‘V’ আকৃতির হয়।ক্যানিয়ন অত্যন্ত সুগভীর এবং খুব বেশি সংকীর্ণ হয় বলে ইংরেজি অক্ষর ‘I’ আকৃতির হয়।
ক্ষয় গিরিখাত নদীতে পার্শ্বক্ষয় অপেক্ষা নিম্নক্ষয় বেশি হয়।ক্যানিয়নে বৃষ্টিপাতের অভাবে পার্শ্বক্ষয় প্রায় হয়ই না, নিম্নক্ষয় সর্বাধিক হয়।
আকৃতিগত তারতম্য কারণ গিরিখাতে নদীর পার্শ্বক্ষয় অপেক্ষা নিম্নক্ষয় বেশি হলেও বৃষ্টিবহুল অঞ্চলে সৃষ্ট হয় বলে নদীর দুই পাড়ের ক্ষয়ও কিছু কিছু চলতে থাকে এবং কিছু উপনদী এসেও নদীখাতে মিলিত হয়। ক্যানিয়ন সৃষ্টি হয় সেইসব প্রধানত তুষারগলা জলে এবং প্রবাহিত হয় শুষ্ক বা মরুপ্রায় অঞ্চলের ওপর দিয়ে। সুতরাং, এখানে বৃষ্টিপাতের অভাবে নদীর দুই পাড়ের ক্ষয় হয় না এবং উপনদী এসেও মিলিত হয় না বলেই নদীখাত ‘I’-আকৃতির হয়।
উদাহরণনেপালের কালি নদীর গিরিখাত একটি আদর্শ গিরিখাতের উদাহরণ।কলোরাডো নদীর গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন একটি আদর্শ ক্যানিয়নের উদাহরণ।
গিরিখাত ও ক্যানিয়ন এর পার্থক্য

গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন, গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন কি

অ্যারিজোনার উত্তর-পশ্চিম দিকে নেভাদা রাজ্যের সীমানা ঘেঁষে কলোরাডো নদীর দুই ধারে দাঁড়িয়ে আছে পৃথিবীর অন্যতম গিরিখাত গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন। এটি প্রায় ৪৪৬ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং প্রায় ২৯ কিলোমিটার প্রশস্ত। এই গিরিখাতের গভীরতা গড়ে এক মাইল (১.৮ কিলোমিটার) এর কাছাকাছি। ভূতাত্ত্বিকদের মতে লক্ষ কোটি বছর ধরে কলোরাডো নদীর প্রবাহের ফলে সৃষ্টি হয়েছে এই গিরিখাত। গিরিখাতের অবস্থানের জন্য অ্যারিজোনাকে গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন স্টেট নামে ডাকা হয়।

গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন গিরিখাত অঞ্চলটি একটি জাতীয় উদ্যান বা পার্কে পরিণত করা হয়েছে। গিরিখাতের আবহাওয়া কিছুটা শুষ্ক। পার্কের শুষ্ক পরিবেশে প্রায় ৩৫৫ প্রজাতির পাখি, ৮৯ প্রজাতির স্তন্যপায়ী, ৪৭ প্রজাতির সরীসৃপ, ৯ প্রজাতির উভচর এবং ১৭ প্রজাতির মাছের নিবাস। গিরিখাতের সমতলে কিছুটা মরু পরিবেশ থাকলেও উঁচু স্থানগুলোতে ছোট থেকে মাঝারি আকারের বনাঞ্চল দেখা যায়। এই বনাঞ্চলে প্রায় দেড় হাজার প্রজাতির উদ্ভিদের সন্ধান পাওয়া গেছে। গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন দুই অঞ্চলে বিভক্ত- উত্তর এবং দক্ষিণ রিম। দর্শনার্থীদের জন্য সারাবছর খোলা থাকে দক্ষিণ রিম। গিরিখাত অঞ্চলের এই রিমে একটি বিমানবন্দর এবং রেল যোগাযোগ ব্যবস্থাও রয়েছে। অ্যারিজোনার অন্যান্য শহর, লাস ভেগাস, নেভ ইত্যাদি অঞ্চলের সন্নিকটে থাকা দক্ষিণ রিমে প্রায় ৯০% দর্শনার্থীর আগমন ঘটে।

কিছুটা দুর্গম হলেও অভিযানপ্রেমীদের প্রথম পছন্দ উত্তর রিম। কারণ গিরিখাতের সবচেয়ে সুন্দর দৃশ্যগুলো এখান থেকেই দৃষ্টিগোচর হয়। দুই রিমের মধ্যবর্তী দূরত্ব প্রায় ১৬ কিলোমিটার। প্রতিবছর ভ্রমণপিপাসু হাইকাররা পায়ে হেঁটে গিরিখাতের দুর্গম অঞ্চলগুলো চষে বেড়ায়।

পৃথিবীর গভীরতম গিরিখাত কোনটি

পৃথিবীর গভীরতম গিরিখাত দক্ষিণ পেরুর কল্কা নদীর গিরিখাত ৷

শতদ্রু, সিন্ধু, তিস্তা প্রভৃতি নদীর হিমালয়ের পার্বত্য গতিপথে গভীর নদী উপত্যকা বা গিরিখাত দেখতে পাওয়া যায় । সিন্ধুনদের অরুণ গিরিখাত বিশেষ উল্লেখযোগ্য । দক্ষিণ পেরুর কল্কা নদীর গিরিখাতটি বিশ্বের গভীরতম গিরিখাতগুলির অন্যতম । এর গভীরতা প্রায় ৪,৩৭৫ মিটার । নেপালের কালিগণ্ডক নদীর গিরিখাতটি পৃথিবীর গভীরতম গিরিখাত এবং এর গভীরতা ৫,৫৭১ মিটার ।

আরো অন্যান্য সরকারি স্কিম সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন 

FAQ | গিরিখাত, ক্যানিয়ন, গিরিখাত ও ক্যানিয়ন

Q1. গিরিখাত কি

Ans – পার্বত্য অঞ্চলে ভূমির ঢাল বেশি হওয়ায় নদীর নিম্ন ক্ষয় বেশি হয়, তাই নদীর উচ্চ প্রবাহে নদী উপত্যকা গুলি খুব গভীর ও খাড়া ইংরেজি ‘I’ ও ‘V’ আকৃতির মতো দেখতে হয়, এগুলিকে গিরিখাত বলে।

Q2. কোন গ্রহে গিরিখাত দেখা যায়

Ans – পৃথিবী ছাড়া  মঙ্গল গ্রহের উপরিভাগে  গিরিখাত ও আগ্নেয়গিরি আছে।

Q3. শুষ্ক অঞ্চলের গিরিখাত কে কি বলে

Ans – বৃষ্টিহীন মরুপ্রায় শুষ্ক অঞ্চলে গিরিখাতকে ক্যানিয়ন বলা হয়।

Q4. বিশ্বের গভীরতম গিরিখাত কোনটি

Ans – বিশ্বের গভীরতম গিরিখাত হলো কলকা নদীর গিরিখাত।

Q5. ক্যানিয়ন কি

Ans – সাধারণত নদী যখন উচ্চগতিতে বা পার্বত্য প্রবাহের শুষ্ক অঞ্চলের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয় সেই সময় নদী পার্শ্বক্ষয় অপেক্ষা বেশি করে, সে কারণে নদী অত্যন্ত গভীর, সংকীর্ণ ও দীর্ঘ নদী উপত্যকা সৃষ্টি করে ইংরেজি ‘I’ প্রকৃতির মত দেখতে হয় এই ধরনের ভূমিরূপ কে ক্যানিয়ন বলে।

আপনি কি চাকরি খুজঁছেন, নিয়মিত সরকারিবেসরকারি চাকরির সংবাদ পেতে ক্লিক করুন। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ক্ষেত্রে মানব সম্পদ উন্নয়ন সংক্রান্ত প্রতিবেদন পাড়ার জন্য, ক্লিক করুন। হিন্দিতে শিক্ষামূলক ব্লগ পড়তে, এখানে ক্লিক করুন। এছাড়াও, স্বাস্থ, টেকনোলজি, বিসনেস নিউস, অর্থনীতি ও আরো অন্যান্য খবর জানার জন্য, ক্লিক করুন

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে
Exit mobile version