Site icon prosnouttor

নার্ভের, পাইলস, প্রসাবে জ্বালাপোড়া, হাঁপানি রোগের প্রাথমিক চিকিৎসা

নার্ভের, পাইলস, প্রসাবে জ্বালাপোড়া, হাঁপানি রোগের প্রাথমিক চিকিৎসা

নার্ভের, পাইলস, প্রসাবে জ্বালাপোড়া, হাঁপানি রোগের প্রাথমিক চিকিৎসা

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে

৪ টি গুরুতর রোগের প্রাথমিক চিকিৎসা

নার্ভের রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা

স্নায়ুতন্ত্র, মস্তিষ্ক ও মেরুদণ্ডের যে কোনো সমস্যা হলেই স্নায়ুতে ব্যথা হয়। এক্ষেত্রে পেশি ও বিভিন্ন অঙ্গের মধ্যে স্নায়ুতে কিছু সমস্যা হলে এটি ঘটতে পারে। স্নায়ু ব্যথার কিছু সাধারণ কারণ হলো-

এ ছাড়াও স্নায়ু ব্যথার আরও কারণ থাকতে পারে। যদিও স্নায়ু ব্যথার চিকিৎসার অনেক উপায় আছে। তবে এই ব্যথা বেশি গুরুতর না হলে কয়েকটি ঘরোয়া প্রতিকারের মাধ্যমেই স্বস্তি পেতে পারেন। এই নার্ভের ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে কিছু ঘরোয়া উপায় জেনে নিন :-

পাইলস এর ঘরোয়া চিকিৎসা, পাইলস এর চিকিৎসা, অর্শ্ব রোগের চিকিৎসা

পাইলস মানেই একটি অত্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক স্বাস্থ্য সমস্যা। পাইলসে শুধু ব্যথাই করে না, এই সমস্যা আক্রান্তদের সারাদিন অস্বস্তিকর করে তোলে। পাইলসে মলদ্বার ফুলে যাওয়ার পাশাপাশি প্রচণ্ড ব্যথাও হয়। একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে, ৫০ বছর পার হওয়ার পর ৫০ শতাংশ মানুষ এই সমস্যায় ভোগেন। শুরুতে মলদ্বারে শুধু ব্যথা বা জ্বালাপোড়ার অনুভূত হয়।

পাইলস কী?

পাইলস মলদ্বারের একটি রোগ। এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির মলদ্বারের চারপাশ ফুলে ওঠে। আসলে শিরার কারণে এটি হয়। মলদ্বারে থাকা শিরাগুলো ফুলে যাওয়ার ফলে এমন সমস্যা দেখা দেয়। পাইলস হলে মলত্যাগের সময় অস্বস্তি ও ব্যথা হয়। এছাড়া মলদ্বার থেকে রক্তও পড়তে পারে। রক্ত পড়ার লক্ষণ দেখা দিলে তাকে চিকিৎসাবিজ্ঞানে ব্লিডিং পাইলস বলা হয়।

‌পাইলস কেন হয়?

আমাদের রোজকার ডায়েটই পাইলসের মূল কারণ। রোজকার ডায়েটে মশলাদার ও তৈলাক্ত খাবার বেশি থাকলে পাইলসের সমস্যা দেখা দেয়। এছাড়াও ফাইবারের পরিমাণ কম থাকলেও এই রোগ হতে পারে। অতিরিক্ত তেলে জাতীয় খাবার খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা হয়। এর ফলেই বাড়ে পাইলসের আশঙ্কা।

পাইলসের লক্ষণ

মলত্যাগের সময় মলদ্বারে ব্যথা ও অস্বস্তি হলে তা পাইলসের ইঙ্গিত হতে পারে। এছাড়াও, অনেকদিন ধরে চিকিৎসা না করালে মল দিয়ে রক্ত বের হতে পারে। পাশাপাশি অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ থেকে রক্তাল্পতা বা অ্যানিমিয়া হতে পারে। এগুলো সবই পাইলসের লক্ষণ।

পাইলস রোগটি সারানোর ঘরোয়া উপায়

কিছু ঘরোয়া প্রতিকার আছে যা আপনাকে এই রোগ থেকে প্রাকৃতিকভাবে আরাম দিতে সাহায্য করবে:

প্রসাবে জ্বালাপোড়া ঘরোয়া চিকিৎসা

প্রসাবে জ্বালাপোড়া

প্রসাব শেষে আমরা যে অস্বস্তিকর ও অসহ্যকর ব্যথা কিংবা জ্বলা অনুভব করি সেটাই হল প্রসাবে জ্বালাপোড়া কিংবা মূত্রনালীর সংক্রমণ (Urinary tract infections (UTIs)। এই জ্বালাপোড়াটা মূলত জীবাণুর কারণে ঘটে, যেমন ব্যাকটেরিয়া মূত্রনালীতে শরীরের রোগ প্রতিরোধে বাধা দেয়। তারা কিডনি, মূত্রাশয় এবং তাদের মধ্যবর্তী টিউবগুলিকে আক্রমণ করে। যার ফলে প্রসাব শেষে জ্বালাপোড়ার সৃষ্টি হয়। এই ব্যাকটেরিয়াগুলি এমন জীব যা মাইক্রোস্কোপ ছাড়া দেখা যায় না

ভয় পাওয়ার কোন কারণ নাই, এই উপসর্গগুলি খুবই কমন। শুধু আমেরিকাতে প্রতি বছরে ৮০ লক্ষের মতো রোগী এই রোগে আক্রান্ত হয়ে ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে থাকেন।

কারণ

বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া আমাদের ত্বকে, মলদ্বারে এবং যোনির চারপাশে বাস করে। অনেক সময় এইসব ব্যাকটেরিয়া মূত্রনালীতে প্রবেশ করে, এবং তখন তা মূত্রাশয়ে চলে যায় ফলে এই ব্যাকটেরিয়াগুলি প্রসাবে জ্বালাপোড়ার সৃষ্টি করে।

আমাদের শরীর সবসময় খারাপ ব্যাকটেরিয়াগুলি মূত্রনালীতে প্রবেশ করার আগে তা প্রতিরোধ করে থাকে, কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আগেই ব্যাকটেরিয়াগুলি মূত্রনালীতে প্রবেশ করে ফেলে। সেসব ক্ষেত্রে প্রসাবে জ্বালাপোড়া হয়ে থাকে। এছাড়াও যেসব কারণে প্রসাবে জ্বালাপোড়া হয় তা হলঃ

লক্ষণ

প্রসাবে জ্বালাপোড়ায় যেসব লক্ষণ সাধারণত লক্ষ করা যায় বা যেসব লক্ষণ দেখলে বুঝবেন আপনার মূত্রনালীতে ইনফেকশন হয়েছে তা হলঃ

উপরের লক্ষণগুলি আপনার মধ্যে থাকলে প্রথমেই আপনার উচিত ভালো ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া এবং প্রয়োজনে মেডিকেল চেকাপ কিংবা মেডিকেল টেস্ট করানো।

প্রসাবে জ্বালাপোড়া ঘরোয়া চিকিৎসা

পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান

প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া বা ইউরিন ইনফেকশন রোধে পানি পানের বিকল্প নেই। পানি বা তরল জাতীয় খাবার দৈনিক প্রস্রাবের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। এই প্রস্রাবের সাথে দেহের ব্যাকটেরিয়া বা ফাঙ্গাস বের হয়ে যায়। তাছাড়া দেহের জীবাণু সমূহও প্রস্রাবের সাথে বের হয়ে যায়। ফলে প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া দূর হয়। দ্রুত নিরাময়ের জন্য উষ্ণ গরম পানি খাওয়া ভালো।

শাক-সবজি

প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া দূর করতে সবুজ শাক-সবজির অন্ত নেই। শাক-সবজির মাঝে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট আছে যা দেহের প্রয়োজনীয় পানির অভাব পূরণ করে। দৈনিক খাদ্য তালিকায় আমিষের পরিমাণ কমিয়ে শাক সবজির পরিমান বাড়ানো উচিত। তাছাড়া কিছুকিছু শাক সবজি দেহের শর্করার চাহিদাও মেটায়। তাই প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া দূর করতে প্রচুর পরিমাণে সবুজ শাক সবজি খেতে হবে।

গরম চাপ

গরম চাপ ইউরিন ইনফেকশন দূর করতে এবং পেট ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। হট ওয়াটার ব্যাগ কিংবা কাপড় গরম করে তলপেটে ও এর আশেপাশে এবং পিঠের নিচের অংশে লাগাতে পারেন। এতে ব্লাডারের উপরের অতিরিক্ত চাপ কমে যাবে এবং ব্যথাও অনেকটা কমে যাবে। তাছাড়াও বাজারে আজকাল হিটিং প্যাড পাওয়া যায়, যা ব্যবহারে মাসিকের সময় তলপেটের ব্যথা দূর হয় এবং ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ হয় না। তাই প্রস্রাবে জ্বালাপোড়ায় আক্রান্ত নারীরা মাসিক বা পিরিয়ডের সময় হিটিং প্যাড ব্যবহার করতে পারেন। এতে তলপেটের ব্যথা দূর হওয়ার পাশাপাশি প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া বা ইউরিন ইনফেকশনও দূর হয়ে যাবে।

পানিশূন্যতা দূরিভূত

প্রস্রাবে জ্বালাপোড়ার জন্য সবচেয়ে বেশী দায়ী হচ্ছে পানিশূন্যতা। দেহের প্রয়োজন অনুযায়ী পানি পান না করলে খুব দ্রুত ইউরিন ইনফেকশন হয়ে যায়। প্রচুর পানি পান করতে হবে। দৈনিক ৭-৮ গ্লাস পানি পান করলে খুব সহজেই প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া দূর হবে। তাছাড়া পানি জাতীয় ফল যেমনঃ তরমুজ, আম, আপেল, আঙ্গুর, আনার, নাশপাতি, ডাব ইত্যাদি খেলে পানিশূন্যতা কমে। তাছাড়া স্যুপ, নারকেলের পানি, ফলের রস, খাবার স্যালাইন ইত্যাদি খেলেও প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া অনেকটা লাঘব হয়।

দই

দই প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া দূর করতে খুবই কার্যকরী। মিষ্টি দই এবং টকদই উভয়ই রয়েছে স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া। এই ব্যাকটেরিয়া দেহের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করে এবং জীবাণু বিনাশ করে। তাছাড়া প্রতিদিন দই খাওয়ার অভ্যাস দেহের পিএইচ বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ১-২ কাপ দই রাখুন।

গরম চাপ

গরম চাপও দিতে পারেন। এতে ব্লাডারের চাপ কমবে এবং ব্যথা কমবে। এ জন্য আপনি হিটিং প্যাড ব্যবহার করতে পারেন অথবা কোনো কাপড় তাপে গরম করে পেটে ব্যবহার করতে পারেন। একে তলপেটে ৫ মিনিট রাখুন। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। আবার দিন। এভাবে কয়েকবার করুন।

তাছাড়া বিভিন্ন ভেষজ উদ্ভিদ যেমন নিমপাতার রস ও চিরতার রসও প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া দূর করে। এবং বিভিন্ন মসলার মিশ্রণ যেমন আদার রস ও জিরার গুঁড়া মিশিয়ে হালকা গরম পানি দিয়ে পান করলেও ইউরিন ইনফেকশন বা প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া দূর হয়ে যায়। সামান্য কিছু ঘরোয়া পদ্ধতির মাধ্যমে খুব সহজেই প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া দূর করা সম্ভব। তাই এই উপসর্গটিকে বাড়তে না দিয়ে আজই উপরোক্ত উপায়গুলো অবলম্বন করা শুরু করে দিন। কাঙ্খিত ফলাফল না পাওয়া অবধি মেনে চলুন উপরের উপায়গুলো। খুব দ্রুতই এর ফল পাবেন।

হাঁপানি রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা

আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে বছরের যে কোনো সময়েই হাঁপানি সমস্যা বাড়তে পারে। এই রোগ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বংশগত। 

হাঁপানির রোগের লক্ষণ-

১) অনবরত কাশি। বিশেষ করে রাতে ও ভোরের দিকে বেশি কাশি হতে থাকে। 

২) হাঁপানির রোগীদের প্রতিটি নিঃশ্বাসের সঙ্গে ঘরঘর আওয়াজ হয়। 

৩) বুকে চাপ অনুভব করা। এর থেকে মনে হয় যেন বুকের উপর কিছু চেপে বসে রয়েছে। 

৪) অনবরত নিঃশ্বাস কষ্ট হওয়া হাঁপানির অন্যতম লক্ষণ।  

তবে প্রত্যেক হাঁপানি রোগীর যে এই লক্ষণগুলি থাকবেই তার কোনও মানে নেই। অনেক সময়ে এর কোনও লক্ষণই থাকে না। আবার কিছু ক্ষেত্রে এমন লক্ষণ থাকলেও, দেখা যায় তাঁর হাপানি নেই।  তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তবেই ওষুধ খাবেন। 

সাধারণত অতিরিক্ত দৌড়োদৌড়ি, ছুটোছুটি, স্ট্রেস, ঠান্ডা হাওয়া ও বিশেষ কিছু ওষুধের প্রভাবে হাঁপানির কবলে পড়তে হয় বা হাঁপানির রোগীদের অস্বস্তি বেড়ে যায়। এছাড়া বংশে আগে কারও হাঁপানি থারকলেও এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। অ্য়ালার্জির সমস্যা  থাকলেও হাঁপানির সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এছাড়া পোষ্যের লোম থেকে, ধূমপান, দূষণ,ওবেসিটি থেকেও হতে পারে হাঁপানির সমস্যা।

চিকিৎসা বিজ্ঞানে হাঁপানির অনেক চিকিৎসা রয়েছে। তবে প্রাকৃতিক উপায়ে খুব সহজেই ঘরে বসে তাৎক্ষণিক প্রশান্তি পেতে পারেন। জেনে নিন সহজ উপায়গুলো-

সরিষার তেল

সরিষার তেলের সঙ্গে সামান্য কর্পূর মিশিয়ে নিন। এবার মিশ্রণটি বুকে ভালোভাবে ম্যসাজ করুন। এতে আপনি তাৎক্ষণিক হাঁপানি থেকে মুক্তি পাবেন। চাইলে তেল হালকা গরম করে নিতে পারেন। 

ডুমুর

হাঁপানি রোগীদের জন্য মহৌষধ হিসেবে পরিচিত ডুমুর। শুকিয়ে নেয়া ডুমুর সারা রাত পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে খালি পেটে এই পানি পান করুন নিয়মিত। 

আদা

আদার ওষুধি গুণের সঙ্গে কমবেশি সবাই পরিচিত। তবে হাঁপানি সারাতে এটি জাদুর মতো কাজ করে। দিনে ২ থেকে ৩ বার আদা, মধু এবং ডালিম একসঙ্গে খেতে পারেন। 

কফি

ক্যাফেইন এর মধ্যে কফি হাঁপানি রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। এটি নাক পরিষ্কার রেখে সহজে নিশ্বাস নিতে সাহায্য করে। যদি আপনি কফি পছন্দ না করে থাকেন। সেক্ষেত্রে চা খেতে পারেন। তবে দিনে ৩ কাপের বেশি খাওয়া যাবে না। 

পেটের শ্বাস কৌশল

এই কৌশলটি আপনার ফুসফুসে বাতাস চলাচল ঠিক রাখবে। আপনি শুয়ে বা বসে যেভাবেই থাকুন খেয়াল রাখুন ঠিক মতো শ্বাস নিতে পারছেন কিনা! নাক দিয়ে আস্তে আস্তে শ্বাস নিন। আপনি যখন শ্বাস ফেলেন তখন আপনার পেটটি আপনার বুকের বিপরীতে বাইরে বের করে দিন। আপনার পেটের ভিতরের দিকে ঠুকিয়ে দিয়ে ধীরে ধীরে শ্বাস ছাড়ুন। সাধারণত শ্বাসকষ্ট হলে শ্বাস প্রশ্বাসের দ্বিগুণ বেশি হয়ে থাকে।

এছাড়া হাঁপানি রোগ নিরাময় করতে:-

আরো অন্যান্য অতি জনপ্রিয় প্রশ্নোত্তর সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন 

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা বই pdf

হোমিওপ্যাথিক প্র্যাকটিশনার্স গাইড (অরিজিনাল), বেঙ্গালি মেডিক্যাল



হোমিওপ্যাথিক প্র্যাকটিশনার্স গাইড (অরিজিনাল), বেঙ্গালি মেডিক্যাল

আপনি কি চাকরি খুজঁছেন, নিয়মিত সরকারিবেসরকারি চাকরির সংবাদ পেতে ক্লিক করুন। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ক্ষেত্রে মানব সম্পদ উন্নয়ন সংক্রান্ত প্রতিবেদন পাড়ার জন্য, ক্লিক করুন। এছাড়াও, স্বাস্থ, টেকনোলজি, বিসনেস নিউস, অর্থনীতি ও আরো অন্যান্য খবর জানার জন্য, ক্লিক করুন

আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্ট শেয়ার করতে
Exit mobile version