Site icon prosnouttor

একটি অনন্য গ্রহ হিসাবে পৃথিবীর স্বাতন্ত্র্যসূচক বৈশিষ্ট্য দিন। এছাড়াও অন্যান্য গ্রহের সাথে তুলনা করার তিনটি পয়েন্ট দিন।

একটি অনন্য গ্রহ হিসাবে পৃথিবীর স্বাতন্ত্র্যসূচক বৈশিষ্ট্য দিন। এছাড়াও অন্যান্য গ্রহের সাথে তুলনা করার তিনটি পয়েন্ট দিন

একটি অনন্য গ্রহ হিসাবে পৃথিবীর স্বাতন্ত্র্যসূচক বৈশিষ্ট্য দিন। এছাড়াও অন্যান্য গ্রহের সাথে তুলনা করার তিনটি পয়েন্ট দিন

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

WBBSE Geography, Bhugol | Prithibi Akti Groho | Question Answer

উপরিউক্ত প্রশ্ন এবং তার যথাযত সমাধান, নিম্ন লিখিত সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর আকারে বর্ণনা করা হলো। এই উত্তর গুলি ছোট (SA) এবং বড় (LA), সকল প্রশ্নোর ক্ষেত্রে উত্তর সমাধান হিসাবে পাঠ করা যেতে পারে।

প্রশ্নোত্তর এবং সমাধান

একটি অনন্য গ্রহ হিসাবে পৃথিবীর স্বাতন্ত্র্যসূচক বৈশিষ্ট্য দিন। এছাড়াও অন্যান্য গ্রহের সাথে তুলনা করার তিনটি পয়েন্ট দিন।

উত্তর: জীবন-ব্যবস্থা বজায় রাখার জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত বৈশিষ্ট্য পৃথিবীতে রয়েছে। এটি লিথোস্ফিয়ারের সাথে বায়ুমণ্ডল এবং হাইড্রোস্ফিয়ার সরবরাহ করে। তাছাড়া 17°C গড় তাপমাত্রা বেঁচে থাকার জন্য আদর্শ। অন্যান্য গ্রহের সাথে তুলনা করার তিনটি পয়েন্ট নিম্নরূপ।

যে গ্রহ তার নিজের অক্ষের চারিদিকে, যে গ্রহ তার নিজের, যে গ্রহ তার নিজের অক্ষের চারদিকে উত্তর থেকে দক্ষিনে

যে গ্ৰহ তার নিজের অক্ষের চারিদিকে উত্তর থেকে দক্ষিণ ঘোরে তার নাম ও দুটি বৈশিষ্ট্য

উত্তর: ইউরেনাস তার নিজের অক্ষের চারিদিকে উত্তর থেকে দক্ষিণে ঘোরে।

বৈশিষ্ট্য :

ইউরেনাস সম্পর্কে অতিরিক্ত তথ্য

উত্তর: ইউরেনাস সৌরজগৎের একটি গ্রহ। সূর্যের দিক থেকে এর অবস্থান সপ্তম এবং আকারের বিচারে তৃতীয় বৃহত্তম। এই গ্রহের আবিষ্কারের সাথে উইলিয়াম হার্শেল-এর নাম বিশেষভাবে জড়িত। মূলত এই গ্রহটিকে অনেক জ্যোতির্বিজ্ঞানীই আগে লক্ষ্য করেছিলেন, কিন্তু তারা এটাকে সৌর জগৎের গ্রহ হিসাবে বিবেচনায় আনতে পারেন নি।

১৬৯০ খ্রিষ্টাব্দে জন ফ্লামস্টিড অন্তত ছয়বার এই গ্রহটিকে দেখতে পান। তিনি তার নক্ষত্র তালিকায় এই গ্রহটিকে বৃষ নক্ষত্রমণ্ডলের একটি নক্ষত্র হিসাবে নামকরণ করেছিলেন ৩৪ তাউরি। ফরাসি জ্যোতির্বিজ্ঞানী পিয়েরে লেমোনিয়ার ১৭৫০ থেকে ১৭৬৯ খ্রিষ্টাব্দের ভিতরে প্রায় ১২ বার এই গ্রহটি পর্যবেক্ষণ করেন। কিন্তু তিনিও একে নক্ষত্র হিসাবেই চিহ্নিত করেছিলেন। স্যার উইলিয়াম হার্শেল এই গ্রহটিকে প্রথম ১৭৮১ খ্রিষ্টাব্দের ১৩ মার্চে বিশেষভাবে পর্যবেক্ষণ করেন এবং ঐ বৎসরের ২৬ এপ্রিলে একে একটি ধূমকেতু হিসাবে উল্লেখ করেন।

পরে আরও গভীরভাবে পর্যবেক্ষণের পর তিনি একে সৌরজগৎের গ্রহ হিসাবে স্বীকৃতি দেন। প্রথমাবস্থায় অনেক জ্যোতির্বিজ্ঞানীই এটা মানতে চান নি। শেষ পর্যন্ত একে গ্রহ হিসাবে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকার করে নেওয়া হয়।

গ্রহণ মোক্ষ পরিগ্রহ নীতি কেন গ্রহণ করেছিলেন

উত্তর: গ্রহন মোক্ষ পরিগ্রহ নীতিটি ভারতের গুপ্ত রাজবংশ কর্তৃক গৃহীত হয়েছিল এবং এটি সমুদ্রগুপ্ত এবং তার শিষ্যদের ভারতীয় শাসক দ্বারা অনুশীলন করা হয়েছিল।

এই নীতি গ্রহণের পিছনে মূল উদ্দেশ্য ছিল যদি একজনকে মোক্ষ এবং আলোকিত জীবন অর্জন করতে হয়, তাহলে তাকে অবশ্যই তার বাড়ি এবং ব্যক্তিগত আরাম থেকে বিচ্ছিন্ন হতে হবে কারণ মোক্ষ রাজ্য অর্জনের জন্য এগুলোই সবচেয়ে বড় বাধা।

সৌরজগতের বহিঃস্থ গ্রহ গুলির বৈশিষ্ট্য

উত্তর: সৌরজগতের বাইরের গ্রহগুলির সূর্যের চারপাশে ছোট কক্ষপথ নেই এবং তারা আরও দ্রুত ঘোরে।

চারটি বাইরের গ্রহ হল সমস্ত গ্যাস দৈত্য যা মূলত হাইড্রোজেন এবং হিলিয়াম দিয়ে তৈরি। তাদের পুরু বায়বীয় বাইরের স্তর এবং তরল অভ্যন্তর রয়েছে। বাইরের গ্রহগুলিতে অসংখ্য চাঁদ, সেইসাথে গ্রহের বলয় রয়েছে।

চারটি বাইরের গ্রহের দীর্ঘ কক্ষপথ এবং ঘূর্ণন, গ্যাস এবং তরল পদার্থের সংমিশ্রণ, অসংখ্য চাঁদ এবং বলয় রয়েছে। বাইরের গ্রহগুলি হাইড্রোজেন এবং হিলিয়াম দিয়ে তৈরি, তাই তাদের গ্যাস দৈত্য বলা হয়। বাইরের গ্রহগুলি আরও দূরে, বড় এবং বেশিরভাগই গ্যাস দিয়ে গঠিত। একটি গ্রহাণু বেল্টের পরে বাইরের গ্রহ, বৃহস্পতি, শনি, ইউরেনাস এবং নেপচুন আসে।

গ্রহ কণিকা মতবাদের প্রবক্তা

পৃথিবীর উত্পত্তি সংক্রান্ত আধূনিক মতবাদ দেওয়ার প্রচেষ্টা করেন আমেরিকার শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের সৌর বিজ্ঞানী T.C. Chamberlin এবং F.R. Moulton 1904 খৃষ্টাব্দে যা গ্রহ কণিকা মতবাদ নামে অভিহিত l

গ্রহ কণিকা মতবাদ

মূল প্রতিপাদ্য বিষয় :- গ্রহ কণিকা মতবাদের মুখ্য বিষয় হল মহাবিশ্বে বা সৌরমণ্ডলের নিকট অপর একটি অত্যাধিক শক্তিশালী নক্ষত্রের আবির্ভাবের ফলে সৌর পিণ্ডে প্রবল জোয়ারের H সৃষ্টি হয় এবং সূর্যের অংশবিশেষ নির্গত হয়ে পৃথিবী সহ অনান্য গ্রহ ও উপগ্রহগুলোর সৃষ্টি হয় l

ব্যাখা :- Chamberlin এবং Moulton এঁর মতানুসারে পৃথিবী সৃষ্টির পূর্বে আমাদের সৌরজগৎ এক বিশাল জ্বলন্ত বাষ্প পিন্ড হিসাবে মহাকাশে অবস্থান করত l স্বভাবিক ভাবেই ঐ বাষ্প পিন্ডে মাঝেমধ্যে বিস্ফোরণ ঘটত l হটাত্ ভাবে মহাবিশ্বের অন্য কোন শক্তিশালী নক্ষত্র তার নিজের কক্ষপথে আবর্তিত হতে হতে ঐ বাষ্প পিন্ডের নিকট এসে পড়লে তার আকর্ষণের প্রভাবে সূর্য তথা ঐ জ্বলন্ত বিস্ফোরণ্মূখ বাষ্প পিন্ডেভীষণ জোয়ারের সৃষ্টি হয় l

ক্রমাগত ভাবে সূর্য ও ঐ অবাঞ্ছিত নক্ষত্রের মধ্যে দূরত্ব কমার সাথে সাথে সূর্যে জোয়ার তীব্র হতে থাকে এবং কেন্দ্রাতিগ্ শক্তির প্রভাবে সূর্যের বিপরীত পৃষ্ঠ থেকে ও জোয়ারের প্রভাবে সামনের পৃষ্ঠ থেকে বাষ্প পিন্ড নির্গত হয়ে ঐ নক্ষত্রের দিকে ধাবিত হতে থাকে l এই সময়কালে ঐ নক্ষত্র নিজের গতিপথে হারিয়ে গেলে বাষ্প পিন্ড গুলি সূর্যকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হতে থাকে এবং ছোটবড় গ্রহ উপগ্রহের সাথে পৃথিবীর সৃষ্টি হয় l

আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন 

আরো বিশদে পড়ার জন্য

অল ইন ওয়ান ভূগোল ও পরিবেশ (জিওগ্রাফি এন্ড এনভায়রনমেন্ট)

অল ইন ওয়ান ভূগোল ও পরিবেশ (জিওগ্রাফি এন্ড এনভায়রনমেন্ট)

ক্লাস – 9 এর জন্য.



গ্রহ কণিকা মতবাদের প্রবক্তা

পৃথিবীর উত্পত্তি সংক্রান্ত আধূনিক মতবাদ দেওয়ার প্রচেষ্টা করেন আমেরিকার শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের সৌর বিজ্ঞানী T.C. Chamberlin এবং F.R. Moulton 1904 খৃষ্টাব্দে যা গ্রহ কণিকা মতবাদ নামে অভিহিত l


আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে
Exit mobile version