- দশম শ্রেণীর বাংলা মাইকেল মধুসূদন দত্ত অভিষেক কবিতার প্রশ্ন ও উত্তর, মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক বাংলা দশম শ্রেণি
- মধুসূদনের অভিষেক ’ নামাঙ্কিত পাঠ্য অংশটি কোন্ কাব্য থেকে নেওয়া ?
- ‘ মেঘনাদবধ কাব্য ‘ – টির প্রকাশকাল –
- ন – টি সর্গে বিভক্ত ‘ অভিষেক ‘ শীর্ষক কাব্যাংশটি কোন্ সর্গ থেকে গৃহীত ?
- নীচের কোন্ নাটকটি মদুসূদনের নয় –
- মধুসূদন দত্ত রচিত প্রহসনটি হল –
- মাইকেল মধুসূদন দত্তের মৃত্যু হয়—
- ‘ কনক – আসন ত্যজি , বীরেন্দ্রকেশরী ‘ — বীরেন্দ্রকেশরী হলেন—
- মধুসুদন যে – ছন্দের জনক , তা হল –
- ধাত্রী প্রভাষার ছদ্মবেশে ইন্দ্রজিতের কাছে এসেছিলেন—
- অম্বুরাশি – সুতা , ভগবতী ইন্দিরা সুন্দরী হলেন আসলে –
- অম্বুরাশি – সুতা যার মৃত্যুসংবাদ দিলেন
- সসৈন্যে সাজেন আজি __ আপনি । ‘ ( শূন্যস্থান )
- মহাবাহু হলেন –
- _ সংহারিনু আমি রঘুবরে ; ( শূন্যস্থান )
- ‘ বৈরীদল ‘ শব্দের অর্থ—
- ‘এ বারতা , এ অদ্ভুত বারতা __ ( শূন্যস্থান )
- অভিষেক কবিতার অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
- ‘ মেঘনাদবধ কাব্য ‘ – এর প্রথম সর্গটির নাম লেখো । কাব্যের মোট ক – টি সর্গ ?
- ‘ অভিষেক ‘ রচনাংশটিতে কার অভিষেকের কথা বলা হয়েছে ?
- ইন্দ্ৰজিৎ কে ?
- কাকে বীরেন্দ্রকেশরী বলা হয়েছে ?
- ‘ প্রণমিয়া ধাত্রীর চরণে , / কহিলা , – ধাত্রী আসলে কে এবং তাকে কী বলা হয়েছে ?
- ইন্দ্রজিৎ ধাত্রীর চরণে প্রণাম করে তাকে কী বলে সম্বোধন করেন ?
- ‘ অম্বুরাশি – সুতা কার ছদ্মবেশ ধারণ করেছিলেন ?
- বীরবাহু কে ?
- ‘ মহাশোকী রাক্ষসাধিপতি কাকে বলা হয়েছে ?
- ‘ হায় । পুত্র , কি আর কহিব কনক – লঙ্কার দশা । বক্তা ‘ কনক – লঙ্কার দশা ‘ বলতে কী বুঝিয়েছেন ?
- অভিষেক কবিতার সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
- অভিষেক কবিতার রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর
- অভিষেক কবিতার প্রশ্ন উত্তর, অভিষেক কবিতার pdf
দশম শ্রেণীর বাংলা মাইকেল মধুসূদন দত্ত অভিষেক কবিতার প্রশ্ন ও উত্তর, মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক বাংলা দশম শ্রেণি
মধুসূদনের অভিষেক ’ নামাঙ্কিত পাঠ্য অংশটি কোন্ কাব্য থেকে নেওয়া ?
(A) হেক্টরবধ কাব্য
(B) তিলোত্তমাসম্ভব কাব্য
(C) মেঘনাদবধ কাব্য
(D) ব্রজাঙ্গনা কাব্য
উঃ (C) মেঘনাদবধ কাব্য
‘ মেঘনাদবধ কাব্য ‘ – টির প্রকাশকাল –
(A) ১৮৬২ খ্রিস্টাব্দ
(B) ১৮৬৫ খ্রিস্টাব্দ
(C) ১৮৬১ খ্রিস্টাব্দ
(D) ১৮৭২ খ্রিস্টাব্দ
উঃ (C) ১৮৬১ খ্রিস্টাব্দ
ন – টি সর্গে বিভক্ত ‘ অভিষেক ‘ শীর্ষক কাব্যাংশটি কোন্ সর্গ থেকে গৃহীত ?
(A) প্রথম সর্গ
(B) নবম সর্গ
(C) চতুৰ্থ সৰ্গ
(D) সপ্তম সর্গ
উঃ (A) প্রথম সর্গ
নীচের কোন্ নাটকটি মদুসূদনের নয় –
(A) শর্মিষ্ঠা
(B) নরনারায়ণ
(C) পদ্মাবতী
(D) ব্রজাঙ্গনা
উঃ (B) নরনারায়ণ
মধুসূদন দত্ত রচিত প্রহসনটি হল –
(A) একেই কি বলে সভ্যতা
(B) আনন্দ বিদায়
(C) সধবার একাদশী
(D) চিরকুমার সভা
উঃ (A) একেই কি বলে সভ্যতা
মাইকেল মধুসূদন দত্তের মৃত্যু হয়—
(A) ১৮৭৩ , ২৯ জুন
(B) ১৮৭৫ , ৩০ জুন
(C) ১৮৭৪ , ২৮ জুলাই
(D) ১৮৭২ , ৩০ জুন
উঃ (A) ১৮৭৩ , ২৯ জুন
‘ কনক – আসন ত্যজি , বীরেন্দ্রকেশরী ‘ — বীরেন্দ্রকেশরী হলেন—
(A) ইন্দ্ৰজিৎ
(B) রাবণ
(C) রাঘব
(D) কুম্ভকর্ণ
উঃ (A) ইন্দ্ৰজিৎ
মধুসুদন যে – ছন্দের জনক , তা হল –
(A) পাদাকুলক ছন্দ
(B) গদ্য ছন্দ
(C) অমিত্রাক্ষর ছন্দ
(D) মাত্রাবৃত্ত ছন্দ
উঃ (C) অমিত্রাক্ষর ছন্দ
ধাত্রী প্রভাষার ছদ্মবেশে ইন্দ্রজিতের কাছে এসেছিলেন—
(A) দেবী সরস্বতী
(B) দেবী দুর্গা
(C) দেবী লক্ষ্মী
(D) দেবী চণ্ডী
উঃ (C) দেবী লক্ষ্মী
অম্বুরাশি – সুতা , ভগবতী ইন্দিরা সুন্দরী হলেন আসলে –
(A) দেবী লক্ষ্মী
(B) দেবী চণ্ডী
(C) দেবী মনসা
(D) দেবী দুর্গা
উঃ (A) দেবী লক্ষ্মী
অম্বুরাশি – সুতা যার মৃত্যুসংবাদ দিলেন
(A) রাবণের
(B) বীরবাহুর
(C) বিভীষণের
(D) রাঘবের
উঃ (B) বীরবাহুর
সসৈন্যে সাজেন আজি __ আপনি । ‘ ( শূন্যস্থান )
(A) খেলিতে
(B) বধিতে
(C) মারিতে
(D) যুঝিতে
উঃ (D) যুঝিতে
মহাবাহু হলেন –
(A) রামচন্দ্র
(B) রাবণ
(C) ইন্দ্ৰজিৎ
(D) বীরবাহু
উঃ (C) ইন্দ্ৰজিৎ
_ সংহারিনু আমি রঘুবরে ; ( শূন্যস্থান )
(A) নিশা – রণে
(B) অপরাহ্ণ রণে
(C) দিবা – রণে
(D) মধ্যাহ্ন রণে
উঃ (A) নিশা – রণে
‘ বৈরীদল ‘ শব্দের অর্থ—
(A) মিত্রদল
(B) শত্রুদল
(C) ভ্রাতৃদল
(D) বন্ধুদল
উঃ (B) শত্রুদল
‘এ বারতা , এ অদ্ভুত বারতা __ ( শূন্যস্থান )
(A) জননী
(B) ভগবতী
(C) রাক্ষসী
(D) মাতঃ
উঃ (A) জননী
অভিষেক কবিতার অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
‘ মেঘনাদবধ কাব্য ‘ – এর প্রথম সর্গটির নাম লেখো । কাব্যের মোট ক – টি সর্গ ?
উঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘ মেঘনাদবধ কাব্য ‘ – এর প্রথম সর্গের নাম ‘ অভিষেক । এ কাব্যের মোট সর্গ সংখ্যা ন – টি ।
‘ অভিষেক ‘ রচনাংশটিতে কার অভিষেকের কথা বলা হয়েছে ?
উঃ মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘ অভিষেক ‘ রচনাংশটিতে রক্ষরাজ রাবণের পুত্র ইন্দ্রজিতের অভিষেকের কথা বলা হয়েছে ।
ইন্দ্ৰজিৎ কে ?
উঃ রাবণ ও মন্দোদরীর সন্তান মেঘনাদ দেবরাজ ইন্দ্রকে জয় করেছিলেন বলে বীরশ্রেষ্ঠ ‘ ইন্দ্রজিৎ ‘ নাম গ্রহণ করেছিলেন ।
কাকে বীরেন্দ্রকেশরী বলা হয়েছে ?
উঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘ অভিষেক ’ নামাঙ্কিত অংশে বীরেন্দ্রকেশরী বলা হয়েছে রাবণপুত্র ইন্দ্রজিৎকে । বীরেন্দ্রকেশরীর অর্থ বীরসিংহ ।
‘ প্রণমিয়া ধাত্রীর চরণে , / কহিলা , – ধাত্রী আসলে কে এবং তাকে কী বলা হয়েছে ?
উঃ মধুসূদনের অভিষেক ‘ কাব্যাংশে প্রভাষার ছদ্মবেশিনী ধাত্রী আসলে দেবী লক্ষ্মী । প্রমোদোদ্যানে মেঘনাদ তাঁকে দেখে সেখানে আগমনের কারণ ও লঙ্কার কুশল জিজ্ঞাসা করেছিলেন ।
ইন্দ্রজিৎ ধাত্রীর চরণে প্রণাম করে তাকে কী বলে সম্বোধন করেন ?
উঃ ‘ অভিষেক ’ নামাঙ্কিত রচনাংশে ধাত্রী ছদ্মবেশধারী লক্ষ্মীর চরণে প্রণাম করে তাকে ‘ মাতঃ ‘ বলে সম্বোধন করেন ।
‘ অম্বুরাশি – সুতা কার ছদ্মবেশ ধারণ করেছিলেন ?
উঃ মধুসুদনের ‘ অভিষেক ‘ কাব্যাংশে ‘ অম্বুরাশি – সুতা ‘ অর্থাৎ লক্ষ্মী , ইন্দ্রজিতের ধাত্রী প্রভাষার ছদ্মবেশ ধারণ করে প্রমোদকাননে এসে ইন্দ্রজিৎকে বীরবাহুর মৃত্যু ও রাবণের যুদ্ধযাত্রার সংবাদ দিয়েছিলেন ।
বীরবাহু কে ?
উঃ লঙ্কেশ্বর রাবণ ও গন্ধবর্তনয়া চিত্রাঙ্গদার পুত্র হলেন বীরবাহু । বাল্মীকির রামায়ণে বীরবাহুর উল্লেখ না থাকলেও কৃত্তিবাসী রামায়ণে তাঁর উল্লেখ পাওয়া যায় ।
‘ মহাশোকী রাক্ষসাধিপতি কাকে বলা হয়েছে ?
উঃ পাঠ্য ‘ অভিষেক ‘ কবিতায় ‘ মহাশোকী রাক্ষসাধিপতি ‘ বলতে লঙ্কার অধিপতি রক্ষরাজ রাবণকে বলা হয়েছে । পুত্র বীরবাহুর মৃত্যুতে তিনি মহাশোকী ।
‘ হায় । পুত্র , কি আর কহিব কনক – লঙ্কার দশা । বক্তা ‘ কনক – লঙ্কার দশা ‘ বলতে কী বুঝিয়েছেন ?
উঃ বক্তা প্রভাষার ছদ্মবেশী ‘ অম্বুরাশি – সুতা ‘ অর্থাৎ লক্ষ্মীদেবী ‘ কনক – লঙ্কার দশা ‘ বলতে বীরবাহুর মৃত্যু এবং সেই কারণে রাবণের সসন্যৈ যুদ্ধযাত্রার কথা বলেছেন ।
অভিষেক কবিতার সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
‘ কনক – আসন ত্যজি ‘ — কে , কেন কনক – আসন ত্যাগ কনক- আসন ত্যাগ করেছিল ?
উঃ আমাদের পাঠ্য মধুসূদনের ‘ অভিষেক ’ নামক কাব্যাংশে রাবণ ও মন্দোদরীর বীরপুত্র ইন্দ্রজিতের কনক – আসন ত্যাগের কথা বলা হয়েছে । । ইন্দ্ৰজিৎ প্রমোদ উদ্যানে স্ত্রী প্রমীলা ও তাঁর সখীদের নিয়ে প্রমোদবিহারে ব্যস্ত ছিলেন । এমন সময় ধাত্রী প্রভাষার ছদ্মবেশে দেবী লক্ষ্মী সেখানে উপস্থিত হন । ধাত্রী প্রভাষার এই অপ্রত্যাশিত আগমনের কারণ জানার জন্য ও তার প্রতি খাজ্ঞাপনের জন্য ইন্দ্রজিৎ কনক – আসন ত্যাগ করেছিলেন । মধুসুদনের ইন্দ্রজিৎ এখানে বিয়ে , শ্রদ্ধা ও সৌজন্যবোধের প্রতীকরূপে প্রতিভাত ।
‘ শিরঃ চুম্বি , ছদ্মবেশী অম্বুরাশি – সুতা / উত্তরিলা – ‘ অম্বুরাশি – সুতা ’ কে ? তাঁর উত্তর কী ছিল ?
উঃ মধুসূদনের অভিষেক ’ নামক পাঠ্য কাব্যাংশে ‘ অম্বুরাশি – সুতা ’ অম্বুরাশি – সুতা শব্দটি পাই । ইনি আসলে দেবী লক্ষ্মী । দেবতা ও অসুরের সমুদ্রমন্থনকালে জল থেকে উত্থিত বলে তাঁর এমন নাম ।
দেবী লক্ষ্মী ধাত্রী তাঁকে আসার কারণ প্রভাষার রূপে প্রমোদ উদ্যানে হাজির হলে ইন্দ্রজিৎ ও লঙ্কার কুশল জিজ্ঞাসা করেন । অত্যন্ত হতাশার সঙ্গে তিনি ( দেবী লক্ষ্মী ) রামের সঙ্গে ভীষণ যুদ্ধে ইন্দ্রজিতের প্রিয় ভাই বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ ও বক্তার উত্তর পুত্রশোকে শোকগ্রস্ত পিতা রাবণের যুদ্ধযাত্রার প্রস্তুতির কথা জানান ।
‘ মহাবাহু বিস্ময় মানিয়া ; ’ — ‘ মহাবাহু ’ কে ? তাঁর প্রশ্ন বিস্ময়ের কারণ কী ?
উঃ মহাবাহুর পরিচয় মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ( মেঘনাদবধ কাব্য : প্রথম সর্গ ) পাঠ্য ‘ অভিষেক ‘ রচনাংশে ‘ মহাবাহু ’ হলেন রক্ষকুলমণি বীরেন্দ্রকেশরী ইন্দ্রজিৎ মেঘনাদ । কবি এখানে ইন্দ্রজিতের প্রবল শক্তি ও পরাক্রমের জন্য তাঁকে ‘ মহাবাহু ‘ বিশেষণে ভূষিত করেন । ( ইন্দ্ৰজিৎ যখন ধাত্রীরূপী দেবী লক্ষ্মীর কাছে রামচন্দ্রের সঙ্গে সম্মুখসমরে বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ জানলেন , তখন তিনি অত্যন্ত বিস্ময় প্রকাশ করলেন । কারণ তিনি নিজে রাত্রিকালীন যুদ্ধে রামকে সংহার করেছেন । মৃত ব্যক্তি কীভাবে বীরবাহুকে সংহার করবে এ কথা ভেবেই তিনি বিস্মিত ।
অভিষেক কবিতার রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর
‘ রত্নাকর রত্নোত্তমা ইন্দিরা সুন্দরী / উত্তরিলা — ‘ ইন্দিরা সুন্দরী ‘ কে ? তাঁর উত্তরটি কী ছিল ? উত্তরে মেঘনাদের প্রতিক্রিয়া কী ছিল ?
উঃ মধুসূদনের ‘ মেঘনাদবধ কাব্য ’ – এর প্রথম সর্গ থেকে সংকলিত ‘ ইন্দিরা সুন্দরী কে ? আমাদের পাঠ্য ‘ অভিষেক ‘ নামক কাব্যাংশে ইন্দিরা সুন্দরী ‘ বলতে বিরুপত্নী লক্ষ্মীদেবীকে বোঝানো হয়েছে ।
ধাত্রী প্রভাষার ছদ্মবেশে দেবী লক্ষ্মীর মুখে বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ শুনে ইন্দ্ৰজিৎ বিস্মিত হয়েছিলেন , কারণ তার দ্বারা পরাস্ত ও নিহত রামের হাতে বীরবাহুর কীভাবে মৃত্যু হতে পারে । ইন্দ্রজিতের কাছে এই বার্তা অদ্ভুত বলে মনে হয়েছে এবং বার্তার উৎস জানতে চাইলে লক্ষ্মীদেবী সীতাপতি রাঘবকে মায়াবী মানব বলে অভিহিত করেন ও ইন্দ্রজিৎকে এই কালসমরে লঙ্কাকে রক্ষার আহ্বান জানান । ইন্দিরা সুন্দরীর মুখে ইন্দ্রজিৎ মায়াবী মানব সীতাপতির পুনরুজ্জীবনের কথা শুনে ক্ষোভে ফেটে পড়লেন । তিনি গলার ফুলের মালা ছিঁড়ে , হাতের সোনার বালা ও কানের অলংকার সমস্ত ছুড়ে ফেললেন । অশোক গাছের মেঘনাদের প্রতিক্রিয়া তলায় অশোক ফুল যেভাবে পড়ে থাকে সেভাবেই ইন্দ্রজিতের সমস্ত অলংকার তাঁর পদতলে শোভা পাচ্ছিল । তীব্র আত্মধিক্কারে তিনি নিজেকে প্রশ্ন করেন — যখন শত্ৰুদল স্বর্ণলঙ্কা ঘিরে ফেলেছে তখন তাঁর মতো বীরের পক্ষে কি নারীদের মাঝে বিলাসমত্ত থাকা শোভা পায় ? তীব্র ক্রোধ ও আত্মগ্লানির বশবর্তী হয়ে ইন্দ্রজিৎ অনুচরদের যুদ্ধযাত্রার জন্য রথ প্রস্তুত করতে বলেন এবং শত্রুপক্ষকে বধ করে অপবাদ ঘোচানোর অঙ্গীকার করেন ।
আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন
অভিষেক কবিতার প্রশ্ন উত্তর, অভিষেক কবিতার pdf
বাংলা ভাষায় বাংলা সাহিত্য পরিচয় ক্লাস ৮ম (আট)
আপনি কি চাকরি খুজঁছেন, নিয়মিত সরকারি ও বেসরকারি চাকরির সংবাদ পেতে ক্লিক করুন। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ক্ষেত্রে মানব সম্পদ উন্নয়ন সংক্রান্ত প্রতিবেদন পাড়ার জন্য, ক্লিক করুন। এছাড়াও, স্বাস্থ, টেকনোলজি, বিসনেস নিউস, অর্থনীতি ও আরো অন্যান্য খবর জানার জন্য, ক্লিক করুন।