Site icon prosnouttor

একাদশ শ্রেণির এসাইনমেন্ট বাংলা প্রশ্ন উত্তর

একাদশ শ্রেণির এসাইনমেন্ট বাংলা প্রশ্ন উত্তর
আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

সূচিপত্র

একাদশ শ্রেণির এসাইনমেন্ট বাংলা প্রশ্ন উত্তর 2021

ইন্দো – ইউরোপীয় ভাষাবংশের ভাষাগোষ্ঠীর সংখ্যা

(A) ১০ টি

(B) ৯ টি

(C) ৫০ টি

(D) ৫১ টি

Ans: (B) ৯ টি

অবর্গীভূত বা Unclassified ভাষার উদাহরণ—

(A) জাপানি

(B) ফরাসি

(C) সংস্কৃত

(D) বাংলা

Ans: (A) জাপানি

একাদশ শ্রেণির এসাইনমেন্ট বাংলা প্রশ্ন উত্তর ২০২১

অলচিকি লিপির উদ্ভাবক

(A) ফাদা হফম্যান

(B) রঘুনাথ মর্মু

(C) সুনীতিকুমার

(D) সুকুমার সেন

Ans: (B) রঘুনাথ মর্মু

নাগা , বর্মি , কুকিচিন , বোরো ভাষাগুলি যে শাখার অন্তর্গত

(A) দ্রাবিড়

(B) অস্ট্রিক

(C) ভোটচিনা

(D) সবক’টি

Ans: (C) ভোটচিনা

আদি – মধ্য বাংলার কালপর্ব কত খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত ?

(A) ১৩৫০-১৫০০

(B) ১৭৬০ – বর্তমান

(C) ১৫০০-১৭৬০

(D) কোনোটিই নয়

Ans: (A) ১৩৫০-১৫০০

অস্ট্রিক শব্দগুলি বাংলা শব্দভাণ্ডারে যে নামে পরিচিত—

(A) তদ্ভব শব্দ

(B) আগভুক শব্দ

(C) দেশি শব্দ

(D) তৎসম শব্দ

Ans: (C) দেশি শব্দ

আর্যরা বাংলায় আসেন—

(A) খ্রিস্টীয় দশম শতকে

(B) খ্রিস্টীয় প্রথম শতকে

(C) খ্রিস্টীয় সপ্তম শতকে

(D) খ্রিস্টীয় পঞ্চম শতকে

Ans: (B) খ্রিস্টীয় প্রথম শতকে

একাদশ শ্রেণির এসাইনমেন্ট বাংলা প্রশ্ন উত্তর ২০২২

ইন্দো – ইরানীয় শাখাটি ভারতে প্রবেশ করার পর কী নামে পরিচিতি পায় ?

Ans: ভারতীয় আর্য নামে পরিচিতি পায় ।

ভারতীয় আর্য ভাষার তিনটি যুগের নাম কী ?

Ans: ভারতীয় আর্য ভাষার তিনটি যুগের নাম হলো যথাক্রমে প্রাচীন ভারতীয় আর্য ( ওল্ড ইন্দো – এরিয়ান ) , মধ্যভারতীয় আর্য ( মিডল ইন্দো এরিয়ান ) , নব্যভারতীয় আর্য ( নিউ মডার্ন ইন্দো – এরিয়ান ) ।

মিশরীয় লিপির তিনটি ধারার নাম উল্লেখ করো ।

Ans: মিশরীয় লিপির তিনটি ধারার নাম হলো— হায়ারোগ্লিফ , হিরোটিক এবং ডেমোটিক ।

বিশ্বভাষা বলতে কী বোঝো ?

Ans: জাতিতে জাতিতে ভাষাগত ব্যবধান দূর করার জন্যে ভাষাতাত্ত্বিকেরা বিভিন্ন সময়ে যে ভাষা গড়ে তুলেছেন তাকে বিশ্বভাষা বলে । এই ভাষা আন্তর্জাতিক ভাববিনিময়ের জন্যে সর্বাধিক সহজ ভাষা । এই ভাষার গঠন অতি সহজ , ধ্বনিও সরল ।

সর্বাধিক জনপ্রিয় ও সার্থক বিশ্বভাষার নাম কী ? এর পরিকল্পনা কে করেন ?

Ans: এসপেরাস্তো সর্বাধিক জনপ্রিয় ও সার্থক বিশ্বভাষা ৷ পোল্যান্ড – এর অধিবাসী ড . জ্যামেনহফ প্রথম ১৮৮৭ খ্রিস্টাব্দে এসপেরাস্তো বিষয়ে তার পরিকল্পনা প্রকাশ করেন ।

একাদশ শ্রেণির এসাইনমেন্ট বাংলা প্রশ্ন উত্তর ২০২১ ১ম সপ্তাহ

ভারতবর্ষ চার ভাষাবংশের দেশ ‘ — উদ্ধৃতি অনুসারে চার ভাষাবংশের পরিচয় ও ।

Ans: পৃথিবী জুড়ে প্রায় সাড়ে চার হাজার ভাষার প্রচলন আছে । ভাষতাত্ত্বিকরা বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে এই ভাষাগুলিকে কয়েকটি ভাষাবংশ বা গোষ্ঠীতে ভাগ করেছেন । এগুলির মধ্যে ভারতে চারটি ভাষাবংশের প্রচলন দেখা যায় । নিম্নে এই ভাষাবংশ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো—

  1. ইন্দো – ইউরোপীয় : এটিই সবচেয়ে বৃহত্তম ভাষাবংশ । ইউরোপের পশ্চিম থেকে ভারতের পূর্ব প্রাস্ত পর্যন্ত যত দেশ আছে সেগুলির ভাষা এই ভাষাবংশ থেকে জন্ম নিয়েছে । এই ভাষাবংশের আবার নয়টি ভাষাগোষ্ঠী , যথা — ইতালীয় , গ্রিক , তিউনিশীয় , লেতীয় , তোখারীয় , আলবেনীয় , বালতোস্লাভীয় , আরমেনীয় এবং ইন্দো – ইরানীয় । ইন্দো – ইরানীয় গোষ্ঠীর দু’টি শাখা ইরানীয় আর্য এবং ভারতীয় আর্য । দ্বিতীয় শাখাটি ভারতে প্রবেশ করে । এই শাখার থেকে ভারতের প্রধান প্রধান ভাষার জন্ম হয় । বাংলা ভাষা এই শাখারই অন্তর্গত ।
  2. দ্রাবিড় : ভাষার ব্যবহার অনুযায়ী এই ভাষাবংশের স্থান দ্বিতীয় বৃহত্তম । প্রত্ন – অস্ত্রালদের পরে ভূমধ্যীয় জনগোষ্ঠী ভারতে আসে । এদের ভাষাই হলো দ্রাবিড় । দক্ষিণ ভারতে এদের ছত্রচ্ছায়া । ভাষাতাত্ত্বিকরা এই ভাষাবংশের চারটি শাখা – উপশাখা দেখিয়েছেন । প্রথমটি দক্ষিণী , এই শাখাটির প্রধান ভাষা তামিল , মালয়ালম , কন্নড় , তেলুগু । দ্বিতীয় উত্তরদেশীয় – মধ্যদেশীয় শাখা , যার অন্যতম ভাষা কুরুখ , মালতো , ওরাওঁ । তৃতীয় বিচ্ছিন্ন শাখা , এর মধ্যে আছে গোন্ডী , কুই , কোলামী এবং চতুর্থ শাখাটি হলো ব্রাহুই ।
  3. অস্ট্রিক : প্রত্ন – অস্ত্রালদের ভাষার নাম অস্ট্রিক । এই ভাষাবংশের ৬৫ টি ভাষা ভারতে ব্যবহার হয় । এটি ভারতের প্রাচীনতম ভাষাবংশ । এর দু’টি মূল শাখা – অস্ট্রোনেশীয় এবং অস্ট্রোএশিয়াটিক । দ্বিতীয়টি পশ্চিম , মধ্যদেশীয় এবং পূর্বী শাখায় বিভক্ত । পশ্চিম মুন্ডা বা খাড়িয়া ভাষা দাব্রিড় ভাষাবংশের অন্তর্গত । কোল শাখায় এবং মধ্যদেশীয় মোন – খমের শাখায় বিভক্ত । সাঁওতালি , মুন্ডারি , হো , কোরুক ,
  4. ভোট – চিনা : ভাষাতাত্ত্বিকদের মতে আর্যরা আসার আগে মঙ্গোলয়েড জনগোষ্ঠী যে ভাষায় কথা বলত সেই ভাষাকে বলে ভোট – চিনা । এই ভাষাবংশ তাই চিনা এবং ভোটবর্মি শাখায় বিভক্ত । তাই – চিনা গোষ্ঠীর শ্যামীয় শাখার অন্তর্ভুক্ত খামতি ভাষা উত্তর – পূর্ব ভারতের আসাম ও অরুণাচল প্রদেশের সীমান্ত এলাকায় প্রচলিত । ভোটবর্মি শাখার ভাষা হিমালয় বমি । অঞ্চলে প্রচলিত । ভোটবর্মি শাখার ভাষাগুলির চারটি ভাগ । যথা – বোরো , নাগা , কুকুচিনি ও

একাদশ শ্রেণির বাংলা pdf

বাংলা রেফারেন্স প্রাথমিক বিদ্যালয় (শ্রেণী-9)

বাংলা রেফারেন্স নবম শ্রেণী (ক্লাস -৯)
ডর. উজ্জল কুমার মুখোপাধ্যায় (অথর)






একাদশ শ্রেণির এসাইনমেন্ট বাংলা প্রশ্ন উত্তর ২০২১ ২য় সপ্তাহ

সংস্কৃতকে কি বাংলা ভাষার জননী বলা যায় ? ব্যাখ্যা দাও ।

Ans: অনেকে সংস্কৃত ভাষাকে বাংলা ভাষার ‘ জননী ‘ বলে চিহ্নিত করেন । কারণ সাধারণের মতে , বাংলা তথা ভারতের অধিকাংশ ভাষা সংস্কৃত ভাষা থেকেই জন্ম হয়েছে । তবে এই ধারণাটি আদৌ ঠিক নয় । আসলে লেখ্য ভাষা হিসাবেই সংস্কৃতের প্রচলন ও ব্যবহার শুরু হয় । তাছাড়া এই ভাষা ব্যাকরণের জটিল নিয়মে আবন্ধ বলেই সংস্কৃত থেকে আলাদা ভাষার সৃষ্টি প্রায় অসম্ভব । কারণ পরিবর্তনের উপায় না থাকলে তার থেকে ভিন্ন ভাষা জন্ম নিতে পারে না ।

প্রাচীন ভারতীয় আর্য ভাষা বা বৈদিক ভাষাই ছিল একমাত্র জীবন্ত ভাষা । একে অন্য অর্থে বলা হয় প্রাকৃত ভাষা । মাগধী প্রাকৃত থেকে মাগধী অপভ্রংশ এবং অবহট্ঠ জন্ম নেয় । এরই পশ্চিমা শাখা থেকে মৈথিলি , ভোজপুরি এবং পূর্বী শাখা থেকে বাংলা ও অসমিয়া ভাষার সৃষ্টি হয় । সংস্কৃত বাংলা ভাষার জননী – এই ভাবনার মধ্যে স্বদেশপ্রেম জড়িয়ে আছে । যদিও এর কোনো বাস্তব ভিত্তি নেই ।

সংস্কৃত হলো বৈদিক ভাষার পরে একটি প্রচলিত ভাষা । জীবন্ত ভাষার মতো এই ভাষাতেও কোনো পরিবর্তন আসেনি । কারণ এই ভাষার কোনো বিবর্তন হয়নি । এর কারণ হিসাবে বলা যায় কোনো ভাষায় পরিবর্তনের সুযোগ না থাকলে সেই ভাষা থেকে নতুন ভাষা জন্ম নিতে পারে না । প্রাচীন ভারতীয় আর্য একটি ব্যতিক্রমী ভাষা । এটি মানুষের মুখে মুখে পরিবর্তনের কারণে নানা আধুনিক ভারতীয় ভাষার জন্ম দিয়েছে । পরিবর্তনের পথ ধরেই এসেছে বিভিন্ন নব্য ভারতীয় আর্য ভাষা । মাগধী প্রাকৃত থেকে মাগধী অপভ্রংশ , অবহট্ঠ -এর ল্ম ।৯০০ খ্রিস্টাব্দে এই ভাষা থেকেই বাংলা ভাষা জন্ম নেয় । তাই সংস্কৃত আদৌ বাংলা ভাবার জননী নয় , বাংলা ভাষার জননী হলো মাগধী অপভ্রংশ অবহট্ঠ ভাষা ।

একাদশ শ্রেণির এসাইনমেন্ট বাংলা প্রশ্ন উত্তর ৩য় সপ্তাহ

নৃতাত্ত্বিক পর্যায় কাকে বলে ? নৃতাত্ত্বিক পর্যায় কীভাবে চিহ্নিত করা হয় ?

Ans: নির্দিষ্ট ভূখণ্ডে বসবাসকারী , নির্দিষ্ট ভাষার মাধ্যমে ভাব প্রকাশকারী মনুষ্যগোষ্ঠীই জাতি বা উপজাতি হিসাবে চিহ্নিত হয় । ধর্মের ভিত্তিতেও কখনো কখনো জাতি গড়ে উঠতে দেখা যায় । যেমন— – ইহুদি জাতি ও ধর্ম । এমনিতে ব্যক্তিভেদে প্রত্যেকের মধ্যে স্বাতন্ত্র্য বর্তমান । তবে একটি বিশেষ জনগোষ্ঠীর মধ্যে যদি চেহারাগত সাদৃশ্য চোখে পড়ে তবে তাদের নির্দিষ্ট পর্যায়ের অন্তর্ভুক্ত করা হয় । এধরনের পর্যায়কেই ‘ নৃতাত্ত্বিক পর্যায় ’ বলে ৷

নানান জনগোষ্ঠীর সাদৃশ্য পর্যবেক্ষণ করে নৃতাত্ত্বিক পর্যায়গত ভাগ করেন নৃতাত্ত্বিক । সাধারণত এদের মধ্যে জিনগত ও প্রাকৃতিক নির্বাচনগত কিছু মিল থাকে । নৃতত্ত্ববিদরা নৃতাত্ত্বিক পর্যায় চিহ্নিতকরণে বেশ কিছু সাধারণ সাদৃশ্যকে প্রাধান্য দিয়ে থাকেন । এগুলি এইরূপ — 1) মানুষের গায়ের রং , 2) চুলের বৈশিষ্ট্য ও রং , 3) চোখের বৈশিষ্ট্য ও রং 4) শরীরের দৈর্ঘ্য , 5) মাথার আয়তন , 6) মুখের কাঠামো , 7) নাকের আকৃতি , 8) রপ্তের বর্গ ( Blood Group ) ।

একাদশ শ্রেণির এসাইনমেন্ট বাংলা প্রশ্ন উত্তর ২০২১ pdf

বাংলা রেফারেন্স ক্লাস- ১১

বাংলা রেফারেন্স ক্লাস- ১১

আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন 

একাদশ শ্রেণির এসাইনমেন্ট বাংলা প্রশ্ন উত্তর

ইন্দো – ইরানীয় শাখাটি ভারতে প্রবেশ করার পর কী নামে পরিচিতি পায় ?
Ans: ভারতীয় আর্য নামে পরিচিতি পায় ।

আপনি কি চাকরি খুজঁছেন, নিয়মিত সরকারিবেসরকারি চাকরির সংবাদ পেতে ক্লিক করুন। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ক্ষেত্রে মানব সম্পদ উন্নয়ন সংক্রান্ত প্রতিবেদন পাড়ার জন্য, ক্লিক করুন। এছাড়াও, স্বাস্থ, টেকনোলজি, বিসনেস নিউস, অর্থনীতি ও আরো অন্যান্য খবর জানার জন্য, ক্লিক করুন

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে
Exit mobile version